ঢাবি সংবাদদাতা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান বলেছেন, ‘অন্যায্য ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে জেগে ওঠার আখ্যান আমাদের মুক্তিযুদ্ধ। এর ধারাবাহিকতায় ১৯৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন ও ’২৪-এর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে। ঘটনাগুলোর মূল সুর এক। ন্যায্যতার পক্ষে থাকা।’
আজ মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের তাৎপর্য’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খানের সভাপতিত্বে এই আলোচনা সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ এবং কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এম জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, ‘দেশ স্বাধীন না হলে আমরা কোনো পদ-পদবি, মর্যাদা কিছুই পেতাম না। কী পরিমাণ আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা একটি দেশ পেয়েছি, জাতি হিসেবে তা সকলের জানা প্রয়োজন। ’২৪-এর ছাত্র-জনতা বৈষম্যের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছে বলেই আমরা এই মঞ্চে দাঁড়িয়ে কথা বলতে পারছি।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সব আন্দোলনের সূতিকাগার উল্লেখ করে উপাচার্য বলেন, ‘এ কারণে আমাদের দায়িত্বও বেশি। আমাদের ওপর রক্তের দায় আছে, রক্তের ঋণ আছে। এ বিষয়গুলো স্মরণ রাখা জরুরি। আজ এবং আগামীকাল পুরো জাতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দুটি দিন। দিবসগুলোকে স্মরণ করতে আমরা যথাযথ কর্মসূচি গ্রহণ করেছি।’
এ সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন, তৃতীয় শ্রেণি কর্মচারী সমিতি, কারিগরি কর্মচারী সমিতি, চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারী ইউনিয়ন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ পরিবার কল্যাণ সমিতির নেতৃবৃন্দ বক্তব্য দেন। ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মুনশি শামস উদ্দিন আহম্মদ অনুষ্ঠান সঞ্চালন করেন।
উল্লেখ্য, এ বছর মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আগামীকাল (বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ) ভোর ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কেন্দ্রীয় ভবন ও আবাসিক হলে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও অ্যালামনাইগণ সকাল ৬টায় স্মৃতি চিরন্তন চত্বরে জমায়েত হবেন।
সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে উপাচার্যের নেতৃত্বে জাতীয় স্মৃতিসৌধের উদ্দেশে যাত্রা করা হবে এবং পরে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হবে। একই দিন বাদ জোহর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ মসজিদুল জামিয়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবীদের রুহের মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হবে। অন্যান্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা করা হবে। এ ছাড়া, কার্জন হল ও টিএসসিতে আলোকসজ্জা করা হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারীদের সন্তানদের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করা হবে। স্বাধীনতা দিবসের এসব কর্মসূচির ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান বলেছেন, ‘অন্যায্য ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে জেগে ওঠার আখ্যান আমাদের মুক্তিযুদ্ধ। এর ধারাবাহিকতায় ১৯৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন ও ’২৪-এর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে। ঘটনাগুলোর মূল সুর এক। ন্যায্যতার পক্ষে থাকা।’
আজ মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের তাৎপর্য’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খানের সভাপতিত্বে এই আলোচনা সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ এবং কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এম জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, ‘দেশ স্বাধীন না হলে আমরা কোনো পদ-পদবি, মর্যাদা কিছুই পেতাম না। কী পরিমাণ আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা একটি দেশ পেয়েছি, জাতি হিসেবে তা সকলের জানা প্রয়োজন। ’২৪-এর ছাত্র-জনতা বৈষম্যের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছে বলেই আমরা এই মঞ্চে দাঁড়িয়ে কথা বলতে পারছি।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সব আন্দোলনের সূতিকাগার উল্লেখ করে উপাচার্য বলেন, ‘এ কারণে আমাদের দায়িত্বও বেশি। আমাদের ওপর রক্তের দায় আছে, রক্তের ঋণ আছে। এ বিষয়গুলো স্মরণ রাখা জরুরি। আজ এবং আগামীকাল পুরো জাতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দুটি দিন। দিবসগুলোকে স্মরণ করতে আমরা যথাযথ কর্মসূচি গ্রহণ করেছি।’
এ সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন, তৃতীয় শ্রেণি কর্মচারী সমিতি, কারিগরি কর্মচারী সমিতি, চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারী ইউনিয়ন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ পরিবার কল্যাণ সমিতির নেতৃবৃন্দ বক্তব্য দেন। ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মুনশি শামস উদ্দিন আহম্মদ অনুষ্ঠান সঞ্চালন করেন।
উল্লেখ্য, এ বছর মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আগামীকাল (বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ) ভোর ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কেন্দ্রীয় ভবন ও আবাসিক হলে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও অ্যালামনাইগণ সকাল ৬টায় স্মৃতি চিরন্তন চত্বরে জমায়েত হবেন।
সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে উপাচার্যের নেতৃত্বে জাতীয় স্মৃতিসৌধের উদ্দেশে যাত্রা করা হবে এবং পরে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হবে। একই দিন বাদ জোহর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ মসজিদুল জামিয়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবীদের রুহের মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হবে। অন্যান্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা করা হবে। এ ছাড়া, কার্জন হল ও টিএসসিতে আলোকসজ্জা করা হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারীদের সন্তানদের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করা হবে। স্বাধীনতা দিবসের এসব কর্মসূচির ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বলেছেন, রেলের অপচয় ও দুর্নীতি কমাতে সচিব ও মহাপরিচালককে (ডিজি) সুনির্দিষ্ট টার্গেট দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, এখন রেলে ১ টাকা আয় করতে যে আড়াই টাকা খরচ হয় তা অবিলম্বে ২ টাকার নিচে নামিয়ে আনতেও বলা হয়েছে।
৮ মিনিট আগেরেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বলেছেন, ‘বাংলাদেশ রেলওয়ে একটি লোকসানি প্রতিষ্ঠান। এক ১ রোজগার করার জন্য আড়াই টাকার মতো খরচ হয়। এটার পেছনে দুইটা কারণ—রেলের দুর্নীতি ও অপচয়। অপচয় এবং দুর্নীতি কমাতে কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছি আমরা।’
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, ‘৭১ এ দেশকে জন্ম দিয়েছে, আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি; রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা। আমরা মনে করি ২৪ সেই স্বাধীনতাকে রক্ষা করেছে।’
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের উজ্জ্বল ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের যাত্রায় যুক্তরাষ্ট্র পাশে থাকবে বলে উল্লেখ করেছেন মার্কো রুবিও। বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, ইন্দো–প্যাসিফিক অঞ্চলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা জোরদারে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের অংশীদারত্ব অব্যাহত রাখতে আগ্রহী।
৩ ঘণ্টা আগে