অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, তিনি ‘তিস্তা প্রকল্প’ বাস্তবায়নে ভারতকে প্রাধান্য দেবেন। গত রোববার সন্ধ্যায় চীন সফর-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিস্তা প্রকল্পসংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান শেখ হাসিনা। তিনি এমন এক সময়ে এ কথা বললেন, যখন চীন আন্তসীমান্ত নদী সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে ১ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের কথা ভাবছে। তবে শেখ হাসিনার এই বক্তব্য নিশ্চিত নয়াদিল্লিকে খুশি করবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘তিস্তা প্রকল্প একটি দীর্ঘস্থায়ী ইস্যু। তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। চীন একটি প্রস্তাব দিয়েছে এবং একটি সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করেছে। ভারতও প্রস্তাব দিয়েছে। ভারতও একটি সম্ভাব্যতা সমীক্ষা চালাবে এবং তারপর আমরা আমাদের জন্য যুক্তিযুক্ত কোনো একটি পক্ষকে মেনে নেব।’
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এ সময় বলেন, ‘তবে আমি এই প্রকল্পের জন্য ভারতকে অগ্রাধিকার দেব...ভারত তিস্তার পানি আটকে রেখেছে। আমরা যদি (তিস্তার পানির একটি অংশ) পেতে চাই, তাহলে ভারতের উচিত প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা...এটিই কূটনীতি। এ বিষয়ে কোনো লুকোচুরি নেই—এটি খুবই সহজ ও পরিষ্কার।’
শেখ হাসিনার চীন সফরের সময় বেইজিংয়ের সঙ্গে তিস্তা প্রকল্প নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না, সে বিষয়ে ঢাকা ও নয়াদিল্লির কূটনৈতিক মহল গভীর দৃষ্টি রেখেছিল। ভারতের সিকিম থেকে পশ্চিমবঙ্গ হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করা এই নদী নিয়ে আলোচনার এজেন্ডা শেখ হাসিনার সফরসূচিতে ছিল না, তার পরও কূটনৈতিক সংলাপে এই ইস্যু ছিল কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
বাংলাদেশের সাবেক পররাষ্ট্রসচিব শমসের মবিন চৌধুরী বলেন, ‘এটা ক্রমবর্ধমানভাবে দেখা যাচ্ছে যে, ভারতের তিস্তা সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে জড়িত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি এবং এটি উভয় দেশের জন্যই একটি উইন-উইন পরিস্থিতি তৈরি করবে।’
শেখ হাসিনার চীন সফরে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের একাধিক বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল। এর মধ্যে বাংলাদেশকে বেইজিংয়ের তরফ থেকে ২ বিলিয়ন ডলারের আর্থিক সহায়তা থেকে শুরু করে দেশের অবকাঠামো তৈরিতে চীনা সহযোগিতার বিষয়টি উল্লেখযোগ্য। তবে এর আগে গত জুন মাসে শেখ হাসিনার ভারত সফরের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তিস্তার জন্য একটি সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে নয়াদিল্লির আগ্রহের কথা জানান। তারপর থেকেই চার বছর আগে প্রথমবারের মতো চীন প্রস্তাবিত প্রকল্পটি বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের পানি-কূটনীতির অন্যতম মূল দরকষাকষির হাতিয়ার হয়ে উঠেছে।
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে শেখ হাসিনা বলেছিলেন, তিনি চীনের প্রস্তাবটি খতিয়ে দেখতে সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরগুলো নির্দেশ দেওয়ার কয়েক দিন পরেই মোদির প্রস্তাব আসে। তাঁর এই মন্তব্য এটি অনুমান করা যায় যে, তিনি হয়তো এই প্রকল্প চীনকে দেওয়ার কথা ভাবছেন। তবে শেখ হাসিনার চীন সফরের আগে তিনটি কারণে কূটনৈতিক মহল এই সম্ভাবনাকে বাদ দিয়েছিল।
প্রথমত, এটি ভারতের পানি-কূটনীতির ব্যর্থতার ইঙ্গিত দেবে। দ্বিতীয়ত, এটি (শিলিগুড়ি) চিকেনস নেকের (পশ্চিমবঙ্গের সরু এই ভূখণ্ডটি উত্তর-পূর্বকে ভারতের দেশের বাকি অংশের সঙ্গে সংযুক্ত করে) ১০০ কিলোমিটারের মধ্যে চীনা উপস্থিতি সৃষ্টি করবে। তৃতীয়ত, চীনা কর্তৃপক্ষের কাছে এই অঞ্চলের পানিপ্রবাহের সংবেদনশীল তথ্যের সুবিধা থাকবে।
তবে শেখ হাসিনার সর্বশেষ মন্তব্য তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তির বিকল্প খুঁজে বের করার চেষ্টা করতে থাকা নয়াদিল্লির টান টান স্নায়ুচাপকে প্রশমিত করবে। উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির বাধার কারণে ২০১১ সাল থেকে এই চুক্তি আটকে আছে। তবে শেখ হাসিনার মন্তব্য তাঁর ভারত সফরের সময় তিনি এবং মোদি যে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বিষয়ে বিবৃতি প্রকাশ করেছিলেন, সেটির বিষয়বস্তুর ওপরই জোর আরোপ করবে। সেই বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, ‘... আমরা একটি পারস্পরিক সম্মত সময়সীমার মধ্যে ভারতীয় সহায়তায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরে তিস্তা নদীর সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা করব।’
নয়াদিল্লির একটি সূত্র বলছে, ‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরে’ শব্দবন্ধ দুটিই এই বিবৃতির মূলভাব ধারণ করে। সূত্রটি বলছে, ‘পানি বণ্টনের বিপরীতে—যার জন্য কেন্দ্র সরকারের পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সম্মতি প্রয়োজন—ভারত সরকার বাংলাদেশের অভ্যন্তরে অবাধে প্রকল্প বাস্তবায়নে এগিয়ে যেতে পারবে।’
সূত্র জানিয়েছে, ভারত এরই মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে। এই প্রকল্পে তিস্তা থেকে ধরলা (ভারতের দিকে যা জলঢাকা নামে পরিচিত) এবং ব্রহ্মপুত্র থেকে তিস্তার পানি বৃদ্ধি করার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত থাকবে। একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করা শর্তে বলেছে, ‘ভারত রংপুরে একটি সহকারী হাইকমিশন খুলছে। এই বিভাগ হয়েই তিস্তা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। মনে হচ্ছে, এই হাইকমিশন প্রকল্প বাস্তবায়ন তদারকি করতে ব্যবহার করা হবে। ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা স্থল পরিস্থিতি মূল্যায়ন করতে এরই মধ্যে একাধিকবার রংপুর সফর করেছেন।’
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, তিনি ‘তিস্তা প্রকল্প’ বাস্তবায়নে ভারতকে প্রাধান্য দেবেন। গত রোববার সন্ধ্যায় চীন সফর-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিস্তা প্রকল্পসংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান শেখ হাসিনা। তিনি এমন এক সময়ে এ কথা বললেন, যখন চীন আন্তসীমান্ত নদী সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে ১ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের কথা ভাবছে। তবে শেখ হাসিনার এই বক্তব্য নিশ্চিত নয়াদিল্লিকে খুশি করবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘তিস্তা প্রকল্প একটি দীর্ঘস্থায়ী ইস্যু। তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। চীন একটি প্রস্তাব দিয়েছে এবং একটি সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করেছে। ভারতও প্রস্তাব দিয়েছে। ভারতও একটি সম্ভাব্যতা সমীক্ষা চালাবে এবং তারপর আমরা আমাদের জন্য যুক্তিযুক্ত কোনো একটি পক্ষকে মেনে নেব।’
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এ সময় বলেন, ‘তবে আমি এই প্রকল্পের জন্য ভারতকে অগ্রাধিকার দেব...ভারত তিস্তার পানি আটকে রেখেছে। আমরা যদি (তিস্তার পানির একটি অংশ) পেতে চাই, তাহলে ভারতের উচিত প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা...এটিই কূটনীতি। এ বিষয়ে কোনো লুকোচুরি নেই—এটি খুবই সহজ ও পরিষ্কার।’
শেখ হাসিনার চীন সফরের সময় বেইজিংয়ের সঙ্গে তিস্তা প্রকল্প নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না, সে বিষয়ে ঢাকা ও নয়াদিল্লির কূটনৈতিক মহল গভীর দৃষ্টি রেখেছিল। ভারতের সিকিম থেকে পশ্চিমবঙ্গ হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করা এই নদী নিয়ে আলোচনার এজেন্ডা শেখ হাসিনার সফরসূচিতে ছিল না, তার পরও কূটনৈতিক সংলাপে এই ইস্যু ছিল কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
বাংলাদেশের সাবেক পররাষ্ট্রসচিব শমসের মবিন চৌধুরী বলেন, ‘এটা ক্রমবর্ধমানভাবে দেখা যাচ্ছে যে, ভারতের তিস্তা সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে জড়িত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি এবং এটি উভয় দেশের জন্যই একটি উইন-উইন পরিস্থিতি তৈরি করবে।’
শেখ হাসিনার চীন সফরে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের একাধিক বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল। এর মধ্যে বাংলাদেশকে বেইজিংয়ের তরফ থেকে ২ বিলিয়ন ডলারের আর্থিক সহায়তা থেকে শুরু করে দেশের অবকাঠামো তৈরিতে চীনা সহযোগিতার বিষয়টি উল্লেখযোগ্য। তবে এর আগে গত জুন মাসে শেখ হাসিনার ভারত সফরের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তিস্তার জন্য একটি সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে নয়াদিল্লির আগ্রহের কথা জানান। তারপর থেকেই চার বছর আগে প্রথমবারের মতো চীন প্রস্তাবিত প্রকল্পটি বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের পানি-কূটনীতির অন্যতম মূল দরকষাকষির হাতিয়ার হয়ে উঠেছে।
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে শেখ হাসিনা বলেছিলেন, তিনি চীনের প্রস্তাবটি খতিয়ে দেখতে সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরগুলো নির্দেশ দেওয়ার কয়েক দিন পরেই মোদির প্রস্তাব আসে। তাঁর এই মন্তব্য এটি অনুমান করা যায় যে, তিনি হয়তো এই প্রকল্প চীনকে দেওয়ার কথা ভাবছেন। তবে শেখ হাসিনার চীন সফরের আগে তিনটি কারণে কূটনৈতিক মহল এই সম্ভাবনাকে বাদ দিয়েছিল।
প্রথমত, এটি ভারতের পানি-কূটনীতির ব্যর্থতার ইঙ্গিত দেবে। দ্বিতীয়ত, এটি (শিলিগুড়ি) চিকেনস নেকের (পশ্চিমবঙ্গের সরু এই ভূখণ্ডটি উত্তর-পূর্বকে ভারতের দেশের বাকি অংশের সঙ্গে সংযুক্ত করে) ১০০ কিলোমিটারের মধ্যে চীনা উপস্থিতি সৃষ্টি করবে। তৃতীয়ত, চীনা কর্তৃপক্ষের কাছে এই অঞ্চলের পানিপ্রবাহের সংবেদনশীল তথ্যের সুবিধা থাকবে।
তবে শেখ হাসিনার সর্বশেষ মন্তব্য তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তির বিকল্প খুঁজে বের করার চেষ্টা করতে থাকা নয়াদিল্লির টান টান স্নায়ুচাপকে প্রশমিত করবে। উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির বাধার কারণে ২০১১ সাল থেকে এই চুক্তি আটকে আছে। তবে শেখ হাসিনার মন্তব্য তাঁর ভারত সফরের সময় তিনি এবং মোদি যে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বিষয়ে বিবৃতি প্রকাশ করেছিলেন, সেটির বিষয়বস্তুর ওপরই জোর আরোপ করবে। সেই বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, ‘... আমরা একটি পারস্পরিক সম্মত সময়সীমার মধ্যে ভারতীয় সহায়তায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরে তিস্তা নদীর সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা করব।’
নয়াদিল্লির একটি সূত্র বলছে, ‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরে’ শব্দবন্ধ দুটিই এই বিবৃতির মূলভাব ধারণ করে। সূত্রটি বলছে, ‘পানি বণ্টনের বিপরীতে—যার জন্য কেন্দ্র সরকারের পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সম্মতি প্রয়োজন—ভারত সরকার বাংলাদেশের অভ্যন্তরে অবাধে প্রকল্প বাস্তবায়নে এগিয়ে যেতে পারবে।’
সূত্র জানিয়েছে, ভারত এরই মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে। এই প্রকল্পে তিস্তা থেকে ধরলা (ভারতের দিকে যা জলঢাকা নামে পরিচিত) এবং ব্রহ্মপুত্র থেকে তিস্তার পানি বৃদ্ধি করার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত থাকবে। একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করা শর্তে বলেছে, ‘ভারত রংপুরে একটি সহকারী হাইকমিশন খুলছে। এই বিভাগ হয়েই তিস্তা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। মনে হচ্ছে, এই হাইকমিশন প্রকল্প বাস্তবায়ন তদারকি করতে ব্যবহার করা হবে। ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা স্থল পরিস্থিতি মূল্যায়ন করতে এরই মধ্যে একাধিকবার রংপুর সফর করেছেন।’
গতকাল শনিবার ঢাকায় পৌঁছার পর সামাজিক মাধ্যম এক্স–এ দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, একটি শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যৎ ও জবাবদিহিমূলক ব্যবস্থা বাংলাদেশের প্রাপ্য। ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রী আজ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন।
৩ ঘণ্টা আগেমাটি পরীক্ষার মাধ্যমে সুষম সার ব্যবহারে উৎসাহিত করতে ভ্রাম্যমাণ গবেষণাগারের মাধ্যমে মাটি পরীক্ষার কর্মসূচি হাতে নিয়েছে মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট (এসআরডিআই)। এই কর্মসূচির আওতায় ১০টি ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষাগার দেশের ৪৯ জেলার ৫৬টি উপজেলায় মাটি পরীক্ষা করবে। কৃষকেরা মাত্র ২৫ টাকা ভর্তুকি মূল্যে (প্রকৃ
৫ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার বন্ধ শ্রমবাজার আবার খুলেছে। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এ শ্রমবাজারে এবার প্ল্যান্টেশন অর্থাৎ কৃষি খাতে কর্মী নেওয়া হচ্ছে। তবে এবারও সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এ সময়সীমা শেষ হচ্ছে আগামী ৩১ জানুয়ারি। জনশক্তি রপ্তানিকারকেরা বলছেন, সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার কারণে এবারও সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। কারণ
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরানোর প্রসঙ্গে বঙ্গোপসাগর সংলাপে ভারত ও বাংলাদেশের অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে কিছুটা উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। তবে পরে হাস্যরসের মাধ্যমে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে উষ্ণতা ছড়িয়েছেন দুপক্ষের আলোচকেরা।
১৩ ঘণ্টা আগে