গোলাম ওয়াদুদ, ঢাকা
ঢাকা-১৭ আসনে উপনির্বাচনের ভোট শেষ হয়েছে সোমবার (১৭ জুলাই)। বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ এ আরাফাত। এই নির্বাচনে ভোট পড়েছে মাত্র ১১ দশমিক ৫১ শতাংশ। তার মানে, মোট ভোটারের ৮৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ ভোট পড়েনি বা ভোটাররা ভোট দিতে আসেননি। এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে শতভাগ স্বচ্ছ ব্যালটে। এটাই হাবিবুল আউয়াল কমিশনের প্রথম শতভাগ স্বচ্ছ ব্যালটে ভোট গ্রহণ।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও স্বচ্ছ ব্যালটে ভোট গ্রহণ করা হবে। তাই এই উপনির্বাচন নির্বাচন কমিশনের জন্য বড় পরীক্ষা। এমনিতেই নির্বাচন নিয়ে এখন রাজনীতির মাঠ অনেকটা উত্তপ্ত। সরকার বলছে, তাদের অধীনে এই নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমেই অবাধ, গ্রহণযোগ্য, সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। অন্যদিকে বিরোধী দল বলছে, এই সরকারের অধীনে এই কমিশনের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। এত সবের মধ্যে প্রমাণ দেওয়ার সুযোগ সিটি করপোরেশন ও উপনির্বাচনগুলো।
নির্বাচন কমিশন বলছে, তারা সোমবার একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দিয়েছে। অবশ্য এই ‘সুন্দর নির্বাচনে’ ভোট পড়েছে ১১ শতাংশের কিছু বেশি! একটি দলের এজেন্ট ছাড়া অন্য কোনো দলের এজেন্ট দেখা যায়নি অধিকাংশ কেন্দ্রে, যেটি একজন নির্বাচন কমিশনার পরিদর্শন করে এসে বলেছেনও। কিছু কেন্দ্রে নৌকার বাদে অন্য এজেন্টদের বের করে দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। একজন প্রার্থী নির্বাচন শুরুর তিন ঘণ্টার মাথায় সরে দাঁড়িয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, ভোট সুষ্ঠু হচ্ছে না।
এদিকে নির্বাচনের খবর সংগ্রহ করতে যাওয়া সাংবাদিকদেরও একটি কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এসবের মধ্যে দিয়েই দিনব্যাপী চলে ভোট গ্রহণ। ভোট গ্রহণের শেষের দিকে এসে স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক পিটিয়েছে নৌকার ব্যাজধারীরা। সেটি আবার পুলিশের উপস্থিতিতেই। এ ঘটনায় নির্বাচনে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। যেখানে অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট নিশ্চিত করতে প্রার্থী ও ভোটারদের নিরাপত্তা দেওয়ার কথা পুলিশের, সেখানে হিরো আলমকে মারধর করার সময় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখেছে পুলিশ!
হামলার বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘হিরো আলম অনেক লোকজন নিয়ে ভোটকেন্দ্রের ভেতরে প্রবেশ করতে চেয়েছিলেন। পুলিশ তখন তাঁকে এত লোক নিয়ে প্রবেশ না করার জন্য অনুরোধ করে। আইনেও নাই এত লোক নিয়ে কেন্দ্র পরিদর্শনের। তাই কেন্দ্রে দায়িত্বরত পুলিশ তাঁকে কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়। কেন্দ্রের সামনেই তাঁর গাড়ি ছিল। কেন্দ্রের দায়িত্বরত পুলিশ তো কেন্দ্র অনিরাপদ রেখে তাঁর সঙ্গে যেতে পারে না।’
তাহলে পুলিশ কমিশনারের বক্তব্য থেকে বোঝা গেল, কেন্দ্র অনিরাপদ হবে ভেবে কেন্দ্রের সামনেই একজনকে মারধর করা ঠেকানো যায়নি। ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, পুলিশ হিরো আলমকে কেন্দ্রের ভেতর থেকে বাইরে বের করে দেওয়ার পরই ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে তাঁকে দফায় দফায় পেটানো হয়।
এ বিষয়ে বক্তব্য দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কমিশন বলেছে, ‘তিনি (হিরো আলম) অনেক সমর্থকসহ কেন্দ্রে ঢোকার চেষ্টা করেন। তাঁর সঙ্গে প্রায় ৭০ জনের মতো ইউটিউবার ছিলেন। তখন তাঁকে গেটে আটকে দেওয়া হয়। বলা হয়েছে, আপনার এজেন্ট বা চার-পাঁচজন নিয়ে ঢুকতে পারবেন। বাকিদের কেন্দ্র থেকে বুঝিয়ে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। ভোটকেন্দ্রে কোনো কিছু হয়নি। তিনি যখন রাস্তায় এসেছেন, তখন ওনাকে কে বা কারা ধাওয়া দিয়েছেন। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছি সুষ্ঠু তদন্তের।’
নির্বাচনের সময় একজন প্রার্থীকে নিরাপত্তা দেওয়া অবশ্যই নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব। হিরো আলমের সঙ্গে যে ঘটনা ঘটল তার দায় কি নির্বাচন কমিশন এড়াতে পারে?
এই নির্বাচনে অন্য প্রার্থীর সমর্থকদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। স্বতন্ত্র এক প্রার্থীর কয়েকজন সমর্থক গণমাধ্যমের সামনে অভিযোগ তুলে বলেন, নৌকার প্রার্থীর সমর্থকদের সঙ্গে একরকম আচরণ করা হচ্ছে আর আমাদের সঙ্গে অন্যরকম আচরণ করছে। তাহলে তো প্রত্যাশিত লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকল না!
প্রথম সারির একটি গণমাধ্যমে একটা সংবাদ প্রকাশ হয়েছে, যেখানে প্রতিবেদক বলছেন, দুপুরের পর নৌকার ব্যাজধারী কয়েকজন যুবক দফায় দফায় কেন্দ্রে প্রবেশ করেন। এ কারণেই কি অন্য চার কেন্দ্রের চেয়ে এই কেন্দ্রে ভোট বেশি পড়েছে—প্রতিবেদকের এসব কথা শুনে মুচকি হেসে নৌকার ব্যাজধারী একজন বলেন, ‘এটা কোথায় না হয়, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও তো এটা হয়!’ তবে নির্বাচন কমিশন থেকে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণের কারণে তাঁরা পুরোপুরি নিজেদের মতো কাজ করতে পারেননি বলে ‘আফসোস’ করেন।
এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে সিসি ক্যামেরায় ইসির ভোট পর্যবেক্ষণও তো প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। গোপন ক্যামেরায় নির্বাচন কমিশনের ‘তীক্ষ্ণ’ চোখ ফাঁকি দিয়ে জাল ভোট দিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা!
রাজধানীর মতো জায়গায় একটা উপনির্বাচন সামলাতে যদি এত বেগ পেতে হয় নির্বাচন কমিশনকে, তাহলে জাতীয় নির্বাচনে তাঁদের প্রস্তুতিটা কেমন জানতে চাইবে সবাই।
এদিকে বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রাক্নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল। তারা নিশ্চয়ই এই নির্বাচন দেখেছে। তারা থাকতেই আরও একটি উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচন যে স্বস্তির বার্তা দিচ্ছে না, সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনগুলোতেই তা স্পষ্ট। বিদেশিদের কাছে কী বার্তা যেতে পারে তা অনুমেয়।
লেখক: সহসম্পাদক, আজকের পত্রিকা
ঢাকা-১৭ আসনে উপনির্বাচনের ভোট শেষ হয়েছে সোমবার (১৭ জুলাই)। বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ এ আরাফাত। এই নির্বাচনে ভোট পড়েছে মাত্র ১১ দশমিক ৫১ শতাংশ। তার মানে, মোট ভোটারের ৮৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ ভোট পড়েনি বা ভোটাররা ভোট দিতে আসেননি। এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে শতভাগ স্বচ্ছ ব্যালটে। এটাই হাবিবুল আউয়াল কমিশনের প্রথম শতভাগ স্বচ্ছ ব্যালটে ভোট গ্রহণ।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও স্বচ্ছ ব্যালটে ভোট গ্রহণ করা হবে। তাই এই উপনির্বাচন নির্বাচন কমিশনের জন্য বড় পরীক্ষা। এমনিতেই নির্বাচন নিয়ে এখন রাজনীতির মাঠ অনেকটা উত্তপ্ত। সরকার বলছে, তাদের অধীনে এই নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমেই অবাধ, গ্রহণযোগ্য, সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। অন্যদিকে বিরোধী দল বলছে, এই সরকারের অধীনে এই কমিশনের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। এত সবের মধ্যে প্রমাণ দেওয়ার সুযোগ সিটি করপোরেশন ও উপনির্বাচনগুলো।
নির্বাচন কমিশন বলছে, তারা সোমবার একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দিয়েছে। অবশ্য এই ‘সুন্দর নির্বাচনে’ ভোট পড়েছে ১১ শতাংশের কিছু বেশি! একটি দলের এজেন্ট ছাড়া অন্য কোনো দলের এজেন্ট দেখা যায়নি অধিকাংশ কেন্দ্রে, যেটি একজন নির্বাচন কমিশনার পরিদর্শন করে এসে বলেছেনও। কিছু কেন্দ্রে নৌকার বাদে অন্য এজেন্টদের বের করে দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। একজন প্রার্থী নির্বাচন শুরুর তিন ঘণ্টার মাথায় সরে দাঁড়িয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, ভোট সুষ্ঠু হচ্ছে না।
এদিকে নির্বাচনের খবর সংগ্রহ করতে যাওয়া সাংবাদিকদেরও একটি কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এসবের মধ্যে দিয়েই দিনব্যাপী চলে ভোট গ্রহণ। ভোট গ্রহণের শেষের দিকে এসে স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক পিটিয়েছে নৌকার ব্যাজধারীরা। সেটি আবার পুলিশের উপস্থিতিতেই। এ ঘটনায় নির্বাচনে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। যেখানে অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট নিশ্চিত করতে প্রার্থী ও ভোটারদের নিরাপত্তা দেওয়ার কথা পুলিশের, সেখানে হিরো আলমকে মারধর করার সময় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখেছে পুলিশ!
হামলার বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘হিরো আলম অনেক লোকজন নিয়ে ভোটকেন্দ্রের ভেতরে প্রবেশ করতে চেয়েছিলেন। পুলিশ তখন তাঁকে এত লোক নিয়ে প্রবেশ না করার জন্য অনুরোধ করে। আইনেও নাই এত লোক নিয়ে কেন্দ্র পরিদর্শনের। তাই কেন্দ্রে দায়িত্বরত পুলিশ তাঁকে কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়। কেন্দ্রের সামনেই তাঁর গাড়ি ছিল। কেন্দ্রের দায়িত্বরত পুলিশ তো কেন্দ্র অনিরাপদ রেখে তাঁর সঙ্গে যেতে পারে না।’
তাহলে পুলিশ কমিশনারের বক্তব্য থেকে বোঝা গেল, কেন্দ্র অনিরাপদ হবে ভেবে কেন্দ্রের সামনেই একজনকে মারধর করা ঠেকানো যায়নি। ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, পুলিশ হিরো আলমকে কেন্দ্রের ভেতর থেকে বাইরে বের করে দেওয়ার পরই ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে তাঁকে দফায় দফায় পেটানো হয়।
এ বিষয়ে বক্তব্য দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কমিশন বলেছে, ‘তিনি (হিরো আলম) অনেক সমর্থকসহ কেন্দ্রে ঢোকার চেষ্টা করেন। তাঁর সঙ্গে প্রায় ৭০ জনের মতো ইউটিউবার ছিলেন। তখন তাঁকে গেটে আটকে দেওয়া হয়। বলা হয়েছে, আপনার এজেন্ট বা চার-পাঁচজন নিয়ে ঢুকতে পারবেন। বাকিদের কেন্দ্র থেকে বুঝিয়ে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। ভোটকেন্দ্রে কোনো কিছু হয়নি। তিনি যখন রাস্তায় এসেছেন, তখন ওনাকে কে বা কারা ধাওয়া দিয়েছেন। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছি সুষ্ঠু তদন্তের।’
নির্বাচনের সময় একজন প্রার্থীকে নিরাপত্তা দেওয়া অবশ্যই নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব। হিরো আলমের সঙ্গে যে ঘটনা ঘটল তার দায় কি নির্বাচন কমিশন এড়াতে পারে?
এই নির্বাচনে অন্য প্রার্থীর সমর্থকদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। স্বতন্ত্র এক প্রার্থীর কয়েকজন সমর্থক গণমাধ্যমের সামনে অভিযোগ তুলে বলেন, নৌকার প্রার্থীর সমর্থকদের সঙ্গে একরকম আচরণ করা হচ্ছে আর আমাদের সঙ্গে অন্যরকম আচরণ করছে। তাহলে তো প্রত্যাশিত লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকল না!
প্রথম সারির একটি গণমাধ্যমে একটা সংবাদ প্রকাশ হয়েছে, যেখানে প্রতিবেদক বলছেন, দুপুরের পর নৌকার ব্যাজধারী কয়েকজন যুবক দফায় দফায় কেন্দ্রে প্রবেশ করেন। এ কারণেই কি অন্য চার কেন্দ্রের চেয়ে এই কেন্দ্রে ভোট বেশি পড়েছে—প্রতিবেদকের এসব কথা শুনে মুচকি হেসে নৌকার ব্যাজধারী একজন বলেন, ‘এটা কোথায় না হয়, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও তো এটা হয়!’ তবে নির্বাচন কমিশন থেকে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণের কারণে তাঁরা পুরোপুরি নিজেদের মতো কাজ করতে পারেননি বলে ‘আফসোস’ করেন।
এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে সিসি ক্যামেরায় ইসির ভোট পর্যবেক্ষণও তো প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। গোপন ক্যামেরায় নির্বাচন কমিশনের ‘তীক্ষ্ণ’ চোখ ফাঁকি দিয়ে জাল ভোট দিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা!
রাজধানীর মতো জায়গায় একটা উপনির্বাচন সামলাতে যদি এত বেগ পেতে হয় নির্বাচন কমিশনকে, তাহলে জাতীয় নির্বাচনে তাঁদের প্রস্তুতিটা কেমন জানতে চাইবে সবাই।
এদিকে বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রাক্নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল। তারা নিশ্চয়ই এই নির্বাচন দেখেছে। তারা থাকতেই আরও একটি উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচন যে স্বস্তির বার্তা দিচ্ছে না, সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনগুলোতেই তা স্পষ্ট। বিদেশিদের কাছে কী বার্তা যেতে পারে তা অনুমেয়।
লেখক: সহসম্পাদক, আজকের পত্রিকা
সংস্কারের অংশ হিসেবে গণমাধ্যমে সাংবাদিকদের ক্ষমতায়ন ও গণতন্ত্রায়ণের পথ খোঁজা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ।
২০ মিনিট আগেতথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, কোনো পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর করা ও বন্ধের জন্য চাপ প্রয়োগ করা আমরা সমর্থন করি না। এ ধরনের ঘটনা পরবর্তীতে ঘটলে টলারেট করা হবে না। ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা
৪০ মিনিট আগেনবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, ‘একটি ভালো নির্বাচন করা ছাড়া আমাদের আর কোনো বিকল্প নেই।’ আজ সোমবার ইসি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন
১ ঘণ্টা আগেবিগত সরকার ক্রিমিনাল পলিটিক্যাল ইকোনমি তৈরি করেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ। তিনি বলেছেন, ‘ক্রিমিনাল পলিটিক্যাল ইকোনমিতে নারী হয়ে পড়ল বড় ভিকটিম।
১ ঘণ্টা আগে