দেশের দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চলে ভয়াবহ বন্যায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগ্রহ করা গণত্রাণ কর্মসূচির পূর্ণাঙ্গ অডিট রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী গণত্রাণ কর্মসূচিতে মোট ১১ কোটি ৬৯ লাখ ৮৪ হাজার ৪২০ টাকা উঠেছে। ব্যয় হয়েছে ১ কোটি ৭৮ লাখ ৩৩ হাজার ২০৭ টাকা। বর্তমানে দুটি ব্যাং
ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় গত সেপ্টেম্বরে বন্যাকবলিতদের জন্য উত্তোলন করা নগদ অর্থের মধ্যে অবশিষ্ট ৮ কোটি টাকা ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। ১ কোটি ৯১ লাখ টাকা উত্তরবঙ্গের বন্যায় খরচ করার সিদ্ধান্তও নিয়েছেন তাঁরা।
অবিলম্বে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) চালু করাসহ ৩৬ দাবিতে ‘জাহাঙ্গীরনগর সংস্কার আন্দোলন’-এর ব্যানারে সংবাদ সম্মেলন করেছেন শিক্ষার্থীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) কনফারেন্সে রুমে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম দুই সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম ১২ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। বেসরকারি সম্প্রচার মাধ্যম যমুনা টিভির লোগো ও ডিজাইন সংবলিত ফটোকার্ডে ফেসবুকে এমন একটি দাবি ছড়িয়ে পড়েছে। ভাইরাল ফটোকার্ডটি প্রকাশের তারিখ দেওয়া ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) টিএসসির খাবারের মূল্য পুনর্নির্ধারণ করে মূল্যতালিকা ঝুলিয়ে দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এতে খাবারের দাম উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো হয়েছে।আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা দোকানদারদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে এ মূল্য নির্ধারণ করে বলে জানান টিএসসি সংস্কার প্রতিনিধিরা।
সারা দেশে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ‘শহীদি মার্চ’ করবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা শিক্ষার্থীদের মোর্চা বৈষম্যবিরোধী
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) প্রধান ফটকের সামনে অবস্থিত টিএসসিতে চায়ের দোকানগুলোর পণ্যের দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার প্রতিবাদে সারা দিন দোকান বন্ধ রেখেছেন দোকানিরা। এদিকে কারা দাম নির্ধারণ করে দিয়েছেন, এ বিষয়ে জানেন না বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কার আন্দোলনের সঙ্গে থাকা শিক্ষার্থীরা।
বন্যাকবলিত মানুষের পাশে দাঁড়াতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে সাড়া দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্র–শিক্ষক কেন্দ্র—টিএসসি এলাকার মিলনায়তন, ক্যাফেটেরিয়া, গেমস রুম পূর্ণ হয়েছে ত্রাণে। টিএসসিতে ত্রাণ রাখার জায়গা না পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শারীরিক কেন্দ্রের (কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে) গ্যালারিতে জমা র
সকাল থেকে একটু পরপর ট্রাক, রিকশা, ভ্যান, ঠেলাগাড়ি, সিএনজিচালিত অটোরিকশা কিংবা পায়ে হেঁটে মানুষ আসছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি)। কেউ নিয়ে আসছেন গুঁড়া দুধ, কেউ শুকনা খাবার, কেউ আবার আনছেন ওষুধ, ন্যাপকিন ও কাপড়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্র–শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) সকাল থেকে একটু পরপরই ট্রাক, রিকশা, ভ্যান, ঠেলাগাড়ি, সিএনজি কিংবা হেঁটে মানুষ আসছেন। অন্যান্য ছুটির দিনের মতো এখানে মানুষের ভিড় থাকলেও কেউ ঘুরতে আসেননি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়ে স্থান ত্যাগ করেছেন রাফসান দ্যা ছোটভাই। আজ শনিবার (৩ আগস্ট) বিকেলে টিএসসিতে এ ঘটনা ঘটে।
জুলাই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে আয়োজিত ‘দ্রোহযাত্রা’ কর্মসূচি পালিত হয়েছে রাজধানীতে। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষজন এতে অংশ নেয়। এ সময় সরকার পতনের দাবিও জানানো হয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির ডাস চত্বর এলাকায় সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। এতে আজকের পত্রিকার সাংবাদিক আহমেদ শাবিব আব্দুল্লাহসহ দুজন আহত হয়েছেন। একই সময় ওই এলাকা থেকে ডাকসুর সাবেক সমাজসেবা সম্পাদক আক্তার হোসেনকে আটক করে পুলিশ...
কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পঞ্চাশোর্ধ্ব শিক্ষার্থীর একটি দল শহীদুল্লাহ হলের গেট থেকে বেরিয়ে টিএসসি পর্যন্ত আসে। সেখানে দায়িত্বে থাকা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের লক্ষ্য করে সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়েন। এ সময় প্রচণ্ড শব্দে আতঙ্কিত হয়ে দিগ্বিদিক ছুটে যান তাঁরা। শিক্ষা
মধ্যরাতে হঠাৎ বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন কোটা সংস্কার আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল থেকে স্লোগান সহকারে বের হয় বিশাল বিশাল মিছিল। কোটা আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে অবমাননাকর বক্তব্য দেওয়ার প্রতিবাদে তাঁরা স্লোগান দেন।
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ এখন দেশে আছেন কি না, জানি না। জেনে বলতে হবে—এমন মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল
২০১৫ সালের বর্ষবরণের উৎসবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টিএসসি এলাকায় বেশ কয়েকজন নারীর শ্লীলতাহানির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ আবারও পিছিয়ে আগামী ১ সেপ্টেম্বর তারিখ ধার্য করা হয়েছে। সোমবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর বিচারক শওকত আলী এই তারিখ ধার্য করেন।