নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার আসামিদের কারাগার থেকে ট্রাইব্যুনালে হাজির না করায় শুনানি পিছিয়েছে। আজ রোববার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান নতুন তারিখ একদিন পর সোমবার ধার্য করেন।
জানা গেছে, এই মামলার কারাগারে থাকা আসামিদের গাজীপুর কাশিমপুর কারাগারে রাখা হয়েছে। কারা কর্তৃপক্ষ তাদের হাজির করেনি। এ কারণে আজ আসামি পক্ষের সাক্ষ্য গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি।
গত বছর ১৩ নভেম্বর আবরার হত্যা মামলায় ২৫ জনকে আসামি করে চার্জশিট দেওয়া হয়। চার্জশিটভুক্ত সব আসামি বুয়েটের ছাত্র ও ছাত্রলীগের রাজনীতি সঙ্গে জড়িত।
মামলার তদন্ত চলাকালীন সময়ে ২১ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে গত বছর ১২ জানুয়ারি অমর্ত্য ইসলাম ওরফে মোর্শেদ নামে একজন আত্মসমর্পণ করেন। তারা সবাই কারাগারে আছেন। অন্য ২২ জন হলেন মেহেদী হাসান রাসেল, মো. অনিক সরকার, ইফতি মোশাররফ সকাল, মেহেদী হাসান রবিন, মেফতাহুল ইসলাম জিওন, মুনতাসির আলম জেমি, খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম তানভির, মো. মুজাহিদুর রহমান, মুহতাসিম ফুয়াদ, মনিরুজ্জামান মনির, মো. আকাশ হোসেন, হোসেন মোহাম্মদ তোহা, মাজেদুর রহমান, শামীম বিল্লাহ, মোয়াজ আবু হুরায়রা, এ এস এম নাজমুস সাদাত, ইসতিয়াক আহম্মেদ মুন্না, অমিত সাহা, মো. মিজানুর রহমান ওরফে মিজান, শামসুল আরেফিন রাফাত ও এস এম মাহমুদ সেতু।
উল্লেখ্য, ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেওয়ার জেরে বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ডেকে নিয়ে যায় বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী। এরপর রাত ৩টার দিকে শেরে বাংলা হলের নিচতলা ও দোতলার সিঁড়ির করিডর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ফাহাদের বাবা মো. বরকত উল্লাহ ১৯ জনকে আসামি করে চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার তদন্তে জানা গেছে, রাত দশটা থেকে একটানা রাত ২ টা পর্যন্ত আবরারকে শিবির সন্দেহে পেটানো হয়। ক্রিকেট স্ট্যাম্প, স্কিপিং দড়ি দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। কিলঘুষি, লাথিও মারা হয়। এইভাবে আবরারকে হত্যা করা হয়।
এ মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আট আসামি। তারা হলেন ইফতি মোশাররফ হোসেন সকাল, বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন, মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন, অনিক সরকার, মো. মুজাহিদুর রহমান, মনিরুজ্জামান মনির, এ এস এম নাজমুস শাদাত ও তাবাখখারুল ইসলাম তানভীর।
ঢাকা: বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার আসামিদের কারাগার থেকে ট্রাইব্যুনালে হাজির না করায় শুনানি পিছিয়েছে। আজ রোববার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান নতুন তারিখ একদিন পর সোমবার ধার্য করেন।
জানা গেছে, এই মামলার কারাগারে থাকা আসামিদের গাজীপুর কাশিমপুর কারাগারে রাখা হয়েছে। কারা কর্তৃপক্ষ তাদের হাজির করেনি। এ কারণে আজ আসামি পক্ষের সাক্ষ্য গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি।
গত বছর ১৩ নভেম্বর আবরার হত্যা মামলায় ২৫ জনকে আসামি করে চার্জশিট দেওয়া হয়। চার্জশিটভুক্ত সব আসামি বুয়েটের ছাত্র ও ছাত্রলীগের রাজনীতি সঙ্গে জড়িত।
মামলার তদন্ত চলাকালীন সময়ে ২১ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে গত বছর ১২ জানুয়ারি অমর্ত্য ইসলাম ওরফে মোর্শেদ নামে একজন আত্মসমর্পণ করেন। তারা সবাই কারাগারে আছেন। অন্য ২২ জন হলেন মেহেদী হাসান রাসেল, মো. অনিক সরকার, ইফতি মোশাররফ সকাল, মেহেদী হাসান রবিন, মেফতাহুল ইসলাম জিওন, মুনতাসির আলম জেমি, খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম তানভির, মো. মুজাহিদুর রহমান, মুহতাসিম ফুয়াদ, মনিরুজ্জামান মনির, মো. আকাশ হোসেন, হোসেন মোহাম্মদ তোহা, মাজেদুর রহমান, শামীম বিল্লাহ, মোয়াজ আবু হুরায়রা, এ এস এম নাজমুস সাদাত, ইসতিয়াক আহম্মেদ মুন্না, অমিত সাহা, মো. মিজানুর রহমান ওরফে মিজান, শামসুল আরেফিন রাফাত ও এস এম মাহমুদ সেতু।
উল্লেখ্য, ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেওয়ার জেরে বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ডেকে নিয়ে যায় বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী। এরপর রাত ৩টার দিকে শেরে বাংলা হলের নিচতলা ও দোতলার সিঁড়ির করিডর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ফাহাদের বাবা মো. বরকত উল্লাহ ১৯ জনকে আসামি করে চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার তদন্তে জানা গেছে, রাত দশটা থেকে একটানা রাত ২ টা পর্যন্ত আবরারকে শিবির সন্দেহে পেটানো হয়। ক্রিকেট স্ট্যাম্প, স্কিপিং দড়ি দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। কিলঘুষি, লাথিও মারা হয়। এইভাবে আবরারকে হত্যা করা হয়।
এ মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আট আসামি। তারা হলেন ইফতি মোশাররফ হোসেন সকাল, বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন, মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন, অনিক সরকার, মো. মুজাহিদুর রহমান, মনিরুজ্জামান মনির, এ এস এম নাজমুস শাদাত ও তাবাখখারুল ইসলাম তানভীর।
ব্যক্তির অপরাধের জন্য দলের বিরুদ্ধে আঙুল তোলা ঠিক নয় বলে মনে করেন ভূমি উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ। তিনি বলেছেন, ‘কোনো অপরাধীর জন্য কোনো সংগঠন বা কোনো দল কিংবা কোনো গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আঙুল দেখানো ঠিক হবে না।’
১ ঘণ্টা আগেইন্টারনেট এখন আর বিনোদন কিংবা কথা বলার মাধ্যমের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই ইন্টারনেট স্বীকৃত মৌলিক মানবাধিকার। তাই বাংলাদেশেও সংবিধানে ইন্টারনেটকে মৌলিক অধিকার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা ও ডাটা সুরক্ষা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। বুধবার (২৭ নভেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে ব
১ ঘণ্টা আগেসম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়ে ভারতের দেওয়া বিবৃতিকে ‘অনধিকার চর্চা’ বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। আজ বুধবার (২৭ নভেম্বর) ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই মন্তব্য করেন।
১ ঘণ্টা আগেনেদারল্যান্ডসের হেগভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্টের (আইসিসি) প্রধান কৌঁসুলির দপ্তর বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতকে (আইসিটি–ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস ট্রাইব্যুনাল) সহায়তা দিতে প্রস্তুত আছে। আইসিসির কৌঁসুলির দপ্তরের প্রধান এসা এমবায়ে ফাল গতকাল বুধবার ঢাকায় এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগে