সুলতান মাহমুদ
মিজানুর রহমান ওরফে বাবু। বাড়ি নাটোর সদর উপজেলার বাঙ্গাবাড়িয়া বাজার এলাকায়। একই এলাকার এক তরুণীর সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু মিজানুর এলাকায় বখাটে বলে পরিচিত। এ কারণে ওই তরুণীর পরিবার বিয়ে দিতে রাজি হয়নি। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে মিজানুর ওই তরুণীর সঙ্গে সম্পর্ক তাঁর অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। তখন তরুণী তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেন। গত ৩১ জুলাই রাজশাহী সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জিয়াউর রহমান মিজানুরের এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন। একই সঙ্গে আইনের দুটি ধারায় এক লাখ টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন বিচারক।
সোশ্যাল মিডিয়া এখন সহজলভ্য এবং জনপ্রিয় হওয়ায় এ ধরনের ঘটনার খবর প্রায়ই পাওয়া যায়। অনেক সময় সামাজিক লজ্জার ভয়ে ভুক্তভোগীরা আইনি পদক্ষেপ নেন না। কিন্তু এভাবে ছাড় পেয়ে গেলে অপরাধীরা আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠেন।
ব্ল্যাকমেলের চেষ্টা করলে ভুক্তভোগীর করণীয়
যদি কেউ কারও অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি বা ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেন তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩’ এবং ‘পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১২’-এর বিভিন্ন ধারায় মামলা করার সুযোগ রয়েছে।
সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩-এর ২৫ (১) ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি ওয়েবসাইট বা অন্য কোনো ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক মাধ্যমে (ক) ইচ্ছাকৃত বা জ্ঞাতসারে, এমন কোনো তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করেন, যা আক্রমণাত্মক বা ভীতি প্রদর্শক অথবা মিথ্যা বলে জানা থাকা সত্ত্বেও কোনো ব্যক্তিকে বিরক্ত, অপমান, অপদস্থ বা হেয়প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে কোনো তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ, প্রকাশ বা প্রচার করেন।
(২) যদি কোনো ব্যক্তি উপ-ধারা (১)-এর অধীন কোনো অপরাধ করেন, তাহলে তিনি অনধিক ২ (দুই) বছর কারাদণ্ডে বা অনধিক ৩ (তিন) লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
এ ছাড়া ২০১২ সালের ‘পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১২’-এর ৮ (২) ধারায় বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে অন্য কোনো ব্যক্তির সামাজিক বা ব্যক্তি মর্যাদা হানি করলে বা ভয়ভীতির মাধ্যমে অর্থ আদায় বা অন্য কোনো সুবিধা আদায় বা কোনো ব্যক্তির জ্ঞাতে বা অজ্ঞাতে ধারণ করা কোনো পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে ওই ব্যক্তিকে মানসিক নির্যাতন করেন, তাহলে তিনি অপরাধ করেছেন বলে গণ্য হবে। এমন অপরাধের জন্য তিনি সর্বোচ্চ ৫ (পাঁচ) বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
(৩) কোনো ব্যক্তি ইন্টারনেট বা ওয়েবসাইট বা মোবাইল ফোন বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মাধ্যমে পর্নোগ্রাফি সরবরাহ করলে তিনি অপরাধ করেছেন বলে গণ্য হবেন। এমন অপরাধের জন্য তিনি সর্বোচ্চ ৫ (পাঁচ) বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
(৪) কোনো ব্যক্তি পর্নোগ্রাফি প্রদর্শনের মাধ্যমে ‘গণ উপদ্রব’ সৃষ্টি করলে সর্বোচ্চ ২ (দুই) বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
(৫) (ক) কোনো ব্যক্তি পর্নোগ্রাফি বিক্রি, ভাড়া, বিতরণ, সরবরাহ, প্রকাশ্যে প্রদর্শন বা যেকোনো প্রকারে প্রচার করলে অথবা উল্লেখিত সব বা যেকোনো উদ্দেশ্যে প্রস্তুত, উৎপাদন, পরিবহন বা সংরক্ষণ করলে সর্বোচ্চ ২ (দুই) বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
(৬) কোনো ব্যক্তি শিশুকে ব্যবহার করে পর্নোগ্রাফি উৎপাদন, বিতরণ, মুদ্রণ ও প্রকাশনা অথবা শিশু পর্নোগ্রাফি বিক্রি, সরবরাহ বা প্রদর্শন অথবা কোনো শিশু পর্নোগ্রাফি বিজ্ঞাপন প্রচার করলে, সর্বোচ্চ ১০ (দশ) বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
মামলা
পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১২-এর ১০ ধারা অনুযায়ী, এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধ আমলযোগ্য এবং ও জামিনযোগ্য। আমলযোগ্য ধারায় থানায় মামলা হলে পুলিশ বিনা পরোয়ানায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে পারবে। যদি কোনো ব্যক্তি থানায় মামলা করতে যান এবং পুলিশ মামলা না নেয় তাহলে তিনি আদালতে যেতে পারেন। আদালত মামলা গ্রহণ করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ইস্যু করলেই পুলিশ ওই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে পারে।
মিথ্যা মামলায় শাস্তি
পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের অধীন ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তি, কর্মকর্তা বা কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যক্তির ক্ষতিসাধনের উদ্দেশ্যে এই আইনের কোনো ধারার অধীন মামলা বা অভিযোগ দায়েরের কোনো ন্যায্য বা আইনানুগ কারণ নেই জেনেও মিথ্যা বা হয়রানিমূলক মামলা বা অভিযোগ দায়ের করলে তিনি অপরাধ করেছেন বলে গণ্য হবেন। এমন অপরাধী সর্বোচ্চ ২ বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
এই আইনের অধীন কোনো মামলায় আদালত যদি কোনো অভিযুক্তকে খালাস দেন এবং আদালত যদি এই মর্মে অভিমত ব্যক্ত করেন যে, ওই অভিযুক্তের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও হয়রানিমূলক, তাহলে মামলা দায়েরকারী ব্যক্তি অপরাধ করেছেন বলে গণ্য হবেন। এমন অপরাধের জন্য তিনি সর্বোচ্চ ২ (দুই) বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
মিজানুর রহমান ওরফে বাবু। বাড়ি নাটোর সদর উপজেলার বাঙ্গাবাড়িয়া বাজার এলাকায়। একই এলাকার এক তরুণীর সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু মিজানুর এলাকায় বখাটে বলে পরিচিত। এ কারণে ওই তরুণীর পরিবার বিয়ে দিতে রাজি হয়নি। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে মিজানুর ওই তরুণীর সঙ্গে সম্পর্ক তাঁর অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। তখন তরুণী তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেন। গত ৩১ জুলাই রাজশাহী সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জিয়াউর রহমান মিজানুরের এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন। একই সঙ্গে আইনের দুটি ধারায় এক লাখ টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন বিচারক।
সোশ্যাল মিডিয়া এখন সহজলভ্য এবং জনপ্রিয় হওয়ায় এ ধরনের ঘটনার খবর প্রায়ই পাওয়া যায়। অনেক সময় সামাজিক লজ্জার ভয়ে ভুক্তভোগীরা আইনি পদক্ষেপ নেন না। কিন্তু এভাবে ছাড় পেয়ে গেলে অপরাধীরা আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠেন।
ব্ল্যাকমেলের চেষ্টা করলে ভুক্তভোগীর করণীয়
যদি কেউ কারও অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি বা ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেন তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩’ এবং ‘পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১২’-এর বিভিন্ন ধারায় মামলা করার সুযোগ রয়েছে।
সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩-এর ২৫ (১) ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি ওয়েবসাইট বা অন্য কোনো ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক মাধ্যমে (ক) ইচ্ছাকৃত বা জ্ঞাতসারে, এমন কোনো তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করেন, যা আক্রমণাত্মক বা ভীতি প্রদর্শক অথবা মিথ্যা বলে জানা থাকা সত্ত্বেও কোনো ব্যক্তিকে বিরক্ত, অপমান, অপদস্থ বা হেয়প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে কোনো তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ, প্রকাশ বা প্রচার করেন।
(২) যদি কোনো ব্যক্তি উপ-ধারা (১)-এর অধীন কোনো অপরাধ করেন, তাহলে তিনি অনধিক ২ (দুই) বছর কারাদণ্ডে বা অনধিক ৩ (তিন) লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
এ ছাড়া ২০১২ সালের ‘পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১২’-এর ৮ (২) ধারায় বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে অন্য কোনো ব্যক্তির সামাজিক বা ব্যক্তি মর্যাদা হানি করলে বা ভয়ভীতির মাধ্যমে অর্থ আদায় বা অন্য কোনো সুবিধা আদায় বা কোনো ব্যক্তির জ্ঞাতে বা অজ্ঞাতে ধারণ করা কোনো পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে ওই ব্যক্তিকে মানসিক নির্যাতন করেন, তাহলে তিনি অপরাধ করেছেন বলে গণ্য হবে। এমন অপরাধের জন্য তিনি সর্বোচ্চ ৫ (পাঁচ) বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
(৩) কোনো ব্যক্তি ইন্টারনেট বা ওয়েবসাইট বা মোবাইল ফোন বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মাধ্যমে পর্নোগ্রাফি সরবরাহ করলে তিনি অপরাধ করেছেন বলে গণ্য হবেন। এমন অপরাধের জন্য তিনি সর্বোচ্চ ৫ (পাঁচ) বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
(৪) কোনো ব্যক্তি পর্নোগ্রাফি প্রদর্শনের মাধ্যমে ‘গণ উপদ্রব’ সৃষ্টি করলে সর্বোচ্চ ২ (দুই) বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
(৫) (ক) কোনো ব্যক্তি পর্নোগ্রাফি বিক্রি, ভাড়া, বিতরণ, সরবরাহ, প্রকাশ্যে প্রদর্শন বা যেকোনো প্রকারে প্রচার করলে অথবা উল্লেখিত সব বা যেকোনো উদ্দেশ্যে প্রস্তুত, উৎপাদন, পরিবহন বা সংরক্ষণ করলে সর্বোচ্চ ২ (দুই) বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
(৬) কোনো ব্যক্তি শিশুকে ব্যবহার করে পর্নোগ্রাফি উৎপাদন, বিতরণ, মুদ্রণ ও প্রকাশনা অথবা শিশু পর্নোগ্রাফি বিক্রি, সরবরাহ বা প্রদর্শন অথবা কোনো শিশু পর্নোগ্রাফি বিজ্ঞাপন প্রচার করলে, সর্বোচ্চ ১০ (দশ) বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
মামলা
পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১২-এর ১০ ধারা অনুযায়ী, এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধ আমলযোগ্য এবং ও জামিনযোগ্য। আমলযোগ্য ধারায় থানায় মামলা হলে পুলিশ বিনা পরোয়ানায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে পারবে। যদি কোনো ব্যক্তি থানায় মামলা করতে যান এবং পুলিশ মামলা না নেয় তাহলে তিনি আদালতে যেতে পারেন। আদালত মামলা গ্রহণ করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ইস্যু করলেই পুলিশ ওই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে পারে।
মিথ্যা মামলায় শাস্তি
পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের অধীন ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তি, কর্মকর্তা বা কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যক্তির ক্ষতিসাধনের উদ্দেশ্যে এই আইনের কোনো ধারার অধীন মামলা বা অভিযোগ দায়েরের কোনো ন্যায্য বা আইনানুগ কারণ নেই জেনেও মিথ্যা বা হয়রানিমূলক মামলা বা অভিযোগ দায়ের করলে তিনি অপরাধ করেছেন বলে গণ্য হবেন। এমন অপরাধী সর্বোচ্চ ২ বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
এই আইনের অধীন কোনো মামলায় আদালত যদি কোনো অভিযুক্তকে খালাস দেন এবং আদালত যদি এই মর্মে অভিমত ব্যক্ত করেন যে, ওই অভিযুক্তের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও হয়রানিমূলক, তাহলে মামলা দায়েরকারী ব্যক্তি অপরাধ করেছেন বলে গণ্য হবেন। এমন অপরাধের জন্য তিনি সর্বোচ্চ ২ (দুই) বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক কমিশনের প্রধান ফলকার টুর্ক শুধু রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের সদস্যসহ ব্যক্তিবিশেষের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা না করার তাগিদ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সাংবাদিকসহ অনেকের বিরুদ্ধে খুনসহ এমন অনেক অভিযোগ আনা হয়েছে, তদন্তে যার সত্যতা মেলেনি।
৩ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ২৫ বছর পর ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচন করেছেন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা। আজ বুধবার অনলাইন প্ল্যাটফর্মে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের সম্মেলন কক্ষে ভোট গ্রহণের পুরো প্রক্রিয়াটি সরাসরি দেখানো হয়। বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের এই নির্বাচনে সভাপতি হিসেবে
৫ ঘণ্টা আগেসংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী নিয়ে জারি করা রুলের শুনানি শুরু হয়েছে। আজ বুধবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে রুলের ওপর শুনানি হয়। পরে আগামী ৬ নভেম্বর পর্যন্ত শুনানি মুলতবি করেন হাইকোর্ট। আজ বুধবার রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া। এ সময় রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্য
৬ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ১৫৪ জন। আজ বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৭ ঘণ্টা আগে