শনিবার, ১১ জানুয়ারি ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
উপসম্পাদকীয়
সম্পাদকীয়
উপসম্পাদকীয়
শনিবার বিকেল একটি ফারুকী নির্মাণ নয়!
শনিবার বিকেল ছবিখানা আদতে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বানাননি! এই সিনেমাটা ফারুকী লেখেননি, আঁকেননি, ভাবেননি। প্রিয় পাঠক, নিশ্চয়ই ভাবছেন এই মিথ্যে কথাগুলো কী করে বলে গেলাম। কী অবাক ব্যাপার দেখুন তো, কোনো ডিসক্লেইমার ছাড়াই আপনি
কার স্বার্থে জ্বালানি তেলের আচমকা মূল্যবৃদ্ধি?
রাষ্ট্রযন্ত্র যদি জোর করে একটি জনগুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত এক ঘণ্টার নোটিশে বাস্তবায়ন করতে পারে, যার সম্পূর্ণ বোঝা জনগণকেই বইতে হবে, তাহলে একজন নাগরিক হিসেবে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়া ও তার প্রভাব মোকাবিলায় সরকারের পরিকল্পনা সম্পর্কে জানার আমার যে সাংবিধানিক অধিকার রয়েছে, তা-ও আমি প্রায়োগিক অর্থে
মধ্যরাতের মূল্যোত্থান!
এত দিন জেনে এসেছি, বিভিন্ন দেশে মধ্যরাতে ক্ষমতার পরিবর্তন হয়! শনিবার ঘুম থেকে উঠে জানলাম, আগের রাতে এমনই উত্থানের ঘটনা ঘটেছে। তবে তা জ্বালানি তেলের মূল্যোত্থান। ডিজেল, পেট্রল, অকটেনের রেকর্ড মূল্যবৃদ্ধিকে আর কী বলা যায়!
চুষে খাবেন, নাকি চিবিয়ে?
এখনো পর্যন্ত এ দেশের বাজারব্যবস্থায় কোনো পণ্যের দাম একবার বাড়লে তা কমে স্বাভাবিক হওয়ার নজির তো নেই। আমরা কখনো দেখিনি তা বাস্তবায়নে কর্তৃপক্ষের কড়া ও উৎসাহী হস্তক্ষেপ। ফলে সাধারণের আশান্বিত হওয়ার সুযোগ খুবই কম। আর সেই আক্ষেপেই মনে জাগে একটি অসহায় প্রশ্ন—আমাদের চুষে খাবেন, নাকি চিবিয়ে?
পথগুলো আর আমাদের নেই?
এই শিশুদের চোখ বাঁধা হয়নি। এই শিশুরা সবটা দেখেছে। কত বড় হয়েছিল তখন তাদের চোখ? এই শিশুরা সব শুনেছে, প্রতিটি শব্দ, প্রতিটি উচ্চারণ, প্রতিটি গর্জন, প্রতিটি দীর্ঘশ্বাস। এই শিশুরা চোখের সামনে এক নারীর আর্তনাদকে চাপা পড়তে দেখেছে, দেখেছে কী করে তাঁর ওপর একদল পুরুষ নির্যাতন চালায়। এই শিশুরা সবটা দেখেছে, আর
পুঁজিবাদ, স্বৈরাচার ও পিতৃতন্ত্র
আমাদের বিদ্যমান ব্যবস্থাটা এ রকমেরই যে স্বৈরাচারীরা অতি সহজে পার পেয়ে যায় এবং পুনর্বাসিত হয়। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পতন ঘটে ঠিকই, কিন্তু লোকটি আবার ফেরতও আসেন। তাঁর জেল হয়, কিন্তু লোকটির আসল যে দুটি অপরাধ, সেই দুটির কোনোটিরই বিচার হয় না। মস্ত বড় অপরাধ ছিল রাষ্ট্রক্ষমতা জবরদখল করা। সেটি নির্জলা রাষ্ট
বেলাল মোহাম্মদ: ইতিহাসের ট্র্যাজিক চরিত্র
যুদ্ধক্ষেত্রে জীবন দিয়ে অগণিত বীর মুক্তিযোদ্ধার ললাটে জুটেছে ট্র্যাজিক চরিত্রের তকমা। মৃত্যুর মধ্য দিয়ে তাঁদের এই বিশেষ ট্র্যাজিক পরিণতির কারণে ইতিহাসের পাতায় ও মানুষের মনে আলাদা একটা জায়গা করে নিয়েছেন তাঁরা। আবার অসংখ্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আছেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ না হয়েও যাপিত জীবনের মধ্যেই ধারণ
আমার স্মৃতিতে অমিতদা
অমিতদার শারীরিক অবস্থার খবর পাচ্ছিলাম উম্মুল ওয়ারা সুইটির ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে। আরও অনেকেই লিখছিলেন বটে, কিন্তু শারীরিক খবর জানার জন্য সুইটির পোস্টগুলোই ছিল নির্ভরযোগ্য। কিন্তু আজ ঘুম থেকে উঠে যখন ফেসবুক দেখলাম, তখন আর সুইটির জন্য অপেক্ষা করতে হয়নি। অনেকেই তখন লিখছেন চলে যাওয়া এই মানুষটিকে নিয়ে।
তাঁরা হ্যাডমের মালিক, তাঁদের স্যার ডাকবা
একজন খেপলেন মনমতো সংবাদ প্রকাশিত না হওয়ায়। আরেকজন খেপলেন আদালতের সমন পেয়ে। তবে দুজনেরই যে জায়গায় মিল, সেটি হলো—হেনস্তা করায়। আর এই ‘ইচ্ছে হলো তাই হেনস্তা করলাম’—এই মনোভাবটি সৃষ্টি হলো কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত ‘হ্যাডম’ থেকে। কিন্তু এই হ্যাডমের মালিকানা আসলে কার?
সজীব ওয়াজেদ জয়: ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা
বঙ্গবন্ধুর নাতি সজীব ওয়াজেদ জয় তথ্যপ্রযুক্তির বরপুত্র। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা ও রূপকার। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশকে বিশ্ব মানচিত্রে প্রতিষ্ঠা করেছেন, শেখ হাসিনা প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন উন্নয়নের প্রতীক হিসেবে, সজীব ওয়াজেদ জয় হলেন ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ রূপকল্পের কান্ডারি।
কী যাতনা বিষে বুঝিবে সে কিসে
না, বুঝবে না, একের বেদনা অপরের পক্ষে বোঝা কোনো দিনই সহজ ছিল না; কিন্তু এখন এই পরিবর্তিত বিশ্বে সেটা আরও কঠিন হয়ে পড়েছে। বড় কারণ বিচ্ছিন্নতার বৃদ্ধি। বিশ্বজুড়েই এখন মানুষ তার সামাজিক সত্তাকে অবজ্ঞা করতে উৎসাহিত হচ্ছে। উৎসাহিত করছে শুধু ব্যক্তি নয়...
তুই ফেলে এসেছিস কারে, মন, মন রে আমার
আমাদের সময় দামি পোশাক পরে স্কুলে এসে কেউ সহপাঠীদের চমকে দেওয়ার প্রতিযোগিতা করত না। এখন বিত্তবানদের মধ্যে যে উৎকট প্রদর্শনবাদিতা, ব্র্যান্ডের পোশাক ছাড়া চলে না, আমাদের সময় তেমন ছিল না। শুধু ঈদ...
শিক্ষকদের কোন উপহার দিতে শেখাবেন আপনার শিশুকে?
১৯৭৯ সালের ডিসেম্বর মাস। পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেয়েছেন অধ্যাপক আব্দুস সালাম। পুরস্কার গ্রহণ করে সুইডেন থেকে কাজের জায়গা লন্ডনে ফিরে এলেন। এসেই যোগাযোগ করলেন ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে। খুবই অদ্ভুত একটা অনুরোধ। অধ্যাপক অনিলেন্দ্র গাঙ্গুলি নামের এক ভদ্রলোককে খুঁজে বের করতে হবে।
সুইমিংপুল কি শুধু শ্রীলঙ্কাতেই আছে?
প্রশ্ন তুলে রাষ্ট্রীয় বিবৃতিতে মানুষ জানছে, ধৈর্য ধারণের কথা। বলা হচ্ছে, গভীর সংকটে আছে দেশ, একটু সেরে উঠতে দাও। কিন্তু জনতা কত দিন এই ধৈর্য ধরে থাকবে, তার কোনো সুনির্দিষ্ট সীমা নেই। কোথাও বলা হচ্ছে না যে, এটুকু হলেই কাটিয়ে উঠব। জনতা বরং পাল্টা প্রশ্ন তুলছে—‘আগে কেন ভাবোনি বাপু? আমার টাকায় তোমাকে এত
দেশকে কবে একটি বাগান ভাবতে পারব?
কোনো দল বা ব্যক্তি টানা ১০ বছর ক্ষমতায় থাকলে ওই দল বা ব্যক্তিকে ক্ষমতা থেকে সরানো কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ, টানা বিরোধী দলে থাকলে ওই দলের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে এক ধরনের অবসাদ দেখা দেয়, হতাশা তৈরি হয় এবং হতোদ্যম হয়ে পড়ে। আমার ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ—
আমাদের স্বপ্নগুলো বাড়ি যাচ্ছে যেভাবে
ওপরের ছবিটি দেখুন মনযোগ দিয়ে। জানালা দিয়ে কয়েকজন ট্রেনে ওঠার প্রাণান্ত চেষ্টা চালাচ্ছেন ঈদের দিনটা স্বজনদের সঙ্গে কাটানোর আশায়। একই অবস্থা বাসে, লঞ্চে, ফেরিতে। ওই একই আশায় বসতি গড়েই আমরা প্রতি উৎসবে বাড়ি ফিরি। ওই ছোট্ট আশাতেই আমরা স্বপ্ন বুনি। সেই স্বপ্ন বাড়ি যায় তবে এভাবেই!
‘কার রে বাসনা বাস করিতে আঁধারে’
বিনাশী এই ‘আদারিং’ বা শূন্যকরণ একবার শুরু হলে আর থামে না। মেইনস্ট্রিম পপুলেশন, আর সবাইকে ‘আদার’ করার পর নিজেদের মধ্যকার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশকে ‘আদার’ করতে থাকে। আপনি এখন সংখ্যাগুরুর অংশ। আপনার চিন্তার বা রুচির সাথে না মিললে অন্যকে ‘আদার’ করা সমর্থন করছেন। বিশ্বাস করুন, আপনিও সংখ্যালঘু হয়ে যাবেন, আপনা