নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডেঙ্গু পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ব্যর্থতার দায়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রীসহ ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়রের পদত্যাগ দাবি করেছেন তিনি।
আজ রোববার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি করেন।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘অযোগ্যতা ও দুর্নীতির কারণে ডেঙ্গু প্রতিরোধে চরম ব্যর্থ সরকার। স্বাস্থ্য খাতে সর্বগ্রাসী দুর্নীতির কারণে ডেঙ্গু পরিস্থিতি এখন মহামারি আকার ধারণ করেছে। ডেঙ্গু শুরু হওয়ার সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও মেয়র পরিবারের প্রমোদভ্রমণেই প্রমাণিত হয় এই রোগ নিয়ে শাসকগোষ্ঠীর অবহেলা ও উদাসীনতা। মানবতাহীন অনির্বাচিত গণবিরোধী সরকার বলেই তারা জনস্বাস্থ্যের প্রতি ভ্রুক্ষেপহীন।’
দেশে বিরাজমান ডেঙ্গুর ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হাসপাতালে রোগীদের ঠাঁই হচ্ছে না, আবার চিকিৎসাব্যয় মেটাতে নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে মানুষ। লাশের সারি প্রতিদিনই দীর্ঘ হচ্ছে। শিশুরা মারাত্মকভাবে ঝুঁকিতে, মৃতের একটা বড় অংশ শিশু। সম্প্রতি সাত দিনের ব্যবধানে দুই সন্তান হারিয়ে ঢাকা ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার খবর কি ব্যর্থ এই সরকারের বিবেককে নাড়া দেয় না? তাদের এসব নিয়ে কোনো চিন্তা নেই, জবাবদিহি নেই।’
তিনি বলেন, ‘শুধু সরকারের দুর্নীতি ও অবহেলার কারণে ডেঙ্গু এখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে চিকিৎসা সরঞ্জামের বাড়তি দাম পরিস্থিতি প্রকট করার জন্য অনেকাংশে দায়ী। ঢাকার বাইরে রোগ নির্ণয়ের কীট পাওয়া যাচ্ছে না। নিম্নমানের কীট ও সরকারের উদাসীনতার জন্য কী পরিমাণ রোগী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত তা আমরা জানি না, ডেঙ্গু প্রতিরোধের নামে সিটি করপোরেশন হাজারো কোটি টাকা লুটে নিচ্ছে।’
সংবাদ সম্মেলনে ডেঙ্গু পরিস্থিতি মোকাবিলায় দলের নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি দেশবাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান বিএনপির মহাসচিব।
ডেঙ্গু পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ব্যর্থতার দায়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রীসহ ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়রের পদত্যাগ দাবি করেছেন তিনি।
আজ রোববার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি করেন।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘অযোগ্যতা ও দুর্নীতির কারণে ডেঙ্গু প্রতিরোধে চরম ব্যর্থ সরকার। স্বাস্থ্য খাতে সর্বগ্রাসী দুর্নীতির কারণে ডেঙ্গু পরিস্থিতি এখন মহামারি আকার ধারণ করেছে। ডেঙ্গু শুরু হওয়ার সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও মেয়র পরিবারের প্রমোদভ্রমণেই প্রমাণিত হয় এই রোগ নিয়ে শাসকগোষ্ঠীর অবহেলা ও উদাসীনতা। মানবতাহীন অনির্বাচিত গণবিরোধী সরকার বলেই তারা জনস্বাস্থ্যের প্রতি ভ্রুক্ষেপহীন।’
দেশে বিরাজমান ডেঙ্গুর ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হাসপাতালে রোগীদের ঠাঁই হচ্ছে না, আবার চিকিৎসাব্যয় মেটাতে নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে মানুষ। লাশের সারি প্রতিদিনই দীর্ঘ হচ্ছে। শিশুরা মারাত্মকভাবে ঝুঁকিতে, মৃতের একটা বড় অংশ শিশু। সম্প্রতি সাত দিনের ব্যবধানে দুই সন্তান হারিয়ে ঢাকা ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার খবর কি ব্যর্থ এই সরকারের বিবেককে নাড়া দেয় না? তাদের এসব নিয়ে কোনো চিন্তা নেই, জবাবদিহি নেই।’
তিনি বলেন, ‘শুধু সরকারের দুর্নীতি ও অবহেলার কারণে ডেঙ্গু এখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে চিকিৎসা সরঞ্জামের বাড়তি দাম পরিস্থিতি প্রকট করার জন্য অনেকাংশে দায়ী। ঢাকার বাইরে রোগ নির্ণয়ের কীট পাওয়া যাচ্ছে না। নিম্নমানের কীট ও সরকারের উদাসীনতার জন্য কী পরিমাণ রোগী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত তা আমরা জানি না, ডেঙ্গু প্রতিরোধের নামে সিটি করপোরেশন হাজারো কোটি টাকা লুটে নিচ্ছে।’
সংবাদ সম্মেলনে ডেঙ্গু পরিস্থিতি মোকাবিলায় দলের নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি দেশবাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান বিএনপির মহাসচিব।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১০ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২০ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে