নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বছর শেষে আরেক দফা বিদ্যুতের দাম বাড়াতে যাচ্ছে সরকার। এটি নিশ্চিত করেছেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউস। এ নিয়ে চার বছরের মধ্যে তিনবার বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হচ্ছে। এবার দাম বাড়াতে বিদ্যুৎ উৎপাদন, সঞ্চালন ও বিতরণে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রস্তুতি নিতে মৌখিক নির্দেশ দিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের গত মাসের সমন্বয় সভায় বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব তৈরি করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে বিদ্যুৎ বিভাগের এক অতিরিক্ত সচিব জানিয়েছেন। তবে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল জলিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর বিষয়ে এখনো কোনো প্রস্তাব পাননি তাঁরা। আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব পেলে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
‘ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ’ আয়োজিত গতকাল শনিবার এক ভার্চুয়াল সভায় মুখ্যসচিব বলেন, ‘বিদ্যুতের দাম অবশ্যই বাড়বে। কারণ পৃথিবীতে এ পর্যন্ত কোনো দেশই বিদ্যুতের দাম কমাতে পারেনি। বাংলাদেশ একটি সন্ধিক্ষণে আছে, প্রবৃদ্ধি আরও বেশি হবে। এ জন্য বিদ্যুৎ উৎপাদনের গতি শ্লথ করার কোনো দরকার নেই, বরং বাড়ানো দরকার। কারণ ভবিষ্যতের উন্নয়নের সঙ্গে বিদ্যুৎ-জ্বালানির সম্পর্ক রয়েছে।’
আহমদ কায়কাউস বলেন, ‘বিদ্যুতের উৎপাদন ক্ষমতা বেশি বলা হলেও এটি ঠিক না। কারণ পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে বিশাল পার্থক্য থাকে। এ জন্য উন্নয়ন সহযোগীরাও ওভার প্ল্যানিং করার পরামর্শ দেন।’
গত বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি পাইকারি, খুচরা ও সঞ্চালন—তিন ক্ষেত্রেই বিদ্যুতের দাম বাড়ায় সরকার। সাধারণ গ্রাহকপর্যায়ে (খুচরা) প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম গড়ে ৩৬ পয়সা বাড়িয়ে ৬ টাকা ৭৭ পয়সা থেকে ৭ টাকা ১৩ পয়সা করা হয়। পাইকারিতে প্রতি ইউনিট গড়ে ৪০ পয়সা বাড়িয়ে ৪ টাকা ৭৭ পয়সা থেকে ৫ টাকা ১৭ পয়সা করা হয়। একই সঙ্গে বিদ্যুৎ সঞ্চালন মূল্যহার বা হুইলিং চার্জ প্রতি ইউনিটে ৫ দশমিক ৩ শতাংশ বাড়ানো হয়। আর খুচরাপর্যায়ে ডিমান্ড চার্জ বিভিন্ন পর্যায়ে ৫ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হয়। তার আগে ২০১৭ সালের নভেম্বরে পাইকারি বিদ্যুতের দাম গড়ে ৩৫ পয়সা বা ৫ দশমিক ৩ শতাংশ বাড়িয়েছিল সরকার।
মুখ্যসচিব বলেন, ‘রেন্টাল বা কুইক রেন্টাল নেওয়ার সময় সমগ্র বাংলাদেশে একটা হায় হায় রব উঠেছিল। যাঁরা হায় হায় করেছিলেন, এখন কিন্তু তাঁরাই বলছেন এর কারণে প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। অতএব এই জায়গায় আমি মনে করি না সক্ষমতা বেশি হলে সমস্যা আছে।’
ড. কায়কাউস বলেন, কোভিডের ভেতরে লকডাউনে শহরে বিদ্যুতের চাহিদা কমলেও গ্রামে বেড়েছে। এ জন্য খাতভিত্তিক বিশ্লেষণ করা দরকার। সব জায়গায় বিদ্যুৎকেন্দ্র করা যায় না। নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা আছে।
বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগ করা দরকার জানিয়ে মুখ্যসচিব বলেন, সরকার সেখানেই বিনিয়োগ করে, যেখানে অন্যরা বিনিয়োগ করে না। বিদ্যুতে ভালোমানের কিছু বেসরকারি কোম্পানি হয়েছে। বেসরকারি খাতে যারা ব্যবসা করছে, তাদের নিয়ে চিন্তা করতে হবে।
বিদ্যুতের দাম কত বছরে কত শতাংশ বাড়ানো হবে, তা আগেই নির্ধারণ করা থাকলে বিনিয়োগকারীদের সিদ্ধান্ত নিতে সহায়ক হবে বলে মনে করেন বুয়েটের অধ্যাপক ম তামিম। তিনি বলেন, ‘বিদ্যুৎ নিয়ে ২ বছরের স্বল্প, ৫ বছরের মধ্যম এবং ১০ বছরের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। ৫ বছরের চাহিদা কী আছে, সেটা যদি চিহ্নিত না করতে পারি, তবে আমরা ব্যর্থ হব। এলএনজিকে গুরুত্ব দিয়ে দ্রুততম সময়ে আমদানি করতে হবে।’
অধ্যাপক তামিম বলেন, তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ১৩ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। এসব বিদ্যুৎকেন্দ্রে যখন বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে না, তখন পেমেন্ট দেওয়া হবে না, এভাবে এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র রাখা যেতে পারে। ভর্তুকি কমিয়ে বিদ্যুতের দাম ধীরে ধীরে বাড়াতে হবে। গরমের সময় আমাদের অতিরিক্ত সাড়ে তিন হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ লাগে। চার-পাঁচ মাস ঠান্ডা থাকে, সে সময় এই বিদ্যুৎ উৎপাদন না করলেও হয়।
সভায় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সদস্য মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো উৎপাদন না করলে কোনো টাকা পাবে না, আমরা সেভাবেই করতে যাচ্ছি।’
বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব হাবিবুর রহমান বলেন, বিদ্যুৎ খাতে আর বিনিয়োগ করার দরকার নেই বলা হলেও আরও কয়েক বছর এই খাতে বিনিয়োগ দরকার। বিতরণে না হোক, সঞ্চালনের ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতকে সংযুক্তির বিষয়টি জোরেশোরে চিন্তা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘বিদ্যুতের চাহিদার চেয়ে সক্ষমতা খুব বেশি না। বিদ্যুতে ভর্তুকি কমানো দরকার। কস্টলি জেনারেশন থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। কস্টলি জেনারেশন শুধু পিকআওয়ারে ব্যবহার করতে হবে। অন্য সময় এটাকে চালানো যাবে না। এটা করা হলে ভর্তুকি কমানো সম্ভব।’
বছর শেষে আরেক দফা বিদ্যুতের দাম বাড়াতে যাচ্ছে সরকার। এটি নিশ্চিত করেছেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউস। এ নিয়ে চার বছরের মধ্যে তিনবার বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হচ্ছে। এবার দাম বাড়াতে বিদ্যুৎ উৎপাদন, সঞ্চালন ও বিতরণে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রস্তুতি নিতে মৌখিক নির্দেশ দিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের গত মাসের সমন্বয় সভায় বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব তৈরি করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে বিদ্যুৎ বিভাগের এক অতিরিক্ত সচিব জানিয়েছেন। তবে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল জলিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর বিষয়ে এখনো কোনো প্রস্তাব পাননি তাঁরা। আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব পেলে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
‘ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ’ আয়োজিত গতকাল শনিবার এক ভার্চুয়াল সভায় মুখ্যসচিব বলেন, ‘বিদ্যুতের দাম অবশ্যই বাড়বে। কারণ পৃথিবীতে এ পর্যন্ত কোনো দেশই বিদ্যুতের দাম কমাতে পারেনি। বাংলাদেশ একটি সন্ধিক্ষণে আছে, প্রবৃদ্ধি আরও বেশি হবে। এ জন্য বিদ্যুৎ উৎপাদনের গতি শ্লথ করার কোনো দরকার নেই, বরং বাড়ানো দরকার। কারণ ভবিষ্যতের উন্নয়নের সঙ্গে বিদ্যুৎ-জ্বালানির সম্পর্ক রয়েছে।’
আহমদ কায়কাউস বলেন, ‘বিদ্যুতের উৎপাদন ক্ষমতা বেশি বলা হলেও এটি ঠিক না। কারণ পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে বিশাল পার্থক্য থাকে। এ জন্য উন্নয়ন সহযোগীরাও ওভার প্ল্যানিং করার পরামর্শ দেন।’
গত বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি পাইকারি, খুচরা ও সঞ্চালন—তিন ক্ষেত্রেই বিদ্যুতের দাম বাড়ায় সরকার। সাধারণ গ্রাহকপর্যায়ে (খুচরা) প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম গড়ে ৩৬ পয়সা বাড়িয়ে ৬ টাকা ৭৭ পয়সা থেকে ৭ টাকা ১৩ পয়সা করা হয়। পাইকারিতে প্রতি ইউনিট গড়ে ৪০ পয়সা বাড়িয়ে ৪ টাকা ৭৭ পয়সা থেকে ৫ টাকা ১৭ পয়সা করা হয়। একই সঙ্গে বিদ্যুৎ সঞ্চালন মূল্যহার বা হুইলিং চার্জ প্রতি ইউনিটে ৫ দশমিক ৩ শতাংশ বাড়ানো হয়। আর খুচরাপর্যায়ে ডিমান্ড চার্জ বিভিন্ন পর্যায়ে ৫ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হয়। তার আগে ২০১৭ সালের নভেম্বরে পাইকারি বিদ্যুতের দাম গড়ে ৩৫ পয়সা বা ৫ দশমিক ৩ শতাংশ বাড়িয়েছিল সরকার।
মুখ্যসচিব বলেন, ‘রেন্টাল বা কুইক রেন্টাল নেওয়ার সময় সমগ্র বাংলাদেশে একটা হায় হায় রব উঠেছিল। যাঁরা হায় হায় করেছিলেন, এখন কিন্তু তাঁরাই বলছেন এর কারণে প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। অতএব এই জায়গায় আমি মনে করি না সক্ষমতা বেশি হলে সমস্যা আছে।’
ড. কায়কাউস বলেন, কোভিডের ভেতরে লকডাউনে শহরে বিদ্যুতের চাহিদা কমলেও গ্রামে বেড়েছে। এ জন্য খাতভিত্তিক বিশ্লেষণ করা দরকার। সব জায়গায় বিদ্যুৎকেন্দ্র করা যায় না। নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা আছে।
বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগ করা দরকার জানিয়ে মুখ্যসচিব বলেন, সরকার সেখানেই বিনিয়োগ করে, যেখানে অন্যরা বিনিয়োগ করে না। বিদ্যুতে ভালোমানের কিছু বেসরকারি কোম্পানি হয়েছে। বেসরকারি খাতে যারা ব্যবসা করছে, তাদের নিয়ে চিন্তা করতে হবে।
বিদ্যুতের দাম কত বছরে কত শতাংশ বাড়ানো হবে, তা আগেই নির্ধারণ করা থাকলে বিনিয়োগকারীদের সিদ্ধান্ত নিতে সহায়ক হবে বলে মনে করেন বুয়েটের অধ্যাপক ম তামিম। তিনি বলেন, ‘বিদ্যুৎ নিয়ে ২ বছরের স্বল্প, ৫ বছরের মধ্যম এবং ১০ বছরের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। ৫ বছরের চাহিদা কী আছে, সেটা যদি চিহ্নিত না করতে পারি, তবে আমরা ব্যর্থ হব। এলএনজিকে গুরুত্ব দিয়ে দ্রুততম সময়ে আমদানি করতে হবে।’
অধ্যাপক তামিম বলেন, তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ১৩ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। এসব বিদ্যুৎকেন্দ্রে যখন বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে না, তখন পেমেন্ট দেওয়া হবে না, এভাবে এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র রাখা যেতে পারে। ভর্তুকি কমিয়ে বিদ্যুতের দাম ধীরে ধীরে বাড়াতে হবে। গরমের সময় আমাদের অতিরিক্ত সাড়ে তিন হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ লাগে। চার-পাঁচ মাস ঠান্ডা থাকে, সে সময় এই বিদ্যুৎ উৎপাদন না করলেও হয়।
সভায় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সদস্য মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো উৎপাদন না করলে কোনো টাকা পাবে না, আমরা সেভাবেই করতে যাচ্ছি।’
বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব হাবিবুর রহমান বলেন, বিদ্যুৎ খাতে আর বিনিয়োগ করার দরকার নেই বলা হলেও আরও কয়েক বছর এই খাতে বিনিয়োগ দরকার। বিতরণে না হোক, সঞ্চালনের ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতকে সংযুক্তির বিষয়টি জোরেশোরে চিন্তা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘বিদ্যুতের চাহিদার চেয়ে সক্ষমতা খুব বেশি না। বিদ্যুতে ভর্তুকি কমানো দরকার। কস্টলি জেনারেশন থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। কস্টলি জেনারেশন শুধু পিকআওয়ারে ব্যবহার করতে হবে। অন্য সময় এটাকে চালানো যাবে না। এটা করা হলে ভর্তুকি কমানো সম্ভব।’
জরুরি সংস্কার শেষে দ্রুততম সময়ের মধ্যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করবে সরকার। সব রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করে তা ঠিক করা হবে। তবে সংস্কারে কতটুকু সময় লাগবে, তা না জেনে নির্বাচনের সময়টা বলতে পারছে না সরকার।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মো. আফজাল হোসেন। তিনি পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে
৪ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার প্রয়াস চালাচ্ছেন, তাঁরা বিবেককে জাগ্রত করছেন। তাই তাঁদের নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। তাদের নিরাপত্তা বিষয় নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এসব ক
৪ ঘণ্টা আগেগণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে ‘আক্রমণের মুখে স্বাধীন সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান’ শীর্ষক এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে বিএনপিসহ একাধিক রাজনৈতিক দলের নেতারা এই প্রতিশ্রুতি দেন। অনুষ্ঠানে
৫ ঘণ্টা আগে