ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে ছাত্রদলের এক কর্মীকে মারধর করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। স্যার এএফ রহমান হল ছাত্রলীগের সভাপতি রিয়াজুল ইসলামের নেতৃত্বে এ হামলা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) পায়রা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী ছাত্রদল কর্মী ইরফান শিকদার ঢাকা কলেজের ১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী।
ওই ছাত্রদল কর্মী বলেন, ‘আমি টিএসসিতে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হঠাৎ এফ রহমান হলের সভাপতির নেতৃত্বে ওই হল ছাত্রলীগের কর্মীরা এসে আমার ওপর হামলা চালায়। আমি কারো নাম জানি না। তবে হামলাকারীরা সবাই এফ রহমান হলের ছাত্রলীগের কর্মী।’
প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষার্থীরা জানান, ছাত্রদলের ওই কর্মী টিএসসিতে দাঁড়িয়ে ছিলেন। হঠাৎ কিছু ছাত্রলীগের লোকজন এসে তাঁর ওপর হামলা চালায়।
ঘটনার একটি ভিডিও আজকের পত্রিকার হাতে এসেছে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, রিয়াজুল ইসলামের নেতৃত্বে একদল ছাত্রলীগকর্মী ইরফানকে মারধর করছেন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন—বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের তানভীর হাসান শান্ত, একই বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের কাওসার আহমেদ, একই শিক্ষাবর্ষে ভাষা বিজ্ঞান বিভাগের ফারহান তানবীর নাসিফ, নৃবিজ্ঞান বিভাগের ওবায়দুর রহমানসহ আরও অনেকে। পরে তাঁরা টিএসসিতে শোডাউন করেন।
তবে বিষয়টি অস্বীকার করেছেন এই ছাত্রলীগ নেতা। তিনি বলেন, ‘এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি। আমি ওইসব বিষয়ে কিছু জানি না।’
এর আগে গত মঙ্গলবার (২৪ মে) ঢাবি ক্যাম্পাসে ঢুকতে চাইলে ছাত্রদলকে বাধা দেয় ছাত্রলীগ। পরে ছাত্রদলের একটি মিছিল হাইকোর্টের মাজার গেট পেরিয়ে দোয়েল চত্বরের দিকে অগ্রসর হতে গেলে বাধার মুখে পড়ে। তখন উভয়পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। একপর্যায়ে ছাত্রদলের একটি গ্রুপ সুপ্রিম কোর্টের ভেতরে ঢুকে পড়লে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সেখানেই তাঁদের ওপর চড়াও হয়।
এ ঘটনার জেরে গত বৃহস্পতিবার (২৬ মে) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) এলাকায় ফের সংঘাতে জড়ায় ছাত্রদল ও ছাত্রলীগ।
এসব ঘটনায় পরে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদল পাল্টাপাল্টি মামলা করেছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে ছাত্রদলের এক কর্মীকে মারধর করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। স্যার এএফ রহমান হল ছাত্রলীগের সভাপতি রিয়াজুল ইসলামের নেতৃত্বে এ হামলা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) পায়রা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী ছাত্রদল কর্মী ইরফান শিকদার ঢাকা কলেজের ১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী।
ওই ছাত্রদল কর্মী বলেন, ‘আমি টিএসসিতে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হঠাৎ এফ রহমান হলের সভাপতির নেতৃত্বে ওই হল ছাত্রলীগের কর্মীরা এসে আমার ওপর হামলা চালায়। আমি কারো নাম জানি না। তবে হামলাকারীরা সবাই এফ রহমান হলের ছাত্রলীগের কর্মী।’
প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষার্থীরা জানান, ছাত্রদলের ওই কর্মী টিএসসিতে দাঁড়িয়ে ছিলেন। হঠাৎ কিছু ছাত্রলীগের লোকজন এসে তাঁর ওপর হামলা চালায়।
ঘটনার একটি ভিডিও আজকের পত্রিকার হাতে এসেছে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, রিয়াজুল ইসলামের নেতৃত্বে একদল ছাত্রলীগকর্মী ইরফানকে মারধর করছেন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন—বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের তানভীর হাসান শান্ত, একই বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের কাওসার আহমেদ, একই শিক্ষাবর্ষে ভাষা বিজ্ঞান বিভাগের ফারহান তানবীর নাসিফ, নৃবিজ্ঞান বিভাগের ওবায়দুর রহমানসহ আরও অনেকে। পরে তাঁরা টিএসসিতে শোডাউন করেন।
তবে বিষয়টি অস্বীকার করেছেন এই ছাত্রলীগ নেতা। তিনি বলেন, ‘এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি। আমি ওইসব বিষয়ে কিছু জানি না।’
এর আগে গত মঙ্গলবার (২৪ মে) ঢাবি ক্যাম্পাসে ঢুকতে চাইলে ছাত্রদলকে বাধা দেয় ছাত্রলীগ। পরে ছাত্রদলের একটি মিছিল হাইকোর্টের মাজার গেট পেরিয়ে দোয়েল চত্বরের দিকে অগ্রসর হতে গেলে বাধার মুখে পড়ে। তখন উভয়পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। একপর্যায়ে ছাত্রদলের একটি গ্রুপ সুপ্রিম কোর্টের ভেতরে ঢুকে পড়লে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সেখানেই তাঁদের ওপর চড়াও হয়।
এ ঘটনার জেরে গত বৃহস্পতিবার (২৬ মে) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) এলাকায় ফের সংঘাতে জড়ায় ছাত্রদল ও ছাত্রলীগ।
এসব ঘটনায় পরে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদল পাল্টাপাল্টি মামলা করেছে।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৮ ঘণ্টা আগে