কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে মানবাধিকার নিয়ে বিশ্বব্যাপী সমালোচনা ও মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পর মানবাধিকার নিয়ে একটি সেল গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আন্তর্জাতিক চাপ সামলাতে এ সেল গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা একটি সেল করতে চাচ্ছি। মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম করলাম রোহিঙ্গা সেল। এর পর করলাম ট্রেন অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট সেল। এর পর করলাম আইসিটি সেল। কোভিডের সময়ে কোভিড সেল করলাম। কোভিড সেল খুব ভালো কাজ করেছে। চিন্তা করলাম হিউম্যান রাইটস (মানবাধিকার) ইস্যুগুলো অনেক আসবে, তখন দেয়ার উইল বি স্পেসিফিক সেল (সুনির্দিষ্ট বিষয়ে একটি শাখা থাকবে)। তারা বিষয়গুলো দেখভাল করবে। এটা প্রয়োজনের কারণে করতে হচ্ছে।’
জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের নির্বাহী সদস্য নির্বাচিত হয়েছে বাংলাদেশ। আগামী ২০২৩ সাল পর্যন্ত এ দায়িত্বে থাকবে বাংলাদেশ। তবে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে গত প্রায় এক দশকের বেশি সময় সমালোচনা করে আসছে পশ্চিমারা। পশ্চিমাদের প্রতি বছরের মানবাধিকার প্রতিবেদনে বাংলাদেশের বিচারবহির্ভূত হত্যা, খুন, গুম, নির্যাতন, আটক অবস্থায় নির্যাতন, পুলিশি হেফাজতে মৃত্যু, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, সমাবেশের স্বাধীনতা, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতাসহ সার্বিক মানবাধিকার ইস্যুতে সমালোচনা করা হচ্ছে। এ সম্পর্কিত অভিযোগগুলো বাংলাদেশ সরকার বরাবরই অস্বীকার করে এসেছে।
তবে র্যাব এবং এর বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তাদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পররাষ্ট্র দপ্তরে র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ইইউ সাংসদের চিঠি এ অভিযোগগুলোকে ফের সামনে এনেছে। সেই সঙ্গে গত বছরের নভেম্বরে র্যাবকে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন থেকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে ১২টি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা। এর পর নড়েচড়ে বসে সরকার। এরই পরিপ্রেক্ষিতে দেশের ভেতরের মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যালোচনাসহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মানবাধিকার নিয়ে চাপ সামাল দিতে একটি সেল গঠন করতে যাচ্ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ সেল গঠনে পরামর্শ নেওয়া হবে জাতিসংঘ থেকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, র্যাবের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ নিয়ে বিভিন্ন তৎপরতা শুরু করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মানবাধিকার লঙ্ঘন হলে ব্যবস্থাও নেওয়া হয়, এ বার্তা বিশ্বকে দিতে চায় বাংলাদেশ। এরই মধ্যে প্রকৃত তথ্য জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকজন কংগ্রেসম্যানসহ সংশ্লিষ্টদেরও চিঠি দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
বাংলাদেশে মানবাধিকার নিয়ে বিশ্বব্যাপী সমালোচনা ও মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পর মানবাধিকার নিয়ে একটি সেল গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আন্তর্জাতিক চাপ সামলাতে এ সেল গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা একটি সেল করতে চাচ্ছি। মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম করলাম রোহিঙ্গা সেল। এর পর করলাম ট্রেন অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট সেল। এর পর করলাম আইসিটি সেল। কোভিডের সময়ে কোভিড সেল করলাম। কোভিড সেল খুব ভালো কাজ করেছে। চিন্তা করলাম হিউম্যান রাইটস (মানবাধিকার) ইস্যুগুলো অনেক আসবে, তখন দেয়ার উইল বি স্পেসিফিক সেল (সুনির্দিষ্ট বিষয়ে একটি শাখা থাকবে)। তারা বিষয়গুলো দেখভাল করবে। এটা প্রয়োজনের কারণে করতে হচ্ছে।’
জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের নির্বাহী সদস্য নির্বাচিত হয়েছে বাংলাদেশ। আগামী ২০২৩ সাল পর্যন্ত এ দায়িত্বে থাকবে বাংলাদেশ। তবে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে গত প্রায় এক দশকের বেশি সময় সমালোচনা করে আসছে পশ্চিমারা। পশ্চিমাদের প্রতি বছরের মানবাধিকার প্রতিবেদনে বাংলাদেশের বিচারবহির্ভূত হত্যা, খুন, গুম, নির্যাতন, আটক অবস্থায় নির্যাতন, পুলিশি হেফাজতে মৃত্যু, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, সমাবেশের স্বাধীনতা, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতাসহ সার্বিক মানবাধিকার ইস্যুতে সমালোচনা করা হচ্ছে। এ সম্পর্কিত অভিযোগগুলো বাংলাদেশ সরকার বরাবরই অস্বীকার করে এসেছে।
তবে র্যাব এবং এর বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তাদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পররাষ্ট্র দপ্তরে র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ইইউ সাংসদের চিঠি এ অভিযোগগুলোকে ফের সামনে এনেছে। সেই সঙ্গে গত বছরের নভেম্বরে র্যাবকে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন থেকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে ১২টি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা। এর পর নড়েচড়ে বসে সরকার। এরই পরিপ্রেক্ষিতে দেশের ভেতরের মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যালোচনাসহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মানবাধিকার নিয়ে চাপ সামাল দিতে একটি সেল গঠন করতে যাচ্ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ সেল গঠনে পরামর্শ নেওয়া হবে জাতিসংঘ থেকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, র্যাবের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ নিয়ে বিভিন্ন তৎপরতা শুরু করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মানবাধিকার লঙ্ঘন হলে ব্যবস্থাও নেওয়া হয়, এ বার্তা বিশ্বকে দিতে চায় বাংলাদেশ। এরই মধ্যে প্রকৃত তথ্য জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকজন কংগ্রেসম্যানসহ সংশ্লিষ্টদেরও চিঠি দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
সংস্কারের অংশ হিসেবে গণমাধ্যমে সাংবাদিকদের ক্ষমতায়ন ও গণতন্ত্রায়ণের পথ খোঁজা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ।
৪ মিনিট আগেতথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, কোনো পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর করা ও বন্ধের জন্য চাপ প্রয়োগ করা আমরা সমর্থন করি না। এ ধরনের ঘটনা পরবর্তীতে ঘটলে টলারেট করা হবে না। ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা
২৪ মিনিট আগেনবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, ‘একটি ভালো নির্বাচন করা ছাড়া আমাদের আর কোনো বিকল্প নেই।’ আজ সোমবার ইসি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন
১ ঘণ্টা আগেবিগত সরকার ক্রিমিনাল পলিটিক্যাল ইকোনমি তৈরি করেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ। তিনি বলেছেন, ‘ক্রিমিনাল পলিটিক্যাল ইকোনমিতে নারী হয়ে পড়ল বড় ভিকটিম।
১ ঘণ্টা আগে