নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আজ শনিবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের উদ্যোগে রাজধানীর গুলিস্তান হোটেল ইম্পেরিয়াল মিলনায়তনে ‘বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণ এবং একটি সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্যে করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় জাতীয় সরকারের রূপরেখা ঘোষণা করেন দলটির আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।
রেজাউল করীম বলেন, ১৯৯১ সালের আগে কোনো দিনই ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার’ নামে কোনো সরকার ছিল না। এ নামে নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হয়নি। এ পদ্ধতিও শেষ পর্যন্ত বিতর্কের বাইরে থাকেনি। আর দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন তো স্বাধীনতার পর কোনোকালেই গ্রহণযোগ্য হয়নি।
জাতীয় সরকারের রূপরেখায় বলা হয়েছে, যারা জাতীয় সরকারে থাকবেন—তাঁরা জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। জাতীয় সংসদের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই জাতীয় সরকার গঠন করতে হবে এবং জাতীয় সরকার গঠিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বর্তমান জাতীয় সংসদ ভেঙে দিতে হবে। সংসদ ভেঙে দেওয়ার পাশাপাশি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনকালীন জাতীয় সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।
রূপরেখায় আরও বলা হয়েছে, জাতীয় সরকার গঠিত হওয়ার পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। কোনো কারণে তা সম্ভব না হলে পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে অবশ্যই নির্বাচন দিয়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।
জাতীয় সরকার গঠিত হওয়ার পর নির্বাচন কমিশন ভেঙে দিয়ে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়ে রূপরেখায় বলা হয়, বর্তমান মন্ত্রিসভার কেউই নির্বাচনকালীন জাতীয় সরকারে থাকতে পারবেন না।
সভায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম জানান, সব দলের প্রতিনিধিদের নিয়ে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে সব দলের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে।
রেজাউল করীম বলেন, সামরিক সরকারের অধীনে নির্বাচন ছিল ফরমায়েশি নির্বাচন। সামরিক সরকার জনমতের তোয়াক্কাই করেনি।
জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব করে চরমোনাই পীর বলেন, ‘সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা দেখতে পাই দলীয় সরকার, সামরিক সরকার, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও সেনা-সমর্থিত সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনই নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হয়নি। বর্তমানে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এবং বিগত পদ্ধতিগুলোর ত্রুটির কারণে নিবন্ধিত সব দলের পরামর্শক্রমে ও অংশগ্রহণে জাতীয় সরকার গঠন করে তার অধীনে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে তা অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে ইসলামী আন্দোলন মনে করে।’
এ ছাড়া তিনি সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতিতে সংসদে প্রতিনিধিত্ব এবং সিইসির পদত্যাগের দাবিতে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
সভায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল জানান, বাংলাদেশ ভোট কারচুপি, গুম, হত্যা, মানবাধিকার লঙ্ঘন সবকিছুর প্রথম শুরু আওয়ামী লীগের হাত ধরে। অন্যদিকে বিএনপি জনগণের স্বার্থেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রচলন করেছিল।
আলাল বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংবিধানে সংযোজন করার জন্য যে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রয়োজন সেটা বিএনপির ছিল না। ছিল না বিধায় আমরা বাধ্য হয়েছি ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন করতে। তারপর মানুষ যেভাবে চায়, জাতীয় ঐক্য সেটা আমরা মানুষকে উপহার দিয়েছি। কাজেই বিএনপি আর আওয়ামী লীগকে এক কাতারে মেলালে বিএনপির ওপর অবিচার করা হবে। আজকে জনগণের প্রয়োজনে অনেক কিছুই হতে পারে।’
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য গোলাম মসীহ বলেন, ‘আমরা আওয়ামী লীগকে বিদায় করে হয়তো বিএনপিকে আনব। কিন্তু আবার পাঁচ বছর পর হুজুরদের তখন আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বসতে হবে নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য। যে দলই সরকারে যায় তারা আর ক্ষমতা ছাড়তে চায় না। শুধু সরকার পরিবর্তন হলে চলবে না। কীভাবে দেশ চলবে, জনগণ উপকৃত হবে তা চিন্তা করতে হবে।’ এ সময় তিনি ইসলামী দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতুল্যাহ বুলু, বাংলাদেশ জমিয়াতুল মুছলেহীনের আমির খলিলুর রহমান নেছারাবাদী, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, সাংবাদিক নেতা শওকত মাহমুদ, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, এবি পার্টির সদস্যসচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু, মুসলিম লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আতিকুল ইসলাম, খেলাফত মজলিশের মহাসচিব অধ্যাপক ড. আহমদ আবদুল কাদের, বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া, বাংলাদেশ মসজিদ মিশন ও সেন্ট্রাল মসজিদ মিশন সেক্রেটারি ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানি, খেলাফতে রব্বানী পার্টির চেয়ারম্যান ড. আবদুল লতিফ মাসুম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম, প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মদ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানি, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ প্রমুখ।
আজ শনিবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের উদ্যোগে রাজধানীর গুলিস্তান হোটেল ইম্পেরিয়াল মিলনায়তনে ‘বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণ এবং একটি সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্যে করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় জাতীয় সরকারের রূপরেখা ঘোষণা করেন দলটির আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।
রেজাউল করীম বলেন, ১৯৯১ সালের আগে কোনো দিনই ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার’ নামে কোনো সরকার ছিল না। এ নামে নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হয়নি। এ পদ্ধতিও শেষ পর্যন্ত বিতর্কের বাইরে থাকেনি। আর দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন তো স্বাধীনতার পর কোনোকালেই গ্রহণযোগ্য হয়নি।
জাতীয় সরকারের রূপরেখায় বলা হয়েছে, যারা জাতীয় সরকারে থাকবেন—তাঁরা জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। জাতীয় সংসদের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই জাতীয় সরকার গঠন করতে হবে এবং জাতীয় সরকার গঠিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বর্তমান জাতীয় সংসদ ভেঙে দিতে হবে। সংসদ ভেঙে দেওয়ার পাশাপাশি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনকালীন জাতীয় সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।
রূপরেখায় আরও বলা হয়েছে, জাতীয় সরকার গঠিত হওয়ার পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। কোনো কারণে তা সম্ভব না হলে পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে অবশ্যই নির্বাচন দিয়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।
জাতীয় সরকার গঠিত হওয়ার পর নির্বাচন কমিশন ভেঙে দিয়ে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়ে রূপরেখায় বলা হয়, বর্তমান মন্ত্রিসভার কেউই নির্বাচনকালীন জাতীয় সরকারে থাকতে পারবেন না।
সভায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম জানান, সব দলের প্রতিনিধিদের নিয়ে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে সব দলের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে।
রেজাউল করীম বলেন, সামরিক সরকারের অধীনে নির্বাচন ছিল ফরমায়েশি নির্বাচন। সামরিক সরকার জনমতের তোয়াক্কাই করেনি।
জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব করে চরমোনাই পীর বলেন, ‘সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা দেখতে পাই দলীয় সরকার, সামরিক সরকার, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও সেনা-সমর্থিত সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনই নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হয়নি। বর্তমানে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এবং বিগত পদ্ধতিগুলোর ত্রুটির কারণে নিবন্ধিত সব দলের পরামর্শক্রমে ও অংশগ্রহণে জাতীয় সরকার গঠন করে তার অধীনে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে তা অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে ইসলামী আন্দোলন মনে করে।’
এ ছাড়া তিনি সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতিতে সংসদে প্রতিনিধিত্ব এবং সিইসির পদত্যাগের দাবিতে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
সভায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল জানান, বাংলাদেশ ভোট কারচুপি, গুম, হত্যা, মানবাধিকার লঙ্ঘন সবকিছুর প্রথম শুরু আওয়ামী লীগের হাত ধরে। অন্যদিকে বিএনপি জনগণের স্বার্থেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রচলন করেছিল।
আলাল বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংবিধানে সংযোজন করার জন্য যে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রয়োজন সেটা বিএনপির ছিল না। ছিল না বিধায় আমরা বাধ্য হয়েছি ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন করতে। তারপর মানুষ যেভাবে চায়, জাতীয় ঐক্য সেটা আমরা মানুষকে উপহার দিয়েছি। কাজেই বিএনপি আর আওয়ামী লীগকে এক কাতারে মেলালে বিএনপির ওপর অবিচার করা হবে। আজকে জনগণের প্রয়োজনে অনেক কিছুই হতে পারে।’
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য গোলাম মসীহ বলেন, ‘আমরা আওয়ামী লীগকে বিদায় করে হয়তো বিএনপিকে আনব। কিন্তু আবার পাঁচ বছর পর হুজুরদের তখন আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বসতে হবে নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য। যে দলই সরকারে যায় তারা আর ক্ষমতা ছাড়তে চায় না। শুধু সরকার পরিবর্তন হলে চলবে না। কীভাবে দেশ চলবে, জনগণ উপকৃত হবে তা চিন্তা করতে হবে।’ এ সময় তিনি ইসলামী দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতুল্যাহ বুলু, বাংলাদেশ জমিয়াতুল মুছলেহীনের আমির খলিলুর রহমান নেছারাবাদী, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, সাংবাদিক নেতা শওকত মাহমুদ, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, এবি পার্টির সদস্যসচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু, মুসলিম লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আতিকুল ইসলাম, খেলাফত মজলিশের মহাসচিব অধ্যাপক ড. আহমদ আবদুল কাদের, বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া, বাংলাদেশ মসজিদ মিশন ও সেন্ট্রাল মসজিদ মিশন সেক্রেটারি ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানি, খেলাফতে রব্বানী পার্টির চেয়ারম্যান ড. আবদুল লতিফ মাসুম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম, প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মদ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানি, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ প্রমুখ।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৫ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৮ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১১ ঘণ্টা আগে