নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনার বিরুদ্ধে যারা কথা বলে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য একটি নতুন আইন করার প্রস্তাব দেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
আজ রোববার জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ১৪৭ বিধিতে উত্থাপন করা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি। জাতীয় সংসদের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে গত শুক্রবার জাতীয় সংসদে স্মারক বক্তব্য দেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে মোজাম্মেল হক বলেন, সংসদ অকার্যকর করার জন্য গত দুটি নির্বাচন তারা প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করেছিল। তারা শুধু ষড়যন্ত্রই করছে না, তারা দেশি-বিদেশি চক্রান্তকারীদের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করছে। মিথ্যাচার, ইতিহাস বিকৃতি, স্বাধীনতার বিরুদ্ধাচরণকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ না থাকলে রাষ্ট্র হুমকির মুখে পড়তে পারে।
সংসদের অনেক অর্জনের সঙ্গে দুর্বলতাও আছে বলে দাবি করেন ফিরোজ রশীদ। তিনি বলেন, আজ পর্যন্ত একটা কমিশন (বঙ্গবন্ধু হত্যা) গঠন করতে পারছেন না। কারা জড়িত ছিল এই জাতি যদি জানতে না পারে, তাহলে ইতিহাসের ভগ্নাংশ রেখে লাভ নাই। কারণ বঙ্গবন্ধুকে মারা ছিল বিশাল ষড়যন্ত্রের কাজ। ডালিম, ফারুক, রশিদ গিয়ে করল, তা নয়। এর পেছনে ষড়যন্ত্র ছিল, তা আপনারা বের করলেন না।
ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন ও জাসদের (একাংশ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর দিকে ইঙ্গিত করে জাপার এই সংসদ সদস্য বলেন, চরম বামপন্থী, চরম দক্ষিণপন্থী তাদের নাম উচ্চারণ করা যাবে না। কারণ সমস্ত নৌকায় উঠে চলে গেছে। নৌকা তো আপনারা বাইবেন। নৌকার পাইলট আপনারা। তারা উঠে বসে আছেন। কয়—মাঝি, আর কত দূর? পার হতে কত দূর? নির্বাচনের আর নয় মাস আছে। এরপরই পার করে দিব। তারপর পাঁচ বছরের জন্য আপনারা নিশ্চিন্ত। তারা নৌকায় উঠে বসে গেছে। এইতো অবস্থা আওয়ামী লীগের।
ফিরোজ রশীদ বলেন, জাতি এখন দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে। নিরপেক্ষ কোনো মানুষ নেই। শিক্ষক, ডাক্তার, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক সবাই বিভক্ত। পুরো দেশই এখন দুই ভাগে বিভক্ত।
মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনার বিরুদ্ধে যারা কথা বলে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য একটি নতুন আইন করার প্রস্তাব দেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
আজ রোববার জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ১৪৭ বিধিতে উত্থাপন করা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি। জাতীয় সংসদের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে গত শুক্রবার জাতীয় সংসদে স্মারক বক্তব্য দেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে মোজাম্মেল হক বলেন, সংসদ অকার্যকর করার জন্য গত দুটি নির্বাচন তারা প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করেছিল। তারা শুধু ষড়যন্ত্রই করছে না, তারা দেশি-বিদেশি চক্রান্তকারীদের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করছে। মিথ্যাচার, ইতিহাস বিকৃতি, স্বাধীনতার বিরুদ্ধাচরণকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ না থাকলে রাষ্ট্র হুমকির মুখে পড়তে পারে।
সংসদের অনেক অর্জনের সঙ্গে দুর্বলতাও আছে বলে দাবি করেন ফিরোজ রশীদ। তিনি বলেন, আজ পর্যন্ত একটা কমিশন (বঙ্গবন্ধু হত্যা) গঠন করতে পারছেন না। কারা জড়িত ছিল এই জাতি যদি জানতে না পারে, তাহলে ইতিহাসের ভগ্নাংশ রেখে লাভ নাই। কারণ বঙ্গবন্ধুকে মারা ছিল বিশাল ষড়যন্ত্রের কাজ। ডালিম, ফারুক, রশিদ গিয়ে করল, তা নয়। এর পেছনে ষড়যন্ত্র ছিল, তা আপনারা বের করলেন না।
ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন ও জাসদের (একাংশ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর দিকে ইঙ্গিত করে জাপার এই সংসদ সদস্য বলেন, চরম বামপন্থী, চরম দক্ষিণপন্থী তাদের নাম উচ্চারণ করা যাবে না। কারণ সমস্ত নৌকায় উঠে চলে গেছে। নৌকা তো আপনারা বাইবেন। নৌকার পাইলট আপনারা। তারা উঠে বসে আছেন। কয়—মাঝি, আর কত দূর? পার হতে কত দূর? নির্বাচনের আর নয় মাস আছে। এরপরই পার করে দিব। তারপর পাঁচ বছরের জন্য আপনারা নিশ্চিন্ত। তারা নৌকায় উঠে বসে গেছে। এইতো অবস্থা আওয়ামী লীগের।
ফিরোজ রশীদ বলেন, জাতি এখন দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে। নিরপেক্ষ কোনো মানুষ নেই। শিক্ষক, ডাক্তার, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক সবাই বিভক্ত। পুরো দেশই এখন দুই ভাগে বিভক্ত।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আইন ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ গতকাল রোববার রাতে অধ্যাদেশের গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
২ মিনিট আগেঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে পদক্ষেপ নিতে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে আবেদন করা হয়েছে। গতকাল রোববার এই আবেদন করা হয়। আজ সোমবার চেম্বার বিচারপতির আদালতে এই বিষয়ে শুনানি হবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মোহাম্মদ আজমি।
২৩ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়
৯ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৯ ঘণ্টা আগে