কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্প্রতি র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) এবং বাহিনীটির সাবেক ও বর্তমান সাত কর্মকর্তার ওপর দেওয়া মার্কিন নিষেধাজ্ঞা দেশবাসী পছন্দ করেননি। ফোনালাপে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিনকেনকে এমনটিই জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন। এ সময়ে দুই দেশের মধ্যকার সমস্যাগুলো একত্রে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের প্রস্তাব দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সেই সঙ্গে আগামী বসন্তে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে যুক্তরাষ্ট্র সফরে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন আবদুল মোমেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ভারতের রাষ্ট্রপতির সফর নিয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন। এ সময়ে পররাষ্ট্রসচিব, ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার, মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব), দক্ষিণ এশিয়া অনুবিভাগের মহাপরিচালকসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের আলোচনা খুব উষ্ণ হয়েছে। আমরা সময়সূচি মিলাতে পারছিলাম না। প্রথম উনি (মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী) একটা সময় দিলেন, আমার তখন ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ। তারপর আমি একটা সময় দিলাম, তিনিও তখন সময় মিলাতে পারেননি। কারণ তখন তিনি আরেকটি দেশের রাষ্ট্র প্রধানের সঙ্গে বৈঠকে।’
নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশের পক্ষে কোনো আবেদন ছিল কি-না? এর উত্তরে তিনি বলেন, ‘মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোন করার মূল কারণ হচ্ছে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে। এ নিষেধাজ্ঞা কবে তুলবেন তা বাংলাদেশের পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয়নি, আর যুক্তরাষ্ট্রও বলেনি। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, আমরা আলোচনা করব, একাধিক সংলাপ করব। এ সময়ে আগামী বসন্তে যুক্তরাষ্ট্র সফরের আমন্ত্রণ জানান তিনি।’
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোন দেওয়ার কারণ কী ছিল, তিনি কী উদ্বিগ্ন বা বিচলিত হয়ে ফোন দিয়েছেন? এর উত্তরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন বলেন, ‘নিশ্চয়ই না। আপনারা এ ধরনের অলিক চিন্তা কী করে করেন? ওনার সঙ্গে আমাদের এর আগেও অনেকবার আলাপ হয়েছে। আমাদের মধ্যে সম্পর্ক বেশ ভালো। আগে যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে যে, এবারের যে নিষেধাজ্ঞাটি হয়েছে, তা অনেকটা হয়েছে দেশটির আইনপ্রণেতাদের কারণে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সন্ধ্যার দিকে প্রায় পৌনে ৭টায় উনি (মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী) আমাকে ফোন করেন। তখন আমি রাষ্ট্রপতির নৈশভোজের অনুষ্ঠানে। আমাদের আলোচনা হয় অনেকক্ষণ। উনি আমাদের ৫০ বছরপূর্তি উপলক্ষে অভিনন্দন জানান। আমি ওনাকে বললাম, আপনারা এমন একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যে সিদ্ধান্ত আমাদের দেশবাসী, আমি দেশের স্পিরিট (সর্ব সাধারণের চাওয়া) যেটা সেটাই বললাম, এটা (মার্কিন সিদ্ধান্ত) দেশবাসী গ্রহণ করেননি।’
একে আবদুল মোমেন বলেন, ‘বিশেষ করে এটি (মার্কিন সিদ্ধান্ত) গ্রহণ করেনি এ জন্য, আপনাদের (যুক্তরাষ্ট্রের) সঙ্গে আমাদের প্রায় ৫০ বছরের বিশ্বাসের সম্পর্ক। আমরা সব বিষয়ে আলোচনা করি। আমরা বাংলাদেশ এমনই দেশ, প্রতিবেশীর সঙ্গে সমস্যা সব আমরা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করি। আমাদের আশা ছিল, আপনারা কোনো একটি সিদ্ধান্ত নিলে আমাদের জানাবেন। আমরা এটা (নিষেধাজ্ঞা) দেওয়া খুব একটা পছন্দ করিনি।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা (যুক্তরাষ্ট্র) খুব সুশৃঙ্খল একটি বাহিনী র্যাবকে নিষেধাজ্ঞা দিলেন। আপনাদের যে বৈশ্বিক যে সমস্ত উদ্যোগ রয়েছে, এ প্রতিষ্ঠান (র্যাব) বাংলাদেশে অত্যন্ত যোগ্যতার সঙ্গে সেগুলো পালন করেছে। হলি আর্টিজানের পর বাংলাদেশে একটিও সন্ত্রাসী হামলা হয়নি এদের (র্যাব) জন্য। আর এরা (র্যাব) দুর্নীতিপরায়ণ না। দুর্নীতিপরায়ণ না বলেই বাংলাদেশের জনগণের এদের (র্যাবের) প্রতি আস্থা রয়েছে। ভুক্তভোগীরা অন্য প্রতিষ্ঠানের কাছে সমস্যা নিয়ে গেলে র্যাবের কাছে যেতে উপদেশ দেওয়া হয়। র্যাব এমন একটি প্রতিষ্ঠান তাদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা দেশবাসী পছন্দ করেনি। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, এ নিষেধাজ্ঞা নিয়ে আমরা আলোচনা করব। আলোচনার দরজা খোলা।’
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে একে আবদুল মোমেন আরও বলেছেন, মনে রাখা উচিত, র্যাবই জনগণের মানবাধিকার সুরক্ষা দেয়। যুক্তরাষ্ট্রে তো প্রতিবছর প্রায় ৬ লাখ মানুষ গুম হয়। আর আমাদের দেশে কয়টা লোক গুম হয়? দায়িত্বরত অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিবছর হাজারের মতো মানুষ পুলিশের গুলিতে মারা যায়। আর আমাদের দেশে মারলে বলা হয় বিচারবহির্ভূত হত্যা। আর যুক্তরাষ্ট্রে মারলে বলা হয় দায়িত্বরত অবস্থায় মারা গিয়েছে। এ বিষয়ে আলোচনা আর বাড়েনি।
মন্ত্রী বলেন, ‘মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন যে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের অনেক বিষয়ে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। আমরা গণতন্ত্র নিয়ে কাজ করব। গণতন্ত্র নিয়ে বাইডেন সরকার অনেক জোর দিয়েছে। তখন আমরা জানিয়েছি যে, বাংলাদেশও গণতান্ত্রিক দেশ। যুক্তরাষ্ট্র মানবাধিকারের বিষয়ে বেশ জোর দিয়েছে। সারা বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের একটি নাম আছে যে, এ বিষয়গুলোতে মার্কিনরা বেশ সোচ্চার। আরও বিভিন্ন বিষয়ে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র কাজ করবে।’
একে আবদুল মোমেন বলেন, ‘আমাদের মধ্যে অনেকগুলো বৈঠক হয়ে থাকে। কোনো বিষয়ে সমস্যা থাকলে এ বৈঠকগুলোতে তুলে ধরতে পারত যুক্তরাষ্ট্র, এমনকি ফোনও করতে পারত। এ সময়ে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন যে, আপনিও ফোন করবেন কোনো বিষয়ে সমস্যা থাকলে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন যে, আমরা খুব শিগগিরই বৈঠক করব। আমরা একাধিক বৈঠক করব। আমরা আমাদের সমস্যাগুলো নিয়ে কাজ করব। মার্কিন মন্ত্রী বেশ ইতিবাচক ছিলেন ফোনে।’
সম্প্রতি র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) এবং বাহিনীটির সাবেক ও বর্তমান সাত কর্মকর্তার ওপর দেওয়া মার্কিন নিষেধাজ্ঞা দেশবাসী পছন্দ করেননি। ফোনালাপে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিনকেনকে এমনটিই জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন। এ সময়ে দুই দেশের মধ্যকার সমস্যাগুলো একত্রে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের প্রস্তাব দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সেই সঙ্গে আগামী বসন্তে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে যুক্তরাষ্ট্র সফরে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন আবদুল মোমেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ভারতের রাষ্ট্রপতির সফর নিয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন। এ সময়ে পররাষ্ট্রসচিব, ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার, মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব), দক্ষিণ এশিয়া অনুবিভাগের মহাপরিচালকসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের আলোচনা খুব উষ্ণ হয়েছে। আমরা সময়সূচি মিলাতে পারছিলাম না। প্রথম উনি (মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী) একটা সময় দিলেন, আমার তখন ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ। তারপর আমি একটা সময় দিলাম, তিনিও তখন সময় মিলাতে পারেননি। কারণ তখন তিনি আরেকটি দেশের রাষ্ট্র প্রধানের সঙ্গে বৈঠকে।’
নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশের পক্ষে কোনো আবেদন ছিল কি-না? এর উত্তরে তিনি বলেন, ‘মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোন করার মূল কারণ হচ্ছে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে। এ নিষেধাজ্ঞা কবে তুলবেন তা বাংলাদেশের পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয়নি, আর যুক্তরাষ্ট্রও বলেনি। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, আমরা আলোচনা করব, একাধিক সংলাপ করব। এ সময়ে আগামী বসন্তে যুক্তরাষ্ট্র সফরের আমন্ত্রণ জানান তিনি।’
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোন দেওয়ার কারণ কী ছিল, তিনি কী উদ্বিগ্ন বা বিচলিত হয়ে ফোন দিয়েছেন? এর উত্তরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন বলেন, ‘নিশ্চয়ই না। আপনারা এ ধরনের অলিক চিন্তা কী করে করেন? ওনার সঙ্গে আমাদের এর আগেও অনেকবার আলাপ হয়েছে। আমাদের মধ্যে সম্পর্ক বেশ ভালো। আগে যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে যে, এবারের যে নিষেধাজ্ঞাটি হয়েছে, তা অনেকটা হয়েছে দেশটির আইনপ্রণেতাদের কারণে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সন্ধ্যার দিকে প্রায় পৌনে ৭টায় উনি (মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী) আমাকে ফোন করেন। তখন আমি রাষ্ট্রপতির নৈশভোজের অনুষ্ঠানে। আমাদের আলোচনা হয় অনেকক্ষণ। উনি আমাদের ৫০ বছরপূর্তি উপলক্ষে অভিনন্দন জানান। আমি ওনাকে বললাম, আপনারা এমন একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যে সিদ্ধান্ত আমাদের দেশবাসী, আমি দেশের স্পিরিট (সর্ব সাধারণের চাওয়া) যেটা সেটাই বললাম, এটা (মার্কিন সিদ্ধান্ত) দেশবাসী গ্রহণ করেননি।’
একে আবদুল মোমেন বলেন, ‘বিশেষ করে এটি (মার্কিন সিদ্ধান্ত) গ্রহণ করেনি এ জন্য, আপনাদের (যুক্তরাষ্ট্রের) সঙ্গে আমাদের প্রায় ৫০ বছরের বিশ্বাসের সম্পর্ক। আমরা সব বিষয়ে আলোচনা করি। আমরা বাংলাদেশ এমনই দেশ, প্রতিবেশীর সঙ্গে সমস্যা সব আমরা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করি। আমাদের আশা ছিল, আপনারা কোনো একটি সিদ্ধান্ত নিলে আমাদের জানাবেন। আমরা এটা (নিষেধাজ্ঞা) দেওয়া খুব একটা পছন্দ করিনি।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা (যুক্তরাষ্ট্র) খুব সুশৃঙ্খল একটি বাহিনী র্যাবকে নিষেধাজ্ঞা দিলেন। আপনাদের যে বৈশ্বিক যে সমস্ত উদ্যোগ রয়েছে, এ প্রতিষ্ঠান (র্যাব) বাংলাদেশে অত্যন্ত যোগ্যতার সঙ্গে সেগুলো পালন করেছে। হলি আর্টিজানের পর বাংলাদেশে একটিও সন্ত্রাসী হামলা হয়নি এদের (র্যাব) জন্য। আর এরা (র্যাব) দুর্নীতিপরায়ণ না। দুর্নীতিপরায়ণ না বলেই বাংলাদেশের জনগণের এদের (র্যাবের) প্রতি আস্থা রয়েছে। ভুক্তভোগীরা অন্য প্রতিষ্ঠানের কাছে সমস্যা নিয়ে গেলে র্যাবের কাছে যেতে উপদেশ দেওয়া হয়। র্যাব এমন একটি প্রতিষ্ঠান তাদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা দেশবাসী পছন্দ করেনি। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, এ নিষেধাজ্ঞা নিয়ে আমরা আলোচনা করব। আলোচনার দরজা খোলা।’
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে একে আবদুল মোমেন আরও বলেছেন, মনে রাখা উচিত, র্যাবই জনগণের মানবাধিকার সুরক্ষা দেয়। যুক্তরাষ্ট্রে তো প্রতিবছর প্রায় ৬ লাখ মানুষ গুম হয়। আর আমাদের দেশে কয়টা লোক গুম হয়? দায়িত্বরত অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিবছর হাজারের মতো মানুষ পুলিশের গুলিতে মারা যায়। আর আমাদের দেশে মারলে বলা হয় বিচারবহির্ভূত হত্যা। আর যুক্তরাষ্ট্রে মারলে বলা হয় দায়িত্বরত অবস্থায় মারা গিয়েছে। এ বিষয়ে আলোচনা আর বাড়েনি।
মন্ত্রী বলেন, ‘মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন যে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের অনেক বিষয়ে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। আমরা গণতন্ত্র নিয়ে কাজ করব। গণতন্ত্র নিয়ে বাইডেন সরকার অনেক জোর দিয়েছে। তখন আমরা জানিয়েছি যে, বাংলাদেশও গণতান্ত্রিক দেশ। যুক্তরাষ্ট্র মানবাধিকারের বিষয়ে বেশ জোর দিয়েছে। সারা বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের একটি নাম আছে যে, এ বিষয়গুলোতে মার্কিনরা বেশ সোচ্চার। আরও বিভিন্ন বিষয়ে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র কাজ করবে।’
একে আবদুল মোমেন বলেন, ‘আমাদের মধ্যে অনেকগুলো বৈঠক হয়ে থাকে। কোনো বিষয়ে সমস্যা থাকলে এ বৈঠকগুলোতে তুলে ধরতে পারত যুক্তরাষ্ট্র, এমনকি ফোনও করতে পারত। এ সময়ে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন যে, আপনিও ফোন করবেন কোনো বিষয়ে সমস্যা থাকলে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন যে, আমরা খুব শিগগিরই বৈঠক করব। আমরা একাধিক বৈঠক করব। আমরা আমাদের সমস্যাগুলো নিয়ে কাজ করব। মার্কিন মন্ত্রী বেশ ইতিবাচক ছিলেন ফোনে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ চেয়ে করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর বেঞ্চ রিটটি উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দেওয়া হয়
২ ঘণ্টা আগেসংস্কারের অংশ হিসেবে গণমাধ্যমে সাংবাদিকদের ক্ষমতায়ন ও গণতন্ত্রায়ণের পথ খোঁজা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ।
৩ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, কোনো পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর করা এবং বন্ধের জন্য চাপ প্রয়োগ করা আমরা সমর্থন করি না। এ ধরনের ঘটনা পরবর্তী সময়ে ঘটলে টলারেট করা হবে না। ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা
৩ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, ‘একটি ভালো নির্বাচন করা ছাড়া আমাদের আর কোনো বিকল্প নেই।’ আজ সোমবার ইসি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন
৩ ঘণ্টা আগে