নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রক্রিয়া শুরু করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তবে এ নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই বলে মনে করছে আওয়ামী লীগ।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রক্রিয়া শুরু কথা জানান। এর প্রতিক্রিয়া জানতে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা হয় আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক সম্পাদক শাম্মী আহমেদের সঙ্গে।
শাম্মী আহমেদ বলেন, ‘এটা তো নতুন না। আগেও তারা ভিসা নীতি ঘোষণা করেছিল। এটা নিয়ে আমাদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু আছে বলে মনে করি না।’
ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রক্রিয়া শুরুর ঘোষণা আওয়ামী লীগের ওপর চাপ সৃষ্টি করার জন্য করা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে শাম্মী আহমেদ বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয় না কোনো চাপ আমাদের ওপর আছে। কারণ, আমাদের একটাই কথা আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আমরা সেটাই করব।’
শাম্মী আরও বলেন, ‘আমি মনে করি এমন ভিসা নীতি তারা যদি ২০১৪ ও ২০১৮ সালে দিত তাহলে বিএনপি দেশজুড়ে জ্বালাও-পোড়াও করতে পারত না। করতে ভয় পেত। আওয়ামী লীগের এটা নিয়ে চিন্তার বা ভয়ের কিছু আছে বলে তো আমি মনে করি না।’
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান বলেন, ‘সারা বিশ্বে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি রয়েছে। এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশের নির্বাচন বাধাগ্রস্তের বিষয়ে যে কথা বলেছে—এটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। তাদের এখতিয়ারের ব্যাপার। এটাকে খারাপ বা ভালো হিসেবে নেওয়ার সুযোগ আমাদের নেই।’
যুক্তরাষ্ট্র এমন পদক্ষেপের মাধ্যমে বাংলাদেশের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে চায় কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এখানে যেহেতু সরকারি দল, সরকারি কর্মকর্তা ও বিরোধী দল রয়েছে, তাই শুধু আমরা চাপ অনুভব করব কেন? আর এখানে চাপ অনুভব করার কারণ নেই। তারা যদি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য এ নীতিমালা প্রয়োগ করতে চায় বা করে...তাদের চাওয়া এবং আমাদের চাওয়ার মধ্যে তো কোনো পার্থক্য নেই। কারণ, আমরাও সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই।’
যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করার এবং সহযোগিতা করার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রক্রিয়া শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ওই ব্যক্তিদের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্যরা রয়েছেন। ভিসা নীতির আওতায় পড়া ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যদের ওপরও এই নীতি প্রয়োগ হতে পারে।
এর আগে গত ২৪ মে বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র। এতে বলা হয়, বাংলাদেশে নির্বাচন জালিয়াতি ও নির্বাচন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করার সঙ্গে যাঁরা জড়িত থাকবেন তাঁদের যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা দেওয়া হবে না।
আরও পড়ুন—
বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রক্রিয়া শুরু করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তবে এ নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই বলে মনে করছে আওয়ামী লীগ।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রক্রিয়া শুরু কথা জানান। এর প্রতিক্রিয়া জানতে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা হয় আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক সম্পাদক শাম্মী আহমেদের সঙ্গে।
শাম্মী আহমেদ বলেন, ‘এটা তো নতুন না। আগেও তারা ভিসা নীতি ঘোষণা করেছিল। এটা নিয়ে আমাদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু আছে বলে মনে করি না।’
ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রক্রিয়া শুরুর ঘোষণা আওয়ামী লীগের ওপর চাপ সৃষ্টি করার জন্য করা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে শাম্মী আহমেদ বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয় না কোনো চাপ আমাদের ওপর আছে। কারণ, আমাদের একটাই কথা আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আমরা সেটাই করব।’
শাম্মী আরও বলেন, ‘আমি মনে করি এমন ভিসা নীতি তারা যদি ২০১৪ ও ২০১৮ সালে দিত তাহলে বিএনপি দেশজুড়ে জ্বালাও-পোড়াও করতে পারত না। করতে ভয় পেত। আওয়ামী লীগের এটা নিয়ে চিন্তার বা ভয়ের কিছু আছে বলে তো আমি মনে করি না।’
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান বলেন, ‘সারা বিশ্বে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি রয়েছে। এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশের নির্বাচন বাধাগ্রস্তের বিষয়ে যে কথা বলেছে—এটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। তাদের এখতিয়ারের ব্যাপার। এটাকে খারাপ বা ভালো হিসেবে নেওয়ার সুযোগ আমাদের নেই।’
যুক্তরাষ্ট্র এমন পদক্ষেপের মাধ্যমে বাংলাদেশের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে চায় কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এখানে যেহেতু সরকারি দল, সরকারি কর্মকর্তা ও বিরোধী দল রয়েছে, তাই শুধু আমরা চাপ অনুভব করব কেন? আর এখানে চাপ অনুভব করার কারণ নেই। তারা যদি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য এ নীতিমালা প্রয়োগ করতে চায় বা করে...তাদের চাওয়া এবং আমাদের চাওয়ার মধ্যে তো কোনো পার্থক্য নেই। কারণ, আমরাও সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই।’
যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করার এবং সহযোগিতা করার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রক্রিয়া শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ওই ব্যক্তিদের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্যরা রয়েছেন। ভিসা নীতির আওতায় পড়া ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যদের ওপরও এই নীতি প্রয়োগ হতে পারে।
এর আগে গত ২৪ মে বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র। এতে বলা হয়, বাংলাদেশে নির্বাচন জালিয়াতি ও নির্বাচন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করার সঙ্গে যাঁরা জড়িত থাকবেন তাঁদের যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা দেওয়া হবে না।
আরও পড়ুন—
দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য কালবিলম্ব না করে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ লক্ষ্যে অনতিবিলম্বে নির্বাচন রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি...
৪ ঘণ্টা আগেতিন মাস বয়সী অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু কিছু সিদ্ধান্ত জন আকাঙ্ক্ষার প্রতি বোধ হয় ভ্রুক্ষেপ করা হচ্ছে না। তারা যেটা ভালো মনে করছে, সেটাই হয়তো চাপিয়ে দিতে চাইছে।’ শনিবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্ট
৫ ঘণ্টা আগে‘পুলিশ সংস্কার’ বিষয়ক বিএনপির গঠিত কমিটি থেকে প্রস্তাবনা দলটির চেয়ারপারসন অফিসে জমা দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার প্রস্তাবনা জমা দেওয়ার কথা থাকলেও গত বৃহস্পতিবারই (১৪ নভেম্বর) জমা দেওয়া হয় এই প্রস্তাবনা। কমিটির পক্ষ থেকে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়
৫ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগকে আফ্রিকান মাগুর মাছের সঙ্গে তুলনা করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ ছিল আফ্রিকান মাগুর মাছ, যা পেত সবই খেয়ে ফেলত। বিদেশ থেকে দেশে নিয়ে আসা ১৮ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকার ১৭ লাখ কোটিই পাচার করেছে আওয়ামী লীগ।’
৭ ঘণ্টা আগে