নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘৬ দফার ভিত্তিতে দেশ স্বাধীন হয়েছে। ছয় দফা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের টার্নিং পয়েন্ট। যারা ছয় দফা মানে না, তাঁরা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। এরা দেশ বিরোধী অপশক্তি।’
আজ বুধবার (১২ জুন) রাজধানীর আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের উদ্যোগে ‘৭ই জুন ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস’ উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘ছয় দফা বাস্তবায়নে বঙ্গবন্ধুর যে আহ্বান তারই সঙ্গে ৭ জুনের হরতালে বেশ কয়েকজন শ্রমিক নেতা নিহত হন। ছয় দফা হচ্ছে স্বাধীনতা আন্দোলনের মাইলফলক। ছয় দফার ভিত্তিতে ১১ দফা আন্দোলনের সূত্রপাত। বাষট্টিতে পাক-ভারত যুদ্ধে পূর্ব বাংলার কোনো নিরাপত্তা ছিল না। ৬ দফা না হলে উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান হতো না। এই ছয় দফা আমাদের ইতিহাসে বাঁক পরিবর্তন করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়গুলো কারাগারে কাটিয়েছেন। তিনি মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েও কখন কারও কাছে মাথানত করেননি। তিনি সব সময় চেয়েছিলেন যাতে দেশের মানুষ শান্তিতে থাকে, ভালো থাকে, দুমুঠো খেয়ে বেঁচে থাকে। তিনি তার সারাটা জীবন দেশের মানুষের জন্য উৎসর্গ করে গেছেন।’
নাছিম বলেন, ‘আমরা আমাদের বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতায় দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আমাদের এই এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথে বিএনপি-জামাত বারবার দেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও অর্থনীতিকে বাঁধা দিচ্ছে। তারা দেশের মানুষের শান্তি, সম্প্রীতিকে বিনষ্ট করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মাধ্যমে সাম্প্রতিক বিষ বাষ্প ছড়িয়ে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ সৃষ্টি করতে চায়। এরা নৈরাজ্য ও বিভক্তি সৃষ্টি করে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত নামক দেশবিরোধী অপশক্তি এখনো বাংলাদেশ বিরোধী অপকর্মের সঙ্গে লিপ্ত। এরা সামরিক শাসকদের উচ্ছিষ্ট খেয়ে দেশের গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে। এরা আওয়ামী লীগের বিরোধিতার নামে, দেশরত্ন শেখ হাসিনার বিরোধিতার নামে প্রকারান্তরে দেশের মানুষের স্বার্থের বিরোধিতা করে। এ গোষ্ঠী দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথকে বাধাগ্রস্ত করে দেশকে পিছিয়ে নিয়ে যেতে চায়। এদের বিষয়ে আমাদের সচেতন ও সজাগ থাকতে হবে।’
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘৬ দফার ভিত্তিতে দেশ স্বাধীন হয়েছে। ছয় দফা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের টার্নিং পয়েন্ট। যারা ছয় দফা মানে না, তাঁরা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। এরা দেশ বিরোধী অপশক্তি।’
আজ বুধবার (১২ জুন) রাজধানীর আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের উদ্যোগে ‘৭ই জুন ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস’ উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘ছয় দফা বাস্তবায়নে বঙ্গবন্ধুর যে আহ্বান তারই সঙ্গে ৭ জুনের হরতালে বেশ কয়েকজন শ্রমিক নেতা নিহত হন। ছয় দফা হচ্ছে স্বাধীনতা আন্দোলনের মাইলফলক। ছয় দফার ভিত্তিতে ১১ দফা আন্দোলনের সূত্রপাত। বাষট্টিতে পাক-ভারত যুদ্ধে পূর্ব বাংলার কোনো নিরাপত্তা ছিল না। ৬ দফা না হলে উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান হতো না। এই ছয় দফা আমাদের ইতিহাসে বাঁক পরিবর্তন করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়গুলো কারাগারে কাটিয়েছেন। তিনি মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েও কখন কারও কাছে মাথানত করেননি। তিনি সব সময় চেয়েছিলেন যাতে দেশের মানুষ শান্তিতে থাকে, ভালো থাকে, দুমুঠো খেয়ে বেঁচে থাকে। তিনি তার সারাটা জীবন দেশের মানুষের জন্য উৎসর্গ করে গেছেন।’
নাছিম বলেন, ‘আমরা আমাদের বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতায় দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আমাদের এই এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথে বিএনপি-জামাত বারবার দেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও অর্থনীতিকে বাঁধা দিচ্ছে। তারা দেশের মানুষের শান্তি, সম্প্রীতিকে বিনষ্ট করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মাধ্যমে সাম্প্রতিক বিষ বাষ্প ছড়িয়ে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ সৃষ্টি করতে চায়। এরা নৈরাজ্য ও বিভক্তি সৃষ্টি করে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত নামক দেশবিরোধী অপশক্তি এখনো বাংলাদেশ বিরোধী অপকর্মের সঙ্গে লিপ্ত। এরা সামরিক শাসকদের উচ্ছিষ্ট খেয়ে দেশের গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে। এরা আওয়ামী লীগের বিরোধিতার নামে, দেশরত্ন শেখ হাসিনার বিরোধিতার নামে প্রকারান্তরে দেশের মানুষের স্বার্থের বিরোধিতা করে। এ গোষ্ঠী দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথকে বাধাগ্রস্ত করে দেশকে পিছিয়ে নিয়ে যেতে চায়। এদের বিষয়ে আমাদের সচেতন ও সজাগ থাকতে হবে।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৫ মিনিট আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১১ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৪ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে