নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, মাঝে মধ্যে দু’একটি ছিটেফোঁটা ঘটনা, সাংবাদিকদের সঙ্গে আমাদের যে আন্তরিকতার সম্পর্ক, সেটি বিনষ্ট করতে পারে না। বর্তমান সরকার সাংবাদিকবান্ধব। আমাদের সরকার সাংবাদিকদের কল্যাণে অনেক কাজ করেছে। সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট গঠিত হয়েছে। করোনাকালে সাংবাদিকদের যে সহায়তা করা হচ্ছে, সেটি আশপাশের কোনো দেশে করা হচ্ছে না।
আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) ২৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ। ডিআরইউ মিলনায়তনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠান শেষে সংগঠনের সদস্যদের নিয়ে কেক কাটেন মন্ত্রী।
করোনাকালে সাংবাদিকদের এককালীন সহায়তা দেওয়ার কথা উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য কমিশন তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করার জন্য গঠিত হয়েছে। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির জায়গাটিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাদ্দ দিয়েছেন। জায়গাটি নিয়ে জটিলতা ছিল। সেটি নিরসন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমাধান করেছেন। আমরা মনে করি রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হচ্ছে গণমাধ্যম। সুতরাং গণমাধ্যমের বিকাশ রাষ্ট্রের প্রয়োজনেই প্রয়োজন। সে কারণেই লেখার স্বাধীনতা থাকা প্রয়োজন।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে কোনো প্রাইভেট চ্যানেল ছিল না। ১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রাইভেট চ্যানেলের যাত্রা শুরু হয়েছিল। আজ ৩৪টি প্রাইভেট চ্যানেল সম্প্রচারে, আরও ১১টি সম্প্রচারের অপেক্ষায়। শত শত অনলাইন এখন পরিচালিত হচ্ছে, পত্রিকার সংখ্যা আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। গণমাধ্যমের এই বিস্তৃতির ফলে সাংবাদিকদের পরিধিও বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু একই সঙ্গে অনেকগুলো চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে। সেই চ্যালেঞ্জগুলো হচ্ছে কিছু ভূঁইফোর অনলাইন এবং কিছু পত্রিকার ডিক্লারেশন আছে, যেগুলো সাংবাদিকতা করে না। সেখানে অনেকে সাংবাদিক হিসেবে কার্ড নিয়ে সাংবাদিকতা করেন না। তাদের কারণে মূলধারার সাংবাদিকদের বদনাম হয়। এখানে একটি শৃঙ্খলা আনা দরকার।
করোনা মহামারিতে ডিআরইউয়ের ভূমিকার প্রশংসা করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নেতৃবৃন্দ যেভাবে সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, সেটি একটি উদাহরণ সৃষ্টি করেছে। একই সঙ্গে সাংবাদিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে সব সদস্যের প্রয়োজনে তারা পাশে দাঁড়িয়েছে। ডিআরইউ এমন একটি জায়গায় এসেছে যে, সব রিপোর্টারদের ভরসার জায়গায় পরিণত হয়েছে।
ডিআরইউ’র সাধারণ সম্পাদক মসিউর রহমান খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সিনিয়র সাংবাদিক মনজুরুল আহসান বুলবুল, ডিআরই ‘র সভাপতি মুরসালিন নোমানী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
এর আগে সকালে রাজধানীর শাহবাগে শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বৌদ্ধ সাংস্কৃতিক পরিষদ আয়োজিত জাতীয় সম্মিলিত প্রতীকী শান্তি শোভাযাত্রা ও সম্প্রীতি উৎসবে অংশ নেন তথ্যমন্ত্রী।
ঢাকা: তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, মাঝে মধ্যে দু’একটি ছিটেফোঁটা ঘটনা, সাংবাদিকদের সঙ্গে আমাদের যে আন্তরিকতার সম্পর্ক, সেটি বিনষ্ট করতে পারে না। বর্তমান সরকার সাংবাদিকবান্ধব। আমাদের সরকার সাংবাদিকদের কল্যাণে অনেক কাজ করেছে। সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট গঠিত হয়েছে। করোনাকালে সাংবাদিকদের যে সহায়তা করা হচ্ছে, সেটি আশপাশের কোনো দেশে করা হচ্ছে না।
আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) ২৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ। ডিআরইউ মিলনায়তনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠান শেষে সংগঠনের সদস্যদের নিয়ে কেক কাটেন মন্ত্রী।
করোনাকালে সাংবাদিকদের এককালীন সহায়তা দেওয়ার কথা উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, তথ্য কমিশন তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করার জন্য গঠিত হয়েছে। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির জায়গাটিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাদ্দ দিয়েছেন। জায়গাটি নিয়ে জটিলতা ছিল। সেটি নিরসন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমাধান করেছেন। আমরা মনে করি রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হচ্ছে গণমাধ্যম। সুতরাং গণমাধ্যমের বিকাশ রাষ্ট্রের প্রয়োজনেই প্রয়োজন। সে কারণেই লেখার স্বাধীনতা থাকা প্রয়োজন।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে কোনো প্রাইভেট চ্যানেল ছিল না। ১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রাইভেট চ্যানেলের যাত্রা শুরু হয়েছিল। আজ ৩৪টি প্রাইভেট চ্যানেল সম্প্রচারে, আরও ১১টি সম্প্রচারের অপেক্ষায়। শত শত অনলাইন এখন পরিচালিত হচ্ছে, পত্রিকার সংখ্যা আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। গণমাধ্যমের এই বিস্তৃতির ফলে সাংবাদিকদের পরিধিও বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু একই সঙ্গে অনেকগুলো চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে। সেই চ্যালেঞ্জগুলো হচ্ছে কিছু ভূঁইফোর অনলাইন এবং কিছু পত্রিকার ডিক্লারেশন আছে, যেগুলো সাংবাদিকতা করে না। সেখানে অনেকে সাংবাদিক হিসেবে কার্ড নিয়ে সাংবাদিকতা করেন না। তাদের কারণে মূলধারার সাংবাদিকদের বদনাম হয়। এখানে একটি শৃঙ্খলা আনা দরকার।
করোনা মহামারিতে ডিআরইউয়ের ভূমিকার প্রশংসা করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নেতৃবৃন্দ যেভাবে সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, সেটি একটি উদাহরণ সৃষ্টি করেছে। একই সঙ্গে সাংবাদিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে সব সদস্যের প্রয়োজনে তারা পাশে দাঁড়িয়েছে। ডিআরইউ এমন একটি জায়গায় এসেছে যে, সব রিপোর্টারদের ভরসার জায়গায় পরিণত হয়েছে।
ডিআরইউ’র সাধারণ সম্পাদক মসিউর রহমান খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সিনিয়র সাংবাদিক মনজুরুল আহসান বুলবুল, ডিআরই ‘র সভাপতি মুরসালিন নোমানী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
এর আগে সকালে রাজধানীর শাহবাগে শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বৌদ্ধ সাংস্কৃতিক পরিষদ আয়োজিত জাতীয় সম্মিলিত প্রতীকী শান্তি শোভাযাত্রা ও সম্প্রীতি উৎসবে অংশ নেন তথ্যমন্ত্রী।
নবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, ‘একটি ভালো নির্বাচন করা ছাড়া আমাদের আর কোনো বিকল্প নেই।’ আজ সোমবার ইসি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন
৫ মিনিট আগেবিগত সরকার ক্রিমিনাল পলিটিক্যাল ইকোনমি তৈরি করেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ। তিনি বলেছেন, ‘ক্রিমিনাল পলিটিক্যাল ইকোনমিতে নারী হয়ে পড়ল বড় ভিকটিম।
২৯ মিনিট আগেএনজিও সংস্থা আশার কর্মী মোছা. সাবিনা ইয়াসমিন হত্যা মামলায় দুই আসামিকে মৃত্যুদণ্ড এবং একজনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেনিউজ পেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব) দেশের সংবাদমাধ্যমের ওপর চলমান আক্রমণ ও হুমকি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সম্প্রতি রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো
১ ঘণ্টা আগে