নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডাকসুর সাবেক ভিপি ও জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেছেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্র “নির্যাতন” ও কথিত “মিনি আদালত” বসার সংবাদ প্রকাশের পরও কোন প্রতিকার না হওয়াতে প্রমাণ হয় যেন প্রজাতন্ত্রে কোন সরকারের অস্তিত্ব নেই।’ আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
বিবৃতিতে আ স ম আবদুর রব বলেন, ‘ছাত্রদের ওপর নির্মম “নির্যাতন” ও মিনি “আদালত” বসার সংবাদ প্রকাশের পরও কোন প্রতিকার না হওয়াতে প্রমাণ হয় যেন প্রজাতন্ত্রে কোন সরকারের অস্তিত্ব নেই। প্রমাণ হয় প্রজাতন্ত্রে এমন কোন প্রতিষ্ঠান নেই যে প্রতিষ্ঠান নির্যাতন এবং “মিনি আদালত” বন্ধ করার পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে। আইন লঙ্ঘনে প্রতিকারের দ্রুত ব্যবস্থা না থাকলে যে ভয়াবহতা ও ধ্বংসলীলার উদ্ভব হবে তা নিয়ন্ত্রণের কোনো ক্ষমতা রাষ্ট্রের থাকবে না।’
আ স ম রব বলেন, বেআইনি ‘মিনি আদালত’ অব্যাহত থাকলে দেশের জনগণ সংবিধান, আইন ও শৃঙ্খলা মান্য না করে নাগরিক দায়িত্ব পালন থেকে বিরত থাকা শুরু করবে। তখন সে নৈরাজ্য প্রতিকারের সক্ষমতা রাষ্ট্রের হাতছাড়া হয়ে পড়বে।
গণমাধ্যমের সূত্র দিয়ে বিবৃতিতে জানানো হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে গেস্টরুমের ‘মিনি আদালতে’ প্রতি রাতেই বসে কথিত বিচার, হয় নির্যাতন। এখানে দু’টি পক্ষ। এক পক্ষ যারা ছাত্র সংগঠনের নামে বিচারকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। দলীয় অনুষ্ঠানে না যাওয়ায় ঘুম থেকে তুলে এনে রাতভর নির্যাতনসহ অনেক ঘটনার সাক্ষী এই মিনি আদালত। আর এই আদালতের আসামি হচ্ছেন নির্যাতনের শিকার শিক্ষার্থীরা। এই অমানবিক নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে গত কয়েক মাসে হল ছেড়েছে প্রায় ৩০ জনের মতো শিক্ষার্থী। এরপরও সরকার গেস্ট রুম নির্যাতন এবং ‘মিনি আদালত’ বন্ধ করার কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। একটি ছাত্র সংগঠনের অনৈতিক বেআইনি স্বেচ্ছাচারী কর্মকাণ্ড প্রশ্নহীন ও প্রতিবাদহীন আনুগত্য দিয়ে প্রশ্রয় প্রদান করা সরকারের কোনো কর্তব্য হতে পারে না।
বিবৃতিতে তিনি ছাত্রদের ওপর ‘নির্যাতন’ ও ‘মিনি আদালত’ বন্ধে সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে বলেন। নতুবা উচ্চতর আদালত অর্থাৎ সুপ্রিম কোর্ট তাঁর স্বীয় এখতিয়ার প্রয়োগ করে বেআইনি কার্যক্রম প্রতিকারের নির্দেশনা প্রদান করলে এই সংকটের সমাধান হতে পারে বলে আ স ম রব জানান।
ডাকসুর সাবেক ভিপি ও জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেছেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্র “নির্যাতন” ও কথিত “মিনি আদালত” বসার সংবাদ প্রকাশের পরও কোন প্রতিকার না হওয়াতে প্রমাণ হয় যেন প্রজাতন্ত্রে কোন সরকারের অস্তিত্ব নেই।’ আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
বিবৃতিতে আ স ম আবদুর রব বলেন, ‘ছাত্রদের ওপর নির্মম “নির্যাতন” ও মিনি “আদালত” বসার সংবাদ প্রকাশের পরও কোন প্রতিকার না হওয়াতে প্রমাণ হয় যেন প্রজাতন্ত্রে কোন সরকারের অস্তিত্ব নেই। প্রমাণ হয় প্রজাতন্ত্রে এমন কোন প্রতিষ্ঠান নেই যে প্রতিষ্ঠান নির্যাতন এবং “মিনি আদালত” বন্ধ করার পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে। আইন লঙ্ঘনে প্রতিকারের দ্রুত ব্যবস্থা না থাকলে যে ভয়াবহতা ও ধ্বংসলীলার উদ্ভব হবে তা নিয়ন্ত্রণের কোনো ক্ষমতা রাষ্ট্রের থাকবে না।’
আ স ম রব বলেন, বেআইনি ‘মিনি আদালত’ অব্যাহত থাকলে দেশের জনগণ সংবিধান, আইন ও শৃঙ্খলা মান্য না করে নাগরিক দায়িত্ব পালন থেকে বিরত থাকা শুরু করবে। তখন সে নৈরাজ্য প্রতিকারের সক্ষমতা রাষ্ট্রের হাতছাড়া হয়ে পড়বে।
গণমাধ্যমের সূত্র দিয়ে বিবৃতিতে জানানো হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে গেস্টরুমের ‘মিনি আদালতে’ প্রতি রাতেই বসে কথিত বিচার, হয় নির্যাতন। এখানে দু’টি পক্ষ। এক পক্ষ যারা ছাত্র সংগঠনের নামে বিচারকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। দলীয় অনুষ্ঠানে না যাওয়ায় ঘুম থেকে তুলে এনে রাতভর নির্যাতনসহ অনেক ঘটনার সাক্ষী এই মিনি আদালত। আর এই আদালতের আসামি হচ্ছেন নির্যাতনের শিকার শিক্ষার্থীরা। এই অমানবিক নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে গত কয়েক মাসে হল ছেড়েছে প্রায় ৩০ জনের মতো শিক্ষার্থী। এরপরও সরকার গেস্ট রুম নির্যাতন এবং ‘মিনি আদালত’ বন্ধ করার কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। একটি ছাত্র সংগঠনের অনৈতিক বেআইনি স্বেচ্ছাচারী কর্মকাণ্ড প্রশ্নহীন ও প্রতিবাদহীন আনুগত্য দিয়ে প্রশ্রয় প্রদান করা সরকারের কোনো কর্তব্য হতে পারে না।
বিবৃতিতে তিনি ছাত্রদের ওপর ‘নির্যাতন’ ও ‘মিনি আদালত’ বন্ধে সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে বলেন। নতুবা উচ্চতর আদালত অর্থাৎ সুপ্রিম কোর্ট তাঁর স্বীয় এখতিয়ার প্রয়োগ করে বেআইনি কার্যক্রম প্রতিকারের নির্দেশনা প্রদান করলে এই সংকটের সমাধান হতে পারে বলে আ স ম রব জানান।
সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৬ ঘণ্টা আগেসেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১ দিন আগে