নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কাঁদতে কাঁদতে এখন আর কান্না আসে না। সবাই এখন কথা বলতেও ভয় পায়। কেউ মত প্রকাশ করতে পারে না। ২০১৯ সালের জুনে নিখোঁজ মিরপুরের কাঠ ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেন বাতেনের মেয়ে ঈনশা ইসলাম যেন বড়দের মতো কথা বলছিল। তালপাকা রোদে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে সবার চোখেই তখন পানি। কেউ এসেছে বাবার খোঁজে, কেউ ভাইয়ের। কারও সন্তানের খোঁজ নেই বহু বছর।
আন্তর্জাতিক গুম প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার গুম ও হত্যার শিকার হওয়া শতাধিক পরিবারের সদস্যরা জড়ো হয়েছিলেন শাহবাগে। তাঁদের সঙ্গে একাত্মতা জানাতে আসেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর, বিএনপি নেতা তাবিথ আউয়ালসহ অনেকেই।
ঈনশা কান্নাজড়িত কণ্ঠে বক্তব্যে বলে, ‘নামাজে দাঁড়িয়ে বাবার জন্য দোয়াও করতে পারি না। বেঁচে আছেন না মারা গেছেন, তা-ও জানি না। বেহেশত নসীবের জন্য দোয়া করব, না ফিরে আসার জন্য আবেদন।’
রামপুরা থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন তপুর মা সালেহা বেগমেরও চোখের পানি থামছিল না। বললেন, ‘এমন কোনো দপ্তর নেই যাইনি। ছেলের শোকে ওর বাবা মারা গেছে, নানি মারা গেছে। আমি মরে যাওয়ার আগে অন্তত একবার ছেলেটাকে দেখতে চাই।’
কুষ্টিয়া জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ সাজ্জাদ হোসেনের স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস জিনিয়া বলেন, ‘আপনারা বুঝবেন না সাত বছর স্বামীর অপেক্ষা কী কষ্টের। আমার পুরো পরিবার আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িত। শ্বশুর মুক্তিযোদ্ধা। কার কাছে বিচার চাইব?’
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) নির্বাহী পরিচালক নুর খান তাঁর বক্তব্যে গুমের ঘটনা তদন্তে একটা স্বাধীন ও শক্তিশালী কমিশন গঠনের দাবি জানান। গণমাধ্যমে প্রকাশিত ‘আয়নাঘর’ নামের বন্দিশালার সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের শাস্তির আওতায় আনা এবং গুমের আন্তর্জাতিক সনদে স্বাক্ষরের দাবিও তোলেন তিনি।
বিএনপির নেতা তাবিথ আউয়াল সরকারের কাছে গুম হওয়া ব্যক্তিদের ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান। বলেন, ‘সরকার যতই মুখ ঘুরিয়ে থাকুক। আমাদের চোখের পানি শুকোবে না, মনের ব্যথা কমবে না।’
কাঁদতে কাঁদতে এখন আর কান্না আসে না। সবাই এখন কথা বলতেও ভয় পায়। কেউ মত প্রকাশ করতে পারে না। ২০১৯ সালের জুনে নিখোঁজ মিরপুরের কাঠ ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেন বাতেনের মেয়ে ঈনশা ইসলাম যেন বড়দের মতো কথা বলছিল। তালপাকা রোদে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে সবার চোখেই তখন পানি। কেউ এসেছে বাবার খোঁজে, কেউ ভাইয়ের। কারও সন্তানের খোঁজ নেই বহু বছর।
আন্তর্জাতিক গুম প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার গুম ও হত্যার শিকার হওয়া শতাধিক পরিবারের সদস্যরা জড়ো হয়েছিলেন শাহবাগে। তাঁদের সঙ্গে একাত্মতা জানাতে আসেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর, বিএনপি নেতা তাবিথ আউয়ালসহ অনেকেই।
ঈনশা কান্নাজড়িত কণ্ঠে বক্তব্যে বলে, ‘নামাজে দাঁড়িয়ে বাবার জন্য দোয়াও করতে পারি না। বেঁচে আছেন না মারা গেছেন, তা-ও জানি না। বেহেশত নসীবের জন্য দোয়া করব, না ফিরে আসার জন্য আবেদন।’
রামপুরা থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন তপুর মা সালেহা বেগমেরও চোখের পানি থামছিল না। বললেন, ‘এমন কোনো দপ্তর নেই যাইনি। ছেলের শোকে ওর বাবা মারা গেছে, নানি মারা গেছে। আমি মরে যাওয়ার আগে অন্তত একবার ছেলেটাকে দেখতে চাই।’
কুষ্টিয়া জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ সাজ্জাদ হোসেনের স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস জিনিয়া বলেন, ‘আপনারা বুঝবেন না সাত বছর স্বামীর অপেক্ষা কী কষ্টের। আমার পুরো পরিবার আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িত। শ্বশুর মুক্তিযোদ্ধা। কার কাছে বিচার চাইব?’
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) নির্বাহী পরিচালক নুর খান তাঁর বক্তব্যে গুমের ঘটনা তদন্তে একটা স্বাধীন ও শক্তিশালী কমিশন গঠনের দাবি জানান। গণমাধ্যমে প্রকাশিত ‘আয়নাঘর’ নামের বন্দিশালার সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের শাস্তির আওতায় আনা এবং গুমের আন্তর্জাতিক সনদে স্বাক্ষরের দাবিও তোলেন তিনি।
বিএনপির নেতা তাবিথ আউয়াল সরকারের কাছে গুম হওয়া ব্যক্তিদের ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান। বলেন, ‘সরকার যতই মুখ ঘুরিয়ে থাকুক। আমাদের চোখের পানি শুকোবে না, মনের ব্যথা কমবে না।’
মেট্রোরেল চালানো কোম্পানি ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিয়োগ পদে আর আমলা-নির্ভরতা থাকছে না। গত ৯ অক্টোবর প্রকাশিত নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে এমডি পদের জন্য সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে ডিগ্রিধারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে
৪২ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
৯ ঘণ্টা আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
১১ ঘণ্টা আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
১১ ঘণ্টা আগে