রংপুর প্রতিনিধি
কোটা সংস্কার আন্দোলন সহিংসতায় রূপ নেওয়ার পর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ব্যর্থ হওয়ায় উষ্মা প্রকাশ করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
আজ বৃহস্পতিবার রংপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেন মন্ত্রী। তাঁর বক্তব্য দেওয়ার সময় নেতা-কর্মীরা হইচই শুরু করলে রেগে যান মন্ত্রী।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা হইচই করছেন কেন? আপনারা তো এমনিতে ফেল। আপনারা নেতারা কোমরে হাত গুটিয়ে বসে ছিলেন কেন? আমি যেটা বলছি, শোনেন। আপনারা যেটা করার কথা ছিল সেটা করেননি। সে জায়গায় আপনারা ফেল করেছেন। শুধু আপনারাই নয়, আমরাও ফেল করেছি।’
সভায় আরও বক্তব্য দেন সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ও এমপি টিপু মুনশি, এমপি নাছিমা জামান ববি ও মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান। এ সময় রংপুরে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের প্রামাণ্যচিত্র উপস্থাপন করেন ডিসি মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান।
নেতা-কর্মীরা হইচই করলে রেগে গিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা হইচই করবেন, নাকি অন্য কিছু করবেন। আমাকে কথা বলতে দেবেন, নাকি হইচই করবেন। হইচই করছেন কেন? আপনারা তো এমনিতে ফেল। আপনারা তো ফেল করেছেন, তারপরেও এত হইচই কেন? শোনেন সব ঠিক আছে, আপনারা নেতারা বসে ছিলেন কেন? আপনারা নেতারা কোমরে হাত গুটিয়ে বসে ছিলেন কেন?’
মন্ত্রী বলেন, ‘ভাই, আমি যেটা বলছি শোনেন। ধৈর্য ধরেন, আপনারা যেটা করার কথা ছিল সেটা করেননি। সে জায়গায় আপনারা ফেল করেছেন। শুধু আপনারাই নয়, আমরাও ফেল করেছি। আমরা ফেল করেছি। উনি (মেয়র) তো একা সবকিছু করতে পারেন নাই। আমরা সবাই মিলে সবকিছু করতে পারলে উনি কিছু করতে পারতেন। আমরা ফেল করেছি। কাজেই এই প্রসঙ্গ তুলে আর লাভ নাই।’
তিনি বলেন, ‘আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ঘটনাস্থলগুলো পরিদর্শন করছি। আপনারা হইচই করছেন কেন? আপনাদের পার্টি অফিসে যখন ভাঙচুর করল, আপনাদের তো ঘুরে দাঁড়াতে হবে। আপনারা এটা ভুলে গেলেন কেমনে, আমরা বীরের জাতি, আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। অস্ত্র ছিল না আমাদের হাতে, শুধু জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে স্বাধীন করেছি। পকেটে হাত দিয়ে যদি আমরা ঘুমিয়ে থাকি, তাহলে আমাদের ঘরে ঘরে ঢুকে এরা মেরে ফেলবে। এটারই প্রমাণ আপনারা পেয়েছেন।’
বিভিন্ন স্থানে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের প্রতিরোধের প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বলছি, ঢাকায় কীভাবে ফেস করেছি। আমার ছাত্রলীগের অন্তত ৮-১০ জন শাহাদতবরণ করেছে, আওয়ামী লীগেরও শাহাদতবরণ করেছে। আপনারা জানেন, গণভবন আক্রমণ (অ্যাটাক) করেছিল। বঙ্গভবনে চতুর্দিকে ঘেরাও করতে ছিল, সচিবালয় অ্যাটাক করতে ছিল। সেখানে কত ভয়ংকর সিচুয়েশন তৈরি হয়েছিল সেটা আপনাদের জানা উচিত। সেটা কীভাবে মোকাবিলা করা হলো সেটাও জানা উচিত।’
এটা কোনো দিন ছাত্র আন্দোলন হতে পারে না উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ছাত্ররা যারা লেখাপড়া শিখতে ইউনিভার্সিটি, কলেজে আসছে। তারা এই আন্দোলন করতে পারে না। যারা নেতৃত্ব দিচ্ছে, তারা সবাই একটি মহলের দ্বারা পরিচালিত। আমাদের কাছে যে সংবাদ আছে, আমরা তা দেখছি। পাশাপাশি এতটুকু বলতে চাই, রোকেয়া ইউনিভার্সিটির ভিসি মহোদয়কে যেভাবে আক্রমণ করেছিল, আমাদের বীর পুলিশ-বিজিবি সদস্যরা যদি তাঁকে রেসকিউ না করত, তাহলে হয়তো তাঁর পরিবারসহ তাঁকে পুড়িয়ে মারত। আপনারা সেই দৃশ্য দেখেছেন। কাজেই এটা ছাত্র আন্দোলন নয়।’
তিনি বলেন, ‘আমি আবারও আপনাদের আশ্বস্ত করতে চাই। যারা এই সম্পদ বিনষ্ট করেছে, থানা লুট করেছে, ভার্সিটির সম্পদ নষ্ট করেছে, আমাদের ভিসিকে হত্যার চেষ্টা করেছে, সবগুলোকে আমরা চিহ্নিত করব। যে অর্থের জোগান দিয়েছে, সহযোগিতা করছে, তাকেও আমরা চিহ্নিত করব। আমরা তাদের বিচারের ব্যবস্থা করব। আপনাদের সহযোগিতা লাগবে। কিন্তু আপনারা ইমোশনাল হয়ে হইচই করলে এই যড়যন্ত্র থামানো যাবে না। আপনারা শান্ত হয়ে যার কাছে যা ইনফরমেশন আছে, আমাদের কাছে জানাবেন। আমরা সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব। আপনারা যেগুলো বলেছেন, আমি শুনে গেলাম। আপনাদের ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানাই।’
মন্ত্রী বলেন, ‘এমন নৃশংসতা আমরা পার করে আসছি। আমরা দেশ স্বাধীন করেছি যুদ্ধ করে। আমরা চৌদ্দ সালে অগ্নি-সন্ত্রাস দেখেছি। নিরানব্বইতে দেখেছি। আমরা জঙ্গি উত্থান দেখেছি। এসব আমাদের দেশপ্রেমিক নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা জীবন দিয়ে জনগণকে সেফ করেছেন। আজকেও তাঁরা জীবন দিয়ে জনগণকে রক্ষা করার জন্য ঘুরে দাঁড়িয়েছেন।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ছাত্রদের বিপদে ফেলার জন্য তাদের সামনে রেখে এগুলো কারা করছে, আপনাদের কাছে সবই পরিষ্কার। এরা স্বাধীনতার সময় বিরোধিতা করেছিল, এরা সব সময় পরাজিত হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ এদের কখনো আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয় নাই, পছন্দ করে না। আপনাদের কোনো ভয় নেই, সাহস করে দাঁড়িয়ে থাকুন। দেখেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সব কাটিয়ে আবার আমরা সুন্দর বাংলাদেশ গড়ব।’
সভায় আরও বক্তব্য দেন সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এমপি, নাছিমা জামান ববি এমপি ও মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান। এ সময় রংপুরে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের প্রামাণ্যচিত্র উপস্থাপন করেন ডিসি মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান।
এর আগে দুপুরে ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে নগরীর সিও বাজার এলাকায় বিজিবির সদরদপ্তরে পৌঁছান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। পরে সার্কিট হাউসে গার্ড অব অনার নিয়ে তিনি পরিদর্শন করেন দুর্বৃত্তদের আগুনে পুড়ে যাওয়া তাজহাট থানা, রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ভিসির বাংলো, মহানগর ডিবি অপরাধ কার্যালয়, নবাবগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়ি, জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়, পরিবার পরিকল্পনা ভবন।
এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। পরে শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে মতবিনিময় সভায় তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন।
কোটা সংস্কার আন্দোলন সহিংসতায় রূপ নেওয়ার পর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ব্যর্থ হওয়ায় উষ্মা প্রকাশ করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
আজ বৃহস্পতিবার রংপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেন মন্ত্রী। তাঁর বক্তব্য দেওয়ার সময় নেতা-কর্মীরা হইচই শুরু করলে রেগে যান মন্ত্রী।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা হইচই করছেন কেন? আপনারা তো এমনিতে ফেল। আপনারা নেতারা কোমরে হাত গুটিয়ে বসে ছিলেন কেন? আমি যেটা বলছি, শোনেন। আপনারা যেটা করার কথা ছিল সেটা করেননি। সে জায়গায় আপনারা ফেল করেছেন। শুধু আপনারাই নয়, আমরাও ফেল করেছি।’
সভায় আরও বক্তব্য দেন সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ও এমপি টিপু মুনশি, এমপি নাছিমা জামান ববি ও মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান। এ সময় রংপুরে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের প্রামাণ্যচিত্র উপস্থাপন করেন ডিসি মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান।
নেতা-কর্মীরা হইচই করলে রেগে গিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা হইচই করবেন, নাকি অন্য কিছু করবেন। আমাকে কথা বলতে দেবেন, নাকি হইচই করবেন। হইচই করছেন কেন? আপনারা তো এমনিতে ফেল। আপনারা তো ফেল করেছেন, তারপরেও এত হইচই কেন? শোনেন সব ঠিক আছে, আপনারা নেতারা বসে ছিলেন কেন? আপনারা নেতারা কোমরে হাত গুটিয়ে বসে ছিলেন কেন?’
মন্ত্রী বলেন, ‘ভাই, আমি যেটা বলছি শোনেন। ধৈর্য ধরেন, আপনারা যেটা করার কথা ছিল সেটা করেননি। সে জায়গায় আপনারা ফেল করেছেন। শুধু আপনারাই নয়, আমরাও ফেল করেছি। আমরা ফেল করেছি। উনি (মেয়র) তো একা সবকিছু করতে পারেন নাই। আমরা সবাই মিলে সবকিছু করতে পারলে উনি কিছু করতে পারতেন। আমরা ফেল করেছি। কাজেই এই প্রসঙ্গ তুলে আর লাভ নাই।’
তিনি বলেন, ‘আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ঘটনাস্থলগুলো পরিদর্শন করছি। আপনারা হইচই করছেন কেন? আপনাদের পার্টি অফিসে যখন ভাঙচুর করল, আপনাদের তো ঘুরে দাঁড়াতে হবে। আপনারা এটা ভুলে গেলেন কেমনে, আমরা বীরের জাতি, আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। অস্ত্র ছিল না আমাদের হাতে, শুধু জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে স্বাধীন করেছি। পকেটে হাত দিয়ে যদি আমরা ঘুমিয়ে থাকি, তাহলে আমাদের ঘরে ঘরে ঢুকে এরা মেরে ফেলবে। এটারই প্রমাণ আপনারা পেয়েছেন।’
বিভিন্ন স্থানে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের প্রতিরোধের প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বলছি, ঢাকায় কীভাবে ফেস করেছি। আমার ছাত্রলীগের অন্তত ৮-১০ জন শাহাদতবরণ করেছে, আওয়ামী লীগেরও শাহাদতবরণ করেছে। আপনারা জানেন, গণভবন আক্রমণ (অ্যাটাক) করেছিল। বঙ্গভবনে চতুর্দিকে ঘেরাও করতে ছিল, সচিবালয় অ্যাটাক করতে ছিল। সেখানে কত ভয়ংকর সিচুয়েশন তৈরি হয়েছিল সেটা আপনাদের জানা উচিত। সেটা কীভাবে মোকাবিলা করা হলো সেটাও জানা উচিত।’
এটা কোনো দিন ছাত্র আন্দোলন হতে পারে না উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ছাত্ররা যারা লেখাপড়া শিখতে ইউনিভার্সিটি, কলেজে আসছে। তারা এই আন্দোলন করতে পারে না। যারা নেতৃত্ব দিচ্ছে, তারা সবাই একটি মহলের দ্বারা পরিচালিত। আমাদের কাছে যে সংবাদ আছে, আমরা তা দেখছি। পাশাপাশি এতটুকু বলতে চাই, রোকেয়া ইউনিভার্সিটির ভিসি মহোদয়কে যেভাবে আক্রমণ করেছিল, আমাদের বীর পুলিশ-বিজিবি সদস্যরা যদি তাঁকে রেসকিউ না করত, তাহলে হয়তো তাঁর পরিবারসহ তাঁকে পুড়িয়ে মারত। আপনারা সেই দৃশ্য দেখেছেন। কাজেই এটা ছাত্র আন্দোলন নয়।’
তিনি বলেন, ‘আমি আবারও আপনাদের আশ্বস্ত করতে চাই। যারা এই সম্পদ বিনষ্ট করেছে, থানা লুট করেছে, ভার্সিটির সম্পদ নষ্ট করেছে, আমাদের ভিসিকে হত্যার চেষ্টা করেছে, সবগুলোকে আমরা চিহ্নিত করব। যে অর্থের জোগান দিয়েছে, সহযোগিতা করছে, তাকেও আমরা চিহ্নিত করব। আমরা তাদের বিচারের ব্যবস্থা করব। আপনাদের সহযোগিতা লাগবে। কিন্তু আপনারা ইমোশনাল হয়ে হইচই করলে এই যড়যন্ত্র থামানো যাবে না। আপনারা শান্ত হয়ে যার কাছে যা ইনফরমেশন আছে, আমাদের কাছে জানাবেন। আমরা সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব। আপনারা যেগুলো বলেছেন, আমি শুনে গেলাম। আপনাদের ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানাই।’
মন্ত্রী বলেন, ‘এমন নৃশংসতা আমরা পার করে আসছি। আমরা দেশ স্বাধীন করেছি যুদ্ধ করে। আমরা চৌদ্দ সালে অগ্নি-সন্ত্রাস দেখেছি। নিরানব্বইতে দেখেছি। আমরা জঙ্গি উত্থান দেখেছি। এসব আমাদের দেশপ্রেমিক নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা জীবন দিয়ে জনগণকে সেফ করেছেন। আজকেও তাঁরা জীবন দিয়ে জনগণকে রক্ষা করার জন্য ঘুরে দাঁড়িয়েছেন।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ছাত্রদের বিপদে ফেলার জন্য তাদের সামনে রেখে এগুলো কারা করছে, আপনাদের কাছে সবই পরিষ্কার। এরা স্বাধীনতার সময় বিরোধিতা করেছিল, এরা সব সময় পরাজিত হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ এদের কখনো আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয় নাই, পছন্দ করে না। আপনাদের কোনো ভয় নেই, সাহস করে দাঁড়িয়ে থাকুন। দেখেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সব কাটিয়ে আবার আমরা সুন্দর বাংলাদেশ গড়ব।’
সভায় আরও বক্তব্য দেন সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এমপি, নাছিমা জামান ববি এমপি ও মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান। এ সময় রংপুরে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের প্রামাণ্যচিত্র উপস্থাপন করেন ডিসি মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান।
এর আগে দুপুরে ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে নগরীর সিও বাজার এলাকায় বিজিবির সদরদপ্তরে পৌঁছান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। পরে সার্কিট হাউসে গার্ড অব অনার নিয়ে তিনি পরিদর্শন করেন দুর্বৃত্তদের আগুনে পুড়ে যাওয়া তাজহাট থানা, রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ভিসির বাংলো, মহানগর ডিবি অপরাধ কার্যালয়, নবাবগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়ি, জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়, পরিবার পরিকল্পনা ভবন।
এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। পরে শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে মতবিনিময় সভায় তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন।
প্রধানমন্ত্রী হলে দলীয় প্রধানের পদ ছেড়ে দেওয়া, ৫১ শতাংশের কম ভোট পড়লে পুনরায় ভোট গ্রহণ এবং দেশের সব জাতিসত্তার স্বীকৃতিসহ বিভিন্ন বিধান সংবিধানে যুক্ত করার প্রস্তাব দিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। গতকাল বুধবার সংবিধান সংস্কার কমিশনের সঙ্গে অংশীজনদের মতবিনিময় সভায় এসব কথা উঠে এসেছে। মতবিনিময় সভায় বিচারপতি ইমান
৪ ঘণ্টা আগেব্যক্তির অপরাধের জন্য দলের বিরুদ্ধে আঙুল তোলা ঠিক নয় বলে মনে করেন ভূমি উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ। তিনি বলেছেন, ‘কোনো অপরাধীর জন্য কোনো সংগঠন বা কোনো দল কিংবা কোনো গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আঙুল দেখানো ঠিক হবে না।’
৫ ঘণ্টা আগেইন্টারনেট এখন আর বিনোদন কিংবা কথা বলার মাধ্যমের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই ইন্টারনেট স্বীকৃত মৌলিক মানবাধিকার। তাই বাংলাদেশেও সংবিধানে ইন্টারনেটকে মৌলিক অধিকার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা ও ডাটা সুরক্ষা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। বুধবার (২৭ নভেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে ব
৫ ঘণ্টা আগেসম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়ে ভারতের দেওয়া বিবৃতিকে ‘অনধিকার চর্চা’ বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। আজ বুধবার (২৭ নভেম্বর) ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই মন্তব্য করেন।
৫ ঘণ্টা আগে