কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
টিকার সুষম বণ্টনের বৈশ্বিক উদ্যোগ কোভ্যাক্সের মাধ্যমে ৩৫ লাখ অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা আসছে। এর মধ্যে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে ১০ লাখ টিকা চলতি মাসেই আসার কথা। আর জাপানের কাছ থেকে ২৫ লাখ ডোজ পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আজ বুধবার দুপুরে সরকারি বাসভবনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন সাংবাদিকদের এ তথ্য দেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, টিকা নিয়ে আমরা এখন ভালো অবস্থানে আছি। আমাদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ হচ্ছে। বিভিন্ন রকম টিকা আসছে। আমরা ফাইজার দিচ্ছি। মডার্না দেওয়া শুরু হয়েছে। সিনোফার্মের চীনের টিকা এসে গেছে। আগামী তিন মাস চীন থেকে কেনা টিকা আসবে। ভাগে ভাগে এ টিকা আসবে, এটি চূড়ান্ত করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান থেকে টিকা আনার বিষয়ে আব্দুল মোমেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও টিকা আসবে। জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। অন্য দেশকে জাপান টিকা দিয়েছে, তা আমরা তুলে ধরেছি। জাপান আমাদেরও টিকা দেবে। সঠিক পরিমাণ বলে নাই। এ সপ্তাহে বড় অঙ্কের টিকা কোভ্যাক্সের মাধ্যমে দেবে জাপান। এগুলো সব বিনা মূল্যে। আশা করছি, ২৫ লাখের মতো টিকা পাব।
তিনি বলেন, এর বাইরে ইউরোপের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করেছিলাম। সেটিও আসা শুরু হয়েছে। সেটিও আমরা কোভ্যাক্সের মাধ্যমে পাব। ইউরোপ থেকে ১০ লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পাওয়া যাবে। এ মাসের শেষ নাগাদ এ টিকা আসতে পারে।
ইউরোপ ও জাপান থেকে সরকার অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পাওয়ার ওপর জোর দিচ্ছে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জাপানের থেকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পাওয়ার আশা করছি। বড় দেশগুলো বহু ধরনের টিকা সংগ্রহ করে রেখেছে। আমরা অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পাওয়ার জন্য জোর দিয়েছিলাম। তাঁরা সেটাতেই একমত হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা দিতে পারেনি। কারণ, তাঁদের স্বাস্থ্য বিভাগ এই টিকার অনুমোদন দেয়নি।
টিকা কেনার জন্য রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে কাজ চলছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, চীনের দুটি প্রতিষ্ঠান সিনোফার্ম ও সিনোভ্যাকের সঙ্গে আলোচনা চলছে। চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে যৌথ উৎপাদনের বিষয়ে আলোচনা করেছি। আলোচনা অনেক দূর অগ্রসর হয়েছে। ভবিষ্যতে টিকার কোনো অভাব হবে না। টিকার জন্য যথেষ্ট অর্থ প্রধানমন্ত্রী আলাদা করে রেখেছেন।
চুক্তি অনুযায়ী তিন মাসে দেড় কোটি ডোজ টিকা দেবে। এর বাইরে চীন থেকে কোনো টিকা আসবে কি–না জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, তাহলে আবার চুক্তি করতে হবে। সরকারের পরিকল্পনা ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেবে। তাহলে আমাদের ১৩ কোটি মানুষকে টিকা দিতে হবে। আর দুই ডোজ করে টিকা দিতে হলে ২৬ কোটি ডোজ টিকা লাগবে।
ভারত থেকে চুক্তি অনুযায়ী প্রাপ্য বাকি টিকার বিষয়ে জানতে চাইল পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভারত কখনো বলেনি যে টিকা দেবে না। কিন্তু তাঁরা টিকা সরবরাহ করতে পারেননি। আমরা সব সময় আশাবাদী, ভারতের অবস্থার উন্নতি হলে তাঁরা টিকা দেওয়া শুরু করবেন।
বিভিন্ন দেশ তাদের পুরোনো মজুত থেকে টিকা দিচ্ছে। এগুলোর মেয়াদ নিয়ে শঙ্কা আছে কি–না, এমন প্রশ্ন করলে মন্ত্রী বলেন, আমরা টিকার মেয়াদ দেখেই নিয়ে আসব। মেয়াদ নেই এমন কিছু আমরা আনব না।
বেসরকারি পর্যায়ে টিকা আমদানির বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সরকার মনে করে, টিকা সরকার আনবে। আর টিকা এনে বিনা মূল্যে বিতরণ করবে। বেসরকারিভাবে এলে টিকার নামে পানি দিয়ে দেওয়ার আশঙ্কা করছেন তিনি।
টিকার সুষম বণ্টনের বৈশ্বিক উদ্যোগ কোভ্যাক্সের মাধ্যমে ৩৫ লাখ অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা আসছে। এর মধ্যে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে ১০ লাখ টিকা চলতি মাসেই আসার কথা। আর জাপানের কাছ থেকে ২৫ লাখ ডোজ পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আজ বুধবার দুপুরে সরকারি বাসভবনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন সাংবাদিকদের এ তথ্য দেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, টিকা নিয়ে আমরা এখন ভালো অবস্থানে আছি। আমাদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ হচ্ছে। বিভিন্ন রকম টিকা আসছে। আমরা ফাইজার দিচ্ছি। মডার্না দেওয়া শুরু হয়েছে। সিনোফার্মের চীনের টিকা এসে গেছে। আগামী তিন মাস চীন থেকে কেনা টিকা আসবে। ভাগে ভাগে এ টিকা আসবে, এটি চূড়ান্ত করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান থেকে টিকা আনার বিষয়ে আব্দুল মোমেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও টিকা আসবে। জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। অন্য দেশকে জাপান টিকা দিয়েছে, তা আমরা তুলে ধরেছি। জাপান আমাদেরও টিকা দেবে। সঠিক পরিমাণ বলে নাই। এ সপ্তাহে বড় অঙ্কের টিকা কোভ্যাক্সের মাধ্যমে দেবে জাপান। এগুলো সব বিনা মূল্যে। আশা করছি, ২৫ লাখের মতো টিকা পাব।
তিনি বলেন, এর বাইরে ইউরোপের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করেছিলাম। সেটিও আসা শুরু হয়েছে। সেটিও আমরা কোভ্যাক্সের মাধ্যমে পাব। ইউরোপ থেকে ১০ লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পাওয়া যাবে। এ মাসের শেষ নাগাদ এ টিকা আসতে পারে।
ইউরোপ ও জাপান থেকে সরকার অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পাওয়ার ওপর জোর দিচ্ছে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জাপানের থেকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পাওয়ার আশা করছি। বড় দেশগুলো বহু ধরনের টিকা সংগ্রহ করে রেখেছে। আমরা অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পাওয়ার জন্য জোর দিয়েছিলাম। তাঁরা সেটাতেই একমত হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা দিতে পারেনি। কারণ, তাঁদের স্বাস্থ্য বিভাগ এই টিকার অনুমোদন দেয়নি।
টিকা কেনার জন্য রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে কাজ চলছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, চীনের দুটি প্রতিষ্ঠান সিনোফার্ম ও সিনোভ্যাকের সঙ্গে আলোচনা চলছে। চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে যৌথ উৎপাদনের বিষয়ে আলোচনা করেছি। আলোচনা অনেক দূর অগ্রসর হয়েছে। ভবিষ্যতে টিকার কোনো অভাব হবে না। টিকার জন্য যথেষ্ট অর্থ প্রধানমন্ত্রী আলাদা করে রেখেছেন।
চুক্তি অনুযায়ী তিন মাসে দেড় কোটি ডোজ টিকা দেবে। এর বাইরে চীন থেকে কোনো টিকা আসবে কি–না জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, তাহলে আবার চুক্তি করতে হবে। সরকারের পরিকল্পনা ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেবে। তাহলে আমাদের ১৩ কোটি মানুষকে টিকা দিতে হবে। আর দুই ডোজ করে টিকা দিতে হলে ২৬ কোটি ডোজ টিকা লাগবে।
ভারত থেকে চুক্তি অনুযায়ী প্রাপ্য বাকি টিকার বিষয়ে জানতে চাইল পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভারত কখনো বলেনি যে টিকা দেবে না। কিন্তু তাঁরা টিকা সরবরাহ করতে পারেননি। আমরা সব সময় আশাবাদী, ভারতের অবস্থার উন্নতি হলে তাঁরা টিকা দেওয়া শুরু করবেন।
বিভিন্ন দেশ তাদের পুরোনো মজুত থেকে টিকা দিচ্ছে। এগুলোর মেয়াদ নিয়ে শঙ্কা আছে কি–না, এমন প্রশ্ন করলে মন্ত্রী বলেন, আমরা টিকার মেয়াদ দেখেই নিয়ে আসব। মেয়াদ নেই এমন কিছু আমরা আনব না।
বেসরকারি পর্যায়ে টিকা আমদানির বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সরকার মনে করে, টিকা সরকার আনবে। আর টিকা এনে বিনা মূল্যে বিতরণ করবে। বেসরকারিভাবে এলে টিকার নামে পানি দিয়ে দেওয়ার আশঙ্কা করছেন তিনি।
থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় ভ্রমণের ব্যাপারে বাংলাদেশি নাগরিকদের সতর্ক করেছে সরকার। স্ক্যাম চক্রের প্রতারণা এড়াতে নিয়োগ যাচাই এবং সাইবার নিরাপত্তা মেনে চলার পরামর্শ।
২৯ মিনিট আগেহজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৭ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৭ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৭ ঘণ্টা আগে