নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘খসড়া সাইবার নিরাপত্তা বিল-২০২৩’ সম্পূর্ণরূপে ঢেলে সাজাতে আহ্বান জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। বিলটি যাতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো, চিন্তা, বিবেক, বাক্ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণের হাতিয়ারে পরিণত না হয়, তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট স্থায়ী কমিটির সদস্য ও মন্ত্রীসহ সব সংসদ সদস্যদের জোরালো ভূমিকা পালনের আহ্বান সংস্থাটি। আজ শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ আহ্বান জানায় টিআইবি।
বিজ্ঞপ্তিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয়, সংশ্লিষ্ট স্থায়ী কমিটি ও সব সংসদ সদস্যদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘ডিএসএ রহিত করে এর স্থলে প্রস্তাবিত সিএসএ–২০২৩ প্রণয়ন করার সিদ্ধান্তই প্রমাণ করে যে, ডিএসএর ব্যবহার ও অপব্যবহারের মাধ্যমে বাক্স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার মতো বিভিন্ন মৌলিক মানবাধিকারের ব্যাপক লঙ্ঘনের ফলে জনমনে উদ্বেগ ও নিরাপত্তাহীনতাবোধ তৈরি হয়েছে। সরকার তা অবসানের বাধ্যবাধকতার যথার্থতা উপলব্ধি করেছে। একই সঙ্গে যৌক্তিকভাবে মানুষের মধ্যে এরূপ প্রত্যাশা জন্ম নিয়েছে যে, যেসব কারণে ডিএসএ রহিত করা হচ্ছে, সিএসএতে সেসব উপাদান থাকবে না এবং এর পরিধি ও উদ্দেশ্য হবে সুনির্দিষ্টভাবে সাইবার অবকাঠামো, ইন্টারনেট ও সংশ্লিষ্ট সব ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের নিরাপত্তা এবং এসবের অবাধ ও নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ও পর্যাপ্ত আইনিকাঠামো তৈরি করা।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘খসড়া সিএসএ বিল-২০২৩’–এ তথ্য অপসারণে বিটিআরসি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অবারিত ক্ষমতা এবং অনেক বিষয়ের সুস্পষ্ট ও সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞার পরিবর্তে ডিএসএ ২০১৮-এর মতো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের ধারণার ওপর ভর করে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার মতো ঝুঁকিপূর্ণ বিধান রাখা হয়েছে।
ডিএসএ-এর সব নিবর্তনমূলক উপাদানসহ এর সিংহভাগ ধারাই সিএসএ-তে হুবহু প্রতিস্থাপিত হয়েছে উল্লেখ করে টিআইবি বলছে, ক্ষতিকর কনটেন্ট অপসারণ করার প্রয়োজন আছে। তবে তা সীমিত পরিধির মধ্যে থাকতে হবে এবং বাংলাদেশের সংবিধান ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন এবং ইন্টারন্যাশনাল কভেনেন্ট অন সিভিল অ্যান্ড পলিটিক্যাল রাইটসের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। সর্বোপরি প্রস্তাবিত আইনের বিভিন্ন ধারার মাধ্যমে মত প্রকাশ, ভিন্নমত, চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা চর্চা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে কর্তৃপক্ষের ইচ্ছামতো অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করার সুযোগ রাখা হয়েছে, যা উদ্বেগজনক।
‘খসড়া সাইবার নিরাপত্তা বিল-২০২৩’ সম্পূর্ণরূপে ঢেলে সাজাতে আহ্বান জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। বিলটি যাতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো, চিন্তা, বিবেক, বাক্ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণের হাতিয়ারে পরিণত না হয়, তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট স্থায়ী কমিটির সদস্য ও মন্ত্রীসহ সব সংসদ সদস্যদের জোরালো ভূমিকা পালনের আহ্বান সংস্থাটি। আজ শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ আহ্বান জানায় টিআইবি।
বিজ্ঞপ্তিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয়, সংশ্লিষ্ট স্থায়ী কমিটি ও সব সংসদ সদস্যদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘ডিএসএ রহিত করে এর স্থলে প্রস্তাবিত সিএসএ–২০২৩ প্রণয়ন করার সিদ্ধান্তই প্রমাণ করে যে, ডিএসএর ব্যবহার ও অপব্যবহারের মাধ্যমে বাক্স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার মতো বিভিন্ন মৌলিক মানবাধিকারের ব্যাপক লঙ্ঘনের ফলে জনমনে উদ্বেগ ও নিরাপত্তাহীনতাবোধ তৈরি হয়েছে। সরকার তা অবসানের বাধ্যবাধকতার যথার্থতা উপলব্ধি করেছে। একই সঙ্গে যৌক্তিকভাবে মানুষের মধ্যে এরূপ প্রত্যাশা জন্ম নিয়েছে যে, যেসব কারণে ডিএসএ রহিত করা হচ্ছে, সিএসএতে সেসব উপাদান থাকবে না এবং এর পরিধি ও উদ্দেশ্য হবে সুনির্দিষ্টভাবে সাইবার অবকাঠামো, ইন্টারনেট ও সংশ্লিষ্ট সব ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের নিরাপত্তা এবং এসবের অবাধ ও নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ও পর্যাপ্ত আইনিকাঠামো তৈরি করা।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘খসড়া সিএসএ বিল-২০২৩’–এ তথ্য অপসারণে বিটিআরসি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অবারিত ক্ষমতা এবং অনেক বিষয়ের সুস্পষ্ট ও সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞার পরিবর্তে ডিএসএ ২০১৮-এর মতো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের ধারণার ওপর ভর করে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার মতো ঝুঁকিপূর্ণ বিধান রাখা হয়েছে।
ডিএসএ-এর সব নিবর্তনমূলক উপাদানসহ এর সিংহভাগ ধারাই সিএসএ-তে হুবহু প্রতিস্থাপিত হয়েছে উল্লেখ করে টিআইবি বলছে, ক্ষতিকর কনটেন্ট অপসারণ করার প্রয়োজন আছে। তবে তা সীমিত পরিধির মধ্যে থাকতে হবে এবং বাংলাদেশের সংবিধান ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন এবং ইন্টারন্যাশনাল কভেনেন্ট অন সিভিল অ্যান্ড পলিটিক্যাল রাইটসের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। সর্বোপরি প্রস্তাবিত আইনের বিভিন্ন ধারার মাধ্যমে মত প্রকাশ, ভিন্নমত, চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা চর্চা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে কর্তৃপক্ষের ইচ্ছামতো অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করার সুযোগ রাখা হয়েছে, যা উদ্বেগজনক।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও বিশিষ্টজনদের করা পৃথক রিভিউ আবেদন শুনানির জন্য আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার বিএনপির পক্ষ থেকে সময় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন। এর আগে বিএনপি
৩ ঘণ্টা আগেআমরা রাজনৈতিক বক্তব্যের মধ্যে ঢুকতে চাই না। আমরা রাজনীতির মধ্যে ঢুকতে চাই না। আমরা আইন-কানুন, বিধিবিধানের মধ্যে থাকব। আমরা অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই...
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ফার্মগেটে একটি রেস্তোরাঁয় ঝড়ের গতিতে ১০-১২ জন যুবক ঢুকে পড়লেন। একজন ম্যানেজারকে বললেন, ‘তোরে না কইছি ভাই পাঠাইছে, আজকের মধ্যেই ব্যবস্থা কর। নইলে ঢাকা ছাড়।’ কয়েক দিন আগে রাত ৯টার দিকে হুমকি দেওয়ার সময় এ প্রতিবেদক সেখানে খাবার খাচ্ছিলেন...
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ককে বাংলাদেশে যেকোনো সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এমন বাস্তবতায় দেশটির ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি সুযোগ হিসেবে দেখা হয়েছে ছয় মাস আগে। তবে ওয়াশিংটনে পালাবদলে ডোনাল্ড ট্রাম্পের রিপাবলিকান...
৬ ঘণ্টা আগে