নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, কোনো পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর করা ও বন্ধের জন্য চাপ প্রয়োগ করা আমরা সমর্থন করি না। এ ধরনের ঘটনা পরবর্তী সময়ে ঘটলে টলারেট করা হবে না। ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা নাহিদ এ কথা বলেন।
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা বলেন, কারও বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে আইনগত পদক্ষেপ নিতে পারে। আমরা জনগণকে নৈরাজ্য পরিস্থিতিতে অংশ না নিতে আহ্বান জানাব। বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয় এ রকম কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর।
উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, ঋণ দেওয়ার নাম করে অহিংস গণ-অভ্যুত্থানের ব্যানারে ভোররাত থেকে ঢাকায় বাস-মাইক্রোবাসে করে সাধারণ মানুষকে নিয়ে আসা হয়। তারা মিথ্যা প্রচারণা করে মানুষকে নিয়ে আসে। তাদের আহ্বায়ককে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি যে মিথ্যা, তা মানুষকে বোঝানো হয়েছে।
দৈনিক প্রথম আলো নিয়ে উত্তেজনার বিষয়ে তিনি বলেন, রাজশাহীতে আজ সোমবার তাদের অফিসে ভাঙচুর হয়েছে। চট্টগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ হয়েছে। আমাদের বক্তব্য হচ্ছে, কোনো গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে জনগণের কোনো অংশের অভিযোগ ও ক্ষোভ থাকলে, তা প্রকাশ করতে পারে। তবে সেটি অবশ্যই শান্তিপূর্ণ হতে হবে।
কিছুদিন ধরে ঢাকার বিভিন্ন কলেজে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছে জানিয়ে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের প্রতি বারবার আহ্বান জানাচ্ছি, যাতে কোনো উসকানিতে পা না দিয়ে তারা ধৈর্য ধারণ করে। তাদের দাবির বিষয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষ ও সরকার অংশীভূত হতে পারে। এর মাধ্যমে সমাধান হতে পারে।
মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের ঘটনা ৬ দিন আগে সূত্রপাত জানিয়ে আসিফ মাহমুদ বলেন, সামাজিক মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গা থেকে আমরা দেখেছি, তিনজন নিহত হওয়ার একটি খবর রটেছিল। তবে এখন পর্যন্ত কারও নিহত হওয়ার কোনো সংবাদ আমরা পাইনি। নানা মাধ্যমে চেষ্টা করেও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। প্রতিষ্ঠিত কোনো গণমাধ্যমেও এই ধরনের খবর আমরা পাইনি।
আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, অনেকে আহত হয়েছেন, হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে, এটি আমরা জানতে পেরেছি। তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কারা কারা জড়িত, ভাঙচুরসহ হতাহতের বিষয়গুলোতে অবশ্যই আইনগতভাবে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। তিনি বলেন, এ ধরনের ঘটনাকে আর কোনোভাবেই টলারেট করা হবে না।
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, কোনো পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর করা ও বন্ধের জন্য চাপ প্রয়োগ করা আমরা সমর্থন করি না। এ ধরনের ঘটনা পরবর্তী সময়ে ঘটলে টলারেট করা হবে না। ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা নাহিদ এ কথা বলেন।
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা বলেন, কারও বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে আইনগত পদক্ষেপ নিতে পারে। আমরা জনগণকে নৈরাজ্য পরিস্থিতিতে অংশ না নিতে আহ্বান জানাব। বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয় এ রকম কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর।
উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, ঋণ দেওয়ার নাম করে অহিংস গণ-অভ্যুত্থানের ব্যানারে ভোররাত থেকে ঢাকায় বাস-মাইক্রোবাসে করে সাধারণ মানুষকে নিয়ে আসা হয়। তারা মিথ্যা প্রচারণা করে মানুষকে নিয়ে আসে। তাদের আহ্বায়ককে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি যে মিথ্যা, তা মানুষকে বোঝানো হয়েছে।
দৈনিক প্রথম আলো নিয়ে উত্তেজনার বিষয়ে তিনি বলেন, রাজশাহীতে আজ সোমবার তাদের অফিসে ভাঙচুর হয়েছে। চট্টগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ হয়েছে। আমাদের বক্তব্য হচ্ছে, কোনো গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে জনগণের কোনো অংশের অভিযোগ ও ক্ষোভ থাকলে, তা প্রকাশ করতে পারে। তবে সেটি অবশ্যই শান্তিপূর্ণ হতে হবে।
কিছুদিন ধরে ঢাকার বিভিন্ন কলেজে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছে জানিয়ে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের প্রতি বারবার আহ্বান জানাচ্ছি, যাতে কোনো উসকানিতে পা না দিয়ে তারা ধৈর্য ধারণ করে। তাদের দাবির বিষয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষ ও সরকার অংশীভূত হতে পারে। এর মাধ্যমে সমাধান হতে পারে।
মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের ঘটনা ৬ দিন আগে সূত্রপাত জানিয়ে আসিফ মাহমুদ বলেন, সামাজিক মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গা থেকে আমরা দেখেছি, তিনজন নিহত হওয়ার একটি খবর রটেছিল। তবে এখন পর্যন্ত কারও নিহত হওয়ার কোনো সংবাদ আমরা পাইনি। নানা মাধ্যমে চেষ্টা করেও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। প্রতিষ্ঠিত কোনো গণমাধ্যমেও এই ধরনের খবর আমরা পাইনি।
আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, অনেকে আহত হয়েছেন, হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে, এটি আমরা জানতে পেরেছি। তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কারা কারা জড়িত, ভাঙচুরসহ হতাহতের বিষয়গুলোতে অবশ্যই আইনগতভাবে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। তিনি বলেন, এ ধরনের ঘটনাকে আর কোনোভাবেই টলারেট করা হবে না।
২০২৪ সালে বাংলাদেশে ৩১০ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। তাদের মাঝে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশের বেশি কৈশোর বয়সী।
১ ঘণ্টা আগেগত ৫ মাসে (৪ আগস্ট ২০২৪ থেকে) সারা দেশের ৪০টি মাজারে ৪৪টি হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি হামলার ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। আজ প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাসকে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ শনিবার পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) সহায়তায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুদকের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে...
৪ ঘণ্টা আগেলেবাননে আটকে পড়া আরও ৪৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন। আজ শনিবার সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে তাদের বহনকারী কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সম্পূর্ণ সরকারি খরচে তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়...
৫ ঘণ্টা আগে