শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান দমনে বিপুল ব্যবহার এবং লুটের কারণে বাংলাদেশ পুলিশের গোলাবারুদ ও উপকরণ ভান্ডারের মজুত কমে যাওয়ায় তা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এর অংশ হিসেবে কয়েকটি দেশ থেকে কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড, বুলেটপ্রুফ ভেস্ট, ঢালসহ সরঞ্জাম কেনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তবে ৫ আগস্ট বিভিন্ন থানা থেকে বিপুল অস্ত্র লুট হলেও নতুন অস্ত্র কেনার বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
পুলিশ সদর দপ্তরের সূত্র বলেছে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে পুলিশের সব ইউনিটে প্রয়োজনীয় সব ধরনের সরঞ্জামের চাহিদা চাওয়া হয়েছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে ইউনিটগুলোর পাঠানো চাহিদা বিশ্লেষণ করে গুরুত্ব বিবেচনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে কেনাকাটার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পুলিশের যানবাহনের সংকট কাটাতে ইতিমধ্যে ডাবল কেবিন পিকআপসহ ৪৩১টি যান কিনতে প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জানতে চাইলে পুলিশের সদ্য সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ময়নুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, মাসখানেক ধরে চলা ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমাতে পুলিশ অনেক সরঞ্জাম ব্যবহার করেছে। ৫ আগস্ট থানায় থানায় হামলা করে পুলিশের অনেক অস্ত্রশস্ত্র-সরঞ্জাম লুট করা হয়েছে। ধীরে ধীরে সবই কিনতে হবে। বাহিনী চালানোর জন্য ও পুলিশকে সক্রিয় করার জন্য নিরাপত্তা সরঞ্জাম কেনার বিকল্প নেই।
পুলিশ সদর দপ্তরের সূত্র বলছে, গত জুলাই-আগস্ট মাসের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান দমন করার চেষ্টায় পুলিশ বিপুল পরিমাণ গুলি, কাঁদানে গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে।
হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পুলিশের অনেক সরঞ্জাম, যানবাহন। থানা-ফাঁড়ি থেকে লুট হয়েছে অস্ত্র-গুলি, রাবার বুলেট, লাঠি, কাঁদানে গ্যাসের শেল, হাতকড়া, ওয়াকিটকি, বিভিন্ন নিরাপত্তা সরঞ্জাম। এসব কারণে পুলিশের গোলাবারুদ ও সরঞ্জামের মজুত কমে গেছে। এখন পুলিশ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য অপরাধ দমন করতে গিয়ে অস্ত্র, গোলাবারুদ ও সরঞ্জামের সংকটে পড়েছে। এ জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত না হওয়ায় মাঠে স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করতে পারছেন না পুলিশ সদস্যরা।
সদর দপ্তরের তথ্য বলছে, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশের বিভিন্ন থানা-ফাঁড়িসহ পুলিশের স্থাপনা থেকে সব মিলিয়ে লুট হয়েছে ৫ হাজার ৭৫০টি অস্ত্র। গোলাবারুদ লুট হয়েছে ৬ লাখ ৫১ হাজার ৬০৯টি। এর মধ্যে গত বুধবার পর্যন্ত যৌথ অভিযানে ৪ হাজার ৩৪১টি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো বেহাত ৭.৬২ বোরের ১২৯টি রাইফেল, ৩০টি এসএমজি, চারটি এলএমজিসহ বিভিন্ন ধরনের ১ হাজার ৪১৯ আগ্নেয়াস্ত্র। ৫ আগস্ট গণভবন থেকে এসএসএফের বেশ কিছু স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রও খোয়া যায়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পুলিশ শাখার এক কর্মকর্তা জানান, পুলিশের গোলাবারুদ ও সরঞ্জামের সংকট মোকাবিলায় প্রথম ধাপে ইতিমধ্যে চীন, তুরস্ক এবং অন্য কয়েকটি দেশ থেকে প্রয়োজনীয় উপকরণ সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশের একাধিক দল ইতিমধ্যে এসব দেশে গিয়ে কারখানা পরিদর্শন করে এসেছে। এই পরিদর্শনে সরঞ্জামগুলোর মান নিশ্চিত করা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলেছে, পুলিশের জন্য প্রথম ধাপে চীন থেকে ১০ হাজার পলি কার্বোনেট শিট (ঢাল), ৩০ হাজার বুলেটপ্রুফ ভেস্ট এবং ১০ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড কেনার কাজ শুরু হয়েছে। এ ছাড়া তুরস্ক থেকে ১৫ হাজার কাঁদানে গ্যাসের শেল কেনা হচ্ছে। মন্ত্রণালয় ও পুলিশের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এসব উপকরণের কারখানা গত অক্টোবরে পরিদর্শন করেন।
সূত্র বলেছে, পুলিশের জন্য বিভিন্ন সরঞ্জাম কেনার প্রক্রিয়ার বেশ কিছুটা অগ্রগতি হলেও আগ্নেয়াস্ত্র কেনার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। কারণ, পুলিশ সংস্কার কমিটি পুলিশের জন্য প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের নীতিমালা পুনর্মূল্যায়ন করার বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছে। তবে পুলিশের মাঠপর্যায় এই পরামর্শের সঙ্গে একমত নয়।
অবশ্য পুলিশের সদ্য নিযুক্ত আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, ‘গত এক দশকে পুলিশের জন্য ভারী এবং প্রাণঘাতী অস্ত্র সরবরাহের নীতি নেওয়া হয়েছে। এখন এই নীতির কার্যকারিতা এবং প্রয়োজনীয়তা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। আমাদের মূল কাজ হলো নাগরিকদের জীবন রক্ষা করা, জীবন কেড়ে নেওয়া নয়।’
পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন, সংকটের মধ্যে গোলাবারুদ ও সরঞ্জাম কেনার এই উদ্যোগ পুলিশ বাহিনীকে আবার কার্যকর করে তোলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে অস্ত্র কেনার সিদ্ধান্তে বিলম্ব এবং প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের নীতিমালার সংস্কার হলে পুলিশের সামগ্রিক কার্যক্রমে এটি কেমন প্রভাব ফেলবে, সেটি এখন দেখার বিষয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং অপরাধ ও সমাজ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বলেন, পুলিশের গোলাবারুদ এবং অপারেশনাল সরঞ্জামের সংকট মোকাবিলায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগটি সময়োপযোগী। তবে এগুলোর ব্যবহারে অবশ্যই মানবাধিকার এবং নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার নামে কোনো ধরনের অপব্যবহার না ঘটে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান দমনে বিপুল ব্যবহার এবং লুটের কারণে বাংলাদেশ পুলিশের গোলাবারুদ ও উপকরণ ভান্ডারের মজুত কমে যাওয়ায় তা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এর অংশ হিসেবে কয়েকটি দেশ থেকে কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড, বুলেটপ্রুফ ভেস্ট, ঢালসহ সরঞ্জাম কেনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তবে ৫ আগস্ট বিভিন্ন থানা থেকে বিপুল অস্ত্র লুট হলেও নতুন অস্ত্র কেনার বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
পুলিশ সদর দপ্তরের সূত্র বলেছে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে পুলিশের সব ইউনিটে প্রয়োজনীয় সব ধরনের সরঞ্জামের চাহিদা চাওয়া হয়েছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে ইউনিটগুলোর পাঠানো চাহিদা বিশ্লেষণ করে গুরুত্ব বিবেচনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে কেনাকাটার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পুলিশের যানবাহনের সংকট কাটাতে ইতিমধ্যে ডাবল কেবিন পিকআপসহ ৪৩১টি যান কিনতে প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জানতে চাইলে পুলিশের সদ্য সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ময়নুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, মাসখানেক ধরে চলা ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমাতে পুলিশ অনেক সরঞ্জাম ব্যবহার করেছে। ৫ আগস্ট থানায় থানায় হামলা করে পুলিশের অনেক অস্ত্রশস্ত্র-সরঞ্জাম লুট করা হয়েছে। ধীরে ধীরে সবই কিনতে হবে। বাহিনী চালানোর জন্য ও পুলিশকে সক্রিয় করার জন্য নিরাপত্তা সরঞ্জাম কেনার বিকল্প নেই।
পুলিশ সদর দপ্তরের সূত্র বলছে, গত জুলাই-আগস্ট মাসের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান দমন করার চেষ্টায় পুলিশ বিপুল পরিমাণ গুলি, কাঁদানে গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে।
হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পুলিশের অনেক সরঞ্জাম, যানবাহন। থানা-ফাঁড়ি থেকে লুট হয়েছে অস্ত্র-গুলি, রাবার বুলেট, লাঠি, কাঁদানে গ্যাসের শেল, হাতকড়া, ওয়াকিটকি, বিভিন্ন নিরাপত্তা সরঞ্জাম। এসব কারণে পুলিশের গোলাবারুদ ও সরঞ্জামের মজুত কমে গেছে। এখন পুলিশ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য অপরাধ দমন করতে গিয়ে অস্ত্র, গোলাবারুদ ও সরঞ্জামের সংকটে পড়েছে। এ জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত না হওয়ায় মাঠে স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করতে পারছেন না পুলিশ সদস্যরা।
সদর দপ্তরের তথ্য বলছে, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশের বিভিন্ন থানা-ফাঁড়িসহ পুলিশের স্থাপনা থেকে সব মিলিয়ে লুট হয়েছে ৫ হাজার ৭৫০টি অস্ত্র। গোলাবারুদ লুট হয়েছে ৬ লাখ ৫১ হাজার ৬০৯টি। এর মধ্যে গত বুধবার পর্যন্ত যৌথ অভিযানে ৪ হাজার ৩৪১টি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো বেহাত ৭.৬২ বোরের ১২৯টি রাইফেল, ৩০টি এসএমজি, চারটি এলএমজিসহ বিভিন্ন ধরনের ১ হাজার ৪১৯ আগ্নেয়াস্ত্র। ৫ আগস্ট গণভবন থেকে এসএসএফের বেশ কিছু স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রও খোয়া যায়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পুলিশ শাখার এক কর্মকর্তা জানান, পুলিশের গোলাবারুদ ও সরঞ্জামের সংকট মোকাবিলায় প্রথম ধাপে ইতিমধ্যে চীন, তুরস্ক এবং অন্য কয়েকটি দেশ থেকে প্রয়োজনীয় উপকরণ সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশের একাধিক দল ইতিমধ্যে এসব দেশে গিয়ে কারখানা পরিদর্শন করে এসেছে। এই পরিদর্শনে সরঞ্জামগুলোর মান নিশ্চিত করা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলেছে, পুলিশের জন্য প্রথম ধাপে চীন থেকে ১০ হাজার পলি কার্বোনেট শিট (ঢাল), ৩০ হাজার বুলেটপ্রুফ ভেস্ট এবং ১০ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড কেনার কাজ শুরু হয়েছে। এ ছাড়া তুরস্ক থেকে ১৫ হাজার কাঁদানে গ্যাসের শেল কেনা হচ্ছে। মন্ত্রণালয় ও পুলিশের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এসব উপকরণের কারখানা গত অক্টোবরে পরিদর্শন করেন।
সূত্র বলেছে, পুলিশের জন্য বিভিন্ন সরঞ্জাম কেনার প্রক্রিয়ার বেশ কিছুটা অগ্রগতি হলেও আগ্নেয়াস্ত্র কেনার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। কারণ, পুলিশ সংস্কার কমিটি পুলিশের জন্য প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের নীতিমালা পুনর্মূল্যায়ন করার বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছে। তবে পুলিশের মাঠপর্যায় এই পরামর্শের সঙ্গে একমত নয়।
অবশ্য পুলিশের সদ্য নিযুক্ত আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, ‘গত এক দশকে পুলিশের জন্য ভারী এবং প্রাণঘাতী অস্ত্র সরবরাহের নীতি নেওয়া হয়েছে। এখন এই নীতির কার্যকারিতা এবং প্রয়োজনীয়তা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। আমাদের মূল কাজ হলো নাগরিকদের জীবন রক্ষা করা, জীবন কেড়ে নেওয়া নয়।’
পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন, সংকটের মধ্যে গোলাবারুদ ও সরঞ্জাম কেনার এই উদ্যোগ পুলিশ বাহিনীকে আবার কার্যকর করে তোলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে অস্ত্র কেনার সিদ্ধান্তে বিলম্ব এবং প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের নীতিমালার সংস্কার হলে পুলিশের সামগ্রিক কার্যক্রমে এটি কেমন প্রভাব ফেলবে, সেটি এখন দেখার বিষয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং অপরাধ ও সমাজ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বলেন, পুলিশের গোলাবারুদ এবং অপারেশনাল সরঞ্জামের সংকট মোকাবিলায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগটি সময়োপযোগী। তবে এগুলোর ব্যবহারে অবশ্যই মানবাধিকার এবং নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার নামে কোনো ধরনের অপব্যবহার না ঘটে।
অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থানকারী বিদেশি নাগরিকদের বৈধতা অর্জনের সময়সীমা বেঁধে দিয়ে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তাঁদের আগামী ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখের মধ্যে বৈধতা অর্জনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসরকারি কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার সময় দেড় মাস বাড়িয়েছে সরকার। আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে জানিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়...
৪ ঘণ্টা আগেসচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (জেলা ও মাঠ প্রশাসন) মোহাম্মদ খালেদ রহীমের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। সাত সদস্যের আহ্বায়ক কমিটিকে প্রতিবেদন দিতে ৭ কার্যদিবস সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে...
৫ ঘণ্টা আগেফায়ার সার্ভিসের ২০ ইউনিটের চেষ্টায় সাত ঘণ্টা পর মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে এসেছিল মধ্যরাতে লাগা সচিবালয়ের আগুন। তারও প্রায় চার ঘণ্টা পর একেবারে এই আগুন নেভাতে সক্ষম হয়েছেন ফায়ার ফাইটাররা।
৫ ঘণ্টা আগে