নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্ব শান্তি সূচকে (জিপিআই) বাংলাদেশ বর্তমানে ৯১তম স্থানে থাকা দেশ। অস্ট্রেলীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) প্রকাশিত এই সূচক বলছে, ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশ অনেক শান্তিপূর্ণ দেশ। নিরাপত্তা ও সুরক্ষাব্যবস্থা, সামরিকায়ন এবং চলমান সংঘাতের মাত্রার হারের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন তৈরি করে আইইপি।
তবে দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি সূচকে বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে ভুটান ও নেপাল। জিপিআইতে ভুটান ২২তম আর নেপাল ৮৫তম অবস্থানে আছে। ভারত ও পাকিস্তান আছে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে। দেশ দুটির অবস্থান যথাক্রমে ১৩৫ ও ১৫০। এমন প্রেক্ষাপটেই সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও আজ ২১ সেপ্টেম্বর পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস। তবে দেশের সাধারণ জনগণের বেশির ভাগই জানেন না শান্তি দিবস কী আর শান্তি সূচকে বাংলাদেশ আছেই-বা কোথায়।
গতকাল সোমবার কথা হয় বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত মাশরিক অভিকের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘শান্তি সূচক আর শান্তি দিবস দিয়ে হবেটা কী, শান্তি তো নাই। জীবনটা টিকিয়ে রাখতেই হিমশিম খাচ্ছি আমরা। দিবস পালন করে কী হবে?’ রিকশাচালক আবদুল হালিমের বক্তব্য, ‘ছোডকালে খাওনের অভাব আছিল। কিন্তু শান্তিতে আছিলাম। এহন খাওনের অভাব নাই। শান্তিডাও নাই।’ শান্তি কেন নেই–জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সবাইর মইদ্দেই কেমন একটা অসুখী ভাব। আমার রিকশায় এত মানুষ ওডে, এত কথা কয়, কারও মুখে একটু শান্তির কথা হুনি না।’
সাধারণ মানুষ শান্তি খুঁজে না পেলেও বিশ্ব শান্তি সূচক বলছে, গত এক দশকে বাংলাদেশে শান্তির ক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। গত জুনে প্রকাশিত এই সূচকে বলা হয়েছে, ২০০৯ সালে পজিটিভ পিস ডেফিসিটে (ইতিবাচক শান্তির ঘাটতি) থাকা ৩৯টি দেশের মধ্যে ২৭টি, অর্থাৎ প্রায় ৭০ শতাংশেরই অবনতি ঘটেছে। মাত্র ১২টি দেশেরই এ ক্ষেত্রে উন্নতি হয়েছে। এর মধ্যে আছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ শান্তি পরিষদের সভাপতি মোজাফ্ফর হোসেন পল্টু বলেন, রোহিঙ্গাসহ বিভিন্ন সমস্যা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে স্থিতিশীল অবস্থা রয়েছে দেশে। এই স্থিতিশীল অবস্থা বজায় থাকলে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে এবং সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে এগিয়ে যেতে পারবে।
বিশ্ব শান্তি সূচকে (জিপিআই) বাংলাদেশ বর্তমানে ৯১তম স্থানে থাকা দেশ। অস্ট্রেলীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) প্রকাশিত এই সূচক বলছে, ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশ অনেক শান্তিপূর্ণ দেশ। নিরাপত্তা ও সুরক্ষাব্যবস্থা, সামরিকায়ন এবং চলমান সংঘাতের মাত্রার হারের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন তৈরি করে আইইপি।
তবে দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি সূচকে বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে ভুটান ও নেপাল। জিপিআইতে ভুটান ২২তম আর নেপাল ৮৫তম অবস্থানে আছে। ভারত ও পাকিস্তান আছে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে। দেশ দুটির অবস্থান যথাক্রমে ১৩৫ ও ১৫০। এমন প্রেক্ষাপটেই সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও আজ ২১ সেপ্টেম্বর পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস। তবে দেশের সাধারণ জনগণের বেশির ভাগই জানেন না শান্তি দিবস কী আর শান্তি সূচকে বাংলাদেশ আছেই-বা কোথায়।
গতকাল সোমবার কথা হয় বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত মাশরিক অভিকের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘শান্তি সূচক আর শান্তি দিবস দিয়ে হবেটা কী, শান্তি তো নাই। জীবনটা টিকিয়ে রাখতেই হিমশিম খাচ্ছি আমরা। দিবস পালন করে কী হবে?’ রিকশাচালক আবদুল হালিমের বক্তব্য, ‘ছোডকালে খাওনের অভাব আছিল। কিন্তু শান্তিতে আছিলাম। এহন খাওনের অভাব নাই। শান্তিডাও নাই।’ শান্তি কেন নেই–জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সবাইর মইদ্দেই কেমন একটা অসুখী ভাব। আমার রিকশায় এত মানুষ ওডে, এত কথা কয়, কারও মুখে একটু শান্তির কথা হুনি না।’
সাধারণ মানুষ শান্তি খুঁজে না পেলেও বিশ্ব শান্তি সূচক বলছে, গত এক দশকে বাংলাদেশে শান্তির ক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। গত জুনে প্রকাশিত এই সূচকে বলা হয়েছে, ২০০৯ সালে পজিটিভ পিস ডেফিসিটে (ইতিবাচক শান্তির ঘাটতি) থাকা ৩৯টি দেশের মধ্যে ২৭টি, অর্থাৎ প্রায় ৭০ শতাংশেরই অবনতি ঘটেছে। মাত্র ১২টি দেশেরই এ ক্ষেত্রে উন্নতি হয়েছে। এর মধ্যে আছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ শান্তি পরিষদের সভাপতি মোজাফ্ফর হোসেন পল্টু বলেন, রোহিঙ্গাসহ বিভিন্ন সমস্যা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে স্থিতিশীল অবস্থা রয়েছে দেশে। এই স্থিতিশীল অবস্থা বজায় থাকলে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে এবং সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে এগিয়ে যেতে পারবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ চেয়ে করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর বেঞ্চ রিটটি উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দেওয়া হয়
৩ ঘণ্টা আগেসংস্কারের অংশ হিসেবে গণমাধ্যমে সাংবাদিকদের ক্ষমতায়ন ও গণতন্ত্রায়ণের পথ খোঁজা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ।
৩ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, কোনো পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর করা এবং বন্ধের জন্য চাপ প্রয়োগ করা আমরা সমর্থন করি না। এ ধরনের ঘটনা পরবর্তী সময়ে ঘটলে টলারেট করা হবে না। ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা
৪ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, ‘একটি ভালো নির্বাচন করা ছাড়া আমাদের আর কোনো বিকল্প নেই।’ আজ সোমবার ইসি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন
৪ ঘণ্টা আগে