নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষক বিএনপিকে বিদেশিরা সমর্থন করে না বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাংবাদিক ফোরাম এর উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কয়েক দিন আগে জঙ্গিদের গ্রেপ্তার করা হল। বিএনপি মহাসচিব বললেন নির্বাচনের আগে দৃষ্টি ভিন্ন খাতে নিতে এটা নাকি সরকারের সাজানো নাটক। যেমন মহাসচিব তেমনি তার দলের নেত্রী। তার নেত্রীও আগে এ রকম কথা বলেছেন। জঙ্গি শক্তির প্রধান পৃষ্ঠপোষক হল বিএনপি ও তার নেতারা। আমরা জঙ্গি দমন করেছি, কিন্তু নির্মূল করতে পারিনি। যদি বিএনপি জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষকতা না দিত তাহলে আমরা জঙ্গিদের পুরোপুরি নির্মূল করতে পারতাম। তারেক রহমানকে কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি। আমরা এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রকে তথ্য সরবরাহ করেছি।’
বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে হাছান মাহমুদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর খুনের বেনিফিশিয়ারি হলেন জিয়াউর রহমান ও তাঁর পরিবার। জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে বিদেশে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এখন দাবি উঠেছে বঙ্গবন্ধু হত্যার কুশীলবদের বিচার করতে হবে। এটা করা না হলে ইতিহাসের পুরো ঘটনা উঠে আসবে না।
গণমাধ্যমের শৃঙ্খলা প্রসঙ্গে হাছান মাহমুদ বলেন, গণমাধ্যমে আমরা অনেকটাই শৃঙ্খলা আনতে পেরেছি। কিন্তু এখনো পুরোপুরি আনতে পারিনি। ভুতুড়ে পত্রিকা বন্ধ করতে গেলে নানা তদবির আছে। পত্রিকার ডিক্লারেশন ডিসি দেন। এই যে একজন সাংবাদিক বললেন এক ডিসি তার দায়িত্ব ছাড়ার আগের দিন ২৩টি পত্রিকার ডিক্লারেশন দিয়েছেন। ফলে ডিক্লারেশনের ক্ষমতা কি ডিসিদের হাতে থাকবে, নাকি এটি কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে নাকি আলাদা কোন অধিদপ্তরের আওতায় নিয়ে আসা হবে সেটি সাংবাদিকদেরই ঠিক করতে হবে। আর সেটি লিখিত আকারে আমাদের কাছে জমা দেন, আমরা শৃঙ্খলা আনার ব্যবস্থা করব।
এদিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাংবাদিক ফোরামের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে ফাঁসির রায় কার্যকর ও নেপথ্য কুশীলবদের চিহ্নিত করার দাবি জানানো হয়।
আরও বক্তব্য রাখেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য ও গণমাধ্যম উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, সাংবাদিক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুলসহ অন্যরা।
জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষক বিএনপিকে বিদেশিরা সমর্থন করে না বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাংবাদিক ফোরাম এর উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কয়েক দিন আগে জঙ্গিদের গ্রেপ্তার করা হল। বিএনপি মহাসচিব বললেন নির্বাচনের আগে দৃষ্টি ভিন্ন খাতে নিতে এটা নাকি সরকারের সাজানো নাটক। যেমন মহাসচিব তেমনি তার দলের নেত্রী। তার নেত্রীও আগে এ রকম কথা বলেছেন। জঙ্গি শক্তির প্রধান পৃষ্ঠপোষক হল বিএনপি ও তার নেতারা। আমরা জঙ্গি দমন করেছি, কিন্তু নির্মূল করতে পারিনি। যদি বিএনপি জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষকতা না দিত তাহলে আমরা জঙ্গিদের পুরোপুরি নির্মূল করতে পারতাম। তারেক রহমানকে কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি। আমরা এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রকে তথ্য সরবরাহ করেছি।’
বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে হাছান মাহমুদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর খুনের বেনিফিশিয়ারি হলেন জিয়াউর রহমান ও তাঁর পরিবার। জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে বিদেশে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এখন দাবি উঠেছে বঙ্গবন্ধু হত্যার কুশীলবদের বিচার করতে হবে। এটা করা না হলে ইতিহাসের পুরো ঘটনা উঠে আসবে না।
গণমাধ্যমের শৃঙ্খলা প্রসঙ্গে হাছান মাহমুদ বলেন, গণমাধ্যমে আমরা অনেকটাই শৃঙ্খলা আনতে পেরেছি। কিন্তু এখনো পুরোপুরি আনতে পারিনি। ভুতুড়ে পত্রিকা বন্ধ করতে গেলে নানা তদবির আছে। পত্রিকার ডিক্লারেশন ডিসি দেন। এই যে একজন সাংবাদিক বললেন এক ডিসি তার দায়িত্ব ছাড়ার আগের দিন ২৩টি পত্রিকার ডিক্লারেশন দিয়েছেন। ফলে ডিক্লারেশনের ক্ষমতা কি ডিসিদের হাতে থাকবে, নাকি এটি কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে নাকি আলাদা কোন অধিদপ্তরের আওতায় নিয়ে আসা হবে সেটি সাংবাদিকদেরই ঠিক করতে হবে। আর সেটি লিখিত আকারে আমাদের কাছে জমা দেন, আমরা শৃঙ্খলা আনার ব্যবস্থা করব।
এদিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাংবাদিক ফোরামের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে ফাঁসির রায় কার্যকর ও নেপথ্য কুশীলবদের চিহ্নিত করার দাবি জানানো হয়।
আরও বক্তব্য রাখেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য ও গণমাধ্যম উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, সাংবাদিক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুলসহ অন্যরা।
সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১১ মিনিট আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতাকর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৪ ঘণ্টা আগেসেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১ দিন আগে