নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগের মুখে থাকা শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) প্রধান প্রকৌশলী শাহ্ নইমুল কাদের ‘বেসরকারি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের উন্নয়ন’ প্রকল্পের পরিচালকের দায়িত্ব ছাড়ছেন।
তাঁকে সরানোসহ ‘ইইডির বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক নিয়োগসংক্রান্ত’ প্রস্তাব গতকাল মঙ্গলবার অফিস সময়ের পরে খুব গোপনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে প্রধান প্রকৌশলীর সই করা নথির অনুলিপি আজকের পত্রিকার হাতে এসেছে।
প্রস্তাব পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পরিকল্পনা) ড. মো. আমজাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হ্যাঁ, এসংক্রান্ত একটি প্রস্তাব আমরা পেয়েছি।’
নথিতে দেখা যায়, শাহ্ নইমুল কাদেরের দায়িত্বে থাকা ‘বেসরকারি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের উন্নয়ন’ প্রকল্পের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (খুলনা সার্কেল) আ ট ম মারুফ আল ফারুকীকে। আর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (ময়মনসিংহ সার্কেল) আফরোজা বেগমকে অন্য একটি প্রকল্পের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এত দিন রুটিন কাজ করে যাওয়া তিন নির্বাহী প্রকৌশলী জয়নাল আবেদীন, সুমী দেবী, এস এম সাফিন আহমেদকেও তিনটি প্রকল্পের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এছাড়া কয়েকটি প্রকল্পের দায়িত্ব পুনর্বণ্টন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে মঙ্গলবার দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘৫০ হাজার কোটি টাকার কাজ পাঁচজনের কবজায়’ শিরোনামে এক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। তাতে বলা হয়, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ২৫টি প্রকল্পের কাজ চলছে। সেখানে প্রকল্প পরিচালকের দায়িত্ব পাওয়ার মতো যোগ্য ব্যক্তি ১৭ জন থাকলেও মাত্র পাঁচজন নেতৃত্ব দিচ্ছেন সব প্রকল্পে। অন্যরা করে যাচ্ছেন রুটিন কাজ।
এর মধ্যে নইমুল কাদেরের প্রকল্পটির প্রাক্কলিত ব্যয় ১০ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। এই প্রকল্পের অধীন খুলনার ডুমুরিয়ায় নির্মাণাধীন পল্লীশ্রী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন হেলে পড়লে এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়। বিষয়টির এখনো কোনো সমাধান হয়নি।
ইইডির একাধিক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর শিক্ষা প্রশাসনে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়। এরপর মন্ত্রণালয়ের সর্বোচ্চ কৃর্তপক্ষের নির্দেশে প্রধান প্রকৌশলীকে প্রকল্প থেকে সরে দায়িত্ব পুনর্বণ্টনের নথি মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর নির্দেশ দেন শিক্ষাসচিব মো. আবু বকর ছিদ্দীক। এরপর তড়িঘড়ি করে প্রকল্প পরিচালক নিয়োগসংক্রান্ত প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইইডির একাধিক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা অভিযোগ করেন, প্রধান প্রকৌশলী শাহ্ নইমুল কাদের ‘বেসরকারি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের উন্নয়ন’ প্রকল্পের দায়িত্ব ছাড়লেও নতুন যিনি আসছেন, তিনি তাঁরই ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ ঢাকতেই কাছের লোককে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে বলে তাঁরা মনে করেন।
অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগের মুখে থাকা শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) প্রধান প্রকৌশলী শাহ্ নইমুল কাদের ‘বেসরকারি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের উন্নয়ন’ প্রকল্পের পরিচালকের দায়িত্ব ছাড়ছেন।
তাঁকে সরানোসহ ‘ইইডির বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক নিয়োগসংক্রান্ত’ প্রস্তাব গতকাল মঙ্গলবার অফিস সময়ের পরে খুব গোপনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে প্রধান প্রকৌশলীর সই করা নথির অনুলিপি আজকের পত্রিকার হাতে এসেছে।
প্রস্তাব পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পরিকল্পনা) ড. মো. আমজাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হ্যাঁ, এসংক্রান্ত একটি প্রস্তাব আমরা পেয়েছি।’
নথিতে দেখা যায়, শাহ্ নইমুল কাদেরের দায়িত্বে থাকা ‘বেসরকারি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের উন্নয়ন’ প্রকল্পের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (খুলনা সার্কেল) আ ট ম মারুফ আল ফারুকীকে। আর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (ময়মনসিংহ সার্কেল) আফরোজা বেগমকে অন্য একটি প্রকল্পের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এত দিন রুটিন কাজ করে যাওয়া তিন নির্বাহী প্রকৌশলী জয়নাল আবেদীন, সুমী দেবী, এস এম সাফিন আহমেদকেও তিনটি প্রকল্পের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এছাড়া কয়েকটি প্রকল্পের দায়িত্ব পুনর্বণ্টন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে মঙ্গলবার দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘৫০ হাজার কোটি টাকার কাজ পাঁচজনের কবজায়’ শিরোনামে এক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। তাতে বলা হয়, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ২৫টি প্রকল্পের কাজ চলছে। সেখানে প্রকল্প পরিচালকের দায়িত্ব পাওয়ার মতো যোগ্য ব্যক্তি ১৭ জন থাকলেও মাত্র পাঁচজন নেতৃত্ব দিচ্ছেন সব প্রকল্পে। অন্যরা করে যাচ্ছেন রুটিন কাজ।
এর মধ্যে নইমুল কাদেরের প্রকল্পটির প্রাক্কলিত ব্যয় ১০ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। এই প্রকল্পের অধীন খুলনার ডুমুরিয়ায় নির্মাণাধীন পল্লীশ্রী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন হেলে পড়লে এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়। বিষয়টির এখনো কোনো সমাধান হয়নি।
ইইডির একাধিক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর শিক্ষা প্রশাসনে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়। এরপর মন্ত্রণালয়ের সর্বোচ্চ কৃর্তপক্ষের নির্দেশে প্রধান প্রকৌশলীকে প্রকল্প থেকে সরে দায়িত্ব পুনর্বণ্টনের নথি মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর নির্দেশ দেন শিক্ষাসচিব মো. আবু বকর ছিদ্দীক। এরপর তড়িঘড়ি করে প্রকল্প পরিচালক নিয়োগসংক্রান্ত প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইইডির একাধিক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা অভিযোগ করেন, প্রধান প্রকৌশলী শাহ্ নইমুল কাদের ‘বেসরকারি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের উন্নয়ন’ প্রকল্পের দায়িত্ব ছাড়লেও নতুন যিনি আসছেন, তিনি তাঁরই ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ ঢাকতেই কাছের লোককে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে বলে তাঁরা মনে করেন।
শেখ হাসিনা দেশে থাকলে ‘লোকজন তাঁকে ছিড়ে খুড়ে ফেলত’ বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন। যুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসে আয়োজিত একটি সম্মেলনে এই মন্তব্য করেন তিনি।
১৪ মিনিট আগেঅন্য যে কোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা–সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের সঙ্গে কর্মসম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে তাঁদের প্রেস মিনিস্টার পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যোগদানের তারিখ থেকে এই নিয়োগ কার্যকর হবে।
১ ঘণ্টা আগেবিগত সময়ে বঞ্চিত হওয়া অতিরিক্ত সচিবদের গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি দিয়ে চাকরি থেকে বিদায় করবে সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান আজ রোববার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান...
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার সময় এক মাস বাড়ানো হয়েছে। চলতি বছরের সম্পদ বিবরণী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে জমা দেওয়ার কথা থাকলেও আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তা জমা দেওয়া যাবে...
৩ ঘণ্টা আগে