নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর বিএনপির রাজনীতি পদ্মা নদীর মাঝখানে ডুবে গেছে। তাই প্রথমে তারা আবোল-তাবোল বলেছিল এখন বাকরুদ্ধ হয়ে গেছে, কী বলবে বুঝতে পারছে না। আমি আশা করব, তারা তাদের রাজনীতি পদ্মা নদীর মাঝখান থেকে উদ্ধার করতে পারবে এবং অতীতের অপকর্মের জন্য ক্ষমা চেয়ে জনগণের কাছে যাবে।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানী ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সবুজবাগ থানার অন্তর্গত ৭৪ নং ওয়ার্ডের আওতাধীন ইউনিটসমূহের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
সম্মেলন উদ্বোধন করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমদ মন্নাফী। প্রধান বক্তা ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবীর। আরও বক্তব্য দেন সহসভাপতি শদীদ সেরনিয়াবাত, সাংগঠনিক সম্পাদক আকতার হোসেন, সবুজবাগ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আশরাফুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক চিত্তরঞ্জন দাস প্রমুখ।
আগামী সংসদ নির্বাচন নিয়ে মন্ত্রী হাছান বলেন, ‘আর দেড় বছর পরে নির্বাচন। এখন বিএনপিকে দেখা যায় না, মাঝেমধ্যে গর্ত থেকে উঁকি দিয়ে চায় আর চোরাগোপ্তা মিছিল করে। আইনগতভাবেই বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের নির্বাচন করার কোনো সুযোগ নেই। সে জন্য তারা নির্বাচনে যাবে কি না, সে নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকে। তবে যত কথাই বলুক, আগামী নির্বাচনে তারা অংশ নেবে এবং নির্বাচনের আগে গর্তের ভেতর থেকে বেরিয়ে নানা ধরনের বিভ্রান্তি ছড়াবে।’
‘আর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সারা দেশ ঘুরে আমাদের নেতা-কর্মীদের মধ্যে যে উচ্ছ্বাস-উদ্দীপনা দেখেছি, আগামী নির্বাচনেও ইনশা আল্লাহ আমাদের ধস নামানো বিজয়ের মধ্যদিয়ে তারা ভেসে যাবে’, যোগ করেন তথ্যমন্ত্রী।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘সেই বিজয় নিশ্চিত করতে দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে হবে। ২১ বছর ধরে যারা বুকে পাথর বেঁধে দল করেছে, সমস্ত রক্তচক্ষু, ষড়যন্ত্রের মধ্যেও দলকে এগিয়ে নিয়ে গেছে, তাদেরকেই নেতৃত্বে দরকার। যারা গত সাড়ে ১৩ বছরে নতুন আওয়ামী লীগ হয়েছে তারা বিরোধী দল দেখে নাই, শুধু ক্ষমতা দেখেছে, সুতরাং তাদের নেতৃত্বে আনার কোনো প্রয়োজন নেই। এবং ক্ষমতায় থাকলে বিনয়ী হতে হবে। কোনো নেতা-কর্মীর উদ্ধত আচরণের জন্য আমরা দলের মর্যাদা বিসর্জন দিতে পারি না। আর মাদক, দখল-চাঁদাবাজির সাথে যুক্তদেরকে বর্জন করুন। আমাদের দলে তাদের দরকার নেই।’
ড. হাছান বলেন, ‘সংসদে বিএনপি নেতারা বলেছেন, শক্তিশালী বিরোধী দল দরকার। আমরাও চাই আপনারা শক্তিশালী হোন। কিন্তু তারা একে একে যেসব আত্মহননের সিদ্ধান্ত নেয়, সে কারণে তারা শক্তিশালী হতে পারে না। আশা করব তারা আত্মহননের সিদ্ধান্ত পরিহার করে নিজেরা শক্তিশালী হবে, দেশের গণতন্ত্রকেও শক্তিশালী করবে।’
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর বিএনপির রাজনীতি পদ্মা নদীর মাঝখানে ডুবে গেছে। তাই প্রথমে তারা আবোল-তাবোল বলেছিল এখন বাকরুদ্ধ হয়ে গেছে, কী বলবে বুঝতে পারছে না। আমি আশা করব, তারা তাদের রাজনীতি পদ্মা নদীর মাঝখান থেকে উদ্ধার করতে পারবে এবং অতীতের অপকর্মের জন্য ক্ষমা চেয়ে জনগণের কাছে যাবে।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানী ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সবুজবাগ থানার অন্তর্গত ৭৪ নং ওয়ার্ডের আওতাধীন ইউনিটসমূহের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
সম্মেলন উদ্বোধন করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমদ মন্নাফী। প্রধান বক্তা ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবীর। আরও বক্তব্য দেন সহসভাপতি শদীদ সেরনিয়াবাত, সাংগঠনিক সম্পাদক আকতার হোসেন, সবুজবাগ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আশরাফুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক চিত্তরঞ্জন দাস প্রমুখ।
আগামী সংসদ নির্বাচন নিয়ে মন্ত্রী হাছান বলেন, ‘আর দেড় বছর পরে নির্বাচন। এখন বিএনপিকে দেখা যায় না, মাঝেমধ্যে গর্ত থেকে উঁকি দিয়ে চায় আর চোরাগোপ্তা মিছিল করে। আইনগতভাবেই বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের নির্বাচন করার কোনো সুযোগ নেই। সে জন্য তারা নির্বাচনে যাবে কি না, সে নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকে। তবে যত কথাই বলুক, আগামী নির্বাচনে তারা অংশ নেবে এবং নির্বাচনের আগে গর্তের ভেতর থেকে বেরিয়ে নানা ধরনের বিভ্রান্তি ছড়াবে।’
‘আর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সারা দেশ ঘুরে আমাদের নেতা-কর্মীদের মধ্যে যে উচ্ছ্বাস-উদ্দীপনা দেখেছি, আগামী নির্বাচনেও ইনশা আল্লাহ আমাদের ধস নামানো বিজয়ের মধ্যদিয়ে তারা ভেসে যাবে’, যোগ করেন তথ্যমন্ত্রী।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘সেই বিজয় নিশ্চিত করতে দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে হবে। ২১ বছর ধরে যারা বুকে পাথর বেঁধে দল করেছে, সমস্ত রক্তচক্ষু, ষড়যন্ত্রের মধ্যেও দলকে এগিয়ে নিয়ে গেছে, তাদেরকেই নেতৃত্বে দরকার। যারা গত সাড়ে ১৩ বছরে নতুন আওয়ামী লীগ হয়েছে তারা বিরোধী দল দেখে নাই, শুধু ক্ষমতা দেখেছে, সুতরাং তাদের নেতৃত্বে আনার কোনো প্রয়োজন নেই। এবং ক্ষমতায় থাকলে বিনয়ী হতে হবে। কোনো নেতা-কর্মীর উদ্ধত আচরণের জন্য আমরা দলের মর্যাদা বিসর্জন দিতে পারি না। আর মাদক, দখল-চাঁদাবাজির সাথে যুক্তদেরকে বর্জন করুন। আমাদের দলে তাদের দরকার নেই।’
ড. হাছান বলেন, ‘সংসদে বিএনপি নেতারা বলেছেন, শক্তিশালী বিরোধী দল দরকার। আমরাও চাই আপনারা শক্তিশালী হোন। কিন্তু তারা একে একে যেসব আত্মহননের সিদ্ধান্ত নেয়, সে কারণে তারা শক্তিশালী হতে পারে না। আশা করব তারা আত্মহননের সিদ্ধান্ত পরিহার করে নিজেরা শক্তিশালী হবে, দেশের গণতন্ত্রকেও শক্তিশালী করবে।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৮ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৮ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
২১ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে