নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিক্ষা খাতে উচ্চতর গবেষণায় সহায়তাকারী সব সরকারি ও বেসরকারি সাধারণ, বিশেষায়িত, কারিগরি, কৃষি ও চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের কলেজগুলোয় কর্মরত শিক্ষক-কর্মচারী বা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা পাবেন আর্থিক সহায়তা। গবেষণার মেয়াদ সর্বোচ্চ তিন বছর এবং বরাদ্দ সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা হতে পারে।
সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের প্রকাশিত গবেষণা নীতিমালা থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয়, সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে এবং গবেষণাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে যাঁরা গবেষণার সঙ্গে সম্পৃক্ত আছেন অথবা গবেষণা করতে আগ্রহী, তাঁরাও এর আওতাভুক্ত হবেন। এই গবেষণা বাস্তবায়নে তিন পর্যায়ে কমিটি থাকবে।
নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে, প্রতিবছর মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাজেটের সচিবালয় অংশে শিক্ষা খাতে উচ্চতর গবেষণা কর্মসূচি খাতে বরাদ্দ রাখা হবে। স্টিয়ারিং কমিটি প্রয়োজনীয় বাজেট বরাদ্দের প্রস্তাব করবে, গবেষণা সহায়তা বরাদ্দ সম্পূর্ণভাবে প্রতিযোগিতামূলক রেটিং এবং স্টিয়ারিং কমিটির যাচাই করা ব্যয় প্রাক্কলনের ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে।
প্রতি অর্থবছরে অগ্রগতি বিবেচনা সাপেক্ষে প্রকল্পের অনুকূলে বিভাজিত বরাদ্দ ছাড় ও বিতরণ করা হবে। গবেষণা অগ্রগতি সন্তোষজনক মনে না হলে অর্থ দেওয়া স্থগিত, পুনঃ তফসিলিকরণ বা বরাদ্দের পরিমাণ পুনঃ নির্ধারণ করা যাবে। গবেষণা প্রস্তাবের মেয়াদ সর্বোচ্চ তিন বছর এবং সর্বোচ্চ বরাদ্দের পরিমাণ ৩০ লাখ টাকা হতে পারে। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে স্টিয়ারিং কমিটির অনুমোদন সাপেক্ষে বেশি বরাদ্দ দেওয়ার বিষয় বিবেচনা করা যাবে।
নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে, কোনো গবেষণা প্রকল্পের ক্ষেত্রে পিএইচডি, এমফিল ও মাস্টার্স পর্যায়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের গবেষণা সহকারী হিসেবে আর্থিক সহায়তা দেওয়া যাবে। এ ক্ষেত্রে মাস্টার্স ও এমপিএইচ-এমফিল এবং পিএইচডি-এফসিপিএস-এমডি পর্যায়ের গবেষকেরা এবং গবেষণা সহকারীর সম্মানীর পরিমাণ হবে যথাক্রমে ১০ থেকে ১৫,২৫ ও ১৫ হাজার টাকা।
মাস্টার রোল শ্রমিক বাবদ প্রতিদিন ৫০ টাকা হারে (মাসে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা) দেওয়া যাবে। স্টিয়ারিং কমিটি, বাছাই ও মনিটরিং কমিটি, সম্পাদকীয় কমিটির সদস্যদের সভায় উপস্থিতির সম্মানী এবং রিভিউয়ারদের গবেষণা প্রস্তাবের সম্মানী স্টিয়ারিং কমিটির অনুমোদনের ভিত্তিতে অর্থ বিভাগ থেকে বিভাজন অনুমোদন সাপেক্ষে পাবেন।
শিক্ষা খাতে উচ্চতর গবেষণায় সহায়তাকারী সব সরকারি ও বেসরকারি সাধারণ, বিশেষায়িত, কারিগরি, কৃষি ও চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের কলেজগুলোয় কর্মরত শিক্ষক-কর্মচারী বা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা পাবেন আর্থিক সহায়তা। গবেষণার মেয়াদ সর্বোচ্চ তিন বছর এবং বরাদ্দ সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা হতে পারে।
সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের প্রকাশিত গবেষণা নীতিমালা থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয়, সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে এবং গবেষণাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে যাঁরা গবেষণার সঙ্গে সম্পৃক্ত আছেন অথবা গবেষণা করতে আগ্রহী, তাঁরাও এর আওতাভুক্ত হবেন। এই গবেষণা বাস্তবায়নে তিন পর্যায়ে কমিটি থাকবে।
নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে, প্রতিবছর মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাজেটের সচিবালয় অংশে শিক্ষা খাতে উচ্চতর গবেষণা কর্মসূচি খাতে বরাদ্দ রাখা হবে। স্টিয়ারিং কমিটি প্রয়োজনীয় বাজেট বরাদ্দের প্রস্তাব করবে, গবেষণা সহায়তা বরাদ্দ সম্পূর্ণভাবে প্রতিযোগিতামূলক রেটিং এবং স্টিয়ারিং কমিটির যাচাই করা ব্যয় প্রাক্কলনের ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে।
প্রতি অর্থবছরে অগ্রগতি বিবেচনা সাপেক্ষে প্রকল্পের অনুকূলে বিভাজিত বরাদ্দ ছাড় ও বিতরণ করা হবে। গবেষণা অগ্রগতি সন্তোষজনক মনে না হলে অর্থ দেওয়া স্থগিত, পুনঃ তফসিলিকরণ বা বরাদ্দের পরিমাণ পুনঃ নির্ধারণ করা যাবে। গবেষণা প্রস্তাবের মেয়াদ সর্বোচ্চ তিন বছর এবং সর্বোচ্চ বরাদ্দের পরিমাণ ৩০ লাখ টাকা হতে পারে। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে স্টিয়ারিং কমিটির অনুমোদন সাপেক্ষে বেশি বরাদ্দ দেওয়ার বিষয় বিবেচনা করা যাবে।
নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে, কোনো গবেষণা প্রকল্পের ক্ষেত্রে পিএইচডি, এমফিল ও মাস্টার্স পর্যায়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের গবেষণা সহকারী হিসেবে আর্থিক সহায়তা দেওয়া যাবে। এ ক্ষেত্রে মাস্টার্স ও এমপিএইচ-এমফিল এবং পিএইচডি-এফসিপিএস-এমডি পর্যায়ের গবেষকেরা এবং গবেষণা সহকারীর সম্মানীর পরিমাণ হবে যথাক্রমে ১০ থেকে ১৫,২৫ ও ১৫ হাজার টাকা।
মাস্টার রোল শ্রমিক বাবদ প্রতিদিন ৫০ টাকা হারে (মাসে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা) দেওয়া যাবে। স্টিয়ারিং কমিটি, বাছাই ও মনিটরিং কমিটি, সম্পাদকীয় কমিটির সদস্যদের সভায় উপস্থিতির সম্মানী এবং রিভিউয়ারদের গবেষণা প্রস্তাবের সম্মানী স্টিয়ারিং কমিটির অনুমোদনের ভিত্তিতে অর্থ বিভাগ থেকে বিভাজন অনুমোদন সাপেক্ষে পাবেন।
সাম্প্রতিক নানা পরিস্থিতির দিকে ইঙ্গিত করে ফেসবুকে দীর্ঘ স্ট্যাটাস দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি বলেছেন, জুলাই অভ্যুত্থান ছিল বাংলাদেশের সব মত ও পথের মানুষের একটা মিলনবিন্দু। তবে এখন তাঁর আশঙ্কা, দেশে আবার তথাকথিত মৌলবাদী ও সেক্যুলার বিভক্তি ফেরত আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। এই পরি
৩৭ মিনিট আগেকাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল-জাজিরার আলোচিত প্রামাণ্যচিত্র ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনটি সম্প্রচারিত হলে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। ওই প্রতিবেদনে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিদের দুর্নীতিতে জড়িত থাকার তথ্য তুলে ধরা হ
১ ঘণ্টা আগেসাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এবং সাবেক বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ নির্দেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেস্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতাদের সঠিক তালিকা প্রণয়ন এবং স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতিকারীদের শাস্তি দিতে কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়েছে। মুহম্মদ আরিফুর রহমান মুরাদ ভূঁইয়া নামে এক ব্যক্তি জনস্বার্থে গত ১৬ জানুয়ারি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন।
২ ঘণ্টা আগে