বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও যারা মুক্তিযোদ্ধাদের সুবিধা নিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম। তিনি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়েরও উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন।
আজ রোববার বাংলাদেশে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফারুক-ই-আজম এ কথা জানান। এর আগে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার নারদিয়া সিম্পসনের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, ‘আন্দোলন চলাকালে প্রধান একটি বক্তব্য ছিল, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় সরকারি ও আধা সরকারি প্রতিষ্ঠানে কতজনের চাকরি হয়েছে, তার একটি তালিকা প্রস্তুত করা হবে। তালিকা প্রস্তুতির পর দেখা হবে—তারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কি না, ন্যায্যভাবে হয়েছে কি না দেখা হবে। প্রায় তিন হাজার ৭০০–র মতো মামলা আছে। মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল নামে একটি প্রতিষ্ঠান আছে। মুক্তিযোদ্ধা কারা, তা নির্ধারণ করে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল। মন্ত্রণালয় তা বাস্তবায়ন করে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আইনি বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এখানে বহু জায়গা থেকে অভিযোগ আসছে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সম্পর্কে। মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞার ক্ষেত্রেও আপত্তি আছে। এ নিয়ে যখন একটি পর্যায়ে যাব তখন সিদ্ধান্ত জানাব। যাতে মুক্তিযোদ্ধারা ন্যায্যভাবে তাদের সম্মান ফিরে পান। মুক্তিযুদ্ধ তো আমাদের জাতীয় জীবনে অনন্য ঘটনা। হাসি-মশকরা দিয়ে কিংবা অবহেলা করে এর মর্যাদা ক্ষুণ্ন করতে পারি না। এর চেয়ে গৌরবের মহিমা জাতির কাছে তো আর আসেনি।’
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের চিহ্নিত করতে পারলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কেন নেব না। এটা তো জাতির সঙ্গে প্রতারণা। যদি কেউ মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও মুক্তিযুদ্ধের সুবিধা গ্রহণ করেন, এটা তো শাস্তিযোগ্য অপরাধ। যারা সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা তাঁরা এ বিষয়টি নিয়ে অপমানিত বোধ করছেন।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘বিগত আন্দোলনে একটা প্রধান বক্তব্য ছিল মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের কোটা। সরকারি এবং আধা সরকারি প্রতিষ্ঠানে কতজনের চাকরি (মুক্তিযোদ্ধা কোটায়) হয়েছে, এর একটি তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে। তালিকা প্রস্তুত হওয়ার পর আশা করি আমরা আপনাদের সামনে হাজির হব। পুরো বিষয়টি জানাব।’
মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও যারা মুক্তিযোদ্ধাদের সুবিধা নিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম। তিনি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়েরও উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন।
আজ রোববার বাংলাদেশে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফারুক-ই-আজম এ কথা জানান। এর আগে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার নারদিয়া সিম্পসনের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, ‘আন্দোলন চলাকালে প্রধান একটি বক্তব্য ছিল, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় সরকারি ও আধা সরকারি প্রতিষ্ঠানে কতজনের চাকরি হয়েছে, তার একটি তালিকা প্রস্তুত করা হবে। তালিকা প্রস্তুতির পর দেখা হবে—তারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কি না, ন্যায্যভাবে হয়েছে কি না দেখা হবে। প্রায় তিন হাজার ৭০০–র মতো মামলা আছে। মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল নামে একটি প্রতিষ্ঠান আছে। মুক্তিযোদ্ধা কারা, তা নির্ধারণ করে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল। মন্ত্রণালয় তা বাস্তবায়ন করে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আইনি বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এখানে বহু জায়গা থেকে অভিযোগ আসছে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সম্পর্কে। মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞার ক্ষেত্রেও আপত্তি আছে। এ নিয়ে যখন একটি পর্যায়ে যাব তখন সিদ্ধান্ত জানাব। যাতে মুক্তিযোদ্ধারা ন্যায্যভাবে তাদের সম্মান ফিরে পান। মুক্তিযুদ্ধ তো আমাদের জাতীয় জীবনে অনন্য ঘটনা। হাসি-মশকরা দিয়ে কিংবা অবহেলা করে এর মর্যাদা ক্ষুণ্ন করতে পারি না। এর চেয়ে গৌরবের মহিমা জাতির কাছে তো আর আসেনি।’
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের চিহ্নিত করতে পারলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কেন নেব না। এটা তো জাতির সঙ্গে প্রতারণা। যদি কেউ মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও মুক্তিযুদ্ধের সুবিধা গ্রহণ করেন, এটা তো শাস্তিযোগ্য অপরাধ। যারা সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা তাঁরা এ বিষয়টি নিয়ে অপমানিত বোধ করছেন।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘বিগত আন্দোলনে একটা প্রধান বক্তব্য ছিল মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের কোটা। সরকারি এবং আধা সরকারি প্রতিষ্ঠানে কতজনের চাকরি (মুক্তিযোদ্ধা কোটায়) হয়েছে, এর একটি তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে। তালিকা প্রস্তুত হওয়ার পর আশা করি আমরা আপনাদের সামনে হাজির হব। পুরো বিষয়টি জানাব।’
পুলিশ বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটে ৫৪ জন কর্মকর্তাকে বদলি ও নতুন কর্মস্থলে পদায়ন করা হয়েছে। এই কর্মকর্তাদের মধ্যে ৩১ জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং ২৩ জন সহকারী পুলিশ সুপার রয়েছেন। গতকাল বুধবার (২০ নভেম্বর) প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন বিদায়ী পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি বলেছে, বাংলাদেশে আগের সরকারের সময় মানবাধিকার প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান যা ছিল, বর্তমান সরকারের সময়ও সেটাই আছে। স্থানীয় গতকাল বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার...
২ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট, প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ করে দেওয়ার সুপারিশ করেছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় পত্রিকার সম্পাদকেরা। আজ বৃহস্পতিবার নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিভিন্ন গণমাধ্যমের সম্পাদকেরা এসব সুপারিশ করেন
২ ঘণ্টা আগেআইনজীবী জেড আই খান পান্না মানবিক বিবেচনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার পক্ষে লড়তে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। গণমামলা ও সুষ্ঠু নির্বাচনের গুরুত্ব নিয়েও মন্তব্য করেছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে