নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির সঙ্গে আলোচনায় নীতিগতভাবে রাষ্ট্রপতির অপসারণে একমত হওয়ার কথা জানিয়েছেন ১২ দলীয় জোট প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার। তবে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতি অপসারণের প্রক্রিয়া সম্পন্নের দিকেও জোর দিয়েছেন তিনি।
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ১২ দলীয় জোট প্রধানের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠক শেষে মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, ‘নীতিগতভাবে রাষ্ট্রপতি অপসারণের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছি। কত দ্রুত করা যায়, সে বিষয়ে আলোচনা করেছি। পুরো জাতি এক হয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে যেন উপনীত হওয়া যায়, সেটি আমরা চাই। রাজনৈতিক দল এবং শক্তিগুলোর মধ্যে যেন এ নিয়ে কোনো সংশয় না থাকে, সেটা আমরা চাই। সবাই এক হয়ে আমরা যেন এ বিষয়ে একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে আসতে পারি, সে জন্য সময় লাগলেও তা করতে হবে।’
এ সময় অন্তর্বর্তী সরকারকে কোনোভাবে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘এই সরকারের ব্যর্থতা সমগ্র দেশের জন্য ভয়াবহ পরিণত ডেকে আনবে। এই সরকারের সাফল্য চাই। যত দ্রুত সম্ভব সংস্কার শেষ করে নির্বাচন চাই আমরা।’
গণতন্ত্র মুক্তির আন্দোলনে বিএনপিসহ যারা মাঠে ছিল, তাঁদের সবার মধ্যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠারও আহ্বান জানান তিনি।
বৈঠক শেষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহও বলেন, ‘রাষ্ট্রপতিকে চলে যেতে হবে। এ বিষয়ে সবাই নীতিগতভাবে একমত। তবে চলে যাওয়া বা অপসারণের প্রক্রিয়া কী হবে সে বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিকভাবে ঐকমত্যের দরকার আছে। সেই জায়গায় আলোচনা প্রয়োজন।’
জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসিরউদ্দিন পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপিকে আহ্বান জানাব জনগণের পাল্স বুঝুন। প্রেসিডেন্ট হাউসে যে গোখরা সাপ বসে আছে, তাঁকে বিদায় করতে সহযোগিতা করুন।’
এদিকে রাষ্ট্রপতির অপসারণ বিষয়ে ১২ দলীয় জোটের নেতা শাহাদত হোসেন সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাষ্ট্রপতির প্রতি আমাদের কোনো সহানুভূতি নাই। কিন্তু সাংবিধানিক সংকট, নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ার সম্ভাবনাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের আশঙ্কা রয়েছে। এটা করতে গেলে হিতে বিপরীত হয় কিনা। এখানে জাতীয় ঐকমত্য দরকার এবং সেটা কতখানি সম্ভব হবে। বিএনপির মতো বিশাল একটি রাজনৈতিক দল যদি এ ব্যাপারে একমত না হয়, তাহলে এটা বাস্তবায়ন করা দুরূহ হয়ে পড়বে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির সঙ্গে আলোচনায় নীতিগতভাবে রাষ্ট্রপতির অপসারণে একমত হওয়ার কথা জানিয়েছেন ১২ দলীয় জোট প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার। তবে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতি অপসারণের প্রক্রিয়া সম্পন্নের দিকেও জোর দিয়েছেন তিনি।
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ১২ দলীয় জোট প্রধানের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠক শেষে মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, ‘নীতিগতভাবে রাষ্ট্রপতি অপসারণের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছি। কত দ্রুত করা যায়, সে বিষয়ে আলোচনা করেছি। পুরো জাতি এক হয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে যেন উপনীত হওয়া যায়, সেটি আমরা চাই। রাজনৈতিক দল এবং শক্তিগুলোর মধ্যে যেন এ নিয়ে কোনো সংশয় না থাকে, সেটা আমরা চাই। সবাই এক হয়ে আমরা যেন এ বিষয়ে একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে আসতে পারি, সে জন্য সময় লাগলেও তা করতে হবে।’
এ সময় অন্তর্বর্তী সরকারকে কোনোভাবে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘এই সরকারের ব্যর্থতা সমগ্র দেশের জন্য ভয়াবহ পরিণত ডেকে আনবে। এই সরকারের সাফল্য চাই। যত দ্রুত সম্ভব সংস্কার শেষ করে নির্বাচন চাই আমরা।’
গণতন্ত্র মুক্তির আন্দোলনে বিএনপিসহ যারা মাঠে ছিল, তাঁদের সবার মধ্যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠারও আহ্বান জানান তিনি।
বৈঠক শেষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহও বলেন, ‘রাষ্ট্রপতিকে চলে যেতে হবে। এ বিষয়ে সবাই নীতিগতভাবে একমত। তবে চলে যাওয়া বা অপসারণের প্রক্রিয়া কী হবে সে বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিকভাবে ঐকমত্যের দরকার আছে। সেই জায়গায় আলোচনা প্রয়োজন।’
জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসিরউদ্দিন পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপিকে আহ্বান জানাব জনগণের পাল্স বুঝুন। প্রেসিডেন্ট হাউসে যে গোখরা সাপ বসে আছে, তাঁকে বিদায় করতে সহযোগিতা করুন।’
এদিকে রাষ্ট্রপতির অপসারণ বিষয়ে ১২ দলীয় জোটের নেতা শাহাদত হোসেন সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাষ্ট্রপতির প্রতি আমাদের কোনো সহানুভূতি নাই। কিন্তু সাংবিধানিক সংকট, নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ার সম্ভাবনাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের আশঙ্কা রয়েছে। এটা করতে গেলে হিতে বিপরীত হয় কিনা। এখানে জাতীয় ঐকমত্য দরকার এবং সেটা কতখানি সম্ভব হবে। বিএনপির মতো বিশাল একটি রাজনৈতিক দল যদি এ ব্যাপারে একমত না হয়, তাহলে এটা বাস্তবায়ন করা দুরূহ হয়ে পড়বে।’
সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৫ ঘণ্টা আগেসেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১ দিন আগে