নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা
বিএনপির পদযাত্রার সময় মিরপুর বাঙলা কলেজের ঘটনা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগকে হুঁশিয়ার করলেন মির্জা আব্বাস ৷ বাংলা কলেজে কেমন দৌড়ানি খাইলেন ভাইয়েরা? এমনটা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বিএনপির নেতারা তাদেরকে ভালো একটা দৌড়ানি দিছে। আর যারা দৌড়ানি দিছে তাদেরকে আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এভাবেই আমরা আওয়ামী সন্ত্রাসীদেরকে মোকাবিলা করব। কিন্তু আমরা কোনো সন্ত্রাস করব না।’
এক দফা দাবিতে বিএনপি পদযাত্রা শেষে পুরান ঢাকার রায়সাহেব বাজারে সংক্ষিপ্ত পথসভায় মির্জা আব্বাস এসব কথা বলেন। বিএনপি কখনো সন্ত্রাস করবে না উল্লেখ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘জনগণের মুক্তি আদায়ের জন্য আজকে সারা বাংলাদেশে বিভিন্ন জায়গায় এই পদযাত্রা হয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় আপনারা হামলা করেছেন। তবে পাল্টা হামলায় কিন্তু আপনারা পালাতে বাধ্য হয়েছেন। বাংলা কলেজের সামনে কেমন দৌড়ানিটা খাইছেন ভাই। বিএনপির নেতারা তাদেরকে ভালো একটা দৌড়ানি দিছে। আর যারা দৌড়ানি দিছে তাদেরকে আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এভাবেই আমরা আওয়ামী সন্ত্রাসীদেরকে মোকাবিলা করব। কিন্তু আমরা কোনো সন্ত্রাস করব না। আমরা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করব। তবে এই শান্তিপূর্ণ সমাবেশের কেউ যদি বাধা দেয় তাকে আমরা ছাড়ব না।’
সকাল ১০টায় বিএনপির এক দফা দাবি নিয়ে পদযাত্রা শুরু হয় রাজধানীর গাবতলী থেকে। বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটে এসে পৌঁছায় রায়সাহেব বাজার মোড়ে৷ আগে থেকেই এখানে ছোট পথসভার জন্য মঞ্চ প্রস্তুত ছিল। এই মঞ্চে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপি জ্যেষ্ঠ নেতা ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ৷ এর আগে বিএনপির পদযাত্রা রাজধানীর মিরপুর, কারওয়ান বাজার, মগবাজার, মৌচাক, কাকরাইল, নয়াপল্টন, ইত্তেফাক মোড়, দয়াগঞ্জ প্রদক্ষিণ করে৷ পদযাত্রা থেকে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও শেখ হাসিনার পদত্যাগ দাবি করে মুহুর্মুহু স্লোগান দেন নেতা-কর্মীরা। বর্তমান সরকার এবং সরকারি দলের শীর্ষ নেতাদের ভোট চোর বলে গালি দিয়ে স্লোগানে স্লোগানে ক্ষমতা ছাড়ার দাবি তোলেন পদযাত্রা শেষে পথসভায় যোগ দেওয়া নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘বিএনপির ওপর আল্লাহর অশেষ রহমত। গাবতলী থেকে শুরু করে রায়সাহেব বাজার মোড় পর্যন্ত এত বড় পদযাত্রা এই প্রথম। আমার আগে কখনো এর অভিজ্ঞতা ছিল না। সারা বিশ্বে এত বড় মিছিল কেউ কখনো করতে পারেনি। রাজনৈতিক মিছিল, গণতন্ত্র ফিরে পাওয়ার মিছিল, অধিকার আদায়ের মিছিল আজকে হয়েছে। জনগণ জবাব দিয়েছে। আমরা গ্রেপ্তার পছন্দ করি না, মারধর পছন্দ করিনা, আমরা পরিষ্কার ভোট চাই। কারও চোখ রাঙানিতে আমরা ভয় পাই না।’
আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ-পূর্ব সভাকে ক্ষমতায় থাকার সভা উল্লেখ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমরা গণমিছিল করছি মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য। আর আপনারা কী করছেন শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা। এ শোভাযাত্রা আপনারা কার জন্য করছেন। আমরা তো মানুষের ভোটের অধিকারের জন্য করছি। আর আমি বলব আপনারা শোভাযাত্রা করছেন আপনারা ক্ষমতায় থাকতে চান এ জন্য। মানুষের রক্ত চুষে খাবার জন্য।’
পদযাত্রার পরে পথসভার সময় পুরো এলাকায় পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা গেছে। সতর্ক থাকলেও পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো বাধা দিতে দেখা যায়নি। সভায় উপস্থিত কাউকে কোনো ধরনের উসকানি বা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করতে দেখা যায়নি। শান্তিপূর্ণভাবেই এই সভা শেষ হয় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুস সালাম। সঞ্চালনা করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিন ও বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের জ্যেষ্ঠ নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ বিএনপির অন্য নেতারা। অন্য নেতারা তাঁদের বক্তব্যে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি চান।
বিএনপির পদযাত্রার সময় মিরপুর বাঙলা কলেজের ঘটনা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগকে হুঁশিয়ার করলেন মির্জা আব্বাস ৷ বাংলা কলেজে কেমন দৌড়ানি খাইলেন ভাইয়েরা? এমনটা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বিএনপির নেতারা তাদেরকে ভালো একটা দৌড়ানি দিছে। আর যারা দৌড়ানি দিছে তাদেরকে আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এভাবেই আমরা আওয়ামী সন্ত্রাসীদেরকে মোকাবিলা করব। কিন্তু আমরা কোনো সন্ত্রাস করব না।’
এক দফা দাবিতে বিএনপি পদযাত্রা শেষে পুরান ঢাকার রায়সাহেব বাজারে সংক্ষিপ্ত পথসভায় মির্জা আব্বাস এসব কথা বলেন। বিএনপি কখনো সন্ত্রাস করবে না উল্লেখ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘জনগণের মুক্তি আদায়ের জন্য আজকে সারা বাংলাদেশে বিভিন্ন জায়গায় এই পদযাত্রা হয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় আপনারা হামলা করেছেন। তবে পাল্টা হামলায় কিন্তু আপনারা পালাতে বাধ্য হয়েছেন। বাংলা কলেজের সামনে কেমন দৌড়ানিটা খাইছেন ভাই। বিএনপির নেতারা তাদেরকে ভালো একটা দৌড়ানি দিছে। আর যারা দৌড়ানি দিছে তাদেরকে আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এভাবেই আমরা আওয়ামী সন্ত্রাসীদেরকে মোকাবিলা করব। কিন্তু আমরা কোনো সন্ত্রাস করব না। আমরা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করব। তবে এই শান্তিপূর্ণ সমাবেশের কেউ যদি বাধা দেয় তাকে আমরা ছাড়ব না।’
সকাল ১০টায় বিএনপির এক দফা দাবি নিয়ে পদযাত্রা শুরু হয় রাজধানীর গাবতলী থেকে। বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটে এসে পৌঁছায় রায়সাহেব বাজার মোড়ে৷ আগে থেকেই এখানে ছোট পথসভার জন্য মঞ্চ প্রস্তুত ছিল। এই মঞ্চে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপি জ্যেষ্ঠ নেতা ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ৷ এর আগে বিএনপির পদযাত্রা রাজধানীর মিরপুর, কারওয়ান বাজার, মগবাজার, মৌচাক, কাকরাইল, নয়াপল্টন, ইত্তেফাক মোড়, দয়াগঞ্জ প্রদক্ষিণ করে৷ পদযাত্রা থেকে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও শেখ হাসিনার পদত্যাগ দাবি করে মুহুর্মুহু স্লোগান দেন নেতা-কর্মীরা। বর্তমান সরকার এবং সরকারি দলের শীর্ষ নেতাদের ভোট চোর বলে গালি দিয়ে স্লোগানে স্লোগানে ক্ষমতা ছাড়ার দাবি তোলেন পদযাত্রা শেষে পথসভায় যোগ দেওয়া নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘বিএনপির ওপর আল্লাহর অশেষ রহমত। গাবতলী থেকে শুরু করে রায়সাহেব বাজার মোড় পর্যন্ত এত বড় পদযাত্রা এই প্রথম। আমার আগে কখনো এর অভিজ্ঞতা ছিল না। সারা বিশ্বে এত বড় মিছিল কেউ কখনো করতে পারেনি। রাজনৈতিক মিছিল, গণতন্ত্র ফিরে পাওয়ার মিছিল, অধিকার আদায়ের মিছিল আজকে হয়েছে। জনগণ জবাব দিয়েছে। আমরা গ্রেপ্তার পছন্দ করি না, মারধর পছন্দ করিনা, আমরা পরিষ্কার ভোট চাই। কারও চোখ রাঙানিতে আমরা ভয় পাই না।’
আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ-পূর্ব সভাকে ক্ষমতায় থাকার সভা উল্লেখ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমরা গণমিছিল করছি মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য। আর আপনারা কী করছেন শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা। এ শোভাযাত্রা আপনারা কার জন্য করছেন। আমরা তো মানুষের ভোটের অধিকারের জন্য করছি। আর আমি বলব আপনারা শোভাযাত্রা করছেন আপনারা ক্ষমতায় থাকতে চান এ জন্য। মানুষের রক্ত চুষে খাবার জন্য।’
পদযাত্রার পরে পথসভার সময় পুরো এলাকায় পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা গেছে। সতর্ক থাকলেও পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো বাধা দিতে দেখা যায়নি। সভায় উপস্থিত কাউকে কোনো ধরনের উসকানি বা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করতে দেখা যায়নি। শান্তিপূর্ণভাবেই এই সভা শেষ হয় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুস সালাম। সঞ্চালনা করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিন ও বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের জ্যেষ্ঠ নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ বিএনপির অন্য নেতারা। অন্য নেতারা তাঁদের বক্তব্যে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি চান।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৪ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৭ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে