কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের আমন্ত্রণে আগামী ১৫ থেকে ১৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফর করবেন। ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভারতের ফার্স্ট লেডি ও তাঁদের মেয়েও সফরসঙ্গী হিসেবে থাকবেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের বাংলাদেশ সফর নিয়ে আজ মঙ্গলবার দুপুরে ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে যোগ দিয়ে সফরের বিস্তারিত ও সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
এবারের সফরে কোনো চুক্তি বা পানি বণ্টনের মতো অমীমাংসিত বিষয়ের কোনো সমাধান হবে কি না, জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভারতের সঙ্গে ক্রমাগত আলোচনা হচ্ছে বিভিন্ন ইস্যুতে। ভারতের সঙ্গে যখনই সাক্ষাৎ হয়, তখনই সব ধরনের সমস্যা নিয়ে আলোচনা হয়। যদিও বিশেষ আয়োজনে তিনি বাংলাদেশে আসছেন, তবু খোলামেলা আলোচনা হবে। দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় সব বিষয়েই আলোচনা হবে। তবে এবার কোনো রকম চুক্তি বা সমঝোতা সইয়ের বিষয় নেই।
জানুয়ারিতে ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস। সে সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারত সফরে যাচ্ছেন কি না, জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমন্ত্রণ আমাদের কাছে এলে যথাসময়ে সাংবাদিকদের জানানো হবে। এ ধরনের আমন্ত্রণ থাকলে আমরা গ্রহণ করব।’ ভারতের কাছ থেকে কেনা টিকার হালনাগাদ তথ্য সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘যখন ভারতের সুযোগ-সুবিধা হবে, তখন তারা কেনা টিকা বাংলাদেশকে দেবে। এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ থাকা উচিত না। যেকোনো সময়ে আমরা ভারতের কাছ থেকে টিকা পাব।’
ভারতীয় পর্যটকেরা বাংলাদেশের ভিসা পাচ্ছেন না। এ নিয়ে জানতে চাইলে এ কে মোমেন বলেন, ‘কথাটি ঠিক নয়। দুই দেশই করোনায় বড় ঝড় সামলেছে। আমাদের দেশে প্রবেশে তেমন একটা বাধা নেই। কিছুদিন মৈত্রী দিবসের জন্য বহু মানুষ ভারত থেকে এসেছে। আর বিজয় দিবস উপলক্ষে বহু মানুষকে ভিসা দিয়েছি। তবে কিছু ব্যক্তিবিশেষ বা কিছু শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে।’
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র আরোপিত নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বিষয়টি খুব দুঃখজনক। প্রধানমন্ত্রী আমাদের দায়িত্ব দিয়েছেন। আলাপ-আলোচনা করে আমরা উত্তর দেব। হুট করে উত্তর দেওয়া ঠিক হবে না। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত থাকবে।’ এই নিষেধাজ্ঞা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে কোনো প্রভাব ফেলবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি কোনো প্রভাব ফেলবে না।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ বিজয় দিবসের সুবর্ণজয়ন্তী, মুজিববর্ষের সমাপনী দিন উদ্যাপন এবং বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে এ সফর করবেন। সফরে ভারতের ফার্স্ট লেডি ও রাষ্ট্রপতির মেয়ে ছাড়াও দেশটির শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী, দুজন সংসদ সদস্য, পররাষ্ট্রসচিবসহ বিভিন্ন দপ্তরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা তাঁর সঙ্গী হবেন। দেশটির রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণের পর এটিই হবে বাংলাদেশে তাঁর প্রথম সফর। সফরের প্রথম দিন, ১৫ ডিসেম্বর রাষ্ট্রীয় অতিথি হিসেবে ভারতের রাষ্ট্রপতিকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্বাগত জানাবেন। এ সময় তাঁকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হবে। এরপর তিনি সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের শ্রদ্ধা জানাবেন। একই দিন দুপুরে তিনি ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন করবেন এবং জাতির পিতার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করবেন।
সফরের প্রথম দিন বিকেলে প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। এর পর তিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বঙ্গভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। এ সময় ভারতের রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত একটি টি-৫৫ ট্যাংক ও একটি মিগ-২৯ যুদ্ধবিমান বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষণ ও প্রদর্শনের জন্য রাষ্ট্রপতিকে উপহার হিসেবে প্রদান করবেন। এরপর রামনাথ কোবিন্দ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক আয়োজিত নৈশভোজে অংশ নেবেন।
সফরের দ্বিতীয় দিন ১৬ ডিসেম্বর জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে ভারতের রাষ্ট্রপতি ‘গেস্ট অব অনার’ হিসেবে বাংলাদেশের বিজয় দিবসের সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। একই দিন বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের সাউথ প্লাজায় বাংলাদেশের বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীর ঐতিহাসিক মুহূর্তে ‘মহাবিজয়ের মহানায়ক’ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। সফরের তৃতীয় দিন ১৭ ডিসেম্বর ভারতের রাষ্ট্রপতি ঢাকার রমনা কালীমন্দিরের সদ্য সংস্কারকৃত অংশের উদ্বোধন করবেন এবং মন্দিরটি পরিদর্শন করবেন। এ সময়ে তিনি মন্দির-সংশ্লিষ্ট কমিটির সদস্যদের সঙ্গে সংক্ষিপ্ত পরিসরে মতবিনিময় করবেন। একই দিনে রাষ্ট্রীয় সফর শেষে দুপুরে তিনি দিল্লির উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন।
ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের আমন্ত্রণে আগামী ১৫ থেকে ১৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফর করবেন। ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভারতের ফার্স্ট লেডি ও তাঁদের মেয়েও সফরসঙ্গী হিসেবে থাকবেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের বাংলাদেশ সফর নিয়ে আজ মঙ্গলবার দুপুরে ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে যোগ দিয়ে সফরের বিস্তারিত ও সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
এবারের সফরে কোনো চুক্তি বা পানি বণ্টনের মতো অমীমাংসিত বিষয়ের কোনো সমাধান হবে কি না, জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভারতের সঙ্গে ক্রমাগত আলোচনা হচ্ছে বিভিন্ন ইস্যুতে। ভারতের সঙ্গে যখনই সাক্ষাৎ হয়, তখনই সব ধরনের সমস্যা নিয়ে আলোচনা হয়। যদিও বিশেষ আয়োজনে তিনি বাংলাদেশে আসছেন, তবু খোলামেলা আলোচনা হবে। দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় সব বিষয়েই আলোচনা হবে। তবে এবার কোনো রকম চুক্তি বা সমঝোতা সইয়ের বিষয় নেই।
জানুয়ারিতে ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস। সে সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারত সফরে যাচ্ছেন কি না, জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমন্ত্রণ আমাদের কাছে এলে যথাসময়ে সাংবাদিকদের জানানো হবে। এ ধরনের আমন্ত্রণ থাকলে আমরা গ্রহণ করব।’ ভারতের কাছ থেকে কেনা টিকার হালনাগাদ তথ্য সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘যখন ভারতের সুযোগ-সুবিধা হবে, তখন তারা কেনা টিকা বাংলাদেশকে দেবে। এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ থাকা উচিত না। যেকোনো সময়ে আমরা ভারতের কাছ থেকে টিকা পাব।’
ভারতীয় পর্যটকেরা বাংলাদেশের ভিসা পাচ্ছেন না। এ নিয়ে জানতে চাইলে এ কে মোমেন বলেন, ‘কথাটি ঠিক নয়। দুই দেশই করোনায় বড় ঝড় সামলেছে। আমাদের দেশে প্রবেশে তেমন একটা বাধা নেই। কিছুদিন মৈত্রী দিবসের জন্য বহু মানুষ ভারত থেকে এসেছে। আর বিজয় দিবস উপলক্ষে বহু মানুষকে ভিসা দিয়েছি। তবে কিছু ব্যক্তিবিশেষ বা কিছু শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে।’
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র আরোপিত নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বিষয়টি খুব দুঃখজনক। প্রধানমন্ত্রী আমাদের দায়িত্ব দিয়েছেন। আলাপ-আলোচনা করে আমরা উত্তর দেব। হুট করে উত্তর দেওয়া ঠিক হবে না। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত থাকবে।’ এই নিষেধাজ্ঞা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে কোনো প্রভাব ফেলবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি কোনো প্রভাব ফেলবে না।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ বিজয় দিবসের সুবর্ণজয়ন্তী, মুজিববর্ষের সমাপনী দিন উদ্যাপন এবং বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে এ সফর করবেন। সফরে ভারতের ফার্স্ট লেডি ও রাষ্ট্রপতির মেয়ে ছাড়াও দেশটির শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী, দুজন সংসদ সদস্য, পররাষ্ট্রসচিবসহ বিভিন্ন দপ্তরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা তাঁর সঙ্গী হবেন। দেশটির রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণের পর এটিই হবে বাংলাদেশে তাঁর প্রথম সফর। সফরের প্রথম দিন, ১৫ ডিসেম্বর রাষ্ট্রীয় অতিথি হিসেবে ভারতের রাষ্ট্রপতিকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্বাগত জানাবেন। এ সময় তাঁকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হবে। এরপর তিনি সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের শ্রদ্ধা জানাবেন। একই দিন দুপুরে তিনি ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন করবেন এবং জাতির পিতার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করবেন।
সফরের প্রথম দিন বিকেলে প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। এর পর তিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বঙ্গভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। এ সময় ভারতের রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত একটি টি-৫৫ ট্যাংক ও একটি মিগ-২৯ যুদ্ধবিমান বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষণ ও প্রদর্শনের জন্য রাষ্ট্রপতিকে উপহার হিসেবে প্রদান করবেন। এরপর রামনাথ কোবিন্দ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক আয়োজিত নৈশভোজে অংশ নেবেন।
সফরের দ্বিতীয় দিন ১৬ ডিসেম্বর জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে ভারতের রাষ্ট্রপতি ‘গেস্ট অব অনার’ হিসেবে বাংলাদেশের বিজয় দিবসের সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। একই দিন বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের সাউথ প্লাজায় বাংলাদেশের বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীর ঐতিহাসিক মুহূর্তে ‘মহাবিজয়ের মহানায়ক’ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। সফরের তৃতীয় দিন ১৭ ডিসেম্বর ভারতের রাষ্ট্রপতি ঢাকার রমনা কালীমন্দিরের সদ্য সংস্কারকৃত অংশের উদ্বোধন করবেন এবং মন্দিরটি পরিদর্শন করবেন। এ সময়ে তিনি মন্দির-সংশ্লিষ্ট কমিটির সদস্যদের সঙ্গে সংক্ষিপ্ত পরিসরে মতবিনিময় করবেন। একই দিনে রাষ্ট্রীয় সফর শেষে দুপুরে তিনি দিল্লির উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন।
শেখ হাসিনা সরকারের শাসনামলের ‘ব্লকড লিস্ট’ এর কারণে এই দুর্ভাগ্যজনক ঘটনাটি ঘটেছে। এ তালিকায় কয়েক হাজার লোককে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, যাতে করে তাদের বিদেশ সফরের সময় আটকে দেওয়া যায় বা বিদেশ ভ্রমণ থেকে বিরত রাখা যায়...
৭ মিনিট আগে২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনা সরকারের শাসনামলে স্বাক্ষরিত বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি পর্যালোচনায় সহায়তার জন্য একটি স্বনামধন্য আইন ও তদন্তকারী সংস্থাকে নিয়োগের সুপারিশ করেছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি।
১৮ মিনিট আগেঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে পদক্ষেপ নিতে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে যাচ্ছে রাষ্ট্রপক্ষ। আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মোহাম্মদ আজমি।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার মত বা সুপারিশ করেছেন সংশ্লিষ্টজনেরা। তাঁদের সঙ্গে আলোচনা এবং মতামত-সুপারিশের ভিত্তিতে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন মনে করছে, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের পরই হতে পারে স্থানীয় নির্বাচন। আবার এ নির্বাচন আলাদাভাবে না করে একসঙ্গে করা যায় কি না, সেটাও রয়
২ ঘণ্টা আগে