গাজীপুরের শ্রীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথের পাত ভেঙে গেছে। লাল নিশানে বিপৎসংকেত দেখিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে ট্রেন। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানালেও সংস্কার হচ্ছে না। দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে ধীরগতিতে চলছে ট্রেন।
সিএনএন জানিয়েছে, গত ২৯ ডিসেম্বর বেইজিংয়ে উন্মোচিত এই ট্রেনটি পরীক্ষামূলকভাবে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৪৫০ কিলোমিটার গতিতে চলতে সক্ষম হয়েছে। বাণিজ্যিক ব্যবহারের সময় এটি সাধারণত ৪০০ কিলোমিটার গতিতে চলাচল করবে।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বলেছেন, রেলের যাত্রীরা সবাই নিজেদের বাড়ির কাছে স্টেশন চায়। কিন্তু এটা তো সম্ভব নয়। এতে বিগত সময়ে সংকটকে গুরুত্ব না দিয়ে, যেখানে সেখানে রেল স্টেশন করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, যতই স্টপেজের সংখ্যা বাড়াবেন, ততই যাতায়াতের সময় বাড়বে।
ঢাকাগামী দুটি ট্রেন বুড়িমারী ও লালমনি এক্সপ্রেস লালমনিরহাটের বুড়িমারী থেকে চলাচলের দাবিতে রেল ও সড়কপথ অবরোধ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর থেকে জেলার হাতীবান্ধা রেলস্টেশনে রেলপথ ও বন্দরে লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহাসড়ক অবরোধ করে রেখেছেন স্থানীয়রা। এতে তিনটি ট্রেনসহ শত শত যানবাহন আটকা পড়েছে। সন্ধ্যা সাড়ে ৬ট
আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে রেলওয়ের অস্থায়ী গেটকিপার-ওয়েম্যানদের বেতন দেওয়া হবে, এমন আশ্বাসে রেলপথ ছেড়ে দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। তবে এ সময়ের মধ্যে বেতন না পেলে আগামী রোববার আবারও আন্দোলনে নামবেন বলে সতর্ক করেছেন তারা।
পণ্য পরিবহনের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর ও ভারতের সিঙ্গাবাদ রেলপথ সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ব্যবহার করতে চায় নেপাল। তবে এই মুহূর্তে যাত্রীবাহী ট্রেন চালুর কোনো পরিকল্পনা নেই বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের নেপাল দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশন ললিতা সিলওয়াল।
মধ্য রাত থেকে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে উত্তরের জেলা নীলফামারী। দৃষ্টিসীমা কম থাকায় ধীরগতি চলাচল করছে রেল ও সড়ক পথে চলাচলকারী যানবাহনগুলো। ফলে গত দুই দিন থেকে এ অঞ্চলের ট্রেন ও দূরপাল্লার কোচগুলো এক থেকে দুই ঘণ্টা বিলম্বে চলাচল করছে। প্রয়োজনীয় দৃষ্টিসীমা না থাকায় দুপুর পর্যন্ত বন্ধ থাকছে সৈয়দপুর..
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ রেলওয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী পদে গৃহীত এমসিকিউ টাইপ লিখিত পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। গতকাল সোমবার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মো. আফজাল হোসেন। তিনি পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে
কমলাপুর স্টেশন মাস্টার আনোয়ার হোসেন জানান, আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে রিকশাচালকদের অবরোধে জুরাইন রেল স্টেশনে নারায়ণগঞ্জ কমিউটার আটকে যায় ৷ খুলনাগামী নকশিকাঁথা কমিউটার ট্রেন আটকে আছে কমলাপুরের শহরতলি স্টেশনে ৷
বেসরকারি অপারেটর দিয়ে পরিচালিত ২৪টি ট্রেনের লিজের চুক্তি বাতিল করেছে রেলপথ মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার বিকেলে বাংলাদেশ রেলওয়ের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. নাহিদ হাসান খান ইজারা বাতিলের তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তবে তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাননি
পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প পূর্ণাঙ্গরূপে চালু হচ্ছে চলতি নভেম্বরে। ফলে এ মাস থেকেই ট্রেনগুলো ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু-ভাঙ্গা-মধুমতী সেতু-যশোর হয়ে নতুন রেলপথে খুলনায় যাবে। এতে ঢাকা থেকে রেলপথে খুলনার দূরত্ব কমবে ১৭৫ কিলোমিটার।
রেলের মন্ত্রী ও সচিবসহ সরকারের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের টেলিফোনে বা মৌখিক নির্দেশে ট্রেনের টিকিট বরাদ্দ রাখার সুবিধা বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. ফাওজুল কবির খান। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর রেল ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা এ প্রতিশ্রুতি দেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই থেকে বন্ধ রয়েছে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে আন্তদেশীয় যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল। ৪ সেপ্টেম্বর থেকে দুই দেশের মধ্যে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল আবার শুরু হলেও যাত্রীবাহী ট্রেন কবে থেকে চলবে, তা ঠিক হয়নি। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ রেলওয়ে ও রেলপথ মন্ত্রণালয়ও কোনো তথ্য জানাতে পা
রেলপথটির কাজ সম্পন্ন করতে খরচ পড়বে ২৫০ বিলিয়ন ডলার বা ২৫ হাজার কোটি ডলার। আশা করা হচ্ছে, এই প্রকল্পটিতে ১ হাজার ২০০ মাইলের বেশি দৈর্ঘ্যের রেললাইন তৈরি হবে। আর এটি সংযুক্ত করবে মরুর ছয় দেশকে।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালপত্র ও যন্ত্রপাতি প্রকল্পের অভ্যন্তরে পৌঁছাতে এবং লোড-আনলোডের জন্য তৈরি করা হয়েছে রূপপুর রেলস্টেশন ও ঈশ্বরদী-রূপপুর রেলপথ। এই প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ৩৩৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। উদ্বোধনের দেড় বছর পেরিয়েছে, তবে এক ছটাক পণ্য এখনো পরিবহন হয়নি এই রেলপথে। পড়ে থাকা এই স্টেশন ব্য
বছরের পর বছর লোকসান গুনছে রেল। অথচ দুই যুগের কিছু বেশি সময় আগেও এই খাত ছিল লাভজনক। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, গত ১৫ বছরে রেলে বিনিয়োগ হয়েছে প্রায় ৮৮ হাজার কোটি এবং লোকসান হয়েছে ২১ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ রেলকে প্রতিবছর গড়ে লোকসান গুনতে হয়েছে দেড় হাজার কোটি টাকা। সে হিসাবে বর্তমানে রেলের আয়ের চেয়ে