নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুতের জাতীয় গ্রিড ট্রিপ করে যাওয়া অস্বাভাবিক নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। প্রতিমন্ত্রী আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের যে সাবস্টেশন আছে, তা বহু বছরের পুরোনো এবং সেগুলোর কার্যক্রম এখনো চলছে। আবার অনেক সময় অনেক ঘটনা ম্যান মেইড থাকে, অনেক সময় থাকে না। বিষয়গুলো ভেরি টেকনিক্যাল। গ্রিড ফেল করা অস্বাভাবিক ঘটনা না, এ রকম টেকনিক্যাল ফল্ট হতেই পারে।’
গ্রিড ট্রিপ করার প্রাথমিক তদন্ত রিপোর্ট হাতে পাওয়ার কথা জানালেও নসরুল হামিদ এই রিপোর্টের বিস্তারিত কিছুই প্রকাশ করেননি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বিদ্যুৎ বিভ্রাটের প্রাথমিক প্রতিবেদন আমরা পেয়েছি। পরবর্তী সময়ে আরও বিস্তারিত জানা যাবে। ঘটনার কারণ পিন টু পিন ধরতে গেলে সময় লাগবে, এজন্য দুটি কমিটি করে দিয়েছি। একটির তদন্ত বিদ্যুৎ বিভাগ করছে, অন্যটি বাইরের লোকেরা। এ ধরনের ঘটনার যাতে পুনরাবৃত্তি না হয়, কীভাবে আরও দ্রুততার সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া যায়, সেটার ব্যাপারেও পরিকল্পনা চলছে।’
নসরুল হামিদ বলেন, ‘অতীতের বিভ্রাটের পরে যে তদন্তগুলো আমরা করেছিলাম, সেগুলো মাথায় রেখে এবারের তদন্ত চলছে। এ রকম (গ্রিড ফেল) টেকনিক্যাল ফল্ট হতেই পারে। বিশেষ করে সাবস্টেশনগুলোর ক্ষেত্রে। আমরা আস্তে আস্তে অটোমেশনের দিকে যাচ্ছি। গত দুই বছরে আমরা অনেক পিছিয়ে গেছি। যত দ্রুত আমরা অটোমেশনের দিকে যাব, কাজ চলছে, আমার মনে হয় অনেক কমে আসবে এ ধরনের ঘটনা।’
প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ আরও বলেন, ‘ট্রান্সমিশন লাইনে আমরা পিছিয়ে আছি এখনো। কোভিডের কারণে কাজ বাধাগ্রস্ত হয়েছে। গ্রিড ফেল করার পর আপনারা দেখেছেন আমরা দ্রুত বিদ্যুৎ রিস্টোর করতে পেরেছি। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে রেকর্ড আছে তিন-চার দিন লেগে গেছে। এক ঘণ্টা পরেই রিস্টোর করা শুরু হয়ে গেছে। অবশ্যই টেকনিক্যাল ফল্ট আছে।’
গ্রিড ট্রিপ করায় বিরোধী দলগুলোর সমালোচনার জবাবে নসরুল হামিদ বলেন, ‘আমাদের বিরোধীদলীয় নেতারা অনেক কথা বলছেন। দেখতে হবে তাদের সময়ে কী অবস্থা ছিল। তাঁদের সময়ে প্রতিদিনই ১৬-১৭ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকত না। তাঁদের মুখে এ ধরনের কথা মানায় না। একবার তাদের নিজেদের চেহারা আয়নায় দেখা উচিত।’
বিদ্যুতের জাতীয় গ্রিড ট্রিপ করে যাওয়া অস্বাভাবিক নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। প্রতিমন্ত্রী আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের যে সাবস্টেশন আছে, তা বহু বছরের পুরোনো এবং সেগুলোর কার্যক্রম এখনো চলছে। আবার অনেক সময় অনেক ঘটনা ম্যান মেইড থাকে, অনেক সময় থাকে না। বিষয়গুলো ভেরি টেকনিক্যাল। গ্রিড ফেল করা অস্বাভাবিক ঘটনা না, এ রকম টেকনিক্যাল ফল্ট হতেই পারে।’
গ্রিড ট্রিপ করার প্রাথমিক তদন্ত রিপোর্ট হাতে পাওয়ার কথা জানালেও নসরুল হামিদ এই রিপোর্টের বিস্তারিত কিছুই প্রকাশ করেননি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বিদ্যুৎ বিভ্রাটের প্রাথমিক প্রতিবেদন আমরা পেয়েছি। পরবর্তী সময়ে আরও বিস্তারিত জানা যাবে। ঘটনার কারণ পিন টু পিন ধরতে গেলে সময় লাগবে, এজন্য দুটি কমিটি করে দিয়েছি। একটির তদন্ত বিদ্যুৎ বিভাগ করছে, অন্যটি বাইরের লোকেরা। এ ধরনের ঘটনার যাতে পুনরাবৃত্তি না হয়, কীভাবে আরও দ্রুততার সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া যায়, সেটার ব্যাপারেও পরিকল্পনা চলছে।’
নসরুল হামিদ বলেন, ‘অতীতের বিভ্রাটের পরে যে তদন্তগুলো আমরা করেছিলাম, সেগুলো মাথায় রেখে এবারের তদন্ত চলছে। এ রকম (গ্রিড ফেল) টেকনিক্যাল ফল্ট হতেই পারে। বিশেষ করে সাবস্টেশনগুলোর ক্ষেত্রে। আমরা আস্তে আস্তে অটোমেশনের দিকে যাচ্ছি। গত দুই বছরে আমরা অনেক পিছিয়ে গেছি। যত দ্রুত আমরা অটোমেশনের দিকে যাব, কাজ চলছে, আমার মনে হয় অনেক কমে আসবে এ ধরনের ঘটনা।’
প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ আরও বলেন, ‘ট্রান্সমিশন লাইনে আমরা পিছিয়ে আছি এখনো। কোভিডের কারণে কাজ বাধাগ্রস্ত হয়েছে। গ্রিড ফেল করার পর আপনারা দেখেছেন আমরা দ্রুত বিদ্যুৎ রিস্টোর করতে পেরেছি। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে রেকর্ড আছে তিন-চার দিন লেগে গেছে। এক ঘণ্টা পরেই রিস্টোর করা শুরু হয়ে গেছে। অবশ্যই টেকনিক্যাল ফল্ট আছে।’
গ্রিড ট্রিপ করায় বিরোধী দলগুলোর সমালোচনার জবাবে নসরুল হামিদ বলেন, ‘আমাদের বিরোধীদলীয় নেতারা অনেক কথা বলছেন। দেখতে হবে তাদের সময়ে কী অবস্থা ছিল। তাঁদের সময়ে প্রতিদিনই ১৬-১৭ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকত না। তাঁদের মুখে এ ধরনের কথা মানায় না। একবার তাদের নিজেদের চেহারা আয়নায় দেখা উচিত।’
দেশের দক্ষিণাঞ্চলের বঙ্গোপসাগরের কোলঘেঁষে অবস্থিত দুবলারচর, যার অবস্থান বাগেরহাটের মোংলা থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে। এর এক পাশে সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ বন এবং অন্য পাশে সমুদ্রের নোনাজল। এই চরে প্রতিবছর কার্তিক মাসের মাঝামাঝি থেকে চৈত্র মাস পর্যন্ত শুঁটকি মৌসুম চলে।
৩৪ মিনিট আগেআওয়ামী লীগ সরকারের সময় পদোন্নতিবঞ্চিত সরকারি কর্মকর্তাদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেবে সরকার। এ জন্য ১ হাজার ৫৪৭ জন কর্মকর্তার আবেদন-পর্যালোচনা হচ্ছে। তাঁদের ক্ষতিপূরণ দিতে প্রায় ১০০ কোটি টাকা লাগবে বলে জানা গেছে। একজন কর্মকর্তা সর্বোচ্চ এক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাবেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) মুনাফা অর্জনের মাধ্যমে অন্যদের জন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করার জন্য বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের প্রশংসা করেছেন
৯ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশে কর্মরত বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বিনিয়োগকারীদের কাছে বাংলাদেশকে তুলে ধরার পাশাপাশি বিদ্যমান ব্যবসায়িক সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এ
৯ ঘণ্টা আগে