নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পছন্দের জায়গাতেই আগামীকাল শনিবার (২৮ অক্টোবর) সমাবেশ করতে পারবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। তবে এর জন্য উভয় দলকে ২০টি শর্ত দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। শর্তে ব্যানারের আড়ালে কোনো ধরনের লাঠিসোঁটা বা রড সদৃশ কোনো বস্তু ব্যবহার না করতে বলা হয়েছে।
দুই দলকে দেওয়া ডিএমপির ২০ শর্ত হলো—
১. এই অনুমতিপত্র স্থান ব্যবহারের অনুমতি নয়, স্থান ব্যবহারের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমোদন নিতে হবে।
২. স্থান ব্যবহারের অনুমতিপত্রে উল্লেখিত শর্তাবলি যথাযথভাবে পালন করতে হবে।
৩. অনুমোদিত স্থানের মধ্যেই সমাবেশের যাবতীয় কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।
৪. দুপুর ১২টর আগে কোনোক্রমেই জনসমাগম করা যাবে না।
৫. নিরাপত্তার জন্য নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পর্যাপ্তসংখ্যক স্বেচ্ছাসেবক (দৃশ্যমান আইডি কার্ডসহ) নিয়োগ করতে হবে।
৬. নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় সমাবেশে আগতদের হ্যান্ড মেটাল ডিটেক্টরের মাধ্যমে (ভদ্রোচিতভাবে) চেকিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
৭. অনুমোদিত স্থানের বাইরে কোথাও লোক সমবেত হতে পারবে না।
৮. আজান, নামাজ ও অন্যান্য ধর্মীয় সংবেদনশীল সময় মাইক/শব্দযন্ত্র ব্যবহার করা যাবে না।
৯. ধর্মীয় অনুভূতির ওপর আঘাত আসতে পারে, এমন কোনো বিষয়ে ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শন, বক্তব্য প্রদান বা প্রচার করা যাবে না।
১০. অনুমোদিত সময়ের মধ্যে (বেলা ২টা থেকে বিকেল ৫টা) সমাবেশের সার্বিক কার্যক্রম অবশ্যই শেষ করতে হবে।
১১. সমাবেশ সমাপ্তির পর প্রস্থানের সময় রাস্তায় কোথাও কোনো সংক্ষিপ্ত সমাবেশ বা অবস্থান করা যাবে না।
১২. আদালত কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তি সমাবেশে বক্তব্য প্রদান বা তার কোনো বক্তব্য সমাবেশে প্রচার করা যাবে না।
১৩. রাস্তার বাম লেন ন্যূনতম ব্যবহার করে সমাবেশ করতে হবে এবং অন্য লেনসমূহ কোনোক্রমেই ব্যবহার করা যাবে না।
১৪. আইনশৃঙ্খলা পরিপন্থী ও জননিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়, এমন কার্যকলাপ করা যাবে না।
১৫. রাষ্ট্রবিরোধী কোনো কার্যকলাপ ও বক্তব্য প্রদান করা যাবে না।
১৬. উসকানিমূলক কোনো বক্তব্য প্রদান বা প্রচারপত্র বিলি করা যাবে না।
১৭. সমাবেশে ব্যানারের আড়ালে কোনো ধরনের লাঠিসোঁটা বা রড সদৃশ কোনো বস্তু ব্যবহার করা যাবে না।
১৮. আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও কোনো বিরূপ পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে।
১৯. উল্লিখিত শর্তাবলি যথাযথভাবে পালন না করলে তাৎক্ষণিকভাবে এই অনুমতির আদেশ বাতিল বলে গণ্য হবে।
২০. জনস্বার্থে কর্তৃপক্ষ কোনো কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে এই অনুমতি আদেশ বাতিল করার ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের একটি সূত্র বলছে, বিএনপির এই সমাবেশকে কেন্দ্র করে ২৫ হাজারের বেশি ফোর্স দায়িত্ব পালন করবে। মহানগর পুলিশ সদস্যদের ছুটি বাতিল করে দিয়ে মাঠে থাকতে বলা হয়েছে। তবে সদস্যদের কাউকেই অতি উৎসাহী হয়ে কর্মসূচিতে বাধা দিতে নিষেধ করা হয়েছে।
বিএনপির মহাসমাবেশ ঘিরে নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আশপাশে ৬০টির বেশি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন সিসি ক্যামেরা বসাচ্ছে ডিএমপি। পুলিশ বলছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার পাশাপাশি সমাবেশে আসা সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতে এগুলো বসানো হচ্ছে। কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থার মাধ্যমে ক্যামেরাগুলো থেকে পাওয়া ফুটেজ বিশ্লেষণ করা হবে।
ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, ‘সমাবেশের দিন সর্বোচ্চ ফোর্স মাঠে থাকবে। কোনো ধরনের দাঙ্গা-হাঙ্গামা হলে পুলিশ তা দমন করবে। কোনো দল ঝুঁকি নিলে পুলিশও ঝুঁকি নেবে। সমাবেশস্থলে সিসি ক্যামেরা, ড্রোন থাকবে। গোয়েন্দারা সরাসরি ক্যামেরা নিয়ে মাঠে থাকবেন।’
পছন্দের জায়গাতেই আগামীকাল শনিবার (২৮ অক্টোবর) সমাবেশ করতে পারবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। তবে এর জন্য উভয় দলকে ২০টি শর্ত দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। শর্তে ব্যানারের আড়ালে কোনো ধরনের লাঠিসোঁটা বা রড সদৃশ কোনো বস্তু ব্যবহার না করতে বলা হয়েছে।
দুই দলকে দেওয়া ডিএমপির ২০ শর্ত হলো—
১. এই অনুমতিপত্র স্থান ব্যবহারের অনুমতি নয়, স্থান ব্যবহারের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমোদন নিতে হবে।
২. স্থান ব্যবহারের অনুমতিপত্রে উল্লেখিত শর্তাবলি যথাযথভাবে পালন করতে হবে।
৩. অনুমোদিত স্থানের মধ্যেই সমাবেশের যাবতীয় কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।
৪. দুপুর ১২টর আগে কোনোক্রমেই জনসমাগম করা যাবে না।
৫. নিরাপত্তার জন্য নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পর্যাপ্তসংখ্যক স্বেচ্ছাসেবক (দৃশ্যমান আইডি কার্ডসহ) নিয়োগ করতে হবে।
৬. নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় সমাবেশে আগতদের হ্যান্ড মেটাল ডিটেক্টরের মাধ্যমে (ভদ্রোচিতভাবে) চেকিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
৭. অনুমোদিত স্থানের বাইরে কোথাও লোক সমবেত হতে পারবে না।
৮. আজান, নামাজ ও অন্যান্য ধর্মীয় সংবেদনশীল সময় মাইক/শব্দযন্ত্র ব্যবহার করা যাবে না।
৯. ধর্মীয় অনুভূতির ওপর আঘাত আসতে পারে, এমন কোনো বিষয়ে ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শন, বক্তব্য প্রদান বা প্রচার করা যাবে না।
১০. অনুমোদিত সময়ের মধ্যে (বেলা ২টা থেকে বিকেল ৫টা) সমাবেশের সার্বিক কার্যক্রম অবশ্যই শেষ করতে হবে।
১১. সমাবেশ সমাপ্তির পর প্রস্থানের সময় রাস্তায় কোথাও কোনো সংক্ষিপ্ত সমাবেশ বা অবস্থান করা যাবে না।
১২. আদালত কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তি সমাবেশে বক্তব্য প্রদান বা তার কোনো বক্তব্য সমাবেশে প্রচার করা যাবে না।
১৩. রাস্তার বাম লেন ন্যূনতম ব্যবহার করে সমাবেশ করতে হবে এবং অন্য লেনসমূহ কোনোক্রমেই ব্যবহার করা যাবে না।
১৪. আইনশৃঙ্খলা পরিপন্থী ও জননিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়, এমন কার্যকলাপ করা যাবে না।
১৫. রাষ্ট্রবিরোধী কোনো কার্যকলাপ ও বক্তব্য প্রদান করা যাবে না।
১৬. উসকানিমূলক কোনো বক্তব্য প্রদান বা প্রচারপত্র বিলি করা যাবে না।
১৭. সমাবেশে ব্যানারের আড়ালে কোনো ধরনের লাঠিসোঁটা বা রড সদৃশ কোনো বস্তু ব্যবহার করা যাবে না।
১৮. আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও কোনো বিরূপ পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে।
১৯. উল্লিখিত শর্তাবলি যথাযথভাবে পালন না করলে তাৎক্ষণিকভাবে এই অনুমতির আদেশ বাতিল বলে গণ্য হবে।
২০. জনস্বার্থে কর্তৃপক্ষ কোনো কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে এই অনুমতি আদেশ বাতিল করার ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের একটি সূত্র বলছে, বিএনপির এই সমাবেশকে কেন্দ্র করে ২৫ হাজারের বেশি ফোর্স দায়িত্ব পালন করবে। মহানগর পুলিশ সদস্যদের ছুটি বাতিল করে দিয়ে মাঠে থাকতে বলা হয়েছে। তবে সদস্যদের কাউকেই অতি উৎসাহী হয়ে কর্মসূচিতে বাধা দিতে নিষেধ করা হয়েছে।
বিএনপির মহাসমাবেশ ঘিরে নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আশপাশে ৬০টির বেশি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন সিসি ক্যামেরা বসাচ্ছে ডিএমপি। পুলিশ বলছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার পাশাপাশি সমাবেশে আসা সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতে এগুলো বসানো হচ্ছে। কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থার মাধ্যমে ক্যামেরাগুলো থেকে পাওয়া ফুটেজ বিশ্লেষণ করা হবে।
ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, ‘সমাবেশের দিন সর্বোচ্চ ফোর্স মাঠে থাকবে। কোনো ধরনের দাঙ্গা-হাঙ্গামা হলে পুলিশ তা দমন করবে। কোনো দল ঝুঁকি নিলে পুলিশও ঝুঁকি নেবে। সমাবেশস্থলে সিসি ক্যামেরা, ড্রোন থাকবে। গোয়েন্দারা সরাসরি ক্যামেরা নিয়ে মাঠে থাকবেন।’
সংবিধান সংস্কার বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরবে বিএনপি। এ জন্য আজ মঙ্গলবার সকালে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল আলী রিয়াজের নেতৃত্বে গঠিত সংবিধান সংস্কার বিষয়ক কমিটির সঙ্গে দেখা করবে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দলটির তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল ডেলিগেশন অব ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মি. সেবাস্টিয়ান রিগার ব্রাউনের আমন্ত্রণে রাজধানী ঢাকার গুলশানে তাঁর বাসায় ইইউ অন্তর্ভুক্ত আটটি দেশের প্রতিনিধির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন
১২ ঘণ্টা আগেবিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে তাঁকে পবিত্র ওমরাহ পালনের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়েছেন
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘আমরা মনে করি এই অন্তর্বর্তী সরকারের সকল সিদ্ধান্ত, সকল নীতি, সকল ভূমিকার মধ্যে জনআকাঙক্ষার প্রতিফলন থাকা উচিত। কিন্তু তিন মাস অতিবাহিত হচ্ছে। আমরা লক্ষ্য করছি দুর্ভাগ্যজনক হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো নীতি, কোনো কোনো সিদ্ধ
১৫ ঘণ্টা আগে