নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ধানের মজুত কঠোর নজরদারিতে থাকবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। আজ বৃহস্পতিবার খাদ্য অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ধান সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘লাইসেন্স ছাড়া কেউ ধান কিনে অবৈধ মজুত করতে পারবেন না। কে কতটুকু ধান কিনছেন, কোন মিলমালিকের কাছে তা বিক্রি করছেন, সেটি খাদ্য বিভাগকে জানাতে হবে। খাদ্য কর্মকর্তাদের এসব তথ্য নিয়মিত অধিদপ্তরে পাঠতে হবে। কেউ অবৈধভাবে মজুত করছে কি না, তা কঠোর নজরদারিতে থাকবে।’
দেশের কৃষক পর্যায়ে ধান সংগ্রহ অভিযান শুরু করেছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে প্রতি কেজি ধান ২৭ টাকা দরে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে কেনা শুরু করা হয়েছে। আগামী ৭ মে থেকে চাল সংগ্রহ শুরু হবে। এই সংগ্রহ অভিযান চলবে আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। ৭ থেকে ১৬ মের মধ্যে খাদ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে মিলমালিকদের চুক্তিবদ্ধ হতে হবে। চুক্তিবদ্ধ হওয়ার সময় বাড়ানো হবে না বলে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার জানিয়েছেন।
সংগ্রহ মৌসুমের শেষের দিকে তাড়াহুড়ো না করে পরিকল্পনা মোতাবেক ধান সংগ্রহ কার্যক্রম সফল করতে খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের প্রতি নির্দেশনা দেন সাধন চন্দ্র মজুমদার। এ সময় ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল, রাজশাহী বিভাগের নওগাঁ, রংপুর বিভাগের দিনাজপুর, সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ, ময়মনসিংহ বিভাগের ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বরিশাল বিভাগের বরিশাল এবং খুলনা বিভাগের ঝিনাইদহ থেকে জেলার জনপ্রতিনিধি, জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, জেলা খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা, মিলমালিক ও কৃষক প্রতিনিধিরা অনলাইনে সংযুক্ত ছিলেন।
খাদ্যমন্ত্রী মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঠিকভাবে নির্দেশনা মোতাবেক ধান সংগ্রহের মাধ্যমে মজুত বাড়ানোর নির্দেশনা দেন। গুদামে ধান দেওয়ার সময় কৃষকেরা যাতে কোনো প্রকার হয়রানির শিকার না হন, সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখার জন্যও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি নির্দেশ দেন। পাশাপাশি ধান ও চালের গুণগত মানের সঙ্গে কোনো প্রকার আপস করা হবে না বলেও জানান মন্ত্রী।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মাৎ নাজমানারা খানুমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) মো. মজিবুর রহমান, খাদ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন এবং পরিচালক (সংগ্রহ) মো. রায়হানুল কবীর বক্তব্য দেন।
উল্লেখ্য, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভায় চলতি বোরো মৌসুমে সারা দেশে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ২৭ টাকা কেজি দরে ৬ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন ধান, মিলারদের কাছ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে ১১ লাখ মেট্রিক টন সেদ্ধ চাল এবং ৩৯ টাকা কেজি দরে ৫০ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়।
ধানের মজুত কঠোর নজরদারিতে থাকবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। আজ বৃহস্পতিবার খাদ্য অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ধান সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘লাইসেন্স ছাড়া কেউ ধান কিনে অবৈধ মজুত করতে পারবেন না। কে কতটুকু ধান কিনছেন, কোন মিলমালিকের কাছে তা বিক্রি করছেন, সেটি খাদ্য বিভাগকে জানাতে হবে। খাদ্য কর্মকর্তাদের এসব তথ্য নিয়মিত অধিদপ্তরে পাঠতে হবে। কেউ অবৈধভাবে মজুত করছে কি না, তা কঠোর নজরদারিতে থাকবে।’
দেশের কৃষক পর্যায়ে ধান সংগ্রহ অভিযান শুরু করেছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে প্রতি কেজি ধান ২৭ টাকা দরে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে কেনা শুরু করা হয়েছে। আগামী ৭ মে থেকে চাল সংগ্রহ শুরু হবে। এই সংগ্রহ অভিযান চলবে আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। ৭ থেকে ১৬ মের মধ্যে খাদ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে মিলমালিকদের চুক্তিবদ্ধ হতে হবে। চুক্তিবদ্ধ হওয়ার সময় বাড়ানো হবে না বলে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার জানিয়েছেন।
সংগ্রহ মৌসুমের শেষের দিকে তাড়াহুড়ো না করে পরিকল্পনা মোতাবেক ধান সংগ্রহ কার্যক্রম সফল করতে খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের প্রতি নির্দেশনা দেন সাধন চন্দ্র মজুমদার। এ সময় ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল, রাজশাহী বিভাগের নওগাঁ, রংপুর বিভাগের দিনাজপুর, সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ, ময়মনসিংহ বিভাগের ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বরিশাল বিভাগের বরিশাল এবং খুলনা বিভাগের ঝিনাইদহ থেকে জেলার জনপ্রতিনিধি, জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, জেলা খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা, মিলমালিক ও কৃষক প্রতিনিধিরা অনলাইনে সংযুক্ত ছিলেন।
খাদ্যমন্ত্রী মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঠিকভাবে নির্দেশনা মোতাবেক ধান সংগ্রহের মাধ্যমে মজুত বাড়ানোর নির্দেশনা দেন। গুদামে ধান দেওয়ার সময় কৃষকেরা যাতে কোনো প্রকার হয়রানির শিকার না হন, সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখার জন্যও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি নির্দেশ দেন। পাশাপাশি ধান ও চালের গুণগত মানের সঙ্গে কোনো প্রকার আপস করা হবে না বলেও জানান মন্ত্রী।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মাৎ নাজমানারা খানুমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) মো. মজিবুর রহমান, খাদ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন এবং পরিচালক (সংগ্রহ) মো. রায়হানুল কবীর বক্তব্য দেন।
উল্লেখ্য, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভায় চলতি বোরো মৌসুমে সারা দেশে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ২৭ টাকা কেজি দরে ৬ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন ধান, মিলারদের কাছ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে ১১ লাখ মেট্রিক টন সেদ্ধ চাল এবং ৩৯ টাকা কেজি দরে ৫০ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়।
ঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে পদক্ষেপ নিতে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে যাচ্ছে রাষ্ট্রপক্ষ। আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মোহাম্মদ আজমি।
৪ মিনিট আগেজাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার মত বা সুপারিশ করেছেন সংশ্লিষ্টজনেরা। তাঁদের সঙ্গে আলোচনা এবং মতামত-সুপারিশের ভিত্তিতে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন মনে করছে, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের পরই হতে পারে স্থানীয় নির্বাচন। আবার এ নির্বাচন আলাদাভাবে না করে একসঙ্গে করা যায় কি না, সেটাও রয়
১ ঘণ্টা আগেউন্নয়ন প্রকল্প শেষ হওয়ার পর প্রকল্পে ব্যবহৃত গাড়ির বেশির ভাগই সরকারি দপ্তরে জমা হয় না। প্রভাবশালীরা কৌশলে এসব গাড়ি ব্যবহার করেন। ফলে প্রকল্পের গাড়ির ব্যবহার ও জমা দেওয়ার বিষয়ে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে সরকার।
২ ঘণ্টা আগেবিচারপতি রুহুল আমিনের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বর্তমান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। শোকবার্তায় তিনি মরহুমের পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে