গোলাম মোহাম্মদ কাদের
এ কারণে, গণতন্ত্রচর্চার প্রাথমিক ও গুরুত্বপূর্ণ অংশ নির্বাচন। নির্বাচনকে গণতন্ত্রের প্রবেশদ্বার হিসেবে গণ্য করা হয়।
গণতন্ত্রচর্চার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো–জনগণের কাছে তার প্রতিনিধিদের জবাবদিহি। কেননা জনগণ দেশ পরিচালনার প্রকৃত মালিক। তারা প্রতিনিধিদের নির্বাচিত করে, তাদের
হয়ে দেশ পরিচালনার উদ্দেশ্যে। মালিকের কাছে প্রতিনিধিদের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও সার্বক্ষণিক জবাবদিহি নিশ্চিত করা গণতন্ত্রচর্চা।
সংবিধানের প্রথমেই বলা আছে, সংবিধানের মূল স্তম্ভের মধ্যে একটি হচ্ছে গণতন্ত্র। এ ছাড়া জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র এবং ধর্মনিরপেক্ষতার কথাও বলা আছে এখানে। সব বিষয় বলা থাকলেও সাংবিধানিকভাবে আমাদের গণতন্ত্রচর্চার সুযোগ নেই।
গণতন্ত্র মানে জনগণের তন্ত্র। একনায়কতন্ত্র মানে একজনের তন্ত্র। আমাদের সংবিধানে একনায়কতন্ত্রকে সাংবিধানিকভাবে এখানে তৈরি করা হয়েছে। যেমন যে দল সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে, সে দলের প্রধান সাধারণত দেশের প্রধানমন্ত্রী হন।
সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের কারণে সংসদে দলের ও সংক্ষেপে সরকারপ্রধানের বাইরে গেলে নিয়ম অনুযায়ী সংসদ সদস্য পদ চলে যাবে। যে দল অধিক আসনে বিজয়ী হবে, স্বাভাবিকভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতার কারণে সংসদে দলের বা দলীয় প্রধানের ইচ্ছা অনুযায়ী সবকিছু পাস করাতে পারবে। দলীয় প্রধানের বা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের বাইরে যখন কোনো সংসদ সদস্য যেতে পারবেন না, তখন সম্পূর্ণ সংসদ তাঁর ইচ্ছামতো চলবে।
নির্বাহী বিভাগ, আইনসভা বা পার্লামেন্ট এবং বিচার বিভাগ—এই তিনটি হলো একটি রাষ্ট্রের মূল স্তম্ভ। এই তিনটি স্তম্ভ পরস্পরের জবাবদিহি নিশ্চিত করে ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা করে। নির্বাহী বিভাগের প্রধান, যিনি নির্বাহী বিভাগের সর্বময় কর্তা, তিনিই একই সঙ্গে আইনসভা বা পার্লামেন্টের নিয়ন্ত্রক। ফলে নির্বাহী প্রধান যা বলবেন, তার বাইরে সংসদে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ আমাদের সংবিধানে নেই।
আর থাকে বিচার বিভাগ। আমাদের দেশের বিচার বিভাগের নিম্নতম আদালতগুলো চলবে ঊর্ধ্বতন আদালতের নির্দেশে (সংবিধানের ১০৯ অনুচ্ছেদে বলা আছে)। নিম্নতম আদালতে যাঁরা কর্মরত, তাঁদের বেতন-ভাতা, চাকরি এবং চাকরির পদোন্নতি, বদলি—সবকিছু করবেন রাষ্ট্রপতি (সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদে বিষয়টি উল্লেখ আছে)। অর্থাৎ এখানে ১০৯ অনুচ্ছেদ ও ১১৬ অনুচ্ছেদ সাংঘর্ষিক ও বাস্তবে ১১৬ অনুচ্ছেদ কার্যকর।
সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদে বলা আছে, রাষ্ট্রপতি শুধু দুটো কাজ, প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ এবং প্রধান বিচারপতি নিয়োগ প্রদান ছাড়া বাকি সব কাজ প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ (অবশ্যপালনীয়) মোতাবেক করতে হবে। তার মানে, রাষ্ট্রপতি যে কাজগুলো করছেন, সেগুলো করছেন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ মোতাবেক। এককথায় নিম্ন আদালত রাষ্ট্রপতির নির্দেশে চলা মানে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে চলা। অর্থাৎ নিম্ন আদালত প্রধানমন্ত্রীর নিয়ন্ত্রণে কাজ করবেন।
উচ্চ আদালতের ব্যাপারে সংবিধানের ৯৫-এ বলা আছে, প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হইবেন এবং প্রধান বিচারপতির সহিত পরামর্শ করিয়া রাষ্ট্রপতি অন্যান্য বিচারককে নিয়োগদান করিবেন। এখানে পরামর্শ অবশ্যপালনীয় নয়।৯৫ (২) বিচারপতি হওয়ার জন্য প্রার্থীকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। আরও বলা হয়েছে,
ক) সুপ্রিম কোর্টে অন্যূন দশ বৎসরকাল অ্যাডভোকেট না থাকিয়া; অথবা
খ) বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় সীমানার মধ্যে অন্যূন দশ বৎসর কোনো বিচার বিভাগীয় পদে অধিষ্ঠান না করিয়া থাকিলে; অথবা
গ) সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদে নিয়োগ লাভের জন্য আইনের দ্বারা নির্ধারিত যোগ্যতা না থাকিয়া থাকিলে; তিনি বিচারক পদে নিয়োগ লাভের যোগ্য হইবেন না।
বাস্তবতা হচ্ছে (গ) এ বর্ণিত আইনটি এখন পর্যন্ত করা হয়নি। ফলে নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি। আবার সংবিধানের ৪৮ ধারার কারণে রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছাড়া ওই কাজটি করতে পারবেন না। ফলে উচ্চ আদালতের বিচারক নিয়োগ করছেন রাষ্ট্রপতি। কিন্তু, তাঁকে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ মোতাবেক কাজ করতে হচ্ছে। অর্থাৎ বাস্তবে উচ্চ আদালতের বিচারক নিয়োগ করছেন প্রধানমন্ত্রী তাঁর ইচ্ছামাফিক, শুধু ওপরের (ক) ও (খ) মেনে।
উচ্চ আদালতের বিচারকদের অপসারণ করার ক্ষমতা শুধু সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের কাছে দেওয়া হয়েছিল। এই ক্ষমতা একটি সংশোধনীর মাধ্যমে সংসদে নেওয়া হয়েছিল। আর বর্তমান পরিস্থিতিতে সংসদে নেওয়ার অর্থ হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর অধীনে নেওয়া।
উচ্চ আদালত এক রায়ে সংসদের ওই সিদ্ধান্তকে বাতিল করেছেন। যার জন্য উচ্চ আদালতে বিচারপতিদের বরখাস্তটি প্রধানমন্ত্রী করতে পারছেন না। কিন্তু নিয়োগ দিতে পারছেন। তার মানে নির্বাহী বিভাগ, আইনসভা সম্পূর্ণভাবে এবং বিচার বিভাগ ৯৫ শতাংশ এখন শুধু এক ব্যক্তির হাতে। এখানে ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষার ব্যবস্থা নেই ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায় না। তার মানে সার্বিক বিচারে বর্তমান সংসদীয় গণতন্ত্রের নামে চলমান ব্যবস্থাকে একনায়কতন্ত্র ছাড়া অন্য কিছু বলার সুযোগ নেই। অর্থাৎ সাংবিধানিকভাবে আমরা শাসনব্যবস্থাকে একনায়কতন্ত্র করেছি।
লেখক: চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি।
এ কারণে, গণতন্ত্রচর্চার প্রাথমিক ও গুরুত্বপূর্ণ অংশ নির্বাচন। নির্বাচনকে গণতন্ত্রের প্রবেশদ্বার হিসেবে গণ্য করা হয়।
গণতন্ত্রচর্চার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো–জনগণের কাছে তার প্রতিনিধিদের জবাবদিহি। কেননা জনগণ দেশ পরিচালনার প্রকৃত মালিক। তারা প্রতিনিধিদের নির্বাচিত করে, তাদের
হয়ে দেশ পরিচালনার উদ্দেশ্যে। মালিকের কাছে প্রতিনিধিদের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও সার্বক্ষণিক জবাবদিহি নিশ্চিত করা গণতন্ত্রচর্চা।
সংবিধানের প্রথমেই বলা আছে, সংবিধানের মূল স্তম্ভের মধ্যে একটি হচ্ছে গণতন্ত্র। এ ছাড়া জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র এবং ধর্মনিরপেক্ষতার কথাও বলা আছে এখানে। সব বিষয় বলা থাকলেও সাংবিধানিকভাবে আমাদের গণতন্ত্রচর্চার সুযোগ নেই।
গণতন্ত্র মানে জনগণের তন্ত্র। একনায়কতন্ত্র মানে একজনের তন্ত্র। আমাদের সংবিধানে একনায়কতন্ত্রকে সাংবিধানিকভাবে এখানে তৈরি করা হয়েছে। যেমন যে দল সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে, সে দলের প্রধান সাধারণত দেশের প্রধানমন্ত্রী হন।
সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের কারণে সংসদে দলের ও সংক্ষেপে সরকারপ্রধানের বাইরে গেলে নিয়ম অনুযায়ী সংসদ সদস্য পদ চলে যাবে। যে দল অধিক আসনে বিজয়ী হবে, স্বাভাবিকভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতার কারণে সংসদে দলের বা দলীয় প্রধানের ইচ্ছা অনুযায়ী সবকিছু পাস করাতে পারবে। দলীয় প্রধানের বা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের বাইরে যখন কোনো সংসদ সদস্য যেতে পারবেন না, তখন সম্পূর্ণ সংসদ তাঁর ইচ্ছামতো চলবে।
নির্বাহী বিভাগ, আইনসভা বা পার্লামেন্ট এবং বিচার বিভাগ—এই তিনটি হলো একটি রাষ্ট্রের মূল স্তম্ভ। এই তিনটি স্তম্ভ পরস্পরের জবাবদিহি নিশ্চিত করে ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা করে। নির্বাহী বিভাগের প্রধান, যিনি নির্বাহী বিভাগের সর্বময় কর্তা, তিনিই একই সঙ্গে আইনসভা বা পার্লামেন্টের নিয়ন্ত্রক। ফলে নির্বাহী প্রধান যা বলবেন, তার বাইরে সংসদে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ আমাদের সংবিধানে নেই।
আর থাকে বিচার বিভাগ। আমাদের দেশের বিচার বিভাগের নিম্নতম আদালতগুলো চলবে ঊর্ধ্বতন আদালতের নির্দেশে (সংবিধানের ১০৯ অনুচ্ছেদে বলা আছে)। নিম্নতম আদালতে যাঁরা কর্মরত, তাঁদের বেতন-ভাতা, চাকরি এবং চাকরির পদোন্নতি, বদলি—সবকিছু করবেন রাষ্ট্রপতি (সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদে বিষয়টি উল্লেখ আছে)। অর্থাৎ এখানে ১০৯ অনুচ্ছেদ ও ১১৬ অনুচ্ছেদ সাংঘর্ষিক ও বাস্তবে ১১৬ অনুচ্ছেদ কার্যকর।
সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদে বলা আছে, রাষ্ট্রপতি শুধু দুটো কাজ, প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ এবং প্রধান বিচারপতি নিয়োগ প্রদান ছাড়া বাকি সব কাজ প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ (অবশ্যপালনীয়) মোতাবেক করতে হবে। তার মানে, রাষ্ট্রপতি যে কাজগুলো করছেন, সেগুলো করছেন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ মোতাবেক। এককথায় নিম্ন আদালত রাষ্ট্রপতির নির্দেশে চলা মানে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে চলা। অর্থাৎ নিম্ন আদালত প্রধানমন্ত্রীর নিয়ন্ত্রণে কাজ করবেন।
উচ্চ আদালতের ব্যাপারে সংবিধানের ৯৫-এ বলা আছে, প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হইবেন এবং প্রধান বিচারপতির সহিত পরামর্শ করিয়া রাষ্ট্রপতি অন্যান্য বিচারককে নিয়োগদান করিবেন। এখানে পরামর্শ অবশ্যপালনীয় নয়।৯৫ (২) বিচারপতি হওয়ার জন্য প্রার্থীকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। আরও বলা হয়েছে,
ক) সুপ্রিম কোর্টে অন্যূন দশ বৎসরকাল অ্যাডভোকেট না থাকিয়া; অথবা
খ) বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় সীমানার মধ্যে অন্যূন দশ বৎসর কোনো বিচার বিভাগীয় পদে অধিষ্ঠান না করিয়া থাকিলে; অথবা
গ) সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদে নিয়োগ লাভের জন্য আইনের দ্বারা নির্ধারিত যোগ্যতা না থাকিয়া থাকিলে; তিনি বিচারক পদে নিয়োগ লাভের যোগ্য হইবেন না।
বাস্তবতা হচ্ছে (গ) এ বর্ণিত আইনটি এখন পর্যন্ত করা হয়নি। ফলে নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি। আবার সংবিধানের ৪৮ ধারার কারণে রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছাড়া ওই কাজটি করতে পারবেন না। ফলে উচ্চ আদালতের বিচারক নিয়োগ করছেন রাষ্ট্রপতি। কিন্তু, তাঁকে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ মোতাবেক কাজ করতে হচ্ছে। অর্থাৎ বাস্তবে উচ্চ আদালতের বিচারক নিয়োগ করছেন প্রধানমন্ত্রী তাঁর ইচ্ছামাফিক, শুধু ওপরের (ক) ও (খ) মেনে।
উচ্চ আদালতের বিচারকদের অপসারণ করার ক্ষমতা শুধু সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের কাছে দেওয়া হয়েছিল। এই ক্ষমতা একটি সংশোধনীর মাধ্যমে সংসদে নেওয়া হয়েছিল। আর বর্তমান পরিস্থিতিতে সংসদে নেওয়ার অর্থ হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর অধীনে নেওয়া।
উচ্চ আদালত এক রায়ে সংসদের ওই সিদ্ধান্তকে বাতিল করেছেন। যার জন্য উচ্চ আদালতে বিচারপতিদের বরখাস্তটি প্রধানমন্ত্রী করতে পারছেন না। কিন্তু নিয়োগ দিতে পারছেন। তার মানে নির্বাহী বিভাগ, আইনসভা সম্পূর্ণভাবে এবং বিচার বিভাগ ৯৫ শতাংশ এখন শুধু এক ব্যক্তির হাতে। এখানে ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষার ব্যবস্থা নেই ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায় না। তার মানে সার্বিক বিচারে বর্তমান সংসদীয় গণতন্ত্রের নামে চলমান ব্যবস্থাকে একনায়কতন্ত্র ছাড়া অন্য কিছু বলার সুযোগ নেই। অর্থাৎ সাংবিধানিকভাবে আমরা শাসনব্যবস্থাকে একনায়কতন্ত্র করেছি।
লেখক: চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি।
আমার শিক্ষক, শিক্ষাগুরু ও পথপ্রদর্শক প্রফেসর মো. আনিসুর রহমান ৫ জানুয়ারি মৃত্যুবরণ করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। ১৯৭২ সালে আমি যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ফাইনাল ইয়ারের ছাত্র, তখন বাংলাদেশের প্রথম পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য প্রফেসর আনিসুর রহমান তাঁর কমিশনের কর্মপরিধি কিছুটা...
১ দিন আগেগাজীপুরের কোনাবাড়ীতে প্লাস্টিক পণ্য উৎপাদনকারী ৪০ বছরের পুরোনো একটি কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। গত বৃহস্পতিবার সকালে কারখানার মূল ফটকে বন্ধ ঘোষণার নোটিশ সাঁটিয়ে দেওয়া হয়। কারখানাটির নাম পলিকন লিমিটেড।
১ দিন আগেবাংলাদেশে সংবিধানের কী দরকার? কার জন্য দরকার? নাগরিকের জন্য, নাকি রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য? যে সংবিধানে দেশের একজন মানুষের জনগণ থেকে নাগরিক হওয়ার সুযোগ নেই, সেই সংবিধান দিয়ে আমরা কী করব? আমরা যখন জনগণ থেকে নাগরিক হতে যাই, তখন নাগরিক অধিকার সামনে আসে। সংবিধানে আমাদের নাগরিক অধিকার আদৌ আছে? উত্তর জানতে..
১ দিন আগেব্রিটিশ লেবার পার্টির সংসদ সদস্য রূপা হক একটি ব্রিটিশ প্রতিনিধিদলের সদস্য হিসেবে বাংলাদেশে এসেছেন। বিটিএমএর এক আয়োজনে অন্য অনেক বিষয়ের সঙ্গে তিনি পরিবারতন্ত্রের ব্যাপারে কিছু কথা বলেছেন। আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায়, তিনি বলেছেন, একজন নেতার কন্যা, আরেকজন নেতার বেগম এবং তাঁদের...
১ দিন আগে