নিজস্ব প্রতিবেদক
সদ্য সমাপ্ত ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে পুলিশের ভূমিকায় সন্তুষ্ট নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে পুলিশের ভূমিকায় আপনারা সন্তুষ্ট—জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘পুলিশের ভূমিকায় অবশ্যই সন্তুষ্ট। ১২৪টি কেন্দ্রের বাকিগুলোতে কিছু হয়নি। সেদিন স্থানীয় সরকারের আরও নির্বাচন ছিল। সেখানে তো কিছু হয়নি। এই পুলিশ, আনসার, বিজিবি নিয়ে নির্বাচন করেছি। তাহলে আপনারা কীভাবে বলছেন যে পুলিশ আমাদের কথা শুনছে না, দায়িত্বে অবহেলা করছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে কতিপয় জায়গায় হয়তো কারও অবহেলা থাকতে পারে, সে ক্ষেত্রে আমরা তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে বলেছি।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলমের ওপর হামলার ঘটার বিষয়ে মো. আলমগীর বলেন, ‘১২৪টা কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হয়েছে। সবাই সহযোগিতা করেছেন। সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন হয়েছে। কোনো অশান্তি হয়নি। সোয়া ৩টা থেকে সাড়ে ৩টার মধ্যে একটা ঘটনা ঘটল। এটা নিয়ে আমরা ডিসপ্লিজড। মোটেই আমরা সেটিসফাই না। এ জন্য আমরা ডিএমপি কমিশনারকে বিস্তারিতভাবে দেখে ব্যবস্থা নিতে বলেছি।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে মো. আলমগীর বলেন, ‘সেখানে কারও না কারও তো অবহেলা ছিল। একজন প্রার্থীর নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব ইসিসহ সকলের। পুলিশকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, কে দায়ী তা বের হয়ে আসুক। তারপর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কে দায়ী তদন্ত হওয়ার আগে বললে তদন্ত প্রভাবিত হতে পারে।’
সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। পরবর্তীর জন্য আপনাদের বার্তা কী থাকবে—জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘পরবর্তী নির্বাচনের জন্য যে বার্তা থাকবে ভবিষ্যতে যেন এমন না ঘটে। সে জন্য যে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার তার সবই যেন নেওয়া হয়।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘প্রত্যেকটি প্রার্থীকে বলা হয়েছে প্রচারে গেলে যেন আমাদের জানিয়ে নিরাপত্তা নিয়ে যায়। কিন্তু অনেকেই নিতে চায়নি। তারা বলেছে এতে প্রচার কৌশলের গোপনীয়তা থাকবে না।’
হিরো আলমের ঘটনায় জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশের বিবৃতির বিষয়ে মো. আলমগীর বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে কোনো দুর্বলতা ছিল না। দুঃখজনক ঘটনা নিয়ে তারা বিবৃতি দিয়েছে—এটা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিষয়। বিদেশিরা যদি আমাদের নিয়ে বলত তাহলে আমাদের ব্যাখ্যা থাকত।’
বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে পারিবারিক সম্পত্তি দখলের অভিযোগ করেছেন তাঁর ছোট ভাই ও দুই বোন। বিষয়টি নজরে আনলে মো. আলমগীর বলেন, ‘যে সকল দল নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছিল, তার মধ্যে প্রাথমিক বাছাইয়ে ১২টি টিকেছিল। সেখান থেকে চারটি দলের মাঠপর্যায়ের তথ্য যাচাইয়ে সঠিক পাওয়া গিয়েছিল। পরবর্তীকালে চারটি দলের জন্য উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়। তারা তদন্ত করলে দুটি দল চূড়ান্তভাবে বাছাই প্রক্রিয়ায় টিকে যায়। আমরা তাদের নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তার জন্য কারও কোনো অভিযোগ থাকলে তা আহ্বান করে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। অভিযোগের বিষয়টি দেওয়ানি আদালতের। সেটা তাঁরাই দেখবেন। আমাদের আইন অনুযায়ী নিজস্ব বা ভাড়া অফিস হলেও চলবে। যে অভিযোগ আছে, অভিযোগ আসলে সেগুলো আবার তদন্ত করব। দুপক্ষের বক্তব্য শুনব তারপর সিদ্ধান্ত নেব।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘আমরা তো চূড়ান্তভাবে কাউকে নিবন্ধন দিইনি। যেসব অভিযোগ আসছে বা আরও আসবে। সেগুলো আমরা গণশুনানি করব। অভিযোগ দেওয়ার জন্য ২৬ জুলাই পর্যন্ত সময় আছে। শুনানিতে যদি দেখা যায় শর্ত পূরণ করেনি বা অভিযোগ প্রমাণিত হয়। তাহলে তো নিবন্ধন পাবে না। এ ছাড়া যদি উদ্দেশ্যমূলকভাবে রিপোর্ট দিয়ে থাকলে কমিটিগুলোর বিরুদ্ধে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন হবে।’
সদ্য সমাপ্ত ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে পুলিশের ভূমিকায় সন্তুষ্ট নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে পুলিশের ভূমিকায় আপনারা সন্তুষ্ট—জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘পুলিশের ভূমিকায় অবশ্যই সন্তুষ্ট। ১২৪টি কেন্দ্রের বাকিগুলোতে কিছু হয়নি। সেদিন স্থানীয় সরকারের আরও নির্বাচন ছিল। সেখানে তো কিছু হয়নি। এই পুলিশ, আনসার, বিজিবি নিয়ে নির্বাচন করেছি। তাহলে আপনারা কীভাবে বলছেন যে পুলিশ আমাদের কথা শুনছে না, দায়িত্বে অবহেলা করছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে কতিপয় জায়গায় হয়তো কারও অবহেলা থাকতে পারে, সে ক্ষেত্রে আমরা তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে বলেছি।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলমের ওপর হামলার ঘটার বিষয়ে মো. আলমগীর বলেন, ‘১২৪টা কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হয়েছে। সবাই সহযোগিতা করেছেন। সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন হয়েছে। কোনো অশান্তি হয়নি। সোয়া ৩টা থেকে সাড়ে ৩টার মধ্যে একটা ঘটনা ঘটল। এটা নিয়ে আমরা ডিসপ্লিজড। মোটেই আমরা সেটিসফাই না। এ জন্য আমরা ডিএমপি কমিশনারকে বিস্তারিতভাবে দেখে ব্যবস্থা নিতে বলেছি।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে মো. আলমগীর বলেন, ‘সেখানে কারও না কারও তো অবহেলা ছিল। একজন প্রার্থীর নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব ইসিসহ সকলের। পুলিশকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, কে দায়ী তা বের হয়ে আসুক। তারপর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কে দায়ী তদন্ত হওয়ার আগে বললে তদন্ত প্রভাবিত হতে পারে।’
সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। পরবর্তীর জন্য আপনাদের বার্তা কী থাকবে—জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘পরবর্তী নির্বাচনের জন্য যে বার্তা থাকবে ভবিষ্যতে যেন এমন না ঘটে। সে জন্য যে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার তার সবই যেন নেওয়া হয়।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘প্রত্যেকটি প্রার্থীকে বলা হয়েছে প্রচারে গেলে যেন আমাদের জানিয়ে নিরাপত্তা নিয়ে যায়। কিন্তু অনেকেই নিতে চায়নি। তারা বলেছে এতে প্রচার কৌশলের গোপনীয়তা থাকবে না।’
হিরো আলমের ঘটনায় জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশের বিবৃতির বিষয়ে মো. আলমগীর বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে কোনো দুর্বলতা ছিল না। দুঃখজনক ঘটনা নিয়ে তারা বিবৃতি দিয়েছে—এটা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিষয়। বিদেশিরা যদি আমাদের নিয়ে বলত তাহলে আমাদের ব্যাখ্যা থাকত।’
বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে পারিবারিক সম্পত্তি দখলের অভিযোগ করেছেন তাঁর ছোট ভাই ও দুই বোন। বিষয়টি নজরে আনলে মো. আলমগীর বলেন, ‘যে সকল দল নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছিল, তার মধ্যে প্রাথমিক বাছাইয়ে ১২টি টিকেছিল। সেখান থেকে চারটি দলের মাঠপর্যায়ের তথ্য যাচাইয়ে সঠিক পাওয়া গিয়েছিল। পরবর্তীকালে চারটি দলের জন্য উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়। তারা তদন্ত করলে দুটি দল চূড়ান্তভাবে বাছাই প্রক্রিয়ায় টিকে যায়। আমরা তাদের নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তার জন্য কারও কোনো অভিযোগ থাকলে তা আহ্বান করে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। অভিযোগের বিষয়টি দেওয়ানি আদালতের। সেটা তাঁরাই দেখবেন। আমাদের আইন অনুযায়ী নিজস্ব বা ভাড়া অফিস হলেও চলবে। যে অভিযোগ আছে, অভিযোগ আসলে সেগুলো আবার তদন্ত করব। দুপক্ষের বক্তব্য শুনব তারপর সিদ্ধান্ত নেব।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘আমরা তো চূড়ান্তভাবে কাউকে নিবন্ধন দিইনি। যেসব অভিযোগ আসছে বা আরও আসবে। সেগুলো আমরা গণশুনানি করব। অভিযোগ দেওয়ার জন্য ২৬ জুলাই পর্যন্ত সময় আছে। শুনানিতে যদি দেখা যায় শর্ত পূরণ করেনি বা অভিযোগ প্রমাণিত হয়। তাহলে তো নিবন্ধন পাবে না। এ ছাড়া যদি উদ্দেশ্যমূলকভাবে রিপোর্ট দিয়ে থাকলে কমিটিগুলোর বিরুদ্ধে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন হবে।’
সংস্কারের অংশ হিসেবে গণমাধ্যমে সাংবাদিকদের ক্ষমতায়ন ও গণতন্ত্রায়ণের পথ খোঁজা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ।
২৫ মিনিট আগেতথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, কোনো পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর করা ও বন্ধের জন্য চাপ প্রয়োগ করা আমরা সমর্থন করি না। এ ধরনের ঘটনা পরবর্তীতে ঘটলে টলারেট করা হবে না। ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা
১ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, ‘একটি ভালো নির্বাচন করা ছাড়া আমাদের আর কোনো বিকল্প নেই।’ আজ সোমবার ইসি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন
১ ঘণ্টা আগেবিগত সরকার ক্রিমিনাল পলিটিক্যাল ইকোনমি তৈরি করেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ। তিনি বলেছেন, ‘ক্রিমিনাল পলিটিক্যাল ইকোনমিতে নারী হয়ে পড়ল বড় ভিকটিম।
২ ঘণ্টা আগে