নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বাজেটে বরাদ্দ বাড়ার সঙ্গে বৈষম্যও বাড়বে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদ আনু মুহাম্মদ। তিনি বলেন, বাজেটে বরাদ্দ বাড়লেও তা জনস্বার্থে ব্যয় হবে বিষয়টা এমন না। উন্নয়নের নামে এর বড় অংশ কিছু লোকের পকেটে যাবে। এতে বাজেট বরাদ্দের সঙ্গে সমাজে অর্থনৈতিক বৈষম্যও বাড়বে।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনের প্রীতম জামান টাওয়ারে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ছাত্র ও যুব অধিকার পরিষদের তারুণ্যের বাজেট পর্যালোচনা সভায় ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
অর্থনীতিবিদ আনু মুহাম্মদ বলেন, বাজেটে টাকা আসবে কোথা থেকে? আয় ধরা হয়েছে জনগণের ওপর করের চাপ বাড়িয়ে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর ওপর ভ্যাট বসানো হয়েছে। গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। যাঁদের ক্ষমতা আছে, টাকা আছে তাঁদের করপোরেট কর ছাড় দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যবসায়ীরা খুশি। কালো টাকা, আমি বলছি চোরাই টাকা। তা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়েছে।
বাজেটে জনস্বার্থ দেখা হয়নি মন্তব্য করে এই অর্থনীতিবিদ বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে জনগণ যে সেবা পাওয়ার কথা, তা মানুষ পাচ্ছে না। ভালো পরিবহন ব্যবস্থা নেই। গ্যাস, পানি, বিদ্যুতের দাম ক্রমাগত বাড়ানো হচ্ছে। করোনার এই মহামারির সময় জনগণ সঠিক স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। আনু মুহাম্মদ বলেন, বাজেটে আয় ও ব্যয় খতিয়ে দেখতে হবে। বাজেটে সাধারণ মানুষের মনোযোগ বাড়তে হবে।
বাজেট পর্যালোচনা ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেন, বাজেটে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে গুরুত্ব তেমন দেওয়া হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণার পর্যাপ্ত বাজেট নেই। টিকার অগ্রাধিকার শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয়নি। ধনিক শ্রেণিকে সুবিধা দেওয়া হয়েছে। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা বঞ্চিত হয়েছেন। করোনায় দারিদ্র্য বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। কিন্তু নতুন করে গরিব হওয়া মানুষের জন্য কিছু রাখা হয়নি।
পরিবেশ প্রতিবেশ রক্ষার প্রতিফলন এই বাজেটে দেখা যায়নি বলে উল্লেখ করেছেন পরিবেশ আইনজীবী সমিতির (বেলা) নির্বাহী প্রধান সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি বলেন, বাজেটে পরিবেশ বিষয়ক বরাদ্দ কমেছে। দূষণ পর্যবেক্ষণের কথা বলা হয়েছে, অথচ দূষণ কমানোর উদ্যোগ নেই। গাছ লাগানোর কথা বলা হয়েছে, বনাঞ্চল উদ্ধারের পদক্ষেপ নেই। এই বাজেট গাছের গোড়া কেটে আগায় পানি দেওয়ার মতো অবস্থা।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন অর্থনীতিবিদ রেজা কিবরিয়া, লেখক ও অ্যাকটিভিস্ট রাখাল রাহা, বাংলাদেশ ছাত্র ও যুব অধিকার পরিষদের নেতা ফারুক হাসান, রাশেদ খান প্রমুখ।
ঢাকা: বাজেটে বরাদ্দ বাড়ার সঙ্গে বৈষম্যও বাড়বে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদ আনু মুহাম্মদ। তিনি বলেন, বাজেটে বরাদ্দ বাড়লেও তা জনস্বার্থে ব্যয় হবে বিষয়টা এমন না। উন্নয়নের নামে এর বড় অংশ কিছু লোকের পকেটে যাবে। এতে বাজেট বরাদ্দের সঙ্গে সমাজে অর্থনৈতিক বৈষম্যও বাড়বে।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনের প্রীতম জামান টাওয়ারে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ছাত্র ও যুব অধিকার পরিষদের তারুণ্যের বাজেট পর্যালোচনা সভায় ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
অর্থনীতিবিদ আনু মুহাম্মদ বলেন, বাজেটে টাকা আসবে কোথা থেকে? আয় ধরা হয়েছে জনগণের ওপর করের চাপ বাড়িয়ে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর ওপর ভ্যাট বসানো হয়েছে। গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। যাঁদের ক্ষমতা আছে, টাকা আছে তাঁদের করপোরেট কর ছাড় দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যবসায়ীরা খুশি। কালো টাকা, আমি বলছি চোরাই টাকা। তা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়েছে।
বাজেটে জনস্বার্থ দেখা হয়নি মন্তব্য করে এই অর্থনীতিবিদ বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে জনগণ যে সেবা পাওয়ার কথা, তা মানুষ পাচ্ছে না। ভালো পরিবহন ব্যবস্থা নেই। গ্যাস, পানি, বিদ্যুতের দাম ক্রমাগত বাড়ানো হচ্ছে। করোনার এই মহামারির সময় জনগণ সঠিক স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। আনু মুহাম্মদ বলেন, বাজেটে আয় ও ব্যয় খতিয়ে দেখতে হবে। বাজেটে সাধারণ মানুষের মনোযোগ বাড়তে হবে।
বাজেট পর্যালোচনা ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেন, বাজেটে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে গুরুত্ব তেমন দেওয়া হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণার পর্যাপ্ত বাজেট নেই। টিকার অগ্রাধিকার শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয়নি। ধনিক শ্রেণিকে সুবিধা দেওয়া হয়েছে। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা বঞ্চিত হয়েছেন। করোনায় দারিদ্র্য বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। কিন্তু নতুন করে গরিব হওয়া মানুষের জন্য কিছু রাখা হয়নি।
পরিবেশ প্রতিবেশ রক্ষার প্রতিফলন এই বাজেটে দেখা যায়নি বলে উল্লেখ করেছেন পরিবেশ আইনজীবী সমিতির (বেলা) নির্বাহী প্রধান সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি বলেন, বাজেটে পরিবেশ বিষয়ক বরাদ্দ কমেছে। দূষণ পর্যবেক্ষণের কথা বলা হয়েছে, অথচ দূষণ কমানোর উদ্যোগ নেই। গাছ লাগানোর কথা বলা হয়েছে, বনাঞ্চল উদ্ধারের পদক্ষেপ নেই। এই বাজেট গাছের গোড়া কেটে আগায় পানি দেওয়ার মতো অবস্থা।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন অর্থনীতিবিদ রেজা কিবরিয়া, লেখক ও অ্যাকটিভিস্ট রাখাল রাহা, বাংলাদেশ ছাত্র ও যুব অধিকার পরিষদের নেতা ফারুক হাসান, রাশেদ খান প্রমুখ।
দেশের দক্ষিণাঞ্চলের বঙ্গোপসাগরের কোলঘেঁষে অবস্থিত দুবলারচর, যার অবস্থান বাগেরহাটের মোংলা থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে। এর এক পাশে সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ বন এবং অন্য পাশে সমুদ্রের নোনাজল। এই চরে প্রতিবছর কার্তিক মাসের মাঝামাঝি থেকে চৈত্র মাস পর্যন্ত শুঁটকি মৌসুম চলে।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের সময় পদোন্নতিবঞ্চিত সরকারি কর্মকর্তাদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেবে সরকার। এ জন্য ১ হাজার ৫৪৭ জন কর্মকর্তার আবেদন-পর্যালোচনা হচ্ছে। তাঁদের ক্ষতিপূরণ দিতে প্রায় ১০০ কোটি টাকা লাগবে বলে জানা গেছে। একজন কর্মকর্তা সর্বোচ্চ এক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাবেন।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) মুনাফা অর্জনের মাধ্যমে অন্যদের জন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করার জন্য বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের প্রশংসা করেছেন
১০ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশে কর্মরত বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বিনিয়োগকারীদের কাছে বাংলাদেশকে তুলে ধরার পাশাপাশি বিদ্যমান ব্যবসায়িক সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এ
১০ ঘণ্টা আগে