নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক স্থাপনা রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবনে অগ্নিসংযোগ ও বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙার প্রতিবাদ জানিয়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ।
আজ বুধবার রাত ৮টার দিকে ফেসবুক পেজ থেকে লাইভে এসে এই প্রতিবাদ জানান তিনি।
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে সোহেল তাজ বলেন, ‘একজন নাগরিক হিসেবে আমি প্রতিবাদ জানাই, যারা ধানমন্ডি ৩২–এ অগ্নিসংযোগ করেছে। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভেঙে দিয়ে আমাদের কতটুকু লাভ হলো!’
তিনি বলেন, ‘অন্যায় আর অন্যায্যতার বিপরীতে ছাত্র–জনতার বিজয় অর্জিত হয়েছে। আন্দোলনে ছাত্রছাত্রীসহ আমরা অনেক নিরীহ প্রাণ হারিয়েছি। এখনো অনেক মানুষ চিকিৎসাধীন। কিন্তু বিজয়–পরবর্তী দেশজুড়ে নানা প্রতিহিংসামূলক কর্মকাণ্ড এবং সুযোগ সন্ধানীদের তাণ্ডব দেখে লাখো–কোটি মানুষের মতো আমিও ব্যথিত। এই হত্যাযজ্ঞ আর ধ্বংসাত্মক কাজের জন্যই কি ছাত্র–জনতা রাজপথে নেমেছিল! দেশের সম্পদ আর ঐতিহ্যকে ধ্বংস করে আমরা নতুন প্রজন্মকে কী বার্তা দিচ্ছি! আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অন্যায় করেছে তা নিরপেক্ষ তদন্ত হোক, এটা আমরা সবাই চাই। কিন্তু সবাইকে কেন আমরা প্রতিহিংসার মুখোমুখি দাঁড় করাচ্ছি।’
দুর্নীতি ও গুমের সঙ্গে জড়িত সরকারের প্রশাসনসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের বিচারের দাবি জানিয়ে সোহেল তাজ বলেন, ‘চারদিকে এমন থমথমে অবস্থার মধ্যে কীভাবে আমরা বসবাস করব! সরকার প্রশাসনসহ আওয়ামী লীগের যেসব নেতা–কর্মী দুর্নীতি, হত্যা ও গুমের সঙ্গে জড়িত, তাঁদের আইনের আওতায় আনতে হবে। কিন্তু তার পাশাপাশি একজন নিরীহ কর্মীর বসবাসের অধিকার রয়েছে। যে সংস্কারের জন্য আন্দোলন হয়েছে তার দিকে নজর দিতে হবে। ভিন্নমতকে কথা বলার সুযোগ দিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আন্দোলনকারী ছাত্র–জনতার মতো আমারও দাবি, দেশে ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা হোক। সাম্য ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে আইনের শাসন নিশ্চিত করতে হবে। বিচারব্যবস্থা, জনপ্রশাসন ও পুলিশ বাহিনীকে রাজনীতির প্রভাবমুক্ত রাখতে হবে।’
মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক স্থাপনা রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবনে অগ্নিসংযোগ ও বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙার প্রতিবাদ জানিয়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ।
আজ বুধবার রাত ৮টার দিকে ফেসবুক পেজ থেকে লাইভে এসে এই প্রতিবাদ জানান তিনি।
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে সোহেল তাজ বলেন, ‘একজন নাগরিক হিসেবে আমি প্রতিবাদ জানাই, যারা ধানমন্ডি ৩২–এ অগ্নিসংযোগ করেছে। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভেঙে দিয়ে আমাদের কতটুকু লাভ হলো!’
তিনি বলেন, ‘অন্যায় আর অন্যায্যতার বিপরীতে ছাত্র–জনতার বিজয় অর্জিত হয়েছে। আন্দোলনে ছাত্রছাত্রীসহ আমরা অনেক নিরীহ প্রাণ হারিয়েছি। এখনো অনেক মানুষ চিকিৎসাধীন। কিন্তু বিজয়–পরবর্তী দেশজুড়ে নানা প্রতিহিংসামূলক কর্মকাণ্ড এবং সুযোগ সন্ধানীদের তাণ্ডব দেখে লাখো–কোটি মানুষের মতো আমিও ব্যথিত। এই হত্যাযজ্ঞ আর ধ্বংসাত্মক কাজের জন্যই কি ছাত্র–জনতা রাজপথে নেমেছিল! দেশের সম্পদ আর ঐতিহ্যকে ধ্বংস করে আমরা নতুন প্রজন্মকে কী বার্তা দিচ্ছি! আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অন্যায় করেছে তা নিরপেক্ষ তদন্ত হোক, এটা আমরা সবাই চাই। কিন্তু সবাইকে কেন আমরা প্রতিহিংসার মুখোমুখি দাঁড় করাচ্ছি।’
দুর্নীতি ও গুমের সঙ্গে জড়িত সরকারের প্রশাসনসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের বিচারের দাবি জানিয়ে সোহেল তাজ বলেন, ‘চারদিকে এমন থমথমে অবস্থার মধ্যে কীভাবে আমরা বসবাস করব! সরকার প্রশাসনসহ আওয়ামী লীগের যেসব নেতা–কর্মী দুর্নীতি, হত্যা ও গুমের সঙ্গে জড়িত, তাঁদের আইনের আওতায় আনতে হবে। কিন্তু তার পাশাপাশি একজন নিরীহ কর্মীর বসবাসের অধিকার রয়েছে। যে সংস্কারের জন্য আন্দোলন হয়েছে তার দিকে নজর দিতে হবে। ভিন্নমতকে কথা বলার সুযোগ দিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আন্দোলনকারী ছাত্র–জনতার মতো আমারও দাবি, দেশে ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা হোক। সাম্য ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে আইনের শাসন নিশ্চিত করতে হবে। বিচারব্যবস্থা, জনপ্রশাসন ও পুলিশ বাহিনীকে রাজনীতির প্রভাবমুক্ত রাখতে হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ককে বাংলাদেশে যেকোনো সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এমন বাস্তবতায় দেশটির ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি সুযোগ হিসেবে দেখা হয়েছে ছয় মাস আগে। তবে ওয়াশিংটনে পালাবদলে ডোনাল্ড ট্রাম্পের রিপাবলিকান...
১৬ মিনিট আগেনবীন উদ্যোক্তাদের সংগ্রাম ও সাফল্যের গল্প শুনতে তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে ১৫ জন উদ্যোক্তা অংশ নেন, যাঁরা সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছেন।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক এ কে এম মনিরুজ্জামানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে বদলি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পদ–পদবি ব্যবহার করে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ রয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে