নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: ২০২০-২১ বিদায়ী অর্থবছরের জন্য ১৩ হাজার ৯৮৭ কোটি ২৭ লাখ ৩২ হাজার টাকার সম্পূরক বাজেট সংসদে পাস হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আহম মুস্তাফা কামাল ‘নির্দিষ্টকরণ (সম্পূরক) বিল-২০২১’ সোমবার সংসদে উত্থাপন করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়।
এর আগে গত দুই দিন সরকারি, বিরোধী দল ও বিএনপির বেশ কয়েকজন সংসদ সদস্য সম্পূরক বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নেন। আজ পাসের সময় সম্পূরক বাজেটের ওপর বিরোধী দল জাতীয় পার্টি, বিএনপি ও গণফোরামের ১১ জন সংসদ সদস্য ১৯০টি ছাঁটাই প্রস্তাব দেন। তবে সেগুলো কণ্ঠভোটে বাতিল হয়।
প্রস্তাবগুলো দেন, জাতীয় পার্টির ফখরুল ইমাম, কাজী ফিরোজ রশীদ, মুজিবুল হক চুন্নু, শামীম হায়দার পাটোয়ারী, লিয়াকত হোসেন খোকা, রওশন আরা মান্নান, বিএনপির হারুনুর রশীদ, রুমিন ফারহানা, মোশারফ হোসেন, গণফেরামের মোকাব্বির খান, স্বতন্ত্র রেজাউল করিম বাবলু।
যেসব মন্ত্রণালয় বা বিভাগ মূল বরাদ্দের চেয়ে অতিরিক্ত খরচ করেছে সেটির অনুমোদন নিতেই এই সম্পূরক বাজেট। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের ১৯টি মঞ্জুরি দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সম্পূরক বাজেটটি কণ্ঠভোটে পাস হয়।
ছাঁটাই প্রস্তাবগুলোর মধ্যে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হয়। চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটে ৬২টি মন্ত্রণালয়/বিভাগের অনুকূলে ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল। সংশোধিত বাজেটে ১৯টি মন্ত্রণালয়/বিভাগের বরাদ্দ ১৩ হাজার ৯৮৭ কোটি ২৭ লাখ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ৪৩টি মন্ত্রণালয়/বিভাগের বরাদ্দ ৪২ হাজার ৪৮১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা হ্রাস পেয়েছে। সার্বিকভাবে ২৯ হাজার ১৭ কোটি টাকা হ্রাস পেয়ে সংশোধিত নিট বরাদ্দ দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৯৮৩ কোটি টাকা।
সম্পূরক বাজেটে সর্বোচ্চ স্থানীয় সরকার বিভাগে ২ হাজার ৮৯০ কোটি ৪৫ লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়েছে। ১২৬টি চলমান এবং ৩১টি নতুন প্রকল্পে অর্থের সংস্থানের করায় এ অতিরিক্ত বরাদ্দ পাচ্ছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ সবচেয়ে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়েছে। এ বিভাগের ১২টি চলমান প্রকল্পের অর্থের জন্য অতিরিক্ত বরাদ্দ দরকার।
গত ৩ জুন জাতীয় সংসদে ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করা হয়। একই সঙ্গে পেশ হয় চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের সম্পূরক বাজেট।
২০২০-২১ অর্থবছরের মূল বাজেটের আকার ছিল ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। মহামারির সংকটে সেই গতিপথ ঠিক থাকেনি। সংশোধনে তা ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৯৮৩ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। সম্পূরক বিল পাস হওয়ার স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী আগামী ১৪ জুন পর্যন্ত সংসদের বৈঠক মুলতবি করেন।
ঢাকা: ২০২০-২১ বিদায়ী অর্থবছরের জন্য ১৩ হাজার ৯৮৭ কোটি ২৭ লাখ ৩২ হাজার টাকার সম্পূরক বাজেট সংসদে পাস হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আহম মুস্তাফা কামাল ‘নির্দিষ্টকরণ (সম্পূরক) বিল-২০২১’ সোমবার সংসদে উত্থাপন করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়।
এর আগে গত দুই দিন সরকারি, বিরোধী দল ও বিএনপির বেশ কয়েকজন সংসদ সদস্য সম্পূরক বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নেন। আজ পাসের সময় সম্পূরক বাজেটের ওপর বিরোধী দল জাতীয় পার্টি, বিএনপি ও গণফোরামের ১১ জন সংসদ সদস্য ১৯০টি ছাঁটাই প্রস্তাব দেন। তবে সেগুলো কণ্ঠভোটে বাতিল হয়।
প্রস্তাবগুলো দেন, জাতীয় পার্টির ফখরুল ইমাম, কাজী ফিরোজ রশীদ, মুজিবুল হক চুন্নু, শামীম হায়দার পাটোয়ারী, লিয়াকত হোসেন খোকা, রওশন আরা মান্নান, বিএনপির হারুনুর রশীদ, রুমিন ফারহানা, মোশারফ হোসেন, গণফেরামের মোকাব্বির খান, স্বতন্ত্র রেজাউল করিম বাবলু।
যেসব মন্ত্রণালয় বা বিভাগ মূল বরাদ্দের চেয়ে অতিরিক্ত খরচ করেছে সেটির অনুমোদন নিতেই এই সম্পূরক বাজেট। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের ১৯টি মঞ্জুরি দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সম্পূরক বাজেটটি কণ্ঠভোটে পাস হয়।
ছাঁটাই প্রস্তাবগুলোর মধ্যে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হয়। চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটে ৬২টি মন্ত্রণালয়/বিভাগের অনুকূলে ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল। সংশোধিত বাজেটে ১৯টি মন্ত্রণালয়/বিভাগের বরাদ্দ ১৩ হাজার ৯৮৭ কোটি ২৭ লাখ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ৪৩টি মন্ত্রণালয়/বিভাগের বরাদ্দ ৪২ হাজার ৪৮১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা হ্রাস পেয়েছে। সার্বিকভাবে ২৯ হাজার ১৭ কোটি টাকা হ্রাস পেয়ে সংশোধিত নিট বরাদ্দ দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৯৮৩ কোটি টাকা।
সম্পূরক বাজেটে সর্বোচ্চ স্থানীয় সরকার বিভাগে ২ হাজার ৮৯০ কোটি ৪৫ লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়েছে। ১২৬টি চলমান এবং ৩১টি নতুন প্রকল্পে অর্থের সংস্থানের করায় এ অতিরিক্ত বরাদ্দ পাচ্ছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ সবচেয়ে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়েছে। এ বিভাগের ১২টি চলমান প্রকল্পের অর্থের জন্য অতিরিক্ত বরাদ্দ দরকার।
গত ৩ জুন জাতীয় সংসদে ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করা হয়। একই সঙ্গে পেশ হয় চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের সম্পূরক বাজেট।
২০২০-২১ অর্থবছরের মূল বাজেটের আকার ছিল ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। মহামারির সংকটে সেই গতিপথ ঠিক থাকেনি। সংশোধনে তা ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৯৮৩ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। সম্পূরক বিল পাস হওয়ার স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী আগামী ১৪ জুন পর্যন্ত সংসদের বৈঠক মুলতবি করেন।
দেশের দক্ষিণাঞ্চলের বঙ্গোপসাগরের কোলঘেঁষে অবস্থিত দুবলারচর, যার অবস্থান বাগেরহাটের মোংলা থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে। এর এক পাশে সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ বন এবং অন্য পাশে সমুদ্রের নোনাজল। এই চরে প্রতিবছর কার্তিক মাসের মাঝামাঝি থেকে চৈত্র মাস পর্যন্ত শুঁটকি মৌসুম চলে।
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের সময় পদোন্নতিবঞ্চিত সরকারি কর্মকর্তাদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেবে সরকার। এ জন্য ১ হাজার ৫৪৭ জন কর্মকর্তার আবেদন-পর্যালোচনা হচ্ছে। তাঁদের ক্ষতিপূরণ দিতে প্রায় ১০০ কোটি টাকা লাগবে বলে জানা গেছে। একজন কর্মকর্তা সর্বোচ্চ এক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাবেন।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) মুনাফা অর্জনের মাধ্যমে অন্যদের জন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করার জন্য বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের প্রশংসা করেছেন
১০ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশে কর্মরত বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বিনিয়োগকারীদের কাছে বাংলাদেশকে তুলে ধরার পাশাপাশি বিদ্যমান ব্যবসায়িক সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এ
১০ ঘণ্টা আগে