মারুফ কিবরিয়া, ঢাকা
গত মঙ্গলবার রাত থেকেই মাকে নিয়ে ছোটাছুটি করছেন জামিল। করোনায় আক্রান্ত তাঁর মা। রাত থেকে কোনো হাসপাতালে ভর্তি করাতে পারেননি মাকে। জামিল জানালেন, কোথাও শয্যা খালি নেই। তিন হাসপাতাল ঘুরে ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে এসেছেন গতকাল বুধবার সকালে। এখানেও শয্যা নেই। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ একেবারেই হতাশ করেনি জামিলকে। শয্যা না থাকা সত্ত্বেও ভর্তি নিয়েছে।
আপতত সন্তুষ্ট জামিল বললেন, ‘মাকে নিয়ে কোথায় যাব? এক ভাই বলল কুর্মিটোলায় নিয়ে আসতে। এখানেও শয্যা নাই। তবে এরা চিকিৎসা করতেছে।’ শুধু কুর্মিটোলায় নয়, রাজধানীর বেশির ভাগ কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালের চিত্র একই। শয্যার সংকট, ফাঁকা নেই আইসিইউ। হাসপাতালের ফটকে রোগী ও স্বজনদের হাহাকার। গতকাল বেশ কয়েকটি হাসপাতাল ঘুরে এমন দৃশ্যের দেখা মেলে। হাসপাতালগুলোর কর্তৃপক্ষও আইসিইউ পর্যাপ্ত না থাকার কথা জানিয়েছে।
গত কয়েক দিনে দেশব্যাপী করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ হু হু করে বাড়ছে। বাড়ছে মৃতের সংখ্যাও। এমন পরিস্থিতি সামাল দিতে অনেকটা হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলো। ঢাকার বাইরে পর্যাপ্ত সুবিধা না থাকায় রোগীরা ঢাকায় আসতে বাধ্য হচ্ছেন। ফলে রাজধানীর হাসপাতালগুলোতে চাপ পড়ছে অতিরিক্ত।
কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীর স্বজন মাহমুদ উল্লাহ বলেন, ‘আমার বোনকে দুই দিন আগে ভর্তি করাইছি। অবস্থার কোনো উন্নতি নাই। খুবই খারাপ অবস্থা। আইসিইউ লাগবে। কিন্তু এখানে খালিই হচ্ছে না। খুব বিপদ যাচ্ছে।’
আরেক রোগীর স্বজন হোসনে আরা বললেন, ‘আজকেই সকালে আমার বাবাকে আনছি কুষ্টিয়া থেকে। এখানে খালি নাই। কীভাবে কার কাছে যাব মাথায় কাজ করছে না।’ কুর্মিটোলা হাসপাতালে করোনা রোগীর জন্য মোট শয্যাসংখ্যা বরাদ্দ ৩০০। কিন্তু একটি শয্যাও খালি নেই। বরং এই হাসপাতালে অতিরিক্ত ৫০ জন রোগী রয়েছেন। হাসপাতালটিতে আইসিইউ রয়েছে ১০টি। এর একটিও খালি নেই।
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিত্র আরও ভয়াবহ। আইসিইউ ফাঁকা না পেয়ে হাসপাতালটির ফটক থেকেই ফিরে যেতে দেখা গেছে কয়েকজন রোগীকে। গতকাল দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, পরপর তিনটি অ্যাম্বুলেন্স এল হাসপাতালের ফটকের সামনে। অ্যাম্বুলেন্সে থাকা রোগীর স্বজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আইসিইউ পাচ্ছেন না কোনো হাসপাতালে। তাই এখানে আসা।
সোহরাওয়ার্দীতেও ফাঁকা নেই কোনো আইসিইউ শয্যা। এক রোগীর স্বজন ইমন বলেন, ‘মামা করোনায় আক্রান্ত। অক্সিজেন লেভেলের অবস্থা খুবই খারাপ। আইসিইউর জন্য কয়েকটা হাসপাতালে ঘুরলাম। প্রাইভেটে নিলে তো লাখ টাকা বিল হবে। সরকারি কোনো হাসপাতালে আইসিইউ পাই না। অনেক নেতা দিয়েও তদবির করে পাইনি। এখন দেখি মুগদা হাসপাতালে নিয়ে। সেখানে পাই কি না।’
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গিয়ে দেখা যায়, বারান্দায় অপেক্ষা করছেন অন্তত ১০–১২ জন রোগী। তাঁদের ভর্তির অপেক্ষা শুধুই দীর্ঘ হচ্ছে। অপেক্ষমাণ এসব মানুষ বলছেন, সিট খালি নেই বলে অপেক্ষায় রয়েছেন। গালিব নামের একজন বলেন, ‘আমার বোন করোনায় আক্রান্ত। এখানে নিয়ে এসেছি ভর্তি করাতে। কিন্তু সিট পাচ্ছি না সকাল থেকে।’
সোহরাওয়ার্দীর আইসোলেশন পুরুষ ওয়ার্ডের এক দায়িত্বরত সেবিকা আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখানে ২৪ ঘণ্টায় নতুন চারজন রোগী ভর্তি হয়েছেন। সকাল পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। মোট ২৪টি শয্যা আইসোলেশন ওয়ার্ডে। এর মধ্যে কোনোটি ফাঁকা নেই।
ঢাকা মেডিকেল সূত্র জানায়, এখানে নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন ২৪ জন। ২০ আইসিইউর একটিও নেই খালি। অবশ্য এসবের ভিন্ন চিত্র লক্ষ করা গেছে শুধু একটি হাসপাতালে। সেটি মুগদা জেনারেল হাসপাতাল। ৩৫০টি শয্যার মধ্যে ২২৭ জন রোগী রয়েছেন। বাকিগুলো ফাঁকাই রয়েছে। এই হাসপাতালে ২৪ ঘণ্টায় নতুন করোনা রোগী ভর্তি হয়েছেন ৪২ জন। তবে আইসিইউ শয্যার ২৪টির কোনোটাই খালি নেই। হাসপাতালের পরিচালক অসীম কুমার নাথ বলেন, রোগীর চাপ রয়েছে অনেক। আইসিইউ ফাঁকা থাকে না কোনো সময়ই। সাধারণ শয্যা খালি থাকে।
এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত পাঠানো তথ্য বলছে, ঢাকায় সরকারি হাসপাতালগুলোর মধ্যে ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড হাসপাতালে আইসিইউ খালি রয়েছে ৭৫টি। এ ছাড়া সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালসহ দুটি হাসপাতালে খালি রয়েছে মোট ১০টি।
হাসপাতালের সার্বিক চিত্র এবং বর্তমান করোনা পরিস্থিতি প্রসঙ্গে কথা হয় করোনা–বিষয়ক জাতীয় পরামর্শক কমিটির সদস্য ডা. নজরুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, হাসপাতালের করোনার পরিস্থিতি খুবই খারাপ। শুধু ডিএনসিসি কোভিড হাসপাতাল ছাড়া কোথাও আইসিইউ খালি নেই। ঢাকার বাইরে ৩৫ জেলায় আইসিইউ হয়নি। যে কারণে ঢাকার বাইরে থেকে প্রচুর রোগী আসছেন।
ডা. নজরুল বলেন, এভাবে বিধিনিষেধ দিয়ে সংক্রমণ কমানো সম্ভব নয়। যেটা করতে হবে কোনো একটা পরিবারে একজন আক্রান্ত হলে তাঁকে আইসোলেশনে নিয়ে বাকি সবাইকে কোয়ারেন্টিনে নিতে হবে। এভাবে প্রতিটি এলাকায় স্থানীয় প্রশাসন দিয়ে এই কার্যক্রম চালাতে হবে। তাহলেই সম্ভব। শুধু গাড়ি বন্ধ করে করোনা সংক্রমণ থামানো যাবে না।
গত মঙ্গলবার রাত থেকেই মাকে নিয়ে ছোটাছুটি করছেন জামিল। করোনায় আক্রান্ত তাঁর মা। রাত থেকে কোনো হাসপাতালে ভর্তি করাতে পারেননি মাকে। জামিল জানালেন, কোথাও শয্যা খালি নেই। তিন হাসপাতাল ঘুরে ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে এসেছেন গতকাল বুধবার সকালে। এখানেও শয্যা নেই। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ একেবারেই হতাশ করেনি জামিলকে। শয্যা না থাকা সত্ত্বেও ভর্তি নিয়েছে।
আপতত সন্তুষ্ট জামিল বললেন, ‘মাকে নিয়ে কোথায় যাব? এক ভাই বলল কুর্মিটোলায় নিয়ে আসতে। এখানেও শয্যা নাই। তবে এরা চিকিৎসা করতেছে।’ শুধু কুর্মিটোলায় নয়, রাজধানীর বেশির ভাগ কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালের চিত্র একই। শয্যার সংকট, ফাঁকা নেই আইসিইউ। হাসপাতালের ফটকে রোগী ও স্বজনদের হাহাকার। গতকাল বেশ কয়েকটি হাসপাতাল ঘুরে এমন দৃশ্যের দেখা মেলে। হাসপাতালগুলোর কর্তৃপক্ষও আইসিইউ পর্যাপ্ত না থাকার কথা জানিয়েছে।
গত কয়েক দিনে দেশব্যাপী করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ হু হু করে বাড়ছে। বাড়ছে মৃতের সংখ্যাও। এমন পরিস্থিতি সামাল দিতে অনেকটা হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলো। ঢাকার বাইরে পর্যাপ্ত সুবিধা না থাকায় রোগীরা ঢাকায় আসতে বাধ্য হচ্ছেন। ফলে রাজধানীর হাসপাতালগুলোতে চাপ পড়ছে অতিরিক্ত।
কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীর স্বজন মাহমুদ উল্লাহ বলেন, ‘আমার বোনকে দুই দিন আগে ভর্তি করাইছি। অবস্থার কোনো উন্নতি নাই। খুবই খারাপ অবস্থা। আইসিইউ লাগবে। কিন্তু এখানে খালিই হচ্ছে না। খুব বিপদ যাচ্ছে।’
আরেক রোগীর স্বজন হোসনে আরা বললেন, ‘আজকেই সকালে আমার বাবাকে আনছি কুষ্টিয়া থেকে। এখানে খালি নাই। কীভাবে কার কাছে যাব মাথায় কাজ করছে না।’ কুর্মিটোলা হাসপাতালে করোনা রোগীর জন্য মোট শয্যাসংখ্যা বরাদ্দ ৩০০। কিন্তু একটি শয্যাও খালি নেই। বরং এই হাসপাতালে অতিরিক্ত ৫০ জন রোগী রয়েছেন। হাসপাতালটিতে আইসিইউ রয়েছে ১০টি। এর একটিও খালি নেই।
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিত্র আরও ভয়াবহ। আইসিইউ ফাঁকা না পেয়ে হাসপাতালটির ফটক থেকেই ফিরে যেতে দেখা গেছে কয়েকজন রোগীকে। গতকাল দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, পরপর তিনটি অ্যাম্বুলেন্স এল হাসপাতালের ফটকের সামনে। অ্যাম্বুলেন্সে থাকা রোগীর স্বজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আইসিইউ পাচ্ছেন না কোনো হাসপাতালে। তাই এখানে আসা।
সোহরাওয়ার্দীতেও ফাঁকা নেই কোনো আইসিইউ শয্যা। এক রোগীর স্বজন ইমন বলেন, ‘মামা করোনায় আক্রান্ত। অক্সিজেন লেভেলের অবস্থা খুবই খারাপ। আইসিইউর জন্য কয়েকটা হাসপাতালে ঘুরলাম। প্রাইভেটে নিলে তো লাখ টাকা বিল হবে। সরকারি কোনো হাসপাতালে আইসিইউ পাই না। অনেক নেতা দিয়েও তদবির করে পাইনি। এখন দেখি মুগদা হাসপাতালে নিয়ে। সেখানে পাই কি না।’
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গিয়ে দেখা যায়, বারান্দায় অপেক্ষা করছেন অন্তত ১০–১২ জন রোগী। তাঁদের ভর্তির অপেক্ষা শুধুই দীর্ঘ হচ্ছে। অপেক্ষমাণ এসব মানুষ বলছেন, সিট খালি নেই বলে অপেক্ষায় রয়েছেন। গালিব নামের একজন বলেন, ‘আমার বোন করোনায় আক্রান্ত। এখানে নিয়ে এসেছি ভর্তি করাতে। কিন্তু সিট পাচ্ছি না সকাল থেকে।’
সোহরাওয়ার্দীর আইসোলেশন পুরুষ ওয়ার্ডের এক দায়িত্বরত সেবিকা আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখানে ২৪ ঘণ্টায় নতুন চারজন রোগী ভর্তি হয়েছেন। সকাল পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। মোট ২৪টি শয্যা আইসোলেশন ওয়ার্ডে। এর মধ্যে কোনোটি ফাঁকা নেই।
ঢাকা মেডিকেল সূত্র জানায়, এখানে নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন ২৪ জন। ২০ আইসিইউর একটিও নেই খালি। অবশ্য এসবের ভিন্ন চিত্র লক্ষ করা গেছে শুধু একটি হাসপাতালে। সেটি মুগদা জেনারেল হাসপাতাল। ৩৫০টি শয্যার মধ্যে ২২৭ জন রোগী রয়েছেন। বাকিগুলো ফাঁকাই রয়েছে। এই হাসপাতালে ২৪ ঘণ্টায় নতুন করোনা রোগী ভর্তি হয়েছেন ৪২ জন। তবে আইসিইউ শয্যার ২৪টির কোনোটাই খালি নেই। হাসপাতালের পরিচালক অসীম কুমার নাথ বলেন, রোগীর চাপ রয়েছে অনেক। আইসিইউ ফাঁকা থাকে না কোনো সময়ই। সাধারণ শয্যা খালি থাকে।
এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত পাঠানো তথ্য বলছে, ঢাকায় সরকারি হাসপাতালগুলোর মধ্যে ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড হাসপাতালে আইসিইউ খালি রয়েছে ৭৫টি। এ ছাড়া সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালসহ দুটি হাসপাতালে খালি রয়েছে মোট ১০টি।
হাসপাতালের সার্বিক চিত্র এবং বর্তমান করোনা পরিস্থিতি প্রসঙ্গে কথা হয় করোনা–বিষয়ক জাতীয় পরামর্শক কমিটির সদস্য ডা. নজরুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, হাসপাতালের করোনার পরিস্থিতি খুবই খারাপ। শুধু ডিএনসিসি কোভিড হাসপাতাল ছাড়া কোথাও আইসিইউ খালি নেই। ঢাকার বাইরে ৩৫ জেলায় আইসিইউ হয়নি। যে কারণে ঢাকার বাইরে থেকে প্রচুর রোগী আসছেন।
ডা. নজরুল বলেন, এভাবে বিধিনিষেধ দিয়ে সংক্রমণ কমানো সম্ভব নয়। যেটা করতে হবে কোনো একটা পরিবারে একজন আক্রান্ত হলে তাঁকে আইসোলেশনে নিয়ে বাকি সবাইকে কোয়ারেন্টিনে নিতে হবে। এভাবে প্রতিটি এলাকায় স্থানীয় প্রশাসন দিয়ে এই কার্যক্রম চালাতে হবে। তাহলেই সম্ভব। শুধু গাড়ি বন্ধ করে করোনা সংক্রমণ থামানো যাবে না।
দেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
৩ ঘণ্টা আগেদেশের সব টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় দিনে কমপক্ষে দুবার প্রচার করতে হবে ‘জুলাই অনির্বাণ’ ভিডিওচিত্র। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যে তথ্য..
৪ ঘণ্টা আগেনতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও অপর চার নির্বাচন কমিশনারের শপথ আগামী রোববার অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ রোববার বেলা দেড়টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ পাঠ করাবেন। সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ কথা জানান।
৫ ঘণ্টা আগে