মো. রেজওয়ান করিম সাব্বির, জৈন্তাপুর (সিলেট)
শীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
হেমন্ত শেষে এসেছে শীত। শুরু হয়েছে ভ্রমণের সময়। বৃষ্টি নেই এখন। তাই লালাখালের নীল ও পান্না সবুজ রঙের পানিতে নৌকায় ভেসে কাটিয়ে দেওয়া যায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা। এ জন্য যেতে হবে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলায়। সারি নদীর বালুর খ্যাতি দেশময়। স্বচ্ছ পানির নিচে দেখা যাবে এ বালু। এই নীল পানির ওপর নৌকায় বসে পাহাড়ি জনপদ দেখতে দেখতে অল্প সময়ে পৌঁছে যাওয়া যাবে লালাখালে।
মেঘালয়ের জংলা টিলা ছাপিয়ে দূরের আবছা পাহাড়ের আড়াল ভেদ করে ভারতের মাইনথু নদীটি কাঁটাতারহীন সীমান্ত পেরিয়ে এ দেশে সারি নদী নামে পরিচিতি পেয়েছে। বালু, পাথর এবং দুই পাড়ের ভূমি স্তরের কারণে নদীটি কোথাও সবুজ, কোথাও পান্না রঙের বাহার তৈরি করে রেখেছে। মুগ্ধ না হওয়ার কোনো উপায় নেই।
জেনে রাখা ভালো, সারি নদী ও লালাখাল আলাদা কিছু নয়। লালাখাল পর্যটনকেন্দ্রটি সারি নদীরই অংশ। শীতের শুরু থেকে গ্রীষ্মের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত নীল স্বচ্ছ পানি চোখে পড়বে এ নদীতে। শুকনো মৌসুমে এর অনেক জায়গায় ভেসে ওঠে চর। সারিঘাট থেকে নৌকায় লালাখাল হয়ে ভারত সীমান্তের জিরো পয়েন্টে পৌঁছাতে ৪০-৪৫ মিনিট লাগে। এ জন্য নৌকা ভাড়ায় ব্যয় করতে হবে প্রায় ২ হাজার টাকা।
এ ছাড়া জিরো পয়েন্টের তীরে রয়েছে এক দারুণ চা-বাগান। নদী দেখতে গিয়ে এখানেও কাটানো যাবে অনেকটা সময়।
উপজেলা সদরে রয়েছে জৈন্তিয়া রাজবাড়ির বিভিন্ন নিদর্শন। এ ছাড়া জৈন্তিয়ায় রয়েছে লাল শাপলার বিল, লাল শাপলার লেক এবং শ্রীপুর রাংপানি নদী। এগুলোর প্রতিটি আপনাকে দেবে ভিন্ন ভিন্ন অভিজ্ঞতা।
যেভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে সড়ক, রেল, আকাশ—তিন পথেই সিলেটে যাওয়া যায়। সিলেট থেকে লালাখালে যেতে নগরীর ধোপাদিঘির পাড় ওসমানী শিশু উদ্যানের সামনে থেকে লেগুনা, মাইক্রোবাস অথবা জাফলংগামী বাসে করে সারিঘাটে যেতে হবে। সেখান থেকে লালাখালে যাওয়ার সিএনজিচালিত অটোরিকশা রয়েছে। যদি নদীপথে লালাখালে যেতে চান, তবে সারিঘাট থেকে ইঞ্জিনচালিত নৌকা ভাড়া নিতে হবে। লালাখাল থেকে সিলেটে ফিরতে রাত ৮টা পর্যন্ত বাস ও লেগুনা পাওয়া যায়।
শীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
হেমন্ত শেষে এসেছে শীত। শুরু হয়েছে ভ্রমণের সময়। বৃষ্টি নেই এখন। তাই লালাখালের নীল ও পান্না সবুজ রঙের পানিতে নৌকায় ভেসে কাটিয়ে দেওয়া যায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা। এ জন্য যেতে হবে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলায়। সারি নদীর বালুর খ্যাতি দেশময়। স্বচ্ছ পানির নিচে দেখা যাবে এ বালু। এই নীল পানির ওপর নৌকায় বসে পাহাড়ি জনপদ দেখতে দেখতে অল্প সময়ে পৌঁছে যাওয়া যাবে লালাখালে।
মেঘালয়ের জংলা টিলা ছাপিয়ে দূরের আবছা পাহাড়ের আড়াল ভেদ করে ভারতের মাইনথু নদীটি কাঁটাতারহীন সীমান্ত পেরিয়ে এ দেশে সারি নদী নামে পরিচিতি পেয়েছে। বালু, পাথর এবং দুই পাড়ের ভূমি স্তরের কারণে নদীটি কোথাও সবুজ, কোথাও পান্না রঙের বাহার তৈরি করে রেখেছে। মুগ্ধ না হওয়ার কোনো উপায় নেই।
জেনে রাখা ভালো, সারি নদী ও লালাখাল আলাদা কিছু নয়। লালাখাল পর্যটনকেন্দ্রটি সারি নদীরই অংশ। শীতের শুরু থেকে গ্রীষ্মের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত নীল স্বচ্ছ পানি চোখে পড়বে এ নদীতে। শুকনো মৌসুমে এর অনেক জায়গায় ভেসে ওঠে চর। সারিঘাট থেকে নৌকায় লালাখাল হয়ে ভারত সীমান্তের জিরো পয়েন্টে পৌঁছাতে ৪০-৪৫ মিনিট লাগে। এ জন্য নৌকা ভাড়ায় ব্যয় করতে হবে প্রায় ২ হাজার টাকা।
এ ছাড়া জিরো পয়েন্টের তীরে রয়েছে এক দারুণ চা-বাগান। নদী দেখতে গিয়ে এখানেও কাটানো যাবে অনেকটা সময়।
উপজেলা সদরে রয়েছে জৈন্তিয়া রাজবাড়ির বিভিন্ন নিদর্শন। এ ছাড়া জৈন্তিয়ায় রয়েছে লাল শাপলার বিল, লাল শাপলার লেক এবং শ্রীপুর রাংপানি নদী। এগুলোর প্রতিটি আপনাকে দেবে ভিন্ন ভিন্ন অভিজ্ঞতা।
যেভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে সড়ক, রেল, আকাশ—তিন পথেই সিলেটে যাওয়া যায়। সিলেট থেকে লালাখালে যেতে নগরীর ধোপাদিঘির পাড় ওসমানী শিশু উদ্যানের সামনে থেকে লেগুনা, মাইক্রোবাস অথবা জাফলংগামী বাসে করে সারিঘাটে যেতে হবে। সেখান থেকে লালাখালে যাওয়ার সিএনজিচালিত অটোরিকশা রয়েছে। যদি নদীপথে লালাখালে যেতে চান, তবে সারিঘাট থেকে ইঞ্জিনচালিত নৌকা ভাড়া নিতে হবে। লালাখাল থেকে সিলেটে ফিরতে রাত ৮টা পর্যন্ত বাস ও লেগুনা পাওয়া যায়।
আশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
৯ ঘণ্টা আগেবাঙালি কম তেলে রাঁধতে জানে না, এ কথা স্বীকার করতে হবে গড়িমসি করে হলেও। বাড়িতে দাওয়াত রয়েছে মানে কড়াইয়ে নিত্যদিনের তুলনায় একটু বেশি তেল ঢেলে ফেলি। তেল জবজবে খাবার মানে কি সুস্বাদু? আর যদি হয়ও, তবে তা কোনোভাবেই স্বাস্থ্যকর নয়।
৯ ঘণ্টা আগেঅফিস থেকে ফিরেই যদি হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ ভেসে ওঠে—দল বেঁধে আজ রাতেই বন্ধুরা আসছে আপনার বাড়িতে। তাহলে সবার আগে ঝাড়ু, মপ, ওয়াইপার খুঁজতেই ছুটতে হয়। ঘরটা অন্তত দেখার মতো তো হওয়া চাই! তাড়াহুড়ো না করে ঝটপট যদি কয়েকটি বিষয়ে নজর দেওয়া যায়, তাহলেই ঘরটা অতিথিদের আগমনের জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠবে...
৯ ঘণ্টা আগেশীত আসার আগে থেকে চুলে খুশকি দেখা দেয়। এর জন্য মাথার ত্বকে ব্যবহার করি অ্যালোভেরা। এ ছাড়া রোজই চুলে শ্যাম্পু করি, কিন্তু খুশকি থেকে কোনোভাবে পরিত্রাণ পাচ্ছি না। কীভাবে সমস্যার সমাধান পেতে পারি?
৯ ঘণ্টা আগে