নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, আগামী বছরের জুনে পদ্মা সেতুর সড়কের পাশাপাশি একই দিনে ট্রেন চলাচল শুরু করার ইচ্ছা আছে। যদি সেটি না করতে পারি তাহলে আগামী বছরের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে সেতুর ওপর দিয়ে ভাঙ্গা পর্যন্ত ট্রেন চালু করার জন্য খুলে দিতে পারব। আজ মঙ্গলবার সকালে পদ্মা রেল সংযোগ প্রকল্প এলাকা পরিদর্শনে এসে এসব কথা বলেন রেলমন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, একই দিনে পদ্মা সেতুর সড়ক পথের সাথে রেলপথ চালু না হওয়ার পেছনে যে সমস্যাটি দেখা দিয়েছে সেটি হলো পদ্মা সেতুর রেললাইন বসাতে ৬ মাস সময় লাগবে। সেতু কর্তৃপক্ষ এখন সেখানে গ্যাস পাইপ লাইনের কাজ করছে। এই কাজ শেষ করে আগামী বছরের মার্চ মাসে তাঁরা আমাদের রেললাইন বসানোর জন্য হস্তান্তর করবে। আমরা বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করার চেষ্টা করছি। যদি কোনো কারণে আগামী জুন মাসে পদ্মা সেতু দিয়ে ট্রেন চলাচল শুরু করা সম্ভব না হয়, তবে আগামী বছরের ডিসেম্বরে ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রেলপথ অংশ চালু করার জন্য আমাদের বিকল্প চিন্তাভাবনা রয়েছে।
ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। এর নাম দেওয়া হয়েছে পদ্মা সেতু রেল লিংক প্রকল্প। প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৪৩ দশমিক ৫০ শতাংশ। এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা। এরই মধ্যে দুই দফা ব্যয় বেড়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে চীনের সঙ্গে জিটুজি ভিত্তিতে। ঠিকাদার হিসেবে কাজ করছে চীনের চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড (সিআরইসি)।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
২০১৬ সালে চুক্তি হলেও কাজ শুরু হয় ২০১৯ সালের দিকে। এ জন্য পদ্মা সেতু দিয়ে একই দিনে যানবাহন ও ট্রেন চলাচল শুরুর বিষয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। ২০২৪ সালে পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, আগামী বছরের জুনে পদ্মা সেতুর সড়কের পাশাপাশি একই দিনে ট্রেন চলাচল শুরু করার ইচ্ছা আছে। যদি সেটি না করতে পারি তাহলে আগামী বছরের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে সেতুর ওপর দিয়ে ভাঙ্গা পর্যন্ত ট্রেন চালু করার জন্য খুলে দিতে পারব। আজ মঙ্গলবার সকালে পদ্মা রেল সংযোগ প্রকল্প এলাকা পরিদর্শনে এসে এসব কথা বলেন রেলমন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, একই দিনে পদ্মা সেতুর সড়ক পথের সাথে রেলপথ চালু না হওয়ার পেছনে যে সমস্যাটি দেখা দিয়েছে সেটি হলো পদ্মা সেতুর রেললাইন বসাতে ৬ মাস সময় লাগবে। সেতু কর্তৃপক্ষ এখন সেখানে গ্যাস পাইপ লাইনের কাজ করছে। এই কাজ শেষ করে আগামী বছরের মার্চ মাসে তাঁরা আমাদের রেললাইন বসানোর জন্য হস্তান্তর করবে। আমরা বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করার চেষ্টা করছি। যদি কোনো কারণে আগামী জুন মাসে পদ্মা সেতু দিয়ে ট্রেন চলাচল শুরু করা সম্ভব না হয়, তবে আগামী বছরের ডিসেম্বরে ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রেলপথ অংশ চালু করার জন্য আমাদের বিকল্প চিন্তাভাবনা রয়েছে।
ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। এর নাম দেওয়া হয়েছে পদ্মা সেতু রেল লিংক প্রকল্প। প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৪৩ দশমিক ৫০ শতাংশ। এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা। এরই মধ্যে দুই দফা ব্যয় বেড়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে চীনের সঙ্গে জিটুজি ভিত্তিতে। ঠিকাদার হিসেবে কাজ করছে চীনের চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড (সিআরইসি)।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
২০১৬ সালে চুক্তি হলেও কাজ শুরু হয় ২০১৯ সালের দিকে। এ জন্য পদ্মা সেতু দিয়ে একই দিনে যানবাহন ও ট্রেন চলাচল শুরুর বিষয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। ২০২৪ সালে পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
৪ ঘণ্টা আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
৬ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৭ ঘণ্টা আগে