নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংবিধান সংস্কারে ৫ দফা প্রস্তাবনা দিয়েছে নাগরিক ঐক্য। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে সংবিধান সংস্কার শীর্ষক সেমিনারে এসব প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
সেমিনারে বলা হয়, নাগরিক ঐক্য মনে করে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য বিদ্যমান সংবিধানের সংস্কার প্রয়োজন। এ জন্য পাঁচটি প্রস্তাবনা তুলে ধরে তারা। এর মধ্যে রয়েছে—সাংবিধানিক স্বৈরতন্ত্রের উৎস প্রধানমন্ত্রীকেন্দ্রিক জবাবদিহিহীন স্বেচ্ছাচারী কেন্দ্রীভূত ক্ষমতা ব্যবস্থার বদল ঘটিয়ে সংসদ, নির্বাহী বিভাগ ও বিচার বিভাগের মধ্যে ক্ষমতার পৃথককরণ ও যৌক্তিক ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা করা; রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা করা; সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের সংস্কার করে আস্থা ভোট ও বাজেট পাস ব্যতিরেকে সকল বিলে স্বাধীন মতামত প্রদান ও জনগণের প্রতিনিধিত্ব করার অধিকার নিশ্চিত করা; জনগণের ওপর নিবর্তনমূলক আইন প্রয়োগের সাংবিধানিক ক্ষমতা বাতিল করা; বিচার বিভাগের পরিপূর্ণ কার্যকরী স্বাধীনতা নিশ্চিত করে গণতান্ত্রিক ও জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র, সরকার ও সংবিধান প্রতিষ্ঠা করা; নির্বাহী বিভাগের আর্থিক জবাবদিহি নিশ্চিত করতে মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের নিয়োগে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ রোহিত করা।
মাহমুদুর রহমান মান্না তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘আমরা এমন একটি নির্বাচন চাই, যেই নির্বাচন সবাই আনন্দের সঙ্গে গ্রহণ করতে পারবে। এই রকম একটি নির্বাচনে সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে, দেশে গণতন্ত্রের একটি মূল্যবোধ আসবে। এটার ওপর দাঁড়িয়ে আমরা একটি গণতান্ত্রিক দেশ তৈরি করতে পারব। এর মানে মূল কাজ হচ্ছে নির্বাচন করতে হবে। আমরা সংবিধান পরিবর্তন করি, দেশের সংস্কার করি, সবাই মিলে করি। এ জন্য ঐকমত্য লাগবে। এমনিতেই বাংলাদেশ অনেক বিভাজিত। ভাবের দিক থেকে, চিন্তার দিক থেকে, কাজের দিক থেকে, দলের দিক থেকে। এই বিভাজন যদি চলতে থাকে, তাহলে এগিয়ে যাওয়া যাবে না। আমাদের মতগুলো সন্নিবেশিত করতে হবে, একসঙ্গে করতে হবে।’
সেমিনারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেন, ‘একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ এবং চব্বিশের ছাত্র-জনতার বিপ্লব পরস্পরবিরোধী নয়। একে অপরের পরিপূরক মাত্র। সেই দৃষ্টিভঙ্গি থেকে যদি আমরা বিষয়গুলোকে পর্যালোচনা করি, তাহলে সেখানে কিন্তু কোনো সংঘাতের প্রয়োজন নেই। আজকে স্বাধীনতার প্রায় ৫৩ বছর পরে এসে আমরা যেখানে উপনীত হয়েছি, সেখানে আমাদের স্পষ্টভাবে উপলব্ধি করতে হবে, সংঘাতময় রাজনীতিতে বাংলাদেশের উন্নয়ন হবে না।’
মঈন খান আরও বলেন, ‘সংবিধানের জন্য জনগণ নয়, জনগণের জন্য সংবিধান। এই কথাটি যদি আমরা অন্তর থেকে বিশ্বাস করি, তাহলে আজকে যে প্রশ্নটি এসেছে—সংবিধান পুনর্লিখন অথবা সংশোধনের মধ্যে আমি কোনো সংঘাত দেখতে পাই না। কারণ আমাদের মূল উদ্দেশ্য তো সংবিধান নয়, আমাদের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে জনগণ। কাজেই জনগণের কল্যাণের জন্য যা কিছু প্রয়োজন আমরা সেটাই তো করব। প্রয়োজনে সংবিধান পুনর্লিখন অথবা সংশোধন করব।’
সেমিনারে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ফ্যাসিস্ট সরকার পালিয়েছে ঠিকই, কিন্তু ফ্যাসিস্টদের দোসররা এখনো শক্তিশালী অবস্থান নিয়েই আছে। যেই সরকারকে উৎখাতে আন্দোলন হয়েছিল, সেই সরকারকে শুধু বিদায় করা হয়নি, দেশ থেকে তারা পালিয়ে গেছে। লক্ষণ সেনের পরে এটাই প্রথম ৷ মানুষ আর পুরোনো ব্যবস্থায় ফিরতে চাইছে না, এটা খুবই স্পষ্ট। তবে ফ্যাসিস্ট শক্তি বসে নেই। প্রায় প্রতি মুহূর্তে তারা গণতন্ত্র নস্যাৎ করতে চাইছে।
সংবিধান সংস্কার প্রসঙ্গে জোনায়েদ সাকি বলেন, সংবিধান সংস্কার হবে, নাকি পুনর্লিখন হবে, এখন এই প্রশ্নটা উঠছে। আমি বলব, নতুন প্রস্তাবনা ফিক্স করে ফেলার চাইতে কত বেশি আমরা এ সব নিয়ে কথা বলতে পারব, সেটা দরকার। ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরির জন্য আমরা প্রস্তাব করছি। দুইবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না, এই প্র্যাকটিসটা অনেক দেশে আছে। ক্ষমতায় চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স দরকার।’
সেমিনারে সংবিধান সংস্কার বিষয়ক প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার। তিনি বলেন, সংবিধানের পুনর্লিখন বা বর্তমান সংবিধান ছুড়ে ফেলে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে গেলে যে প্যান্ডোরার বাক্স খুলে যাবে, তা বন্ধ করা অসম্ভব হয়ে উঠবে। কেউ ইসলামিক প্রজাতন্ত্র চাইতে পারে, কেউ চাইতে পারে একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধকে ভিত্তি করেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে, কেউ আবার চাইতে পারে চব্বিশের আন্দোলনকে ভিত্তি ধরে নতুন করে বাংলাদেশের ইতিহাস লেখা হবে। রাজনৈতিক দল, নাগরিক সমাজসহ অভ্যুত্থানের শক্তিগুলোর মধ্যে বিভাজন এত স্পষ্ট হয়ে উঠতে পারে যে তা সংঘাতে রূপ নিতে পারে। সংবিধান পুনর্লিখন না করে সংস্কারের যৌক্তিকতা তুলে ধরেন তিনি।
সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন—বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।
সংবিধান সংস্কারে ৫ দফা প্রস্তাবনা দিয়েছে নাগরিক ঐক্য। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে সংবিধান সংস্কার শীর্ষক সেমিনারে এসব প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
সেমিনারে বলা হয়, নাগরিক ঐক্য মনে করে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য বিদ্যমান সংবিধানের সংস্কার প্রয়োজন। এ জন্য পাঁচটি প্রস্তাবনা তুলে ধরে তারা। এর মধ্যে রয়েছে—সাংবিধানিক স্বৈরতন্ত্রের উৎস প্রধানমন্ত্রীকেন্দ্রিক জবাবদিহিহীন স্বেচ্ছাচারী কেন্দ্রীভূত ক্ষমতা ব্যবস্থার বদল ঘটিয়ে সংসদ, নির্বাহী বিভাগ ও বিচার বিভাগের মধ্যে ক্ষমতার পৃথককরণ ও যৌক্তিক ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা করা; রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা করা; সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের সংস্কার করে আস্থা ভোট ও বাজেট পাস ব্যতিরেকে সকল বিলে স্বাধীন মতামত প্রদান ও জনগণের প্রতিনিধিত্ব করার অধিকার নিশ্চিত করা; জনগণের ওপর নিবর্তনমূলক আইন প্রয়োগের সাংবিধানিক ক্ষমতা বাতিল করা; বিচার বিভাগের পরিপূর্ণ কার্যকরী স্বাধীনতা নিশ্চিত করে গণতান্ত্রিক ও জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র, সরকার ও সংবিধান প্রতিষ্ঠা করা; নির্বাহী বিভাগের আর্থিক জবাবদিহি নিশ্চিত করতে মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের নিয়োগে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ রোহিত করা।
মাহমুদুর রহমান মান্না তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘আমরা এমন একটি নির্বাচন চাই, যেই নির্বাচন সবাই আনন্দের সঙ্গে গ্রহণ করতে পারবে। এই রকম একটি নির্বাচনে সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে, দেশে গণতন্ত্রের একটি মূল্যবোধ আসবে। এটার ওপর দাঁড়িয়ে আমরা একটি গণতান্ত্রিক দেশ তৈরি করতে পারব। এর মানে মূল কাজ হচ্ছে নির্বাচন করতে হবে। আমরা সংবিধান পরিবর্তন করি, দেশের সংস্কার করি, সবাই মিলে করি। এ জন্য ঐকমত্য লাগবে। এমনিতেই বাংলাদেশ অনেক বিভাজিত। ভাবের দিক থেকে, চিন্তার দিক থেকে, কাজের দিক থেকে, দলের দিক থেকে। এই বিভাজন যদি চলতে থাকে, তাহলে এগিয়ে যাওয়া যাবে না। আমাদের মতগুলো সন্নিবেশিত করতে হবে, একসঙ্গে করতে হবে।’
সেমিনারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেন, ‘একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ এবং চব্বিশের ছাত্র-জনতার বিপ্লব পরস্পরবিরোধী নয়। একে অপরের পরিপূরক মাত্র। সেই দৃষ্টিভঙ্গি থেকে যদি আমরা বিষয়গুলোকে পর্যালোচনা করি, তাহলে সেখানে কিন্তু কোনো সংঘাতের প্রয়োজন নেই। আজকে স্বাধীনতার প্রায় ৫৩ বছর পরে এসে আমরা যেখানে উপনীত হয়েছি, সেখানে আমাদের স্পষ্টভাবে উপলব্ধি করতে হবে, সংঘাতময় রাজনীতিতে বাংলাদেশের উন্নয়ন হবে না।’
মঈন খান আরও বলেন, ‘সংবিধানের জন্য জনগণ নয়, জনগণের জন্য সংবিধান। এই কথাটি যদি আমরা অন্তর থেকে বিশ্বাস করি, তাহলে আজকে যে প্রশ্নটি এসেছে—সংবিধান পুনর্লিখন অথবা সংশোধনের মধ্যে আমি কোনো সংঘাত দেখতে পাই না। কারণ আমাদের মূল উদ্দেশ্য তো সংবিধান নয়, আমাদের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে জনগণ। কাজেই জনগণের কল্যাণের জন্য যা কিছু প্রয়োজন আমরা সেটাই তো করব। প্রয়োজনে সংবিধান পুনর্লিখন অথবা সংশোধন করব।’
সেমিনারে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ফ্যাসিস্ট সরকার পালিয়েছে ঠিকই, কিন্তু ফ্যাসিস্টদের দোসররা এখনো শক্তিশালী অবস্থান নিয়েই আছে। যেই সরকারকে উৎখাতে আন্দোলন হয়েছিল, সেই সরকারকে শুধু বিদায় করা হয়নি, দেশ থেকে তারা পালিয়ে গেছে। লক্ষণ সেনের পরে এটাই প্রথম ৷ মানুষ আর পুরোনো ব্যবস্থায় ফিরতে চাইছে না, এটা খুবই স্পষ্ট। তবে ফ্যাসিস্ট শক্তি বসে নেই। প্রায় প্রতি মুহূর্তে তারা গণতন্ত্র নস্যাৎ করতে চাইছে।
সংবিধান সংস্কার প্রসঙ্গে জোনায়েদ সাকি বলেন, সংবিধান সংস্কার হবে, নাকি পুনর্লিখন হবে, এখন এই প্রশ্নটা উঠছে। আমি বলব, নতুন প্রস্তাবনা ফিক্স করে ফেলার চাইতে কত বেশি আমরা এ সব নিয়ে কথা বলতে পারব, সেটা দরকার। ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরির জন্য আমরা প্রস্তাব করছি। দুইবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না, এই প্র্যাকটিসটা অনেক দেশে আছে। ক্ষমতায় চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স দরকার।’
সেমিনারে সংবিধান সংস্কার বিষয়ক প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার। তিনি বলেন, সংবিধানের পুনর্লিখন বা বর্তমান সংবিধান ছুড়ে ফেলে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে গেলে যে প্যান্ডোরার বাক্স খুলে যাবে, তা বন্ধ করা অসম্ভব হয়ে উঠবে। কেউ ইসলামিক প্রজাতন্ত্র চাইতে পারে, কেউ চাইতে পারে একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধকে ভিত্তি করেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে, কেউ আবার চাইতে পারে চব্বিশের আন্দোলনকে ভিত্তি ধরে নতুন করে বাংলাদেশের ইতিহাস লেখা হবে। রাজনৈতিক দল, নাগরিক সমাজসহ অভ্যুত্থানের শক্তিগুলোর মধ্যে বিভাজন এত স্পষ্ট হয়ে উঠতে পারে যে তা সংঘাতে রূপ নিতে পারে। সংবিধান পুনর্লিখন না করে সংস্কারের যৌক্তিকতা তুলে ধরেন তিনি।
সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন—বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২১ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগে