নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জঙ্গিবাদ দমনে পুলিশের ঈর্ষণীয় সাফল্য রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী জঙ্গিবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি ঘোষণা করেছেন। তাঁর নির্দেশে পুলিশ মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ নির্মূলে ব্যাপক কাজ করে যাচ্ছে। আজ বুধবার দুপুরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনসে আরএমপি ও রাজশাহী মহানগর কমিউনিটি পুলিশিং ফোরাম আয়োজিত মাদক ও সন্ত্রাসবিরোধী সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।
আইজিপি বলেন, ‘আমরা সবাই মিলে একযোগে কাজ করে জঙ্গিবাদের ভয়াল থাবা যেভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছি, মাদকের করাল গ্রাস থেকেও আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে রক্ষা করতে সক্ষম হব। মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশের আভিযানিক তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। পাশাপাশি মাদকের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে মাদকের বিরুদ্ধে কাজ করতে হবে।’
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, ‘সন্তান কোথায় যায়, কার সঙ্গে মিশে তার খোঁজ-খবর রাখা অভিভাবক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব। পরবর্তী প্রজন্মকে মাদকের করাল গ্রাস থেকে মুক্ত রাখতে আমাদের সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে।’
পুলিশ প্রধান বলেন, ‘একটা সময় ছিল যখন গ্রামে শুধু কুঁড়েঘর দেখা যেত। আর এখন গ্রামে পাকা ঘরের সংখ্যা বাড়ছে, টিনের ঘরও আছে। কিন্তু কুঁড়েঘর হারিয়ে গেছে। কুঁড়েঘর থাকলেও বর্তমান সময়ে সেখানে গবাদিপশু, জ্বালানি কাঠ রাখা হয়, অথবা রান্নার ঘর হিসেবে ব্যবহার করা হয়।’
পুলিশ প্রধান আরও বলেন, ‘এটা কীভাবে সম্ভব হয়েছে? এটা সম্ভব হয়েছে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস ও মাদকের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর জিরো টলারেন্স নীতির কারণে। দেশে যদি স্থিতিশীল আইন-শৃঙ্খলা না থাকে তাহলে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি হয় না। দেশে স্থিতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় আছে বলেই আজ দেশের উন্নয়ন হচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমরা উন্নয়নের মহাসড়কে যুক্ত হয়েছি। বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য ২০৪১ সালে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করা।’
জঙ্গিবাদ দমনে পুলিশের ঈর্ষণীয় সাফল্য রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী জঙ্গিবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি ঘোষণা করেছেন। তাঁর নির্দেশে পুলিশ মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ নির্মূলে ব্যাপক কাজ করে যাচ্ছে। আজ বুধবার দুপুরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনসে আরএমপি ও রাজশাহী মহানগর কমিউনিটি পুলিশিং ফোরাম আয়োজিত মাদক ও সন্ত্রাসবিরোধী সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।
আইজিপি বলেন, ‘আমরা সবাই মিলে একযোগে কাজ করে জঙ্গিবাদের ভয়াল থাবা যেভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছি, মাদকের করাল গ্রাস থেকেও আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে রক্ষা করতে সক্ষম হব। মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশের আভিযানিক তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। পাশাপাশি মাদকের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে মাদকের বিরুদ্ধে কাজ করতে হবে।’
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, ‘সন্তান কোথায় যায়, কার সঙ্গে মিশে তার খোঁজ-খবর রাখা অভিভাবক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব। পরবর্তী প্রজন্মকে মাদকের করাল গ্রাস থেকে মুক্ত রাখতে আমাদের সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে।’
পুলিশ প্রধান বলেন, ‘একটা সময় ছিল যখন গ্রামে শুধু কুঁড়েঘর দেখা যেত। আর এখন গ্রামে পাকা ঘরের সংখ্যা বাড়ছে, টিনের ঘরও আছে। কিন্তু কুঁড়েঘর হারিয়ে গেছে। কুঁড়েঘর থাকলেও বর্তমান সময়ে সেখানে গবাদিপশু, জ্বালানি কাঠ রাখা হয়, অথবা রান্নার ঘর হিসেবে ব্যবহার করা হয়।’
পুলিশ প্রধান আরও বলেন, ‘এটা কীভাবে সম্ভব হয়েছে? এটা সম্ভব হয়েছে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস ও মাদকের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর জিরো টলারেন্স নীতির কারণে। দেশে যদি স্থিতিশীল আইন-শৃঙ্খলা না থাকে তাহলে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি হয় না। দেশে স্থিতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় আছে বলেই আজ দেশের উন্নয়ন হচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমরা উন্নয়নের মহাসড়কে যুক্ত হয়েছি। বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য ২০৪১ সালে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করা।’
থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় ভ্রমণের ব্যাপারে বাংলাদেশি নাগরিকদের সতর্ক করেছে সরকার। স্ক্যাম চক্রের প্রতারণা এড়াতে নিয়োগ যাচাই এবং সাইবার নিরাপত্তা মেনে চলার পরামর্শ।
২ ঘণ্টা আগেহজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৯ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৯ ঘণ্টা আগে