নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘জনগণই হচ্ছে আমাদের শক্তি। জনগণ ৫ আগস্ট দেখিয়ে দিয়েছে। কাজেই আমরা যদি ভুল করি, জনগণ আবার কোনো একটা কিছু দেখিয়ে দেবে। তখন কিন্তু পস্তাতে হবে।’
আজ রোববার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আগামী নির্বাচন যে সহজ হবে না, সে কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে সতর্কবার্তা দেন তারেক রহমান।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন এত সহজ নয়। নিজের মনে যতই বড়াই করুন যে আরে বিএনপি তো বড় দল, যার শাখা-প্রশাখা একেবারে গ্রাম পর্যন্ত আছে, অন্যদের কি এত আছে? থাকতে পারে। তারপরেও জনগণ ম্যাটারস।’
দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপি এই সভার আয়োজন করে।
নেতা-কর্মীদের জনগণের সঙ্গে থাকার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, ‘এখনো সময় আছে। আসুন, আসুন, আসুন—আমরা জনগণের পাশে থাকি, জনগণের সঙ্গে থাকি। যারা এমন কিছু করবে, আমাকে-আপনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে, দলকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে, আমরা তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ গড়ে তুলব।’
৫ আগস্টের উদাহরণ টেনে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমাদের সামনে পরিষ্কার উদাহরণ আছে—জনগণ যখন ক্ষিপ্ত হয়, জনগণ কীভাবে স্বৈরাচারকে খেদিয়ে দেশ থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করে। এখনো চোখের সামনে জ্বলজ্বল করছে সেই উদাহরণ। জনগণ যদি ক্ষিপ্ত হয়, যতই মনে-মনে তৃপ্তি বোধ করেন বিএনপি সবচেয়ে বড় দল, দিন শেষে কিন্তু জনগণ, আমরা সেই জনগণের সমর্থন পাওয়ার চেষ্টা করছি। কেন আমরা সত্যিকারভাবে সেই সমর্থন পাওয়ার চেষ্টা করব না?’
এ সময় দলে অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘বিনীতভাবে করজোড়ে আপনাদের অনুরোধ করব, দয়া করে আপনারা মোটরসাইকেলওয়ালাদের ভিড় করতে দেবেন না। দয়া করে আপনারা বিভ্রান্তিকর কোনো কাজ করা থেকে বিরত থাকবেন।’
নেতা-কর্মীদের কাছে দুটি প্রশ্ন রেখে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘যদি অন্য কেউ সরকার গঠন করে, তাহলে কি আপনি ভালো থাকবেন? আপনি বলতে যদি বাংলাদেশে এক কোটি বিএনপির নেতা-কর্মী থাকে, তাদের সবাইকেই বলছি। কারা চলে আসবে, কী চলে আসবে আমরা জানি না। তবে আর যা–ই হোক, সেটা আপনাদের কারও জন্যই ভালো হবে না, আমাদের কারও জন্য ভালো হবে না। কোনো কারণে যদি অন্য কেউ সরকার গঠন করে, একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আপনার এতটুকু চিন্তা থাকতে হবে যে অন্য কেউ যদি সরকার গঠন করে, সেটা কি দেশ এবং জাতির জন্য ভালো হবে?’ এই সময়ে মিলনায়তনে কর্মীরা সমস্বরে বলে ‘না’।
এরপর তারেক রহমান বলেন, ‘আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতে চাই যে আপনারা দৃঢ়ভাবে না বললেন সেটা বুঝেশুনে বলেছেন। আপনারা যদি বুঝে না বলে থাকেন তাহলে সঠিকই বলেছেন। তাই যদি ঠিক হয়, এখনো আমাদের কাছে সময় আছে মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়ানোর, এখনো আমাদের কাছে সময় আছে মানুষ যেভাবে চায় সেভাবে চলার জন্য। দিন শেষে কিন্তু রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আপনাকে এই জনগণের কাছে, এই মানুষটার কাছে, এই ভোটারটার কাছে যেতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘এখনো আমাদের কাছে সময় আছে, মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়ান। দিন শেষে কিন্তু আপনাকে মানুষের কাছে, ভোটারের কাছেই যেতে হবে। দিন শেষে কিন্তু জনগণ। তারা যদি মুখ ফিরিয়ে নেয়, আপনার-আমার কিন্তু কোনো স্থান নেই।’
নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানে গুরুত্বারোপ করে তারেক রহমান বলেন, ‘একটি ক্ষেত্রে যেকোনো মূল্য এক জায়গায় আমাদের থাকতে হবে। সেটি হচ্ছে নির্দিষ্ট সময় পরে পরে দেশের নিয়মকানুন, সংবিধান যে সময়টি বেঁধে দেবে, সেই সময় অনুযায়ী রাষ্ট্রের বা সরকারের প্রতিটি পর্যায়ে যেখানে নির্ধারিত হবে, সেখানে ভোট হতে হবে। সেটি জাতীয় সংসদ হোক, পৌরসভা হোক, ইউনিয়ন পরিষদ—যেটাই হোক না কেন।’
তিনি বলেন, ‘ভোটের অধিকারই একমাত্র জবাবদিহিতা তৈরি করতে পারে। রাষ্ট্রে, সমাজে সবক্ষেত্রে যদি আমরা জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে পারি, তাহলে আমরা ধীরে ধীরে এগোতে সক্ষম হব। সরকার যদি জনগণকে জবাবদিহিতা করতে বাধ্য থাকে প্রতি কাজের জন্য, তাহলেই জনগণের দুঃখ-দুর্দশা লাঘব করা সম্ভব হবে। জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছার প্রতিফলন হবে সরকারের কাজের মাধ্যমে।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে সভায় দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমেদ, সেলিমা রহমান, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ আজম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমান উল্লাহ আমান, যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু, উত্তরের আহ্বায়ক আমিনুল হক, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব প্রমুখ বক্তব্য দেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘জনগণই হচ্ছে আমাদের শক্তি। জনগণ ৫ আগস্ট দেখিয়ে দিয়েছে। কাজেই আমরা যদি ভুল করি, জনগণ আবার কোনো একটা কিছু দেখিয়ে দেবে। তখন কিন্তু পস্তাতে হবে।’
আজ রোববার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আগামী নির্বাচন যে সহজ হবে না, সে কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে সতর্কবার্তা দেন তারেক রহমান।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন এত সহজ নয়। নিজের মনে যতই বড়াই করুন যে আরে বিএনপি তো বড় দল, যার শাখা-প্রশাখা একেবারে গ্রাম পর্যন্ত আছে, অন্যদের কি এত আছে? থাকতে পারে। তারপরেও জনগণ ম্যাটারস।’
দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপি এই সভার আয়োজন করে।
নেতা-কর্মীদের জনগণের সঙ্গে থাকার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, ‘এখনো সময় আছে। আসুন, আসুন, আসুন—আমরা জনগণের পাশে থাকি, জনগণের সঙ্গে থাকি। যারা এমন কিছু করবে, আমাকে-আপনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে, দলকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে, আমরা তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ গড়ে তুলব।’
৫ আগস্টের উদাহরণ টেনে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমাদের সামনে পরিষ্কার উদাহরণ আছে—জনগণ যখন ক্ষিপ্ত হয়, জনগণ কীভাবে স্বৈরাচারকে খেদিয়ে দেশ থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করে। এখনো চোখের সামনে জ্বলজ্বল করছে সেই উদাহরণ। জনগণ যদি ক্ষিপ্ত হয়, যতই মনে-মনে তৃপ্তি বোধ করেন বিএনপি সবচেয়ে বড় দল, দিন শেষে কিন্তু জনগণ, আমরা সেই জনগণের সমর্থন পাওয়ার চেষ্টা করছি। কেন আমরা সত্যিকারভাবে সেই সমর্থন পাওয়ার চেষ্টা করব না?’
এ সময় দলে অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘বিনীতভাবে করজোড়ে আপনাদের অনুরোধ করব, দয়া করে আপনারা মোটরসাইকেলওয়ালাদের ভিড় করতে দেবেন না। দয়া করে আপনারা বিভ্রান্তিকর কোনো কাজ করা থেকে বিরত থাকবেন।’
নেতা-কর্মীদের কাছে দুটি প্রশ্ন রেখে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘যদি অন্য কেউ সরকার গঠন করে, তাহলে কি আপনি ভালো থাকবেন? আপনি বলতে যদি বাংলাদেশে এক কোটি বিএনপির নেতা-কর্মী থাকে, তাদের সবাইকেই বলছি। কারা চলে আসবে, কী চলে আসবে আমরা জানি না। তবে আর যা–ই হোক, সেটা আপনাদের কারও জন্যই ভালো হবে না, আমাদের কারও জন্য ভালো হবে না। কোনো কারণে যদি অন্য কেউ সরকার গঠন করে, একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আপনার এতটুকু চিন্তা থাকতে হবে যে অন্য কেউ যদি সরকার গঠন করে, সেটা কি দেশ এবং জাতির জন্য ভালো হবে?’ এই সময়ে মিলনায়তনে কর্মীরা সমস্বরে বলে ‘না’।
এরপর তারেক রহমান বলেন, ‘আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতে চাই যে আপনারা দৃঢ়ভাবে না বললেন সেটা বুঝেশুনে বলেছেন। আপনারা যদি বুঝে না বলে থাকেন তাহলে সঠিকই বলেছেন। তাই যদি ঠিক হয়, এখনো আমাদের কাছে সময় আছে মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়ানোর, এখনো আমাদের কাছে সময় আছে মানুষ যেভাবে চায় সেভাবে চলার জন্য। দিন শেষে কিন্তু রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আপনাকে এই জনগণের কাছে, এই মানুষটার কাছে, এই ভোটারটার কাছে যেতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘এখনো আমাদের কাছে সময় আছে, মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়ান। দিন শেষে কিন্তু আপনাকে মানুষের কাছে, ভোটারের কাছেই যেতে হবে। দিন শেষে কিন্তু জনগণ। তারা যদি মুখ ফিরিয়ে নেয়, আপনার-আমার কিন্তু কোনো স্থান নেই।’
নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানে গুরুত্বারোপ করে তারেক রহমান বলেন, ‘একটি ক্ষেত্রে যেকোনো মূল্য এক জায়গায় আমাদের থাকতে হবে। সেটি হচ্ছে নির্দিষ্ট সময় পরে পরে দেশের নিয়মকানুন, সংবিধান যে সময়টি বেঁধে দেবে, সেই সময় অনুযায়ী রাষ্ট্রের বা সরকারের প্রতিটি পর্যায়ে যেখানে নির্ধারিত হবে, সেখানে ভোট হতে হবে। সেটি জাতীয় সংসদ হোক, পৌরসভা হোক, ইউনিয়ন পরিষদ—যেটাই হোক না কেন।’
তিনি বলেন, ‘ভোটের অধিকারই একমাত্র জবাবদিহিতা তৈরি করতে পারে। রাষ্ট্রে, সমাজে সবক্ষেত্রে যদি আমরা জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে পারি, তাহলে আমরা ধীরে ধীরে এগোতে সক্ষম হব। সরকার যদি জনগণকে জবাবদিহিতা করতে বাধ্য থাকে প্রতি কাজের জন্য, তাহলেই জনগণের দুঃখ-দুর্দশা লাঘব করা সম্ভব হবে। জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছার প্রতিফলন হবে সরকারের কাজের মাধ্যমে।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে সভায় দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমেদ, সেলিমা রহমান, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ আজম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমান উল্লাহ আমান, যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু, উত্তরের আহ্বায়ক আমিনুল হক, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব প্রমুখ বক্তব্য দেন।
আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য আবদুস সোবহান গোলাপ, তাঁর স্ত্রী গুলশান আরা মিয়া, ছেলে ইভান সোবহান মিয়া ও মেয়ে আনিশা গোলাপ মিয়ার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেঅনির্বাচিত সরকারের কারণে দেশে নানা সংকট সৃষ্টি হচ্ছে দাবি করে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। একই সঙ্গে সুশাসনের দিকে নজর দিতেও সরকারকে পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। রোববার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে দলে
৩ ঘণ্টা আগেআজ রোববার বিকেলে রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে এক আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ এই আহ্বান জানান।
৬ ঘণ্টা আগেসংস্কারও চলবে, নির্বাচন হবে এবং যে সরকার আসবে, তারা সংস্কারগুলোকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। আমরা আমাদের দলের পক্ষ থেকে পরিষ্কার করে বলতে পারি- আমরা প্রয়োজনীয় সংস্কার এগিয়ে নিয়ে যাব...
১০ ঘণ্টা আগে