নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে প্রাণিসম্পদ খাতে উৎপাদন বাড়লেও প্রাণীর চিকিৎসাসেবায় অগ্রগতি নেই। জেলা-উপজেলা পর্যায়ে অধিকাংশ হাসপাতালই জীর্ণ। আধুনিক যন্ত্রপাতি, চিকিৎসক, ওষুধের সংকট তীব্র। ফলে প্রাণী হাসপাতাল থেকে তেমন সুফল পাচ্ছেন না গবাদিপশুর মালিক ও খামারিরা।
খামারিদের অভিযোগ, প্রাণী হাসপাতালে গবাদিপশুর চিকিৎসাসেবা নামে মাত্র। অনেক জেলা-উপজেলায় চিকিৎসকের দেখা মেলে না। অধিকাংশ প্রাণী হাসপাতালে গবাদিপশুর রোগ নির্ণয় করে ব্যবস্থাপত্র দেওয়া হলেও ওষুধ দেওয়া হয় না। জনবল ও ওষুধের সংকট থাকার কথা স্বীকার করে কর্তৃপক্ষ বলছে, চাহিদার তুলনায় ওষুধ সরবরাহ কম থাকায় সবাইকে দেওয়া সম্ভব হয় না।
এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় ভেটেরিনারি হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. আব্দুল আজিজ আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশের ৬৪ জেলায় প্রাণী হাসপাতাল আছে। উপজেলা পর্যায়েও চিকিৎসক আছেন। তবে জনবলের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তিনি বলেন, দেশের প্রাণী হাসপাতালগুলোতে জনবলকাঠামো অনুপাতে এক-তৃতীয়াংশ চিকিৎসক নেই। স্টাফ পর্যায়েও অর্ধেকের মতো পদ খালি। তিনি জানান, প্রয়োজনের তুলনায় ওষুধের বরাদ্দও অনেক কম।
চিকিৎসকের দেখা মেলে না
গবাদিপশুর স্বাস্থ্য নিয়ে খামারিরা আগের চেয়ে সচেতন হলেও প্রাণী হাসপাতালে গিয়ে তেমন সুফল পান না। জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার থুপসারা মহল্লার খামারি জাহাঙ্গীর আলম জানান, উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরসংলগ্ন মহল্লায় তাঁর বসবাস। তাঁর খামারে ২০টি গরু এবং শতাধিক হাঁস-মুরগি, কবুতর আছে। স্থানীয় প্রাণী হাসপাতালে গিয়ে ভালো সেবা পান না। চাহিদামতো ওষুধ পান না। গাভীর প্রজননের জন্য হাসপাতালে গিয়ে অধিকাংশ সময় প্রজনন কর্মকর্তার দেখা পাননি। জয়পুরহাট জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা ডা. এস এম খুরসিদ আলম জানান, জনবলের অভাবে খামারিরা কাঙ্ক্ষিত ও দ্রুত সেবা পাচ্ছেন না।
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালে সম্প্রতি এক দিন দীর্ঘক্ষণ অবস্থান করেও সেবাপ্রার্থী কোনো খামারির দেখা মেলেনি। উপজেলার বলিপাড়ার খামারি বাবলু জানান, তিনি ভেটেরিনারি হাসপাতাল থেকে কখনো কোনো সহায়তা পাননি। গরুর কোনো সমস্যা হলে পরিচিত স্থানীয় চিকিৎসক দিয়ে চিকিৎসা করান। খাগড়াছড়ি জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. জওহর লাল চাকমা বলেন, ‘জনবলসংকটে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে। যে পরিমাণ ওষুধ পাই, দুই-চারটি পশুর চিকিৎসা দিলে আর থাকে না।’
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঘোনা এলাকার আলিমুজ্জামান বলেন, ঠিকমতো সেবা পাওয়া যায় না। প্রায়ই এসে শোনা যায়, কর্তব্যরত চিকিৎসক নেই।
বগুড়ার ধুনট উপজেলার খামারি শাহীন রেজা জানান, গত রোববার রুগ্ণ গরু নিয়ে উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরে গিয়ে কয়েক ঘণ্টা বসে থেকেও চিকিৎসক পাননি। একপর্যায়ে অফিস চত্বরেই গরুটি মারা যায়। বগুড়া জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আনিসুর রহমান বলেন, ধুনটে এ ধরনের সমস্যা হচ্ছে। কারণ, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ছয় মাস আগে বদলি হলেও সেখানে নতুন কাউকে পদায়ন করা হয়নি।
সেবা শুধু ব্যবস্থাপত্রে
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের কৃষক আল আমিন বলেন, অসুস্থ গবাদিপশু নিয়ে হাসপাতালে গেলে একটি ব্যবস্থাপত্র দিয়েই বিদায় করা হয়। কোনো ওষুধ মেলে না।
কিশোরগঞ্জ জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালে হোসেনপুর উপজেলার চরপুমদী এলাকার ইসমাইল গিয়েছিলেন বাছুর নিয়ে। তিনি বলেন, ‘আমার বাছুরটি দুই দিন যাবৎ খাওয়াদাওয়া করত না। হাসপাতালে নিয়ে আসার পর বাছুরটির জ্বর মেপে ব্যবস্থাপত্র দিয়েছে। এখন ওষুধ কিনে খাওয়াব।’
গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. ইউসুফ হাবিব বলেন, ‘বিভিন্ন রকমের ওষুধের সংকট রয়েছে। আমরা চাইলেও উপযুক্ত সেবা দিতে পারছি না।’
যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার রহিমা খাতুন গত রোববার দুটি ছাগলের চিকিৎসার জন্য গিয়েছিলেন প্রাণী হাসপাতালে। তিনি বলেন, ‘ছাগল দুটি ঠিকমতো খায় না, তাই নিয়ে এসেছি। হাসপাতালের লোকেরা ওষুধ লিখে দিলে বাহির থেকে ২৬০ টাকায় কিনে আনতে হয়েছে।’
একই চিত্র দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলা প্রাণী হাসপাতালেরও। পৌর এলাকার উত্তর সুজাপুরের আতিয়ার সরকার, ছামছুন্নাহারসহ কয়েকজন জানান, গরু-ছাগল নিয়ে হাসপাতালে গেলে চিকিৎসক ব্যবস্থাপত্র লিখে দিয়ে বাইরে থেকে ওষুধ কিনতে বলেন।
লালমনিরহাটে গবাদিপশু-পাখির রোগ নির্ণয়ের জন্য ল্যাব থাকলেও টেকনেশিয়ানের অভাবে কোনো কাজে আসছে না। দীর্ঘদিন ব্যবহার না করায় ল্যাবের যন্ত্রপাতি ও কিট নষ্ট হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতিটি হাসপাতালে ৭০ শতাংশ জনবলের সংকট আছে। জেলা প্রাণী হাসপাতালে ভেটেরিনারি সার্জনের একটিসহ সাতটি পদে আছেন চারজন। অফিস সহকারীর সাতটি পদই শূন্য থাকায় একজন উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাকেই কাজ চালাতে হচ্ছে।
বাংলাদেশ ডেইরি ফারমার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিডিএফএ) সভাপতি মো. ইমরান হোসেন বলেন, ‘সরকার ওষুধ, ভ্যাকসিন ও কৃমিনাশকের বরাদ্দ দেয়। কয়জন খামারি আজ পর্যন্ত এসব পেয়েছেন, আমার জানা নেই। খামারিরা বিপদের সময় সরকারি চিকিৎসককে ডেকেও পান না। দেশের পশু চিকিৎসার অগ্রগতি কেবল কাগজ-কলমে।’
[প্রতিবেদনের তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেছেন আজকের পত্রিকার সংশ্লিষ্ট জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধিরা]
দেশে প্রাণিসম্পদ খাতে উৎপাদন বাড়লেও প্রাণীর চিকিৎসাসেবায় অগ্রগতি নেই। জেলা-উপজেলা পর্যায়ে অধিকাংশ হাসপাতালই জীর্ণ। আধুনিক যন্ত্রপাতি, চিকিৎসক, ওষুধের সংকট তীব্র। ফলে প্রাণী হাসপাতাল থেকে তেমন সুফল পাচ্ছেন না গবাদিপশুর মালিক ও খামারিরা।
খামারিদের অভিযোগ, প্রাণী হাসপাতালে গবাদিপশুর চিকিৎসাসেবা নামে মাত্র। অনেক জেলা-উপজেলায় চিকিৎসকের দেখা মেলে না। অধিকাংশ প্রাণী হাসপাতালে গবাদিপশুর রোগ নির্ণয় করে ব্যবস্থাপত্র দেওয়া হলেও ওষুধ দেওয়া হয় না। জনবল ও ওষুধের সংকট থাকার কথা স্বীকার করে কর্তৃপক্ষ বলছে, চাহিদার তুলনায় ওষুধ সরবরাহ কম থাকায় সবাইকে দেওয়া সম্ভব হয় না।
এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় ভেটেরিনারি হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. আব্দুল আজিজ আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশের ৬৪ জেলায় প্রাণী হাসপাতাল আছে। উপজেলা পর্যায়েও চিকিৎসক আছেন। তবে জনবলের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তিনি বলেন, দেশের প্রাণী হাসপাতালগুলোতে জনবলকাঠামো অনুপাতে এক-তৃতীয়াংশ চিকিৎসক নেই। স্টাফ পর্যায়েও অর্ধেকের মতো পদ খালি। তিনি জানান, প্রয়োজনের তুলনায় ওষুধের বরাদ্দও অনেক কম।
চিকিৎসকের দেখা মেলে না
গবাদিপশুর স্বাস্থ্য নিয়ে খামারিরা আগের চেয়ে সচেতন হলেও প্রাণী হাসপাতালে গিয়ে তেমন সুফল পান না। জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার থুপসারা মহল্লার খামারি জাহাঙ্গীর আলম জানান, উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরসংলগ্ন মহল্লায় তাঁর বসবাস। তাঁর খামারে ২০টি গরু এবং শতাধিক হাঁস-মুরগি, কবুতর আছে। স্থানীয় প্রাণী হাসপাতালে গিয়ে ভালো সেবা পান না। চাহিদামতো ওষুধ পান না। গাভীর প্রজননের জন্য হাসপাতালে গিয়ে অধিকাংশ সময় প্রজনন কর্মকর্তার দেখা পাননি। জয়পুরহাট জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা ডা. এস এম খুরসিদ আলম জানান, জনবলের অভাবে খামারিরা কাঙ্ক্ষিত ও দ্রুত সেবা পাচ্ছেন না।
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালে সম্প্রতি এক দিন দীর্ঘক্ষণ অবস্থান করেও সেবাপ্রার্থী কোনো খামারির দেখা মেলেনি। উপজেলার বলিপাড়ার খামারি বাবলু জানান, তিনি ভেটেরিনারি হাসপাতাল থেকে কখনো কোনো সহায়তা পাননি। গরুর কোনো সমস্যা হলে পরিচিত স্থানীয় চিকিৎসক দিয়ে চিকিৎসা করান। খাগড়াছড়ি জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. জওহর লাল চাকমা বলেন, ‘জনবলসংকটে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে। যে পরিমাণ ওষুধ পাই, দুই-চারটি পশুর চিকিৎসা দিলে আর থাকে না।’
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঘোনা এলাকার আলিমুজ্জামান বলেন, ঠিকমতো সেবা পাওয়া যায় না। প্রায়ই এসে শোনা যায়, কর্তব্যরত চিকিৎসক নেই।
বগুড়ার ধুনট উপজেলার খামারি শাহীন রেজা জানান, গত রোববার রুগ্ণ গরু নিয়ে উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরে গিয়ে কয়েক ঘণ্টা বসে থেকেও চিকিৎসক পাননি। একপর্যায়ে অফিস চত্বরেই গরুটি মারা যায়। বগুড়া জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আনিসুর রহমান বলেন, ধুনটে এ ধরনের সমস্যা হচ্ছে। কারণ, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ছয় মাস আগে বদলি হলেও সেখানে নতুন কাউকে পদায়ন করা হয়নি।
সেবা শুধু ব্যবস্থাপত্রে
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের কৃষক আল আমিন বলেন, অসুস্থ গবাদিপশু নিয়ে হাসপাতালে গেলে একটি ব্যবস্থাপত্র দিয়েই বিদায় করা হয়। কোনো ওষুধ মেলে না।
কিশোরগঞ্জ জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালে হোসেনপুর উপজেলার চরপুমদী এলাকার ইসমাইল গিয়েছিলেন বাছুর নিয়ে। তিনি বলেন, ‘আমার বাছুরটি দুই দিন যাবৎ খাওয়াদাওয়া করত না। হাসপাতালে নিয়ে আসার পর বাছুরটির জ্বর মেপে ব্যবস্থাপত্র দিয়েছে। এখন ওষুধ কিনে খাওয়াব।’
গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. ইউসুফ হাবিব বলেন, ‘বিভিন্ন রকমের ওষুধের সংকট রয়েছে। আমরা চাইলেও উপযুক্ত সেবা দিতে পারছি না।’
যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার রহিমা খাতুন গত রোববার দুটি ছাগলের চিকিৎসার জন্য গিয়েছিলেন প্রাণী হাসপাতালে। তিনি বলেন, ‘ছাগল দুটি ঠিকমতো খায় না, তাই নিয়ে এসেছি। হাসপাতালের লোকেরা ওষুধ লিখে দিলে বাহির থেকে ২৬০ টাকায় কিনে আনতে হয়েছে।’
একই চিত্র দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলা প্রাণী হাসপাতালেরও। পৌর এলাকার উত্তর সুজাপুরের আতিয়ার সরকার, ছামছুন্নাহারসহ কয়েকজন জানান, গরু-ছাগল নিয়ে হাসপাতালে গেলে চিকিৎসক ব্যবস্থাপত্র লিখে দিয়ে বাইরে থেকে ওষুধ কিনতে বলেন।
লালমনিরহাটে গবাদিপশু-পাখির রোগ নির্ণয়ের জন্য ল্যাব থাকলেও টেকনেশিয়ানের অভাবে কোনো কাজে আসছে না। দীর্ঘদিন ব্যবহার না করায় ল্যাবের যন্ত্রপাতি ও কিট নষ্ট হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতিটি হাসপাতালে ৭০ শতাংশ জনবলের সংকট আছে। জেলা প্রাণী হাসপাতালে ভেটেরিনারি সার্জনের একটিসহ সাতটি পদে আছেন চারজন। অফিস সহকারীর সাতটি পদই শূন্য থাকায় একজন উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাকেই কাজ চালাতে হচ্ছে।
বাংলাদেশ ডেইরি ফারমার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিডিএফএ) সভাপতি মো. ইমরান হোসেন বলেন, ‘সরকার ওষুধ, ভ্যাকসিন ও কৃমিনাশকের বরাদ্দ দেয়। কয়জন খামারি আজ পর্যন্ত এসব পেয়েছেন, আমার জানা নেই। খামারিরা বিপদের সময় সরকারি চিকিৎসককে ডেকেও পান না। দেশের পশু চিকিৎসার অগ্রগতি কেবল কাগজ-কলমে।’
[প্রতিবেদনের তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেছেন আজকের পত্রিকার সংশ্লিষ্ট জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধিরা]
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আইন ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ গতকাল রোববার রাতে অধ্যাদেশের গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে পদক্ষেপ নিতে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে আবেদন করা হয়েছে। গতকাল রোববার এই আবেদন করা হয়। আজ সোমবার চেম্বার বিচারপতির আদালতে এই বিষয়ে শুনানি হবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মোহাম্মদ আজমি।
৪ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়
১২ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে