অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের সংবিধানে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম রেখে ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিকে সমর্থন ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা-নিপীড়ন অব্যাহত রয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) মতো আইন ব্যবহার করে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের’ অভিযোগে ধর্মীয় সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর সদস্যদের, বিশেষ করে হিন্দুদের লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘রিপোর্ট অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম-২০২৩’ প্রতিবেদনে বাংলাদেশ বিষয়ে এমনটি বলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের ‘অফিস অব ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম’ এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপে বলা হয়, বাংলাদেশের সংবিধানে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে উল্লেখ করা হলেও ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিকে সমর্থন করা হয়। ধর্মীয় বৈষম্যকে নিষিদ্ধ করে এবং সব ধর্মের অনুসারীদের সমতা নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ দেশের সংবিধান। ধর্মনিরপেক্ষ আদালতে বলবৎ পারিবারিক আইনে বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠীর জন্য আলাদা আলাদা বিধান রয়েছে।
২০২৩ সালে মার্চে আহমদি মুসলিম নেতারা বলেন, আহমেদনগরে তাঁদের বার্ষিক সম্মেলনের সময় শত শত লোক আহমদি সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ করে। এ সময় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং সরকারি কর্মকর্তারা তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছিল। ওই সহিংসতার ফলে দুজন মারা যায়, কয়েক ডজন আহত হয় এবং শত শত আহমদির বাড়ি, একটি আহমদি মসজিদ এবং একটি আহমদীয় ক্লিনিক লুটপাট ও ধ্বংস করা হয়। পরবর্তীকালে, পুলিশ সহিংসতার কথিত উসকানিদাতাসহ হাজার হাজার অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে এবং ২০০ জনেরও বেশি ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে।
ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতাদের ভাষ্য, সরকার প্রায়ই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) মতো আইন ব্যবহার করে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের’ অভিযোগে ধর্মীয় সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর সদস্যদের, বিশেষ করে হিন্দুদের লক্ষ্যবস্তু করে থাকে। প্রায় সব ক্ষেত্রেই, কথিত অবমাননাকর ফেসবুক পোস্টের জন্য আদালত ধর্মীয় সংখ্যালঘু সদস্যদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে, সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের প্রতিশোধমূলক সহিংসতার বিরুদ্ধে নয়। ২০২৩ সালের বেশ কয়েকটি মামলায় এমন চিত্র দেখা গেছে।
ডিএসএর নিপীড়নমূলক ধারা ও অপব্যবহার নিয়ে একের পর এক অভিযোগ আসতে থাকলে ২০২৩ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) নাম পরিবর্তন করে সাইবার নিরাপত্তা আইন (সিএসএ) প্রণয়ন করা হয়। আইনটির মৌলিক বিষয়ে কোনো পরিবর্তন না আনায় ওই সময় একে প্রহসন বলে আখ্যা দেয় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশসহ (টিআইবি) বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন ও বিশিষ্ট নাগরিকেরা।
মুসলিম নেতারা বলেছেন, সরকার সারা দেশে ইমামদের নিয়োগ ও অপসারণকে প্রভাবিত করে চলেছে এবং খুতবার বিষয়বস্তু সম্পর্কে ইমামদের দিকনির্দেশনা দিয়েছে। সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ (বিএইচবিসিইউসি) স্বাধীনতার পর সরকার কর্তৃক নাগরিকদের (অধিকাংশ হিন্দু) বাজেয়াপ্ত সম্পত্তি পুনরুদ্ধার, জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন ও অতীতের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের দাবিতে অনশনের ঘোষণা দেয়। ওই সময় ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তার জন্য বিশেষ আইন প্রণয়ন এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের জন্য সরকারি চাকরির কোটাব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিও জানান তাঁরা।
এপ্রিলে এক মোল্লা এবং গ্রামের তিনজন প্রবীণ বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগে অভিযুক্ত এক নারীকে বেত্রাঘাত ও পাথর ছুড়ে মারার ফতোয়া জারি করেন। এ ঘটনায় তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা হয়। কেননা, তাঁরা এমন ফতোয়া জারি করে আইন লঙ্ঘন করেছেন। দেশজুড়ে বিভিন্ন ঘটনা পর্যবেক্ষণকারী একটি সংস্থা জানিয়েছে, জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ২২টি সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন আহমদি মুসলিম নিহত এবং ৬২ জন আহমদি এবং ১৯ জন হিন্দু আহত হয়েছেন। মানবাধিকার বিষয়ক এনজিও এবং কিছু ধর্মীয় নেতারা তাঁদের প্রতিবেদনে বলেন, ইসলাম ও হিন্দুধর্ম থেকে খ্রিষ্টান ধর্মে ধর্মান্তরিতদের হয়রানি, সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া এবং তাদের বিরুদ্ধে শারীরিক সহিংসতা চালানো হচ্ছে।
রাষ্ট্রদূত ও মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তারা আহমদি সম্প্রদায় এবং অন্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের বিরুদ্ধে ডিএসএর ব্যবহার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা সারা বছর বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে ছিলেন ও তাঁদের উদ্বেগের বিষয়টি জানিয়েছেন। ধর্মীয় সম্প্রীতিকে উৎসাহিত করতে রাষ্ট্রদূত প্রধান প্রধান ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছেন এবং অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন। যেখানে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ধর্মীয় বৈচিত্র্যের প্রতি সম্মান বজায় রাখার ওপর জোর দিয়েছেন।
বাংলাদেশে ধর্মীয় সহনশীলতাকে উৎসাহিত করতে মার্কিন দূতাবাস জনসাধারণের প্রচার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে এবং সামাজিক মাধ্যমে প্রচার করেছে। দূতাবাসের কর্মকর্তারা দেশের ধর্মীয় স্বাধীনতার অবস্থা নিয়ে আলোচনা, ধর্মীয় সহনশীলতার গুরুত্বের ওপর জোর দিতে এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের চ্যালেঞ্জগুলো চিহ্নিত করতে বিভিন্ন ধর্মীয় সংগঠন এবং প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের (যারা অত্যধিক মুসলিম) এবং তাদের স্থানীয় আয়োজক সম্প্রদায়কে সহায়তার জন্য প্রায় ২৪৭ মিলিয়ন ডলার মানবিক সহায়তা দিয়েছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
বাংলাদেশের সংবিধানে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম রেখে ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিকে সমর্থন ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা-নিপীড়ন অব্যাহত রয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) মতো আইন ব্যবহার করে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের’ অভিযোগে ধর্মীয় সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর সদস্যদের, বিশেষ করে হিন্দুদের লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘রিপোর্ট অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম-২০২৩’ প্রতিবেদনে বাংলাদেশ বিষয়ে এমনটি বলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের ‘অফিস অব ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম’ এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপে বলা হয়, বাংলাদেশের সংবিধানে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে উল্লেখ করা হলেও ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিকে সমর্থন করা হয়। ধর্মীয় বৈষম্যকে নিষিদ্ধ করে এবং সব ধর্মের অনুসারীদের সমতা নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ দেশের সংবিধান। ধর্মনিরপেক্ষ আদালতে বলবৎ পারিবারিক আইনে বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠীর জন্য আলাদা আলাদা বিধান রয়েছে।
২০২৩ সালে মার্চে আহমদি মুসলিম নেতারা বলেন, আহমেদনগরে তাঁদের বার্ষিক সম্মেলনের সময় শত শত লোক আহমদি সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ করে। এ সময় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং সরকারি কর্মকর্তারা তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছিল। ওই সহিংসতার ফলে দুজন মারা যায়, কয়েক ডজন আহত হয় এবং শত শত আহমদির বাড়ি, একটি আহমদি মসজিদ এবং একটি আহমদীয় ক্লিনিক লুটপাট ও ধ্বংস করা হয়। পরবর্তীকালে, পুলিশ সহিংসতার কথিত উসকানিদাতাসহ হাজার হাজার অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে এবং ২০০ জনেরও বেশি ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে।
ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতাদের ভাষ্য, সরকার প্রায়ই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) মতো আইন ব্যবহার করে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের’ অভিযোগে ধর্মীয় সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর সদস্যদের, বিশেষ করে হিন্দুদের লক্ষ্যবস্তু করে থাকে। প্রায় সব ক্ষেত্রেই, কথিত অবমাননাকর ফেসবুক পোস্টের জন্য আদালত ধর্মীয় সংখ্যালঘু সদস্যদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে, সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের প্রতিশোধমূলক সহিংসতার বিরুদ্ধে নয়। ২০২৩ সালের বেশ কয়েকটি মামলায় এমন চিত্র দেখা গেছে।
ডিএসএর নিপীড়নমূলক ধারা ও অপব্যবহার নিয়ে একের পর এক অভিযোগ আসতে থাকলে ২০২৩ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) নাম পরিবর্তন করে সাইবার নিরাপত্তা আইন (সিএসএ) প্রণয়ন করা হয়। আইনটির মৌলিক বিষয়ে কোনো পরিবর্তন না আনায় ওই সময় একে প্রহসন বলে আখ্যা দেয় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশসহ (টিআইবি) বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন ও বিশিষ্ট নাগরিকেরা।
মুসলিম নেতারা বলেছেন, সরকার সারা দেশে ইমামদের নিয়োগ ও অপসারণকে প্রভাবিত করে চলেছে এবং খুতবার বিষয়বস্তু সম্পর্কে ইমামদের দিকনির্দেশনা দিয়েছে। সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ (বিএইচবিসিইউসি) স্বাধীনতার পর সরকার কর্তৃক নাগরিকদের (অধিকাংশ হিন্দু) বাজেয়াপ্ত সম্পত্তি পুনরুদ্ধার, জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন ও অতীতের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের দাবিতে অনশনের ঘোষণা দেয়। ওই সময় ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তার জন্য বিশেষ আইন প্রণয়ন এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের জন্য সরকারি চাকরির কোটাব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিও জানান তাঁরা।
এপ্রিলে এক মোল্লা এবং গ্রামের তিনজন প্রবীণ বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগে অভিযুক্ত এক নারীকে বেত্রাঘাত ও পাথর ছুড়ে মারার ফতোয়া জারি করেন। এ ঘটনায় তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা হয়। কেননা, তাঁরা এমন ফতোয়া জারি করে আইন লঙ্ঘন করেছেন। দেশজুড়ে বিভিন্ন ঘটনা পর্যবেক্ষণকারী একটি সংস্থা জানিয়েছে, জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ২২টি সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন আহমদি মুসলিম নিহত এবং ৬২ জন আহমদি এবং ১৯ জন হিন্দু আহত হয়েছেন। মানবাধিকার বিষয়ক এনজিও এবং কিছু ধর্মীয় নেতারা তাঁদের প্রতিবেদনে বলেন, ইসলাম ও হিন্দুধর্ম থেকে খ্রিষ্টান ধর্মে ধর্মান্তরিতদের হয়রানি, সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া এবং তাদের বিরুদ্ধে শারীরিক সহিংসতা চালানো হচ্ছে।
রাষ্ট্রদূত ও মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তারা আহমদি সম্প্রদায় এবং অন্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের বিরুদ্ধে ডিএসএর ব্যবহার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা সারা বছর বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে ছিলেন ও তাঁদের উদ্বেগের বিষয়টি জানিয়েছেন। ধর্মীয় সম্প্রীতিকে উৎসাহিত করতে রাষ্ট্রদূত প্রধান প্রধান ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছেন এবং অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন। যেখানে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ধর্মীয় বৈচিত্র্যের প্রতি সম্মান বজায় রাখার ওপর জোর দিয়েছেন।
বাংলাদেশে ধর্মীয় সহনশীলতাকে উৎসাহিত করতে মার্কিন দূতাবাস জনসাধারণের প্রচার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে এবং সামাজিক মাধ্যমে প্রচার করেছে। দূতাবাসের কর্মকর্তারা দেশের ধর্মীয় স্বাধীনতার অবস্থা নিয়ে আলোচনা, ধর্মীয় সহনশীলতার গুরুত্বের ওপর জোর দিতে এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের চ্যালেঞ্জগুলো চিহ্নিত করতে বিভিন্ন ধর্মীয় সংগঠন এবং প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের (যারা অত্যধিক মুসলিম) এবং তাদের স্থানীয় আয়োজক সম্প্রদায়কে সহায়তার জন্য প্রায় ২৪৭ মিলিয়ন ডলার মানবিক সহায়তা দিয়েছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
এই ভূখণ্ডের গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম নায়ক আসাদের সমাধি কোথায়—এই প্রশ্নের উত্তর হয়তো এখন অনেকেই জানেন না। নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার ধানুয়া গ্রামে অযত্ন আর অবহেলায় পড়ে আছে আসাদের কবর। এই গ্রামেই ১৯৪২ সালের ১০ জুন সম্ভ্রান্ত এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস ও জ্যেষ্ঠ মানবাধিকারবিষয়ক উপদেষ্টা হুমা খান আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। রোববার (১৯ জানুয়ারি) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কনফারেন্স রুমে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩ ঘণ্টা আগেওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দিতে সোমবার দিবাগত রাত ১টায় সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রোববার সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার। উপস্থি
৩ ঘণ্টা আগেসাম্প্রতিক নানা পরিস্থিতির দিকে ইঙ্গিত করে ফেসবুকে দীর্ঘ স্ট্যাটাস দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি বলেছেন, জুলাই অভ্যুত্থান ছিল বাংলাদেশের সব মত ও পথের মানুষের একটা মিলনবিন্দু। তবে এখন তাঁর আশঙ্কা, দেশে আবার তথাকথিত মৌলবাদী ও সেক্যুলার বিভক্তি ফেরত আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। এই পরি
৪ ঘণ্টা আগে